মুসলিম অমুসলিম সম্পর্ক
বই: মুসলিম অমুসলিম সম্পর্কলেখক: মুফতি উবাইদুর রহমানঅনুবাদ: আব্দুল্লাহ বিন বশিরমুদ্রিত: ২২৭৳• অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। • কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে। • শরিয়ত ও সুস্থ বিবেকের দৃষ্টিতে কুফর নিজেই একটি অপরাধ আর কাফের একজন অপরাধী। বস্তুবাদের এই যুগে মানুষ এটাকে যে নামে ও শিরোনামেই ব্যক্ত করুক অথবা যে রং ও ঢঙেই উপস্থাপন করুক, শরিয়তের দৃষ্টিতে কুফর সাধারণ কোনো অপরাধ নয়, বরং সবচেয়ে জঘণ্য অপরাধ এবং অসংখ্য অপরাধের গোড়া। দুনিয়ার সকল আইনেই অপরাধী ও নিরপরাধ নির্ণয়ের নিজস্ব মাপকাঠি ও প্রয়োগক্ষেত্র রয়েছে। সে বিবেচনায় অপরাধী ও নিরপরাধীর সাথে আচরণে পার্থক্য করা হয়। সকলের সাথে সমান আচরণ করা হয় না। ইসলামেও কাফের ও মুসলমানের সাথে একরকম আচরণ রাখা হয়নি। বড় আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমানে মানুষ চুরি, ডাকাতি, জিনা ও গুম-খুনকে অপরাধ মনে করে কিন্তু এটাকে অপরাধই মনে করে না। অথচ কুফর হলো এই সকল অপরাধ থেকেও আরও বড় অন্যায় ও সকল অপরাধের মূল!
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: মুসলিম অমুসলিম সম্পর্ক
লেখক: মুফতি উবাইদুর রহমান
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ বিন বশির
মুদ্রিত: ২২৭৳
• অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। •
কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
• শরিয়ত ও সুস্থ বিবেকের দৃষ্টিতে কুফর নিজেই একটি অপরাধ আর কাফের একজন অপরাধী। বস্তুবাদের এই যুগে মানুষ এটাকে যে নামে ও শিরোনামেই ব্যক্ত করুক অথবা যে রং ও ঢঙেই উপস্থাপন করুক, শরিয়তের দৃষ্টিতে কুফর সাধারণ কোনো অপরাধ নয়, বরং সবচেয়ে জঘণ্য অপরাধ এবং অসংখ্য অপরাধের গোড়া। দুনিয়ার সকল আইনেই অপরাধী ও নিরপরাধ নির্ণয়ের নিজস্ব মাপকাঠি ও প্রয়োগক্ষেত্র রয়েছে। সে বিবেচনায় অপরাধী ও নিরপরাধীর সাথে আচরণে পার্থক্য করা হয়। সকলের সাথে সমান আচরণ করা হয় না। ইসলামেও কাফের ও মুসলমানের সাথে একরকম আচরণ রাখা হয়নি। বড় আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমানে মানুষ চুরি, ডাকাতি, জিনা ও গুম-খুনকে অপরাধ মনে করে কিন্তু এটাকে অপরাধই মনে করে না। অথচ কুফর হলো এই সকল অপরাধ থেকেও আরও বড় অন্যায় ও সকল অপরাধের মূল!
লেখক: মুফতি উবাইদুর রহমান
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ বিন বশির
মুদ্রিত: ২২৭৳
• অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। •
কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
• শরিয়ত ও সুস্থ বিবেকের দৃষ্টিতে কুফর নিজেই একটি অপরাধ আর কাফের একজন অপরাধী। বস্তুবাদের এই যুগে মানুষ এটাকে যে নামে ও শিরোনামেই ব্যক্ত করুক অথবা যে রং ও ঢঙেই উপস্থাপন করুক, শরিয়তের দৃষ্টিতে কুফর সাধারণ কোনো অপরাধ নয়, বরং সবচেয়ে জঘণ্য অপরাধ এবং অসংখ্য অপরাধের গোড়া। দুনিয়ার সকল আইনেই অপরাধী ও নিরপরাধ নির্ণয়ের নিজস্ব মাপকাঠি ও প্রয়োগক্ষেত্র রয়েছে। সে বিবেচনায় অপরাধী ও নিরপরাধীর সাথে আচরণে পার্থক্য করা হয়। সকলের সাথে সমান আচরণ করা হয় না। ইসলামেও কাফের ও মুসলমানের সাথে একরকম আচরণ রাখা হয়নি। বড় আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমানে মানুষ চুরি, ডাকাতি, জিনা ও গুম-খুনকে অপরাধ মনে করে কিন্তু এটাকে অপরাধই মনে করে না। অথচ কুফর হলো এই সকল অপরাধ থেকেও আরও বড় অন্যায় ও সকল অপরাধের মূল!
মুসলিম অমুসলিম সম্পর্ক
135 BDT227 BDTSave 92 BDT
1
বই: মুসলিম অমুসলিম সম্পর্ক
লেখক: মুফতি উবাইদুর রহমান
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ বিন বশির
মুদ্রিত: ২২৭৳
• অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। •
কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
• শরিয়ত ও সুস্থ বিবেকের দৃষ্টিতে কুফর নিজেই একটি অপরাধ আর কাফের একজন অপরাধী। বস্তুবাদের এই যুগে মানুষ এটাকে যে নামে ও শিরোনামেই ব্যক্ত করুক অথবা যে রং ও ঢঙেই উপস্থাপন করুক, শরিয়তের দৃষ্টিতে কুফর সাধারণ কোনো অপরাধ নয়, বরং সবচেয়ে জঘণ্য অপরাধ এবং অসংখ্য অপরাধের গোড়া। দুনিয়ার সকল আইনেই অপরাধী ও নিরপরাধ নির্ণয়ের নিজস্ব মাপকাঠি ও প্রয়োগক্ষেত্র রয়েছে। সে বিবেচনায় অপরাধী ও নিরপরাধীর সাথে আচরণে পার্থক্য করা হয়। সকলের সাথে সমান আচরণ করা হয় না। ইসলামেও কাফের ও মুসলমানের সাথে একরকম আচরণ রাখা হয়নি। বড় আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমানে মানুষ চুরি, ডাকাতি, জিনা ও গুম-খুনকে অপরাধ মনে করে কিন্তু এটাকে অপরাধই মনে করে না। অথচ কুফর হলো এই সকল অপরাধ থেকেও আরও বড় অন্যায় ও সকল অপরাধের মূল!
লেখক: মুফতি উবাইদুর রহমান
অনুবাদ: আব্দুল্লাহ বিন বশির
মুদ্রিত: ২২৭৳
• অমুসলিমদের সাথে মুসলমানদের সম্পর্কের ধরন কেমন হবে? এই বিষয়ে শরিয়তের দিকনির্দেশনা কী? এটি বর্তমান সময়ের অতি গুরুত্বপূর্ণ ও সকলের দৃষ্টি নিবদ্ধ হওয়ার মতো জরুরি একটি মাসআলা। •
কুফরের অনেক প্রকার রয়েছে। কেউ জন্মগত কাফের আর কেউ ইসলামের নেয়ামত পাওয়ার পর কুফর গ্রহণ করে নেয়। কুফরের আরেকটি প্রকার হলো, যে নিজেকে কাফের বলে, অথবা কাফের না বললেও নিজের অবস্থানকে ইসলাম বা মুসলিম বলে দাবি করে না। এর বিপরীত হলো নিজের কুফরকে ইসলাম বলে চালিয়ে দেওয়ার ব্যাপারে জোরাজুরি করা। এই দৃষ্টিতে কুফরের অসংখ্য প্রকার হয় এবং প্রতি প্রকারের কাফেরের সাথে সম্পর্কের ক্ষেত্রও একরকম নয়, বরং প্রতিটির বিশ্লেষণ রয়েছে যা এই কিতাবে বিস্তারিত বলার চেষ্টা করা হয়েছে।
• শরিয়ত ও সুস্থ বিবেকের দৃষ্টিতে কুফর নিজেই একটি অপরাধ আর কাফের একজন অপরাধী। বস্তুবাদের এই যুগে মানুষ এটাকে যে নামে ও শিরোনামেই ব্যক্ত করুক অথবা যে রং ও ঢঙেই উপস্থাপন করুক, শরিয়তের দৃষ্টিতে কুফর সাধারণ কোনো অপরাধ নয়, বরং সবচেয়ে জঘণ্য অপরাধ এবং অসংখ্য অপরাধের গোড়া। দুনিয়ার সকল আইনেই অপরাধী ও নিরপরাধ নির্ণয়ের নিজস্ব মাপকাঠি ও প্রয়োগক্ষেত্র রয়েছে। সে বিবেচনায় অপরাধী ও নিরপরাধীর সাথে আচরণে পার্থক্য করা হয়। সকলের সাথে সমান আচরণ করা হয় না। ইসলামেও কাফের ও মুসলমানের সাথে একরকম আচরণ রাখা হয়নি। বড় আফসোসের বিষয় হলো, বর্তমানে মানুষ চুরি, ডাকাতি, জিনা ও গুম-খুনকে অপরাধ মনে করে কিন্তু এটাকে অপরাধই মনে করে না। অথচ কুফর হলো এই সকল অপরাধ থেকেও আরও বড় অন্যায় ও সকল অপরাধের মূল!