থামুন! পথ দেখাবে কুরআন।"
" থামুন! পথ দেখাবে কুরআন।" লেখক: আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহপ্রকাশনী: সত্যায়নকুরআন একটি মহিমান্বিত পবিত্র গ্রন্থ। মহান আল্লাহর মহান বাণী। এটি বলে দেয়, আমাদের আগে কী ছিল; আমাদের পরে কী হবে। এটি সকল যুগে সকল সমস্যার সমাধান। কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা— এর একমাত্র মানদণ্ড হলো কুরআন। কুরআন শুরুতেই নিজের মহিমা ও মর্যাদা ঘোষণা করেছে, এটি এমন এক গ্রন্থ যার একটি বর্ণও মিথ্যা নয়। প্রতিটি বর্ণ, প্রতিটি শব্দ সন্দেহাতীতভাবে সত্য। কুরআন চ্যালেঞ্জ করেছে, এর ১১৪টি সুরার মধ্যে এক লাইনের সবচেয়ে ছোট্ট যে সুরাটি রয়েছে, অনুরূপ সুরাও কিয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন মিলে রচনা করতে পারবে না। এবং কুরআন তার এই বিশুদ্ধতা, সত্যতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সুসংরক্ষিতভাবে টিকে থাকবে; এক বিন্দু মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কোনো কিছু এতে কেউ অনুপ্রবেশ করাতে পারবে না।কুরআনে কীভাবে এত শ্রেষ্ঠ মুজিযা হলো, ঠিক কোন্ মাহাত্ম্যের কারণে এর এক লাইনের মতো কোনো রচনা সমগ্র মানবজাতি মিলেও করতে পারে না— এর উত্তরে বিগত হাজার ধরে মনীষীগণ কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন। কিন্তু কুরআন প্রকৃতিগতভাবেই সীমাহীন, চিরনতুন। আমরা কুরআনের অলৌকিকত্বের এমন একটি দিক নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যা সচরাচর কাউকে করতে দেখা যায় না। কুরআনের অলৌকিকত্বের একটি বিশেষ দিক হলো, এর সুরার শুরুতে থাকা স্বতন্ত্র ও অন্যান্য আয়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হরফগুলো। সাধারণত এই হরফগুলো যেসকল সুরায় উল্লেখ করা হয়, সেখানেই কুরআনের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা থাকে। স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন একেকটি মাইলফলক। মানুষকে বলতে থাকে, এখানে এসে একটু থামো। তুমি যে কুরআন পাঠ করছ, সে কুরআনের পরিচয়ই এখানে বলা হবে। এমনি করে কুরআনের অলৌকিকত্ব আর এই স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন ওতপ্রোতেভাবে সংযুক্ত। যেখানেই স্বতন্ত্র হরফ, সেখানেই কুরআনের কোনো মুজিযা। কোনো অলৌকিকত্ব। কোনো বৈশিষ্ট্য। ফলে স্বতন্ত্র হরফগুলো কুরআন নিয়ে চিন্তা করা, কুরআন বুঝা, কুরআনে মুজিযা উপলব্ধি করা এবং কুরআনকে নিজের পথনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।এভাবে স্বতন্ত্র হরফগুলোর মাধ্যমে আমার কুরআনের সাথে কীভাবে আর সুনিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি, মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি— সেটিই এ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য।'থামুন! পথ দেখাবে কুরআন'
An Najahah Shop
Category List
All products

" থামুন! পথ দেখাবে কুরআন।"
লেখক: আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ
প্রকাশনী: সত্যায়ন
কুরআন একটি মহিমান্বিত পবিত্র গ্রন্থ। মহান আল্লাহর মহান বাণী। এটি বলে দেয়, আমাদের আগে কী ছিল; আমাদের পরে কী হবে। এটি সকল যুগে সকল সমস্যার সমাধান। কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা— এর একমাত্র মানদণ্ড হলো কুরআন।
কুরআন শুরুতেই নিজের মহিমা ও মর্যাদা ঘোষণা করেছে, এটি এমন এক গ্রন্থ যার একটি বর্ণও মিথ্যা নয়। প্রতিটি বর্ণ, প্রতিটি শব্দ সন্দেহাতীতভাবে সত্য। কুরআন চ্যালেঞ্জ করেছে, এর ১১৪টি সুরার মধ্যে এক লাইনের সবচেয়ে ছোট্ট যে সুরাটি রয়েছে, অনুরূপ সুরাও কিয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন মিলে রচনা করতে পারবে না। এবং কুরআন তার এই বিশুদ্ধতা, সত্যতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সুসংরক্ষিতভাবে টিকে থাকবে; এক বিন্দু মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কোনো কিছু এতে কেউ অনুপ্রবেশ করাতে পারবে না।
কুরআনে কীভাবে এত শ্রেষ্ঠ মুজিযা হলো, ঠিক কোন্ মাহাত্ম্যের কারণে এর এক লাইনের মতো কোনো রচনা সমগ্র মানবজাতি মিলেও করতে পারে না— এর উত্তরে বিগত হাজার ধরে মনীষীগণ কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন। কিন্তু কুরআন প্রকৃতিগতভাবেই সীমাহীন, চিরনতুন। আমরা কুরআনের অলৌকিকত্বের এমন একটি দিক নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যা সচরাচর কাউকে করতে দেখা যায় না।
কুরআনের অলৌকিকত্বের একটি বিশেষ দিক হলো, এর সুরার শুরুতে থাকা স্বতন্ত্র ও অন্যান্য আয়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হরফগুলো। সাধারণত এই হরফগুলো যেসকল সুরায় উল্লেখ করা হয়, সেখানেই কুরআনের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা থাকে। স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন একেকটি মাইলফলক। মানুষকে বলতে থাকে, এখানে এসে একটু থামো। তুমি যে কুরআন পাঠ করছ, সে কুরআনের পরিচয়ই এখানে বলা হবে। এমনি করে কুরআনের অলৌকিকত্ব আর এই স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন ওতপ্রোতেভাবে সংযুক্ত। যেখানেই স্বতন্ত্র হরফ, সেখানেই কুরআনের কোনো মুজিযা। কোনো অলৌকিকত্ব। কোনো বৈশিষ্ট্য। ফলে স্বতন্ত্র হরফগুলো কুরআন নিয়ে চিন্তা করা, কুরআন বুঝা, কুরআনে মুজিযা উপলব্ধি করা এবং কুরআনকে নিজের পথনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
এভাবে স্বতন্ত্র হরফগুলোর মাধ্যমে আমার কুরআনের সাথে কীভাবে আর সুনিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি, মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি— সেটিই এ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য।
'থামুন!
পথ দেখাবে কুরআন'
লেখক: আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ
প্রকাশনী: সত্যায়ন
কুরআন একটি মহিমান্বিত পবিত্র গ্রন্থ। মহান আল্লাহর মহান বাণী। এটি বলে দেয়, আমাদের আগে কী ছিল; আমাদের পরে কী হবে। এটি সকল যুগে সকল সমস্যার সমাধান। কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা— এর একমাত্র মানদণ্ড হলো কুরআন।
কুরআন শুরুতেই নিজের মহিমা ও মর্যাদা ঘোষণা করেছে, এটি এমন এক গ্রন্থ যার একটি বর্ণও মিথ্যা নয়। প্রতিটি বর্ণ, প্রতিটি শব্দ সন্দেহাতীতভাবে সত্য। কুরআন চ্যালেঞ্জ করেছে, এর ১১৪টি সুরার মধ্যে এক লাইনের সবচেয়ে ছোট্ট যে সুরাটি রয়েছে, অনুরূপ সুরাও কিয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন মিলে রচনা করতে পারবে না। এবং কুরআন তার এই বিশুদ্ধতা, সত্যতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সুসংরক্ষিতভাবে টিকে থাকবে; এক বিন্দু মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কোনো কিছু এতে কেউ অনুপ্রবেশ করাতে পারবে না।
কুরআনে কীভাবে এত শ্রেষ্ঠ মুজিযা হলো, ঠিক কোন্ মাহাত্ম্যের কারণে এর এক লাইনের মতো কোনো রচনা সমগ্র মানবজাতি মিলেও করতে পারে না— এর উত্তরে বিগত হাজার ধরে মনীষীগণ কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন। কিন্তু কুরআন প্রকৃতিগতভাবেই সীমাহীন, চিরনতুন। আমরা কুরআনের অলৌকিকত্বের এমন একটি দিক নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যা সচরাচর কাউকে করতে দেখা যায় না।
কুরআনের অলৌকিকত্বের একটি বিশেষ দিক হলো, এর সুরার শুরুতে থাকা স্বতন্ত্র ও অন্যান্য আয়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হরফগুলো। সাধারণত এই হরফগুলো যেসকল সুরায় উল্লেখ করা হয়, সেখানেই কুরআনের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা থাকে। স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন একেকটি মাইলফলক। মানুষকে বলতে থাকে, এখানে এসে একটু থামো। তুমি যে কুরআন পাঠ করছ, সে কুরআনের পরিচয়ই এখানে বলা হবে। এমনি করে কুরআনের অলৌকিকত্ব আর এই স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন ওতপ্রোতেভাবে সংযুক্ত। যেখানেই স্বতন্ত্র হরফ, সেখানেই কুরআনের কোনো মুজিযা। কোনো অলৌকিকত্ব। কোনো বৈশিষ্ট্য। ফলে স্বতন্ত্র হরফগুলো কুরআন নিয়ে চিন্তা করা, কুরআন বুঝা, কুরআনে মুজিযা উপলব্ধি করা এবং কুরআনকে নিজের পথনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
এভাবে স্বতন্ত্র হরফগুলোর মাধ্যমে আমার কুরআনের সাথে কীভাবে আর সুনিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি, মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি— সেটিই এ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য।
'থামুন!
পথ দেখাবে কুরআন'
থামুন! পথ দেখাবে কুরআন।"
240 BDT330 BDTSave 90 BDT
1
" থামুন! পথ দেখাবে কুরআন।"
লেখক: আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ
প্রকাশনী: সত্যায়ন
কুরআন একটি মহিমান্বিত পবিত্র গ্রন্থ। মহান আল্লাহর মহান বাণী। এটি বলে দেয়, আমাদের আগে কী ছিল; আমাদের পরে কী হবে। এটি সকল যুগে সকল সমস্যার সমাধান। কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা— এর একমাত্র মানদণ্ড হলো কুরআন।
কুরআন শুরুতেই নিজের মহিমা ও মর্যাদা ঘোষণা করেছে, এটি এমন এক গ্রন্থ যার একটি বর্ণও মিথ্যা নয়। প্রতিটি বর্ণ, প্রতিটি শব্দ সন্দেহাতীতভাবে সত্য। কুরআন চ্যালেঞ্জ করেছে, এর ১১৪টি সুরার মধ্যে এক লাইনের সবচেয়ে ছোট্ট যে সুরাটি রয়েছে, অনুরূপ সুরাও কিয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন মিলে রচনা করতে পারবে না। এবং কুরআন তার এই বিশুদ্ধতা, সত্যতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সুসংরক্ষিতভাবে টিকে থাকবে; এক বিন্দু মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কোনো কিছু এতে কেউ অনুপ্রবেশ করাতে পারবে না।
কুরআনে কীভাবে এত শ্রেষ্ঠ মুজিযা হলো, ঠিক কোন্ মাহাত্ম্যের কারণে এর এক লাইনের মতো কোনো রচনা সমগ্র মানবজাতি মিলেও করতে পারে না— এর উত্তরে বিগত হাজার ধরে মনীষীগণ কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন। কিন্তু কুরআন প্রকৃতিগতভাবেই সীমাহীন, চিরনতুন। আমরা কুরআনের অলৌকিকত্বের এমন একটি দিক নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যা সচরাচর কাউকে করতে দেখা যায় না।
কুরআনের অলৌকিকত্বের একটি বিশেষ দিক হলো, এর সুরার শুরুতে থাকা স্বতন্ত্র ও অন্যান্য আয়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হরফগুলো। সাধারণত এই হরফগুলো যেসকল সুরায় উল্লেখ করা হয়, সেখানেই কুরআনের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা থাকে। স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন একেকটি মাইলফলক। মানুষকে বলতে থাকে, এখানে এসে একটু থামো। তুমি যে কুরআন পাঠ করছ, সে কুরআনের পরিচয়ই এখানে বলা হবে। এমনি করে কুরআনের অলৌকিকত্ব আর এই স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন ওতপ্রোতেভাবে সংযুক্ত। যেখানেই স্বতন্ত্র হরফ, সেখানেই কুরআনের কোনো মুজিযা। কোনো অলৌকিকত্ব। কোনো বৈশিষ্ট্য। ফলে স্বতন্ত্র হরফগুলো কুরআন নিয়ে চিন্তা করা, কুরআন বুঝা, কুরআনে মুজিযা উপলব্ধি করা এবং কুরআনকে নিজের পথনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
এভাবে স্বতন্ত্র হরফগুলোর মাধ্যমে আমার কুরআনের সাথে কীভাবে আর সুনিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি, মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি— সেটিই এ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য।
'থামুন!
পথ দেখাবে কুরআন'
লেখক: আব্দুল হাই মুহাম্মদ সাইফুল্লাহ
প্রকাশনী: সত্যায়ন
কুরআন একটি মহিমান্বিত পবিত্র গ্রন্থ। মহান আল্লাহর মহান বাণী। এটি বলে দেয়, আমাদের আগে কী ছিল; আমাদের পরে কী হবে। এটি সকল যুগে সকল সমস্যার সমাধান। কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যা— এর একমাত্র মানদণ্ড হলো কুরআন।
কুরআন শুরুতেই নিজের মহিমা ও মর্যাদা ঘোষণা করেছে, এটি এমন এক গ্রন্থ যার একটি বর্ণও মিথ্যা নয়। প্রতিটি বর্ণ, প্রতিটি শব্দ সন্দেহাতীতভাবে সত্য। কুরআন চ্যালেঞ্জ করেছে, এর ১১৪টি সুরার মধ্যে এক লাইনের সবচেয়ে ছোট্ট যে সুরাটি রয়েছে, অনুরূপ সুরাও কিয়ামত পর্যন্ত সকল মানুষ ও জিন মিলে রচনা করতে পারবে না। এবং কুরআন তার এই বিশুদ্ধতা, সত্যতা ও চ্যালেঞ্জ নিয়ে কিয়ামত পর্যন্ত সুসংরক্ষিতভাবে টিকে থাকবে; এক বিন্দু মিথ্যা কিংবা বানোয়াট কোনো কিছু এতে কেউ অনুপ্রবেশ করাতে পারবে না।
কুরআনে কীভাবে এত শ্রেষ্ঠ মুজিযা হলো, ঠিক কোন্ মাহাত্ম্যের কারণে এর এক লাইনের মতো কোনো রচনা সমগ্র মানবজাতি মিলেও করতে পারে না— এর উত্তরে বিগত হাজার ধরে মনীষীগণ কথা বলেছেন, এখনো বলে যাচ্ছেন। কিন্তু কুরআন প্রকৃতিগতভাবেই সীমাহীন, চিরনতুন। আমরা কুরআনের অলৌকিকত্বের এমন একটি দিক নিয়ে আলোচনা করতে চাই, যা সচরাচর কাউকে করতে দেখা যায় না।
কুরআনের অলৌকিকত্বের একটি বিশেষ দিক হলো, এর সুরার শুরুতে থাকা স্বতন্ত্র ও অন্যান্য আয়াত থেকে বিচ্ছিন্ন হরফগুলো। সাধারণত এই হরফগুলো যেসকল সুরায় উল্লেখ করা হয়, সেখানেই কুরআনের পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য বর্ণনা থাকে। স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন একেকটি মাইলফলক। মানুষকে বলতে থাকে, এখানে এসে একটু থামো। তুমি যে কুরআন পাঠ করছ, সে কুরআনের পরিচয়ই এখানে বলা হবে। এমনি করে কুরআনের অলৌকিকত্ব আর এই স্বতন্ত্র হরফগুলো যেন ওতপ্রোতেভাবে সংযুক্ত। যেখানেই স্বতন্ত্র হরফ, সেখানেই কুরআনের কোনো মুজিযা। কোনো অলৌকিকত্ব। কোনো বৈশিষ্ট্য। ফলে স্বতন্ত্র হরফগুলো কুরআন নিয়ে চিন্তা করা, কুরআন বুঝা, কুরআনে মুজিযা উপলব্ধি করা এবং কুরআনকে নিজের পথনির্দেশক হিসেবে গ্রহণ করতে উদ্বুদ্ধ করে।
এভাবে স্বতন্ত্র হরফগুলোর মাধ্যমে আমার কুরআনের সাথে কীভাবে আর সুনিবিড় সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারি, মহান আল্লাহর নৈকট্য লাভ করতে পারি— সেটিই এ গ্রন্থের মূল প্রতিপাদ্য।
'থামুন!
পথ দেখাবে কুরআন'