সায়েন্স ফিকশনস
ল্যাপটপ, মোবাইলের ওপর নির্ভরশীল এই পৃথিবী কল্পনাই করা যেত না। যদি ইবনে মূসা আল খাওয়ারিজমি অ্যালগরিদমের তাক লাগানো বিজ্ঞান পৃথিবীকে উপহার না দিতেন। .ইবনে আল হাইসাম যদি আলোকবিজ্ঞানের বৈপ্লবিক আলোচনা পৃথিবীর সামনে হাজির না করতেন তাহলে হয়তো আজও ক্যামেরার আবিষ্কার অধরাই থেকে যেত। .এদের আগে-পরে বিজ্ঞান-জগতকে সমৃদ্ধ করতে আরো অনেকে কাজ করে গেছেন। বহু জাতি,ভাষা, দেশের বিজ্ঞানীরা এগিয়ে নিয়েছেন এই চর্চা । সব শেষে বিজ্ঞান এসেছে পশ্চি!মাদের হাতে। যদিও অতীতের অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করতেন প্রয়োজনের তাগিদে, কল্যাণমূলক আবিষ্কার । .কিন্তু ইদানিংকালে এসে বেশ বড় ধরনের অসঙ্গতি আমাদের চোখে ধরা দিচ্ছে। যেমন- কেউ কেউ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে নিজেদের মতবা!দ প্রতিষ্ঠার কাজ করছে। বিজ্ঞানের আ!ড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্রান্ত বিশ্বাস গেলানো হচ্ছে। শিশুতোষ কোনো ফাঁপা গল্পকে বিজ্ঞানের নামে চালিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে। .কয়েক যুগ থেকে শুরু হয়েছে নতুন এক ভাঁওতাবাজি। সেটা হলো- বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র নামের অসুস্থতাকে প্রতিষ্ঠা করার তোড়জোড় চলছে। প!শ্চিমা এই আদর্শকে জোর-জবরদস্তি করে সাইন্সের ভেতরে ঢুকানো হয়েছে। যেহেতু সাইন্সের কথা শুনলে মানুষজন সহজেই মেনে নেয় তাই এমনটা ঘটছে। .ছবিতে দেখানো বইয়ের প্রচ্ছদটা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। দেখবেন ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের সারি। বাইরে থেকে এনে রঙগুলোকে সাইন্সের ফাঁকফোকরে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রচ্ছদকারক এখানে জলরঙয়ের ছোঁয়ায় এক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন। নিচের লেখাটুকু পড়লে তা বুঝে আসবে। .একথা ইতোমধ্যে আমরা জানি যে,ঘৃণ্য ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র ছড়াতে যারা কাজ করছে , ওরা ৬/৭ রঙের স্পেকট্রামযুক্ত এক প_তা@কা ব্যবহার করে। অনেক বছরের ষড়যন্ত্রে ওরা ৬ কালারের (বেশি ব্যবহৃত) ওই পতা@কাকে নিজেদের চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে। .এবার ওরা এই জঘন্য মানসিকতা দেশে দেশে ছড়াতে চায়। জনজীবনকে বিষিয়ে তুলতে চায়। মানুষের স্বাভাবিক ন্যাচারের উল্টো পথে জীবন চালাতে বাধ্য করতে চায়। .বিজ্ঞান-দুনিয়ায় সাড়া জাগানো একজন লেখক স্টুয়ার্ট রিচি। তিনিই এ বইটির মূল লেখক। স্টুয়ার্ট বিজ্ঞানের অনেক ভাঁওতাবাজি এখানে দেখিয়েছেন। যেমন- ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডে স%ম%কা*মী বিয়ে বৈধতার আইন পাশ হয়। এই আইন পাশ করতে 'লা কোর' নামের একজন গবেষকের রিসার্চ পেপার মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। মজার ব্যাপার হলো একপর্যায়ে তার গবেষণাপত্রের ফলাফল নিয়ে অন্য দুজন গবেষকের সন্দেহ হয়। তারা নেমে পড়েন ওই গবেষণা যাচাই কাজে। পরে দেখা যায় সেটা ছিল ভু!য়া গবেষণা। এরপর থেকে বেচারা বেকায়দায় পড়ে যান।দেখলেন তো? এই ভু!য়া গবেষণা কীভাবে ৬ রঙা প*তা_কাবাহীদের বিকৃতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করলো।“ ‘সায়েন্স’ ফিকশনস” বই জুড়ে বিজ্ঞান নিয়ে ভন্ডামির মুখোশগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মুহতারাম মাসুদ শরীফ বইটির চমৎকার অনুবাদ করেছেন।
An Najahah Shop
Category List
All products

ল্যাপটপ, মোবাইলের ওপর নির্ভরশীল এই পৃথিবী কল্পনাই করা যেত না। যদি ইবনে মূসা আল খাওয়ারিজমি অ্যালগরিদমের তাক লাগানো বিজ্ঞান পৃথিবীকে উপহার না দিতেন।
.
ইবনে আল হাইসাম যদি আলোকবিজ্ঞানের বৈপ্লবিক আলোচনা পৃথিবীর সামনে হাজির না করতেন তাহলে হয়তো আজও ক্যামেরার আবিষ্কার অধরাই থেকে যেত।
.
এদের আগে-পরে বিজ্ঞান-জগতকে সমৃদ্ধ করতে আরো অনেকে কাজ করে গেছেন। বহু জাতি,ভাষা, দেশের বিজ্ঞানীরা এগিয়ে নিয়েছেন এই চর্চা । সব শেষে বিজ্ঞান এসেছে পশ্চি!মাদের হাতে। যদিও অতীতের অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করতেন প্রয়োজনের তাগিদে, কল্যাণমূলক আবিষ্কার ।
.
কিন্তু ইদানিংকালে এসে বেশ বড় ধরনের অসঙ্গতি আমাদের চোখে ধরা দিচ্ছে। যেমন- কেউ কেউ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে নিজেদের মতবা!দ প্রতিষ্ঠার কাজ করছে। বিজ্ঞানের আ!ড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্রান্ত বিশ্বাস গেলানো হচ্ছে। শিশুতোষ কোনো ফাঁপা গল্পকে বিজ্ঞানের নামে চালিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
.
কয়েক যুগ থেকে শুরু হয়েছে নতুন এক ভাঁওতাবাজি। সেটা হলো- বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র নামের অসুস্থতাকে প্রতিষ্ঠা করার তোড়জোড় চলছে। প!শ্চিমা এই আদর্শকে জোর-জবরদস্তি করে সাইন্সের ভেতরে ঢুকানো হয়েছে। যেহেতু সাইন্সের কথা শুনলে মানুষজন সহজেই মেনে নেয় তাই এমনটা ঘটছে।
.
ছবিতে দেখানো বইয়ের প্রচ্ছদটা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। দেখবেন ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের সারি। বাইরে থেকে এনে রঙগুলোকে সাইন্সের ফাঁকফোকরে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রচ্ছদকারক এখানে জলরঙয়ের ছোঁয়ায় এক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন। নিচের লেখাটুকু পড়লে তা বুঝে আসবে।
.
একথা ইতোমধ্যে আমরা জানি যে,ঘৃণ্য ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র ছড়াতে যারা কাজ করছে , ওরা ৬/৭ রঙের স্পেকট্রামযুক্ত এক প_তা@কা ব্যবহার করে। অনেক বছরের ষড়যন্ত্রে ওরা ৬ কালারের (বেশি ব্যবহৃত) ওই পতা@কাকে নিজেদের চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
.
এবার ওরা এই জঘন্য মানসিকতা দেশে দেশে ছড়াতে চায়। জনজীবনকে বিষিয়ে তুলতে চায়। মানুষের স্বাভাবিক ন্যাচারের উল্টো পথে জীবন চালাতে বাধ্য করতে চায়।
.
বিজ্ঞান-দুনিয়ায় সাড়া জাগানো একজন লেখক স্টুয়ার্ট রিচি। তিনিই এ বইটির মূল লেখক। স্টুয়ার্ট বিজ্ঞানের অনেক ভাঁওতাবাজি এখানে দেখিয়েছেন। যেমন- ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডে স%ম%কা*মী বিয়ে বৈধতার আইন পাশ হয়। এই আইন পাশ করতে 'লা কোর' নামের একজন গবেষকের রিসার্চ পেপার মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। মজার ব্যাপার হলো একপর্যায়ে তার গবেষণাপত্রের ফলাফল নিয়ে অন্য দুজন গবেষকের সন্দেহ হয়। তারা নেমে পড়েন ওই গবেষণা যাচাই কাজে। পরে দেখা যায় সেটা ছিল ভু!য়া গবেষণা। এরপর থেকে বেচারা বেকায়দায় পড়ে যান।
দেখলেন তো? এই ভু!য়া গবেষণা কীভাবে ৬ রঙা প*তা_কাবাহীদের বিকৃতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করলো।
“ ‘সায়েন্স’ ফিকশনস” বই জুড়ে বিজ্ঞান নিয়ে ভন্ডামির মুখোশগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মুহতারাম মাসুদ শরীফ বইটির চমৎকার অনুবাদ করেছেন।
.
ইবনে আল হাইসাম যদি আলোকবিজ্ঞানের বৈপ্লবিক আলোচনা পৃথিবীর সামনে হাজির না করতেন তাহলে হয়তো আজও ক্যামেরার আবিষ্কার অধরাই থেকে যেত।
.
এদের আগে-পরে বিজ্ঞান-জগতকে সমৃদ্ধ করতে আরো অনেকে কাজ করে গেছেন। বহু জাতি,ভাষা, দেশের বিজ্ঞানীরা এগিয়ে নিয়েছেন এই চর্চা । সব শেষে বিজ্ঞান এসেছে পশ্চি!মাদের হাতে। যদিও অতীতের অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করতেন প্রয়োজনের তাগিদে, কল্যাণমূলক আবিষ্কার ।
.
কিন্তু ইদানিংকালে এসে বেশ বড় ধরনের অসঙ্গতি আমাদের চোখে ধরা দিচ্ছে। যেমন- কেউ কেউ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে নিজেদের মতবা!দ প্রতিষ্ঠার কাজ করছে। বিজ্ঞানের আ!ড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্রান্ত বিশ্বাস গেলানো হচ্ছে। শিশুতোষ কোনো ফাঁপা গল্পকে বিজ্ঞানের নামে চালিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
.
কয়েক যুগ থেকে শুরু হয়েছে নতুন এক ভাঁওতাবাজি। সেটা হলো- বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র নামের অসুস্থতাকে প্রতিষ্ঠা করার তোড়জোড় চলছে। প!শ্চিমা এই আদর্শকে জোর-জবরদস্তি করে সাইন্সের ভেতরে ঢুকানো হয়েছে। যেহেতু সাইন্সের কথা শুনলে মানুষজন সহজেই মেনে নেয় তাই এমনটা ঘটছে।
.
ছবিতে দেখানো বইয়ের প্রচ্ছদটা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। দেখবেন ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের সারি। বাইরে থেকে এনে রঙগুলোকে সাইন্সের ফাঁকফোকরে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রচ্ছদকারক এখানে জলরঙয়ের ছোঁয়ায় এক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন। নিচের লেখাটুকু পড়লে তা বুঝে আসবে।
.
একথা ইতোমধ্যে আমরা জানি যে,ঘৃণ্য ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র ছড়াতে যারা কাজ করছে , ওরা ৬/৭ রঙের স্পেকট্রামযুক্ত এক প_তা@কা ব্যবহার করে। অনেক বছরের ষড়যন্ত্রে ওরা ৬ কালারের (বেশি ব্যবহৃত) ওই পতা@কাকে নিজেদের চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
.
এবার ওরা এই জঘন্য মানসিকতা দেশে দেশে ছড়াতে চায়। জনজীবনকে বিষিয়ে তুলতে চায়। মানুষের স্বাভাবিক ন্যাচারের উল্টো পথে জীবন চালাতে বাধ্য করতে চায়।
.
বিজ্ঞান-দুনিয়ায় সাড়া জাগানো একজন লেখক স্টুয়ার্ট রিচি। তিনিই এ বইটির মূল লেখক। স্টুয়ার্ট বিজ্ঞানের অনেক ভাঁওতাবাজি এখানে দেখিয়েছেন। যেমন- ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডে স%ম%কা*মী বিয়ে বৈধতার আইন পাশ হয়। এই আইন পাশ করতে 'লা কোর' নামের একজন গবেষকের রিসার্চ পেপার মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। মজার ব্যাপার হলো একপর্যায়ে তার গবেষণাপত্রের ফলাফল নিয়ে অন্য দুজন গবেষকের সন্দেহ হয়। তারা নেমে পড়েন ওই গবেষণা যাচাই কাজে। পরে দেখা যায় সেটা ছিল ভু!য়া গবেষণা। এরপর থেকে বেচারা বেকায়দায় পড়ে যান।
দেখলেন তো? এই ভু!য়া গবেষণা কীভাবে ৬ রঙা প*তা_কাবাহীদের বিকৃতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করলো।
“ ‘সায়েন্স’ ফিকশনস” বই জুড়ে বিজ্ঞান নিয়ে ভন্ডামির মুখোশগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মুহতারাম মাসুদ শরীফ বইটির চমৎকার অনুবাদ করেছেন।
সায়েন্স ফিকশনস
300 BDT380 BDTSave 80 BDT
1
ল্যাপটপ, মোবাইলের ওপর নির্ভরশীল এই পৃথিবী কল্পনাই করা যেত না। যদি ইবনে মূসা আল খাওয়ারিজমি অ্যালগরিদমের তাক লাগানো বিজ্ঞান পৃথিবীকে উপহার না দিতেন।
.
ইবনে আল হাইসাম যদি আলোকবিজ্ঞানের বৈপ্লবিক আলোচনা পৃথিবীর সামনে হাজির না করতেন তাহলে হয়তো আজও ক্যামেরার আবিষ্কার অধরাই থেকে যেত।
.
এদের আগে-পরে বিজ্ঞান-জগতকে সমৃদ্ধ করতে আরো অনেকে কাজ করে গেছেন। বহু জাতি,ভাষা, দেশের বিজ্ঞানীরা এগিয়ে নিয়েছেন এই চর্চা । সব শেষে বিজ্ঞান এসেছে পশ্চি!মাদের হাতে। যদিও অতীতের অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করতেন প্রয়োজনের তাগিদে, কল্যাণমূলক আবিষ্কার ।
.
কিন্তু ইদানিংকালে এসে বেশ বড় ধরনের অসঙ্গতি আমাদের চোখে ধরা দিচ্ছে। যেমন- কেউ কেউ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে নিজেদের মতবা!দ প্রতিষ্ঠার কাজ করছে। বিজ্ঞানের আ!ড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্রান্ত বিশ্বাস গেলানো হচ্ছে। শিশুতোষ কোনো ফাঁপা গল্পকে বিজ্ঞানের নামে চালিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
.
কয়েক যুগ থেকে শুরু হয়েছে নতুন এক ভাঁওতাবাজি। সেটা হলো- বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র নামের অসুস্থতাকে প্রতিষ্ঠা করার তোড়জোড় চলছে। প!শ্চিমা এই আদর্শকে জোর-জবরদস্তি করে সাইন্সের ভেতরে ঢুকানো হয়েছে। যেহেতু সাইন্সের কথা শুনলে মানুষজন সহজেই মেনে নেয় তাই এমনটা ঘটছে।
.
ছবিতে দেখানো বইয়ের প্রচ্ছদটা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। দেখবেন ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের সারি। বাইরে থেকে এনে রঙগুলোকে সাইন্সের ফাঁকফোকরে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রচ্ছদকারক এখানে জলরঙয়ের ছোঁয়ায় এক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন। নিচের লেখাটুকু পড়লে তা বুঝে আসবে।
.
একথা ইতোমধ্যে আমরা জানি যে,ঘৃণ্য ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র ছড়াতে যারা কাজ করছে , ওরা ৬/৭ রঙের স্পেকট্রামযুক্ত এক প_তা@কা ব্যবহার করে। অনেক বছরের ষড়যন্ত্রে ওরা ৬ কালারের (বেশি ব্যবহৃত) ওই পতা@কাকে নিজেদের চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
.
এবার ওরা এই জঘন্য মানসিকতা দেশে দেশে ছড়াতে চায়। জনজীবনকে বিষিয়ে তুলতে চায়। মানুষের স্বাভাবিক ন্যাচারের উল্টো পথে জীবন চালাতে বাধ্য করতে চায়।
.
বিজ্ঞান-দুনিয়ায় সাড়া জাগানো একজন লেখক স্টুয়ার্ট রিচি। তিনিই এ বইটির মূল লেখক। স্টুয়ার্ট বিজ্ঞানের অনেক ভাঁওতাবাজি এখানে দেখিয়েছেন। যেমন- ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডে স%ম%কা*মী বিয়ে বৈধতার আইন পাশ হয়। এই আইন পাশ করতে 'লা কোর' নামের একজন গবেষকের রিসার্চ পেপার মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। মজার ব্যাপার হলো একপর্যায়ে তার গবেষণাপত্রের ফলাফল নিয়ে অন্য দুজন গবেষকের সন্দেহ হয়। তারা নেমে পড়েন ওই গবেষণা যাচাই কাজে। পরে দেখা যায় সেটা ছিল ভু!য়া গবেষণা। এরপর থেকে বেচারা বেকায়দায় পড়ে যান।
দেখলেন তো? এই ভু!য়া গবেষণা কীভাবে ৬ রঙা প*তা_কাবাহীদের বিকৃতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করলো।
“ ‘সায়েন্স’ ফিকশনস” বই জুড়ে বিজ্ঞান নিয়ে ভন্ডামির মুখোশগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মুহতারাম মাসুদ শরীফ বইটির চমৎকার অনুবাদ করেছেন।
.
ইবনে আল হাইসাম যদি আলোকবিজ্ঞানের বৈপ্লবিক আলোচনা পৃথিবীর সামনে হাজির না করতেন তাহলে হয়তো আজও ক্যামেরার আবিষ্কার অধরাই থেকে যেত।
.
এদের আগে-পরে বিজ্ঞান-জগতকে সমৃদ্ধ করতে আরো অনেকে কাজ করে গেছেন। বহু জাতি,ভাষা, দেশের বিজ্ঞানীরা এগিয়ে নিয়েছেন এই চর্চা । সব শেষে বিজ্ঞান এসেছে পশ্চি!মাদের হাতে। যদিও অতীতের অধিকাংশ বিজ্ঞানীরা আবিস্কার করতেন প্রয়োজনের তাগিদে, কল্যাণমূলক আবিষ্কার ।
.
কিন্তু ইদানিংকালে এসে বেশ বড় ধরনের অসঙ্গতি আমাদের চোখে ধরা দিচ্ছে। যেমন- কেউ কেউ বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে নিজেদের মতবা!দ প্রতিষ্ঠার কাজ করছে। বিজ্ঞানের আ!ড়ালে ইচ্ছাকৃতভাবে ভ্রান্ত বিশ্বাস গেলানো হচ্ছে। শিশুতোষ কোনো ফাঁপা গল্পকে বিজ্ঞানের নামে চালিয়ে দেওয়ার প্রবণতা দেখা যাচ্ছে।
.
কয়েক যুগ থেকে শুরু হয়েছে নতুন এক ভাঁওতাবাজি। সেটা হলো- বিজ্ঞানকে ব্যবহার করে ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র নামের অসুস্থতাকে প্রতিষ্ঠা করার তোড়জোড় চলছে। প!শ্চিমা এই আদর্শকে জোর-জবরদস্তি করে সাইন্সের ভেতরে ঢুকানো হয়েছে। যেহেতু সাইন্সের কথা শুনলে মানুষজন সহজেই মেনে নেয় তাই এমনটা ঘটছে।
.
ছবিতে দেখানো বইয়ের প্রচ্ছদটা মনোযোগ দিয়ে খেয়াল করুন। দেখবেন ৪ টি ভিন্ন ভিন্ন রঙের সারি। বাইরে থেকে এনে রঙগুলোকে সাইন্সের ফাঁকফোকরে মিশিয়ে দেওয়া হয়েছে। প্রচ্ছদকারক এখানে জলরঙয়ের ছোঁয়ায় এক বাস্তবতা ফুটিয়ে তুলেছেন। নিচের লেখাটুকু পড়লে তা বুঝে আসবে।
.
একথা ইতোমধ্যে আমরা জানি যে,ঘৃণ্য ট্রা’-ন্স_জে/ন্ডা\র ছড়াতে যারা কাজ করছে , ওরা ৬/৭ রঙের স্পেকট্রামযুক্ত এক প_তা@কা ব্যবহার করে। অনেক বছরের ষড়যন্ত্রে ওরা ৬ কালারের (বেশি ব্যবহৃত) ওই পতা@কাকে নিজেদের চিহ্ন হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।
.
এবার ওরা এই জঘন্য মানসিকতা দেশে দেশে ছড়াতে চায়। জনজীবনকে বিষিয়ে তুলতে চায়। মানুষের স্বাভাবিক ন্যাচারের উল্টো পথে জীবন চালাতে বাধ্য করতে চায়।
.
বিজ্ঞান-দুনিয়ায় সাড়া জাগানো একজন লেখক স্টুয়ার্ট রিচি। তিনিই এ বইটির মূল লেখক। স্টুয়ার্ট বিজ্ঞানের অনেক ভাঁওতাবাজি এখানে দেখিয়েছেন। যেমন- ২০১৫ সালে আয়ারল্যান্ডে স%ম%কা*মী বিয়ে বৈধতার আইন পাশ হয়। এই আইন পাশ করতে 'লা কোর' নামের একজন গবেষকের রিসার্চ পেপার মূল ভিত্তি হিসেবে ধরা হয়। মজার ব্যাপার হলো একপর্যায়ে তার গবেষণাপত্রের ফলাফল নিয়ে অন্য দুজন গবেষকের সন্দেহ হয়। তারা নেমে পড়েন ওই গবেষণা যাচাই কাজে। পরে দেখা যায় সেটা ছিল ভু!য়া গবেষণা। এরপর থেকে বেচারা বেকায়দায় পড়ে যান।
দেখলেন তো? এই ভু!য়া গবেষণা কীভাবে ৬ রঙা প*তা_কাবাহীদের বিকৃতি প্রতিষ্ঠায় কাজ করলো।
“ ‘সায়েন্স’ ফিকশনস” বই জুড়ে বিজ্ঞান নিয়ে ভন্ডামির মুখোশগুলো খুলে দেওয়া হয়েছে। মুহতারাম মাসুদ শরীফ বইটির চমৎকার অনুবাদ করেছেন।