কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস।
বইয়ের নামঃ কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস। লেখকঃ ড. রাগিব সারজানী।অনুবাদকঃ আবদুর রহমান আযহারী।প্রকাশনীঃ হুদহুদ প্রকাশনপৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩৬৮মুদ্রিত মূল্যঃ ৬০০৳ফিলিস্তিন নাম শুনলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে লেলিহান শিখা,বারুদমাখা উত্তাপে,ধেয়ে আসা রকেট লাঞ্চার ও সাঁজোয়া যান বহরের হামলা,আঘাত পালটা আঘাত,স্বীয় বাসভূমি থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া। তখন মন আকাশ ত্রাহি ত্রাহি অবস্থায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। লিটমাস পেপারের মতো বর্ণ পরিবর্তনের ধারায় কালো আকাশে ঘন ঘন লাল আগুনের ফুলকির বন্যা বইয়ে যায়। আল আকসা মুসলমানদের প্রথম কেবলা,যেখান থেকে মিরাজে গমন করেন আমাদের নবীজি সা.এছাড়াও অনেক নবীদের আবাসস্থলও সেই সাথে অনেক নবীদের কবরক্ষেত্রও বটে। ফলে ফিলিস্তিনের জন্য অত্যন্ত আবেগের টান রয়েছে মুসলমানদের কাছে। ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক শহর জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস/মসজিদে আকসা ও তার সংলগ্ন ডোম অফ রক,কুব্বাত আন নবী নামক স্থাপনা,আবার টেম্পল মাউন্টও।যার ফলে মুসলিম,ইহুদি ও খ্রিস্টান তিন ধর্মের মানুষের জন্য অত্যন্ত শ্রদ্ধার এবং পবিত্রতার শহর হিসেবে পরিচিত। মাওলানা জালালুদ্দিন রুমির ভাষ্যমতে, "যদি তোমার হৃদয়ে আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।"যেসব ফিলিস্তিনি মায়ের সন্তানেরা এই কথাকে সামনে রেখে সাহসের সাথে সামনে আগাচ্ছে তাদের কীসের আলোর অভাব!এই কাজটাই বা কজন করে?তাদের গোটা কর্মপদ্ধতিই তো "Indeed Depper Rivers Flow In Majestic Silence" এর মতো। যারা কোনো প্রচার-প্রসার এর জন্য শত্রুসেনার গানের সামনে দাঁড়ায় না বরঞ্চ তাদের এই ধাবমান হওয়া শুধুমাত্র আল্লাহ রব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে,আক্বিদাগত বিচারে,নিজেদেরকে পরাধীনতার ভার থেকে মুক্ত করার প্রচেষ্টায় রত।সূচিপত্রের দিকে দৃষ্টি স্থাপন করলে আমরা দেখতে পাই,আমাদের আজকের আলোচনা ফিলিস্তিনের ইতিহাস, কিন্তু কেন আমরা ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে অধ্যয়ন করবো তার একটা সরলরেখা দাঁড় করিয়েছেন লেখক শুরুর দিকেই। এই বিষয়টা নিয়ে যদি আলোচনা বইটি'তে স্থান না পেতো তাহলে বইয়ের বাকি অংশ আলোচনা'টা অধরাই থেকে যেতো।এরপর বিভিন্ন যুগে ফিলিস্তিন, মিশরের শাসক ফারাওয়ের যুগে ঈসরাইলসহ ফিলিস্তিনি ভূখন্ডে ছিন্নমূল ঈসরাইল,ফিলিস্তিনের সঙ্গে রাসূল সা. -এর সম্পর্ক(যা আবেগের জোয়ারে উচ্ছ্বাসিত করে প্রতিটি মুসলিমকে),নববী যুগ থেকে খুলাফায়ে রাশিদিনের যুগসহ বিভিন্ন সুলতান,খলিফা,বাদশাহদের আমলে ফিলিস্তিন, বিভিন্ন সাম্রাজ্য,খিলাফতের সময় ফিলিস্তিন, নূরুদ্দিন জঙ্গীর সঙ্গে বায়তুল মুকাদ্দাসের সম্পর্ক,সালাহউদ্দিন আইয়ুবী,হিত্তিন যুদ্ধ,তুরস্ক ও ফিলিস্তিন, ফিলিস্তিন নিয়ে কিছু পর্যালোচনা নিয়ে প্রায় পঞ্চাশেক শিরোনাম নিয়ে বৃহৎ কলেবরের রচনা সৃষ্টির মাধ্যমে লেখক রাগীব সারজানি "কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস" এ তুলে নিয়ে এসেছেন। যা বাংলা ভাষাভাষী পাঠকের জন্য সহজবোধ্য ও বেশ সাবলীল ভাষায় অনুবাদ করেছেন অনুবাদক আবদুর রহমান আযহারি।সম্পাদনার ক্ষেত্রে সুনিপুণভাবে কাস্তে চালানোয় বইটি অন্যন্য মাত্রায় আসীন হয়েছে।বইটি যারা পড়েবেন তাদের মনোজগতে একটুখানি না হলেও হৃদয় মাঝে বিশেষ এক আবেদনের সৃষ্টি হবে। ফিলিস্তিনের প্রতি এক আঁজলা পরিমাণ মহব্বত ও দায়িত্ববোধের জন্ম নিবে বলেই আমার বিশ্বাস। সেই সাথে এ উম্মাহের সচেতনতারও খোড়াক যোগাবে। লেখক,প্রকাশক,সম্পাদক, অনুবাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মনোবাসনা পূর্ণ হোক বইটিকে নিয়ে।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নামঃ কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস।
লেখকঃ ড. রাগিব সারজানী।
অনুবাদকঃ আবদুর রহমান আযহারী।
প্রকাশনীঃ হুদহুদ প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩৬৮
মুদ্রিত মূল্যঃ ৬০০৳
ফিলিস্তিন নাম শুনলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে লেলিহান শিখা,বারুদমাখা উত্তাপে,ধেয়ে আসা রকেট লাঞ্চার ও সাঁজোয়া যান বহরের হামলা,আঘাত পালটা আঘাত,স্বীয় বাসভূমি থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া। তখন মন আকাশ ত্রাহি ত্রাহি অবস্থায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। লিটমাস পেপারের মতো বর্ণ পরিবর্তনের ধারায় কালো আকাশে ঘন ঘন লাল আগুনের ফুলকির বন্যা বইয়ে যায়।
আল আকসা মুসলমানদের প্রথম কেবলা,যেখান থেকে মিরাজে গমন করেন আমাদের নবীজি সা.
এছাড়াও অনেক নবীদের আবাসস্থলও সেই সাথে অনেক নবীদের কবরক্ষেত্রও বটে। ফলে ফিলিস্তিনের জন্য অত্যন্ত আবেগের টান রয়েছে মুসলমানদের কাছে। ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক শহর জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস/মসজিদে আকসা ও তার সংলগ্ন ডোম অফ রক,কুব্বাত আন নবী নামক স্থাপনা,আবার টেম্পল মাউন্টও।
যার ফলে মুসলিম,ইহুদি ও খ্রিস্টান তিন ধর্মের মানুষের জন্য অত্যন্ত শ্রদ্ধার এবং পবিত্রতার শহর হিসেবে পরিচিত।
মাওলানা জালালুদ্দিন রুমির ভাষ্যমতে,
"যদি তোমার হৃদয়ে আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।"
যেসব ফিলিস্তিনি মায়ের সন্তানেরা এই কথাকে সামনে রেখে সাহসের সাথে সামনে আগাচ্ছে তাদের কীসের আলোর অভাব!
এই কাজটাই বা কজন করে?
তাদের গোটা কর্মপদ্ধতিই তো "Indeed Depper Rivers Flow In Majestic Silence" এর মতো।
যারা কোনো প্রচার-প্রসার এর জন্য শত্রুসেনার গানের সামনে দাঁড়ায় না বরঞ্চ তাদের এই ধাবমান হওয়া শুধুমাত্র আল্লাহ রব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে,আক্বিদাগত বিচারে,নিজেদেরকে পরাধীনতার ভার থেকে মুক্ত করার প্রচেষ্টায় রত।
সূচিপত্রের দিকে দৃষ্টি স্থাপন করলে আমরা দেখতে পাই,
আমাদের আজকের আলোচনা ফিলিস্তিনের ইতিহাস, কিন্তু কেন আমরা ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে অধ্যয়ন করবো তার একটা সরলরেখা দাঁড় করিয়েছেন লেখক শুরুর দিকেই। এই বিষয়টা নিয়ে যদি আলোচনা বইটি'তে স্থান না পেতো তাহলে বইয়ের বাকি অংশ আলোচনা'টা অধরাই থেকে যেতো।
এরপর বিভিন্ন যুগে ফিলিস্তিন, মিশরের শাসক ফারাওয়ের যুগে ঈসরাইলসহ ফিলিস্তিনি ভূখন্ডে ছিন্নমূল ঈসরাইল,ফিলিস্তিনের সঙ্গে রাসূল সা. -এর সম্পর্ক(যা আবেগের জোয়ারে উচ্ছ্বাসিত করে প্রতিটি মুসলিমকে),নববী যুগ থেকে খুলাফায়ে রাশিদিনের যুগসহ বিভিন্ন সুলতান,খলিফা,বাদশাহদের আমলে ফিলিস্তিন, বিভিন্ন সাম্রাজ্য,খিলাফতের সময় ফিলিস্তিন, নূরুদ্দিন জঙ্গীর সঙ্গে বায়তুল মুকাদ্দাসের সম্পর্ক,সালাহউদ্দিন আইয়ুবী,হিত্তিন যুদ্ধ,তুরস্ক ও ফিলিস্তিন, ফিলিস্তিন নিয়ে কিছু পর্যালোচনা নিয়ে প্রায় পঞ্চাশেক শিরোনাম নিয়ে বৃহৎ কলেবরের রচনা সৃষ্টির মাধ্যমে লেখক রাগীব সারজানি "কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস" এ তুলে নিয়ে এসেছেন।
যা বাংলা ভাষাভাষী পাঠকের জন্য সহজবোধ্য ও বেশ সাবলীল ভাষায় অনুবাদ করেছেন অনুবাদক আবদুর রহমান আযহারি।
সম্পাদনার ক্ষেত্রে সুনিপুণভাবে কাস্তে চালানোয় বইটি অন্যন্য মাত্রায় আসীন হয়েছে।
বইটি যারা পড়েবেন তাদের মনোজগতে একটুখানি না হলেও হৃদয় মাঝে বিশেষ এক আবেদনের সৃষ্টি হবে। ফিলিস্তিনের প্রতি এক আঁজলা পরিমাণ মহব্বত ও দায়িত্ববোধের জন্ম নিবে বলেই আমার বিশ্বাস। সেই সাথে এ উম্মাহের সচেতনতারও খোড়াক যোগাবে।
লেখক,প্রকাশক,সম্পাদক, অনুবাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মনোবাসনা পূর্ণ হোক বইটিকে নিয়ে।
কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস।
345 BDT600 BDTSave 255 BDT
1
বইয়ের নামঃ কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস।
লেখকঃ ড. রাগিব সারজানী।
অনুবাদকঃ আবদুর রহমান আযহারী।
প্রকাশনীঃ হুদহুদ প্রকাশন
পৃষ্ঠা সংখ্যাঃ ৩৬৮
মুদ্রিত মূল্যঃ ৬০০৳
ফিলিস্তিন নাম শুনলে চোখের সামনে ভেসে ওঠে লেলিহান শিখা,বারুদমাখা উত্তাপে,ধেয়ে আসা রকেট লাঞ্চার ও সাঁজোয়া যান বহরের হামলা,আঘাত পালটা আঘাত,স্বীয় বাসভূমি থেকে বাস্তুচ্যুত হওয়া। তখন মন আকাশ ত্রাহি ত্রাহি অবস্থায় চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে যায়। লিটমাস পেপারের মতো বর্ণ পরিবর্তনের ধারায় কালো আকাশে ঘন ঘন লাল আগুনের ফুলকির বন্যা বইয়ে যায়।
আল আকসা মুসলমানদের প্রথম কেবলা,যেখান থেকে মিরাজে গমন করেন আমাদের নবীজি সা.
এছাড়াও অনেক নবীদের আবাসস্থলও সেই সাথে অনেক নবীদের কবরক্ষেত্রও বটে। ফলে ফিলিস্তিনের জন্য অত্যন্ত আবেগের টান রয়েছে মুসলমানদের কাছে। ফিলিস্তিনের ঐতিহাসিক শহর জেরুজালেমে অবস্থিত বায়তুল মুকাদ্দাস/মসজিদে আকসা ও তার সংলগ্ন ডোম অফ রক,কুব্বাত আন নবী নামক স্থাপনা,আবার টেম্পল মাউন্টও।
যার ফলে মুসলিম,ইহুদি ও খ্রিস্টান তিন ধর্মের মানুষের জন্য অত্যন্ত শ্রদ্ধার এবং পবিত্রতার শহর হিসেবে পরিচিত।
মাওলানা জালালুদ্দিন রুমির ভাষ্যমতে,
"যদি তোমার হৃদয়ে আলো থাকে, তাহলে ঘরে ফেরার পথ তুমি অবশ্যই খুঁজে পাবে।"
যেসব ফিলিস্তিনি মায়ের সন্তানেরা এই কথাকে সামনে রেখে সাহসের সাথে সামনে আগাচ্ছে তাদের কীসের আলোর অভাব!
এই কাজটাই বা কজন করে?
তাদের গোটা কর্মপদ্ধতিই তো "Indeed Depper Rivers Flow In Majestic Silence" এর মতো।
যারা কোনো প্রচার-প্রসার এর জন্য শত্রুসেনার গানের সামনে দাঁড়ায় না বরঞ্চ তাদের এই ধাবমান হওয়া শুধুমাত্র আল্লাহ রব্বুল আলামীনের সন্তুষ্টির উদ্দেশ্যে,আক্বিদাগত বিচারে,নিজেদেরকে পরাধীনতার ভার থেকে মুক্ত করার প্রচেষ্টায় রত।
সূচিপত্রের দিকে দৃষ্টি স্থাপন করলে আমরা দেখতে পাই,
আমাদের আজকের আলোচনা ফিলিস্তিনের ইতিহাস, কিন্তু কেন আমরা ফিলিস্তিন ইস্যু নিয়ে অধ্যয়ন করবো তার একটা সরলরেখা দাঁড় করিয়েছেন লেখক শুরুর দিকেই। এই বিষয়টা নিয়ে যদি আলোচনা বইটি'তে স্থান না পেতো তাহলে বইয়ের বাকি অংশ আলোচনা'টা অধরাই থেকে যেতো।
এরপর বিভিন্ন যুগে ফিলিস্তিন, মিশরের শাসক ফারাওয়ের যুগে ঈসরাইলসহ ফিলিস্তিনি ভূখন্ডে ছিন্নমূল ঈসরাইল,ফিলিস্তিনের সঙ্গে রাসূল সা. -এর সম্পর্ক(যা আবেগের জোয়ারে উচ্ছ্বাসিত করে প্রতিটি মুসলিমকে),নববী যুগ থেকে খুলাফায়ে রাশিদিনের যুগসহ বিভিন্ন সুলতান,খলিফা,বাদশাহদের আমলে ফিলিস্তিন, বিভিন্ন সাম্রাজ্য,খিলাফতের সময় ফিলিস্তিন, নূরুদ্দিন জঙ্গীর সঙ্গে বায়তুল মুকাদ্দাসের সম্পর্ক,সালাহউদ্দিন আইয়ুবী,হিত্তিন যুদ্ধ,তুরস্ক ও ফিলিস্তিন, ফিলিস্তিন নিয়ে কিছু পর্যালোচনা নিয়ে প্রায় পঞ্চাশেক শিরোনাম নিয়ে বৃহৎ কলেবরের রচনা সৃষ্টির মাধ্যমে লেখক রাগীব সারজানি "কালের বিবর্তনে ফিলিস্তিনের ইতিহাস" এ তুলে নিয়ে এসেছেন।
যা বাংলা ভাষাভাষী পাঠকের জন্য সহজবোধ্য ও বেশ সাবলীল ভাষায় অনুবাদ করেছেন অনুবাদক আবদুর রহমান আযহারি।
সম্পাদনার ক্ষেত্রে সুনিপুণভাবে কাস্তে চালানোয় বইটি অন্যন্য মাত্রায় আসীন হয়েছে।
বইটি যারা পড়েবেন তাদের মনোজগতে একটুখানি না হলেও হৃদয় মাঝে বিশেষ এক আবেদনের সৃষ্টি হবে। ফিলিস্তিনের প্রতি এক আঁজলা পরিমাণ মহব্বত ও দায়িত্ববোধের জন্ম নিবে বলেই আমার বিশ্বাস। সেই সাথে এ উম্মাহের সচেতনতারও খোড়াক যোগাবে।
লেখক,প্রকাশক,সম্পাদক, অনুবাদকসহ সংশ্লিষ্ট সকলের মনোবাসনা পূর্ণ হোক বইটিকে নিয়ে।