সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
বই: সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধানলেখক: আবদুল্লাহ আল মাসউদপ্রকাশনায়: চেতনা প্রকাশনতাকলিদ ও ইত্তিবা প্রসঙ্গ র তাকলিদ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো অনুসরণ করা। পরিভাষায় দলিল ছাড়া অর্থাৎ দলিল না জেনেই বা জিজ্ঞেস না করেই বিজ্ঞ কোনো আলেমের থেকে মাসআলা জেনে সেই অনুসারে চলাকেই তাকলিদ বলে। অনেকে তাকলিদ ও ইত্তিবার মধ্যে পার্থক্য করতে চান এভাবে যে, তাকলিদ হলো দলিল না জেনে অনুসরণ করা আর ইত্তিবা হলো দলিল জেনে অনুসরণ করা। পারিভাষিকভাবে এমন পার্থক্য মেনে নেওয়া হলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষ দলিল জেনে-বুঝে আমল করে থাকে না। বরং তারা বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য আলেম-মুফতি থেকে সমাধান জেনে সেই অনুপাতে আমল করে থাকে। আর এটি কোনো দূষণীয় জিনিস নয়। সাহাবা আমল থেকেই এটি চলে আসছে। সাধারণ সাহাবিরা মুফতি পর্যায়ের সাহাবিদের কাছে বিধিবিধান জিজ্ঞেস করতেন। তারা অধিকাংশ সময় দলিল উল্লেখ ছাড়াই সমাধান বলে দিতেন। মনে রাখতে হবে, দলিল উল্লেখ না করার মানে কখনো দলিল না থাকা নয়। বরং সাধারণ মানুষের সহজতার প্রতি লক্ষ রেখে এমনটি করা হয়ে থাকে। নইলে প্রতিটি গ্রহণযোগ্য মাসআলার পেছনে অবশ্যই দলিল বিদ্যমান থাকে, যা বিজ্ঞ মুফতিগণের জানা থাকে।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
লেখক: আবদুল্লাহ আল মাসউদ
প্রকাশনায়: চেতনা প্রকাশন
তাকলিদ ও ইত্তিবা প্রসঙ্গ র তাকলিদ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো অনুসরণ করা। পরিভাষায় দলিল ছাড়া অর্থাৎ দলিল না জেনেই বা জিজ্ঞেস না করেই বিজ্ঞ কোনো আলেমের থেকে মাসআলা জেনে সেই অনুসারে চলাকেই তাকলিদ বলে। অনেকে তাকলিদ ও ইত্তিবার মধ্যে পার্থক্য করতে চান এভাবে যে, তাকলিদ হলো দলিল না জেনে অনুসরণ করা আর ইত্তিবা হলো দলিল জেনে অনুসরণ করা। পারিভাষিকভাবে এমন পার্থক্য মেনে নেওয়া হলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষ দলিল জেনে-বুঝে আমল করে থাকে না। বরং তারা বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য আলেম-মুফতি থেকে সমাধান জেনে সেই অনুপাতে আমল করে থাকে। আর এটি কোনো দূষণীয় জিনিস নয়। সাহাবা আমল থেকেই এটি চলে আসছে। সাধারণ সাহাবিরা মুফতি পর্যায়ের সাহাবিদের কাছে বিধিবিধান জিজ্ঞেস করতেন। তারা অধিকাংশ সময় দলিল উল্লেখ ছাড়াই সমাধান বলে দিতেন। মনে রাখতে হবে, দলিল উল্লেখ না করার মানে কখনো দলিল না থাকা নয়। বরং সাধারণ মানুষের সহজতার প্রতি লক্ষ রেখে এমনটি করা হয়ে থাকে। নইলে প্রতিটি গ্রহণযোগ্য মাসআলার পেছনে অবশ্যই দলিল বিদ্যমান থাকে, যা বিজ্ঞ মুফতিগণের জানা থাকে।
লেখক: আবদুল্লাহ আল মাসউদ
প্রকাশনায়: চেতনা প্রকাশন
তাকলিদ ও ইত্তিবা প্রসঙ্গ র তাকলিদ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো অনুসরণ করা। পরিভাষায় দলিল ছাড়া অর্থাৎ দলিল না জেনেই বা জিজ্ঞেস না করেই বিজ্ঞ কোনো আলেমের থেকে মাসআলা জেনে সেই অনুসারে চলাকেই তাকলিদ বলে। অনেকে তাকলিদ ও ইত্তিবার মধ্যে পার্থক্য করতে চান এভাবে যে, তাকলিদ হলো দলিল না জেনে অনুসরণ করা আর ইত্তিবা হলো দলিল জেনে অনুসরণ করা। পারিভাষিকভাবে এমন পার্থক্য মেনে নেওয়া হলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষ দলিল জেনে-বুঝে আমল করে থাকে না। বরং তারা বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য আলেম-মুফতি থেকে সমাধান জেনে সেই অনুপাতে আমল করে থাকে। আর এটি কোনো দূষণীয় জিনিস নয়। সাহাবা আমল থেকেই এটি চলে আসছে। সাধারণ সাহাবিরা মুফতি পর্যায়ের সাহাবিদের কাছে বিধিবিধান জিজ্ঞেস করতেন। তারা অধিকাংশ সময় দলিল উল্লেখ ছাড়াই সমাধান বলে দিতেন। মনে রাখতে হবে, দলিল উল্লেখ না করার মানে কখনো দলিল না থাকা নয়। বরং সাধারণ মানুষের সহজতার প্রতি লক্ষ রেখে এমনটি করা হয়ে থাকে। নইলে প্রতিটি গ্রহণযোগ্য মাসআলার পেছনে অবশ্যই দলিল বিদ্যমান থাকে, যা বিজ্ঞ মুফতিগণের জানা থাকে।
সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
155 BDT264 BDTSave 109 BDT
1
বই: সমকালীন সমস্যার ইলমি সমাধান
লেখক: আবদুল্লাহ আল মাসউদ
প্রকাশনায়: চেতনা প্রকাশন
তাকলিদ ও ইত্তিবা প্রসঙ্গ র তাকলিদ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো অনুসরণ করা। পরিভাষায় দলিল ছাড়া অর্থাৎ দলিল না জেনেই বা জিজ্ঞেস না করেই বিজ্ঞ কোনো আলেমের থেকে মাসআলা জেনে সেই অনুসারে চলাকেই তাকলিদ বলে। অনেকে তাকলিদ ও ইত্তিবার মধ্যে পার্থক্য করতে চান এভাবে যে, তাকলিদ হলো দলিল না জেনে অনুসরণ করা আর ইত্তিবা হলো দলিল জেনে অনুসরণ করা। পারিভাষিকভাবে এমন পার্থক্য মেনে নেওয়া হলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষ দলিল জেনে-বুঝে আমল করে থাকে না। বরং তারা বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য আলেম-মুফতি থেকে সমাধান জেনে সেই অনুপাতে আমল করে থাকে। আর এটি কোনো দূষণীয় জিনিস নয়। সাহাবা আমল থেকেই এটি চলে আসছে। সাধারণ সাহাবিরা মুফতি পর্যায়ের সাহাবিদের কাছে বিধিবিধান জিজ্ঞেস করতেন। তারা অধিকাংশ সময় দলিল উল্লেখ ছাড়াই সমাধান বলে দিতেন। মনে রাখতে হবে, দলিল উল্লেখ না করার মানে কখনো দলিল না থাকা নয়। বরং সাধারণ মানুষের সহজতার প্রতি লক্ষ রেখে এমনটি করা হয়ে থাকে। নইলে প্রতিটি গ্রহণযোগ্য মাসআলার পেছনে অবশ্যই দলিল বিদ্যমান থাকে, যা বিজ্ঞ মুফতিগণের জানা থাকে।
লেখক: আবদুল্লাহ আল মাসউদ
প্রকাশনায়: চেতনা প্রকাশন
তাকলিদ ও ইত্তিবা প্রসঙ্গ র তাকলিদ শব্দের শাব্দিক অর্থ হলো অনুসরণ করা। পরিভাষায় দলিল ছাড়া অর্থাৎ দলিল না জেনেই বা জিজ্ঞেস না করেই বিজ্ঞ কোনো আলেমের থেকে মাসআলা জেনে সেই অনুসারে চলাকেই তাকলিদ বলে। অনেকে তাকলিদ ও ইত্তিবার মধ্যে পার্থক্য করতে চান এভাবে যে, তাকলিদ হলো দলিল না জেনে অনুসরণ করা আর ইত্তিবা হলো দলিল জেনে অনুসরণ করা। পারিভাষিকভাবে এমন পার্থক্য মেনে নেওয়া হলেও বাস্তবে সাধারণ মানুষ দলিল জেনে-বুঝে আমল করে থাকে না। বরং তারা বিশ্বস্ত ও গ্রহণযোগ্য আলেম-মুফতি থেকে সমাধান জেনে সেই অনুপাতে আমল করে থাকে। আর এটি কোনো দূষণীয় জিনিস নয়। সাহাবা আমল থেকেই এটি চলে আসছে। সাধারণ সাহাবিরা মুফতি পর্যায়ের সাহাবিদের কাছে বিধিবিধান জিজ্ঞেস করতেন। তারা অধিকাংশ সময় দলিল উল্লেখ ছাড়াই সমাধান বলে দিতেন। মনে রাখতে হবে, দলিল উল্লেখ না করার মানে কখনো দলিল না থাকা নয়। বরং সাধারণ মানুষের সহজতার প্রতি লক্ষ রেখে এমনটি করা হয়ে থাকে। নইলে প্রতিটি গ্রহণযোগ্য মাসআলার পেছনে অবশ্যই দলিল বিদ্যমান থাকে, যা বিজ্ঞ মুফতিগণের জানা থাকে।