কী পড়বেন কীভাবে পড়বেন
বই: কী পড়বেন কীভাবে পড়বেন শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদপ্রকাশনী: হুদহুদ"কাইফা তাকরাউ কিতাবান" এই আরবি বইটির বাংলা অনুবাদ এটি৷ অনুবাদক আবদুল্লাহ আল মাসউদ। প্রকাশ করেছে হুদহুদ প্রকাশন। বই পড়া একটি মহৎ গুণ। যুগে যুগে বহু মনীষী বই পড়ার ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন। আমরা যারা স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি তাদের বই পড়তেই হয়। তবে আমরা পাঠ্যবইয়ের বাইয়ে গিয়ে বই পড়ার অভ্যাসটা অনেকেই গ'ড়ে তুলতে পারি না। এর অনেক কারণ আছে। লেখক এখানে উল্লেখ করেছেন কিভাবে সে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। শুধু তাই নয়, বড় বড় স্কলাররা কিভাবে বই পড়তেন, কিভাবে তাদের জ্ঞানচর্চাকে ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতেন সেসব বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা আছে। ইবনুল জাওযী রাহ. একবার বলেছিলেন, "আমি নিজের ঘটনা বলি। কখনোই আমি বই প'ড়ে পরিতৃপ্ত হইনি। যদি এমন কোনো বই পেতাম যা আগে কখনও দেখিনি, তাহলে মনে হতো যেনো আমি গুপ্তধন পেয়েছি। আমার বিশ হাজারেরও বেশি বই পড়া হয়েছে তবুও আমি নতুন বইয়ের তালাশে থাকি।" একজন ব্যক্তির মাঝে কতটা ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা থাকলে তিনি বিশ হাজারেরও অধিক বই পড়তে পারেন! একবার কল্পনা করুন। এই বইয়ের মধ্যে দু'টি বিশেষত্ব রয়েছে। এক. পুরো বইটি রঙিন কিছু ছবি দ্বারা পূর্ণ। দুই. বইটির মাঝে মাঝে কবিতা আকারে কিছু লাইন আছে যেগুলো নবীন পাঠকদের মনোযোগী এবং উৎসাহী করবে। কিছু কবিতা এমনঃ "মায়াবতী স্ত্রী ডাক দিয়ে বলে, বই কিনে সব টাকা ফেলে দিলে জলে!বললাম, আরে ছাড়ো, কিনেছি তো বই; এর মাঝে লাভ ছাড়া ক্ষতি আছে কই!""বই কিনে না প'ড়ে রেখে দিবে যবে, সেই বই উপকারী হবে না তো তবে।"এমন আরো কিছু কবিতা পাবেন বইটিতে। পূর্ববর্তী মনীষীদের মধ্যে কেউ কেউ বই পড়ায় এত মনোযোগী থাকতেন যে কুপি কিংবা চেরাগ থেকে কারো কারো পাগড়ির প্রান্তভাগে আগুন লেগে যেতো। চুল পুড়ে যাবার আগ পর্যন্ত তারা টের পেতেন না। বইটিতে আরো আছেঃ কিভাবে আমাদের অধ্যয়ন পরিপূর্ণ হবে, বই পড়ার অনীহা দূর করার উপায়, পড়া শুরু করার সঠিক পদ্ধতি, বই পুস্তকের যত্ন নেওয়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নবীন পাঠকের ক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে উল্লেখযোগ্য একটি বই।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: কী পড়বেন কীভাবে পড়বেন
শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী: হুদহুদ
"কাইফা তাকরাউ কিতাবান" এই আরবি বইটির বাংলা অনুবাদ এটি৷ অনুবাদক আবদুল্লাহ আল মাসউদ। প্রকাশ করেছে হুদহুদ প্রকাশন।
বই পড়া একটি মহৎ গুণ। যুগে যুগে বহু মনীষী বই পড়ার ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন। আমরা যারা স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি তাদের বই পড়তেই হয়। তবে আমরা পাঠ্যবইয়ের বাইয়ে গিয়ে বই পড়ার অভ্যাসটা অনেকেই গ'ড়ে তুলতে পারি না। এর অনেক কারণ আছে। লেখক এখানে উল্লেখ করেছেন কিভাবে সে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। শুধু তাই নয়, বড় বড় স্কলাররা কিভাবে বই পড়তেন, কিভাবে তাদের জ্ঞানচর্চাকে ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতেন সেসব বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা আছে।
ইবনুল জাওযী রাহ. একবার বলেছিলেন, "আমি নিজের ঘটনা বলি। কখনোই আমি বই প'ড়ে পরিতৃপ্ত হইনি। যদি এমন কোনো বই পেতাম যা আগে কখনও দেখিনি, তাহলে মনে হতো যেনো আমি গুপ্তধন পেয়েছি। আমার বিশ হাজারেরও বেশি বই পড়া হয়েছে তবুও আমি নতুন বইয়ের তালাশে থাকি।" একজন ব্যক্তির মাঝে কতটা ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা থাকলে তিনি বিশ হাজারেরও অধিক বই পড়তে পারেন! একবার কল্পনা করুন।
এই বইয়ের মধ্যে দু'টি বিশেষত্ব রয়েছে। এক. পুরো বইটি রঙিন কিছু ছবি দ্বারা পূর্ণ। দুই. বইটির মাঝে মাঝে কবিতা আকারে কিছু লাইন আছে যেগুলো নবীন পাঠকদের মনোযোগী এবং উৎসাহী করবে। কিছু কবিতা এমনঃ
"মায়াবতী স্ত্রী ডাক দিয়ে বলে, বই কিনে সব টাকা ফেলে দিলে জলে!
বললাম, আরে ছাড়ো, কিনেছি তো বই; এর মাঝে লাভ ছাড়া ক্ষতি আছে কই!"
"বই কিনে না প'ড়ে রেখে দিবে যবে,
সেই বই উপকারী হবে না তো তবে।"
এমন আরো কিছু কবিতা পাবেন বইটিতে।
পূর্ববর্তী মনীষীদের মধ্যে কেউ কেউ বই পড়ায় এত মনোযোগী থাকতেন যে কুপি কিংবা চেরাগ থেকে কারো কারো পাগড়ির প্রান্তভাগে আগুন লেগে যেতো। চুল পুড়ে যাবার আগ পর্যন্ত তারা টের পেতেন না।
বইটিতে আরো আছেঃ কিভাবে আমাদের অধ্যয়ন পরিপূর্ণ হবে, বই পড়ার অনীহা দূর করার উপায়, পড়া শুরু করার সঠিক পদ্ধতি, বই পুস্তকের যত্ন নেওয়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নবীন পাঠকের ক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে উল্লেখযোগ্য একটি বই।
শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী: হুদহুদ
"কাইফা তাকরাউ কিতাবান" এই আরবি বইটির বাংলা অনুবাদ এটি৷ অনুবাদক আবদুল্লাহ আল মাসউদ। প্রকাশ করেছে হুদহুদ প্রকাশন।
বই পড়া একটি মহৎ গুণ। যুগে যুগে বহু মনীষী বই পড়ার ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন। আমরা যারা স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি তাদের বই পড়তেই হয়। তবে আমরা পাঠ্যবইয়ের বাইয়ে গিয়ে বই পড়ার অভ্যাসটা অনেকেই গ'ড়ে তুলতে পারি না। এর অনেক কারণ আছে। লেখক এখানে উল্লেখ করেছেন কিভাবে সে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। শুধু তাই নয়, বড় বড় স্কলাররা কিভাবে বই পড়তেন, কিভাবে তাদের জ্ঞানচর্চাকে ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতেন সেসব বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা আছে।
ইবনুল জাওযী রাহ. একবার বলেছিলেন, "আমি নিজের ঘটনা বলি। কখনোই আমি বই প'ড়ে পরিতৃপ্ত হইনি। যদি এমন কোনো বই পেতাম যা আগে কখনও দেখিনি, তাহলে মনে হতো যেনো আমি গুপ্তধন পেয়েছি। আমার বিশ হাজারেরও বেশি বই পড়া হয়েছে তবুও আমি নতুন বইয়ের তালাশে থাকি।" একজন ব্যক্তির মাঝে কতটা ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা থাকলে তিনি বিশ হাজারেরও অধিক বই পড়তে পারেন! একবার কল্পনা করুন।
এই বইয়ের মধ্যে দু'টি বিশেষত্ব রয়েছে। এক. পুরো বইটি রঙিন কিছু ছবি দ্বারা পূর্ণ। দুই. বইটির মাঝে মাঝে কবিতা আকারে কিছু লাইন আছে যেগুলো নবীন পাঠকদের মনোযোগী এবং উৎসাহী করবে। কিছু কবিতা এমনঃ
"মায়াবতী স্ত্রী ডাক দিয়ে বলে, বই কিনে সব টাকা ফেলে দিলে জলে!
বললাম, আরে ছাড়ো, কিনেছি তো বই; এর মাঝে লাভ ছাড়া ক্ষতি আছে কই!"
"বই কিনে না প'ড়ে রেখে দিবে যবে,
সেই বই উপকারী হবে না তো তবে।"
এমন আরো কিছু কবিতা পাবেন বইটিতে।
পূর্ববর্তী মনীষীদের মধ্যে কেউ কেউ বই পড়ায় এত মনোযোগী থাকতেন যে কুপি কিংবা চেরাগ থেকে কারো কারো পাগড়ির প্রান্তভাগে আগুন লেগে যেতো। চুল পুড়ে যাবার আগ পর্যন্ত তারা টের পেতেন না।
বইটিতে আরো আছেঃ কিভাবে আমাদের অধ্যয়ন পরিপূর্ণ হবে, বই পড়ার অনীহা দূর করার উপায়, পড়া শুরু করার সঠিক পদ্ধতি, বই পুস্তকের যত্ন নেওয়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নবীন পাঠকের ক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে উল্লেখযোগ্য একটি বই।
কী পড়বেন কীভাবে পড়বেন
150 BDT300 BDTSave 150 BDT
1
বই: কী পড়বেন কীভাবে পড়বেন
শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী: হুদহুদ
"কাইফা তাকরাউ কিতাবান" এই আরবি বইটির বাংলা অনুবাদ এটি৷ অনুবাদক আবদুল্লাহ আল মাসউদ। প্রকাশ করেছে হুদহুদ প্রকাশন।
বই পড়া একটি মহৎ গুণ। যুগে যুগে বহু মনীষী বই পড়ার ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন। আমরা যারা স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি তাদের বই পড়তেই হয়। তবে আমরা পাঠ্যবইয়ের বাইয়ে গিয়ে বই পড়ার অভ্যাসটা অনেকেই গ'ড়ে তুলতে পারি না। এর অনেক কারণ আছে। লেখক এখানে উল্লেখ করেছেন কিভাবে সে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। শুধু তাই নয়, বড় বড় স্কলাররা কিভাবে বই পড়তেন, কিভাবে তাদের জ্ঞানচর্চাকে ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতেন সেসব বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা আছে।
ইবনুল জাওযী রাহ. একবার বলেছিলেন, "আমি নিজের ঘটনা বলি। কখনোই আমি বই প'ড়ে পরিতৃপ্ত হইনি। যদি এমন কোনো বই পেতাম যা আগে কখনও দেখিনি, তাহলে মনে হতো যেনো আমি গুপ্তধন পেয়েছি। আমার বিশ হাজারেরও বেশি বই পড়া হয়েছে তবুও আমি নতুন বইয়ের তালাশে থাকি।" একজন ব্যক্তির মাঝে কতটা ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা থাকলে তিনি বিশ হাজারেরও অধিক বই পড়তে পারেন! একবার কল্পনা করুন।
এই বইয়ের মধ্যে দু'টি বিশেষত্ব রয়েছে। এক. পুরো বইটি রঙিন কিছু ছবি দ্বারা পূর্ণ। দুই. বইটির মাঝে মাঝে কবিতা আকারে কিছু লাইন আছে যেগুলো নবীন পাঠকদের মনোযোগী এবং উৎসাহী করবে। কিছু কবিতা এমনঃ
"মায়াবতী স্ত্রী ডাক দিয়ে বলে, বই কিনে সব টাকা ফেলে দিলে জলে!
বললাম, আরে ছাড়ো, কিনেছি তো বই; এর মাঝে লাভ ছাড়া ক্ষতি আছে কই!"
"বই কিনে না প'ড়ে রেখে দিবে যবে,
সেই বই উপকারী হবে না তো তবে।"
এমন আরো কিছু কবিতা পাবেন বইটিতে।
পূর্ববর্তী মনীষীদের মধ্যে কেউ কেউ বই পড়ায় এত মনোযোগী থাকতেন যে কুপি কিংবা চেরাগ থেকে কারো কারো পাগড়ির প্রান্তভাগে আগুন লেগে যেতো। চুল পুড়ে যাবার আগ পর্যন্ত তারা টের পেতেন না।
বইটিতে আরো আছেঃ কিভাবে আমাদের অধ্যয়ন পরিপূর্ণ হবে, বই পড়ার অনীহা দূর করার উপায়, পড়া শুরু করার সঠিক পদ্ধতি, বই পুস্তকের যত্ন নেওয়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নবীন পাঠকের ক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে উল্লেখযোগ্য একটি বই।
শায়খ মুহাম্মাদ সালেহ আল মুনাজ্জিদ
প্রকাশনী: হুদহুদ
"কাইফা তাকরাউ কিতাবান" এই আরবি বইটির বাংলা অনুবাদ এটি৷ অনুবাদক আবদুল্লাহ আল মাসউদ। প্রকাশ করেছে হুদহুদ প্রকাশন।
বই পড়া একটি মহৎ গুণ। যুগে যুগে বহু মনীষী বই পড়ার ওপর জোর তাগিদ দিয়েছেন। আমরা যারা স্কুল কলেজ কিংবা ইউনিভার্সিটিতে পড়ি তাদের বই পড়তেই হয়। তবে আমরা পাঠ্যবইয়ের বাইয়ে গিয়ে বই পড়ার অভ্যাসটা অনেকেই গ'ড়ে তুলতে পারি না। এর অনেক কারণ আছে। লেখক এখানে উল্লেখ করেছেন কিভাবে সে সমস্যাগুলো কাটিয়ে ওঠা যায়। শুধু তাই নয়, বড় বড় স্কলাররা কিভাবে বই পড়তেন, কিভাবে তাদের জ্ঞানচর্চাকে ধারাবাহিকতার মধ্য দিয়ে এগিয়ে নিয়ে যেতেন সেসব বিষয়ে সবিস্তারে বর্ণনা আছে।
ইবনুল জাওযী রাহ. একবার বলেছিলেন, "আমি নিজের ঘটনা বলি। কখনোই আমি বই প'ড়ে পরিতৃপ্ত হইনি। যদি এমন কোনো বই পেতাম যা আগে কখনও দেখিনি, তাহলে মনে হতো যেনো আমি গুপ্তধন পেয়েছি। আমার বিশ হাজারেরও বেশি বই পড়া হয়েছে তবুও আমি নতুন বইয়ের তালাশে থাকি।" একজন ব্যক্তির মাঝে কতটা ধৈর্য এবং প্রচেষ্টা থাকলে তিনি বিশ হাজারেরও অধিক বই পড়তে পারেন! একবার কল্পনা করুন।
এই বইয়ের মধ্যে দু'টি বিশেষত্ব রয়েছে। এক. পুরো বইটি রঙিন কিছু ছবি দ্বারা পূর্ণ। দুই. বইটির মাঝে মাঝে কবিতা আকারে কিছু লাইন আছে যেগুলো নবীন পাঠকদের মনোযোগী এবং উৎসাহী করবে। কিছু কবিতা এমনঃ
"মায়াবতী স্ত্রী ডাক দিয়ে বলে, বই কিনে সব টাকা ফেলে দিলে জলে!
বললাম, আরে ছাড়ো, কিনেছি তো বই; এর মাঝে লাভ ছাড়া ক্ষতি আছে কই!"
"বই কিনে না প'ড়ে রেখে দিবে যবে,
সেই বই উপকারী হবে না তো তবে।"
এমন আরো কিছু কবিতা পাবেন বইটিতে।
পূর্ববর্তী মনীষীদের মধ্যে কেউ কেউ বই পড়ায় এত মনোযোগী থাকতেন যে কুপি কিংবা চেরাগ থেকে কারো কারো পাগড়ির প্রান্তভাগে আগুন লেগে যেতো। চুল পুড়ে যাবার আগ পর্যন্ত তারা টের পেতেন না।
বইটিতে আরো আছেঃ কিভাবে আমাদের অধ্যয়ন পরিপূর্ণ হবে, বই পড়ার অনীহা দূর করার উপায়, পড়া শুরু করার সঠিক পদ্ধতি, বই পুস্তকের যত্ন নেওয়া এবং আরো কিছু গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন নবীন পাঠকের ক্ষেত্রে এই বইটি হতে পারে উল্লেখযোগ্য একটি বই।