ইকরা বসমি রাব্বিক
ইলমের প্রকারভেদ করতে হলে তা হয় দুইভাবে। উপকারি ইলম ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর ইলম। এই শিরনামে উপকারি ইলম ও অনুপকারী ইলম বিষয়ে আলোচনা করব। যে জ্ঞান উপকারি আমরা সে জ্ঞানের পথে চলবো এবং সে জ্ঞান বৃদ্ধিতে প্রয়াসী হবো। আর যে জ্ঞান আমাদের ক্ষতির কারণ হবে সে সম্পর্কে আমরা জানবো, তবে সে পথে চলা থেকে বিরত থাকবো। এই বিষয়টি খুব স্পর্শ কাতর। খুব গুরুত্বের সাথে এ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা বাঞ্ছনীয়।তিন কারণে এই বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা কর্তব্য : প্রথম কারণ : আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলক বা মিশ্রিত জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছেন। রাসুল সা. এই দুই প্রকারের জ্ঞান-উপকারি ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। সাহাবিগণ ও সালফে সালেহিনও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।দ্বিতীয় কারণ : আমার মত কিছু স্বল্প জ্ঞানী শিক্ষার্থীও মৌলিক জ্ঞান ও মিশ্রিত জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য না বুঝে গুলিয়ে ফেলে। কোনটা উপকারি আর কোনটা অনুপকারী তা আলাদা করে চিনতে ভুল করেন। কোন জ্ঞান কাজের ও জ্ঞান অকাজের সেটা তাদের চোখে ধরা পড়ে না।তৃতীয় কারণ : মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলিক জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন করতে না পারা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কথা। কিছু লোকতো এমনও রয়েছে যারা জ্ঞানার্জনের উপকারিতা থেকে অজ্ঞ থাকার কারণে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট হয় না। এ বিষয়ে তাদের মনে কোন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। তারা ইলমের মজলিসে বসে না, তারা জ্ঞানীদের মজলিসে বসে না, ইলম শেখা ও নিজেকে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞরূপে গড়ে তোলার জন্য কোনো মেহনত করতে রাজি হয় না।
An Najahah Shop
Category List
All products

ইলমের প্রকারভেদ করতে হলে তা হয় দুইভাবে। উপকারি ইলম ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর ইলম। এই শিরনামে উপকারি ইলম ও অনুপকারী ইলম বিষয়ে আলোচনা করব। যে জ্ঞান উপকারি আমরা সে জ্ঞানের পথে চলবো এবং সে জ্ঞান বৃদ্ধিতে প্রয়াসী হবো। আর যে জ্ঞান আমাদের ক্ষতির কারণ হবে সে সম্পর্কে আমরা জানবো, তবে সে পথে চলা থেকে বিরত থাকবো। এই বিষয়টি খুব স্পর্শ কাতর। খুব গুরুত্বের সাথে এ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা বাঞ্ছনীয়।
তিন কারণে এই বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা কর্তব্য : প্রথম কারণ : আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলক বা মিশ্রিত জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছেন। রাসুল সা. এই দুই প্রকারের জ্ঞান-উপকারি ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। সাহাবিগণ ও সালফে সালেহিনও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় কারণ : আমার মত কিছু স্বল্প জ্ঞানী শিক্ষার্থীও মৌলিক জ্ঞান ও মিশ্রিত জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য না বুঝে গুলিয়ে ফেলে। কোনটা উপকারি আর কোনটা অনুপকারী তা আলাদা করে চিনতে ভুল করেন। কোন জ্ঞান কাজের ও জ্ঞান অকাজের সেটা তাদের চোখে ধরা পড়ে না।
তৃতীয় কারণ : মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলিক জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন করতে না পারা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কথা। কিছু লোকতো এমনও রয়েছে যারা জ্ঞানার্জনের উপকারিতা থেকে অজ্ঞ থাকার কারণে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট হয় না। এ বিষয়ে তাদের মনে কোন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। তারা ইলমের মজলিসে বসে না, তারা জ্ঞানীদের মজলিসে বসে না, ইলম শেখা ও নিজেকে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞরূপে গড়ে তোলার জন্য কোনো মেহনত করতে রাজি হয় না।
তিন কারণে এই বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা কর্তব্য : প্রথম কারণ : আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলক বা মিশ্রিত জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছেন। রাসুল সা. এই দুই প্রকারের জ্ঞান-উপকারি ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। সাহাবিগণ ও সালফে সালেহিনও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় কারণ : আমার মত কিছু স্বল্প জ্ঞানী শিক্ষার্থীও মৌলিক জ্ঞান ও মিশ্রিত জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য না বুঝে গুলিয়ে ফেলে। কোনটা উপকারি আর কোনটা অনুপকারী তা আলাদা করে চিনতে ভুল করেন। কোন জ্ঞান কাজের ও জ্ঞান অকাজের সেটা তাদের চোখে ধরা পড়ে না।
তৃতীয় কারণ : মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলিক জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন করতে না পারা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কথা। কিছু লোকতো এমনও রয়েছে যারা জ্ঞানার্জনের উপকারিতা থেকে অজ্ঞ থাকার কারণে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট হয় না। এ বিষয়ে তাদের মনে কোন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। তারা ইলমের মজলিসে বসে না, তারা জ্ঞানীদের মজলিসে বসে না, ইলম শেখা ও নিজেকে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞরূপে গড়ে তোলার জন্য কোনো মেহনত করতে রাজি হয় না।
ইকরা বসমি রাব্বিক
225 BDT300 BDTSave 75 BDT
1
ইলমের প্রকারভেদ করতে হলে তা হয় দুইভাবে। উপকারি ইলম ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর ইলম। এই শিরনামে উপকারি ইলম ও অনুপকারী ইলম বিষয়ে আলোচনা করব। যে জ্ঞান উপকারি আমরা সে জ্ঞানের পথে চলবো এবং সে জ্ঞান বৃদ্ধিতে প্রয়াসী হবো। আর যে জ্ঞান আমাদের ক্ষতির কারণ হবে সে সম্পর্কে আমরা জানবো, তবে সে পথে চলা থেকে বিরত থাকবো। এই বিষয়টি খুব স্পর্শ কাতর। খুব গুরুত্বের সাথে এ সম্পর্কে জ্ঞান লাভ করা বাঞ্ছনীয়।
তিন কারণে এই বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা কর্তব্য : প্রথম কারণ : আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলক বা মিশ্রিত জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছেন। রাসুল সা. এই দুই প্রকারের জ্ঞান-উপকারি ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। সাহাবিগণ ও সালফে সালেহিনও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় কারণ : আমার মত কিছু স্বল্প জ্ঞানী শিক্ষার্থীও মৌলিক জ্ঞান ও মিশ্রিত জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য না বুঝে গুলিয়ে ফেলে। কোনটা উপকারি আর কোনটা অনুপকারী তা আলাদা করে চিনতে ভুল করেন। কোন জ্ঞান কাজের ও জ্ঞান অকাজের সেটা তাদের চোখে ধরা পড়ে না।
তৃতীয় কারণ : মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলিক জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন করতে না পারা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কথা। কিছু লোকতো এমনও রয়েছে যারা জ্ঞানার্জনের উপকারিতা থেকে অজ্ঞ থাকার কারণে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট হয় না। এ বিষয়ে তাদের মনে কোন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। তারা ইলমের মজলিসে বসে না, তারা জ্ঞানীদের মজলিসে বসে না, ইলম শেখা ও নিজেকে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞরূপে গড়ে তোলার জন্য কোনো মেহনত করতে রাজি হয় না।
তিন কারণে এই বিষয়ে গুরুত্বারোপ করা কর্তব্য : প্রথম কারণ : আল্লাহ তায়ালা পবিত্র কুরআনে মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলক বা মিশ্রিত জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন রেখা টেনে দিয়েছেন। রাসুল সা. এই দুই প্রকারের জ্ঞান-উপকারি ও অনুপকারী বা ক্ষতিকর জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য তুলে ধরেছেন। সাহাবিগণ ও সালফে সালেহিনও এ বিষয়ে আলোচনা করেছেন।
দ্বিতীয় কারণ : আমার মত কিছু স্বল্প জ্ঞানী শিক্ষার্থীও মৌলিক জ্ঞান ও মিশ্রিত জ্ঞানের মাঝে পার্থক্য না বুঝে গুলিয়ে ফেলে। কোনটা উপকারি আর কোনটা অনুপকারী তা আলাদা করে চিনতে ভুল করেন। কোন জ্ঞান কাজের ও জ্ঞান অকাজের সেটা তাদের চোখে ধরা পড়ে না।
তৃতীয় কারণ : মৌলিক জ্ঞান ও অমৌলিক জ্ঞানের মধ্যে বিভাজন করতে না পারা খুবই ঝুঁকিপূর্ণ কথা। কিছু লোকতো এমনও রয়েছে যারা জ্ঞানার্জনের উপকারিতা থেকে অজ্ঞ থাকার কারণে জ্ঞানার্জনে সচেষ্ট হয় না। এ বিষয়ে তাদের মনে কোন আগ্রহ সৃষ্টি হয় না। তারা ইলমের মজলিসে বসে না, তারা জ্ঞানীদের মজলিসে বসে না, ইলম শেখা ও নিজেকে সে ক্ষেত্রে বিজ্ঞরূপে গড়ে তোলার জন্য কোনো মেহনত করতে রাজি হয় না।