বিয়ে ও বিচার
বই: বিয়ে ও বিচারলেখক: আরমানপ্রকাশনী: প্রয়াস প্রকাশন🔰প্রারম্ভেঃ- সমাজে ও পরিবারে ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান বিয়ে। বিয়ের বহুবিধ কল্যাণ থাকলেও আমরা ক্রমেই বিয়েকে করে তুলছি জটিল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের সমাজব্যবস্থায় একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার আগে পরিবার তাঁর বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কারণ, সেই মুহূর্তে ছেলের ক্যারিয়ার বা বিয়ের সামর্থ্য নেই।অপরদিকে একজন ছেলের শিক্ষাজীবন শেষ করে ক্যারিয়ার শুরু করতে তাঁর বয়স হয় ২৮ বা ২৯ বছর। ধরা যাক, ছেলেটি ৩০ বছর বয়সে তাঁর বৈবাহিক জীবন শুরু করলেন এবং ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে সন্তানের বাবা হলেন। তাঁর প্রথম সন্তান যখন ১৮ বছরের, তিনি তখন মধ্য বয়সে। সন্তানের বয়স যখন ২৮, পিতা তখন ৬০ বছরের প্রবীণ। এ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে সন্তানের সঙ্গে পিতা-মাতার প্রজন্মগত ব্যবধান।বাবা-সন্তানের এই প্রজন্মগত ব্যবধান আঘাত হানছে উভয়ের মধ্যে বোঝাপড়ায়, যা কখনোই কাম্য নয়। ৬৩ বছর বয়সে পিতা যখন অবসর গ্রহণ করেন, পুত্রের বয়স তখন ৩০। ফলস্বরূপ পরিবারের ছোট সন্তানদের দায়িত্ব পড়ছে বড় সন্তানদের ওপর। যার ফলে আবারও শুরু হয় সেই মানসিক চাপ আর আর্থিক সামর্থ্যের দুষ্ট চক্রের পুনরাবৃত্তি। মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর। ফলে পরিবারের ছোট সন্তানেরা মা-বাবার সান্নিধ্য পাচ্ছেন কম, ক্ষেত্রবিশেষে বঞ্চিতই হচ্ছেন।শিক্ষাজীবন থেকে ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় একজন ছেলে বা মেয়েকে নানা রক7ম দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা, হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। তারা এই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকে সাময়িক একটু প্রশান্তি, ভরসা বা নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য ঠুনকো প্রেমের সম্পর্কে জড়াচ্ছে। যা পরবর্তী জীবনে আরও বড় হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই হতাশা থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই বেছে নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর পথ। তাই এই সকল সমস্যার নিরসনের প্রত্যাশায় আরমান কর্তৃক রচিত “বিয়ে ও বিচার” বইটি।🔰বই সম্পর্কেঃ-একজন লেখক একাধারে মনস্তত্ত্ববিদও বটে। মনোবিজ্ঞানীরা যেমন মানুষের মন পড়তে পারে, তদ্রূপ লেখকেরও চোখে থাকে ম্যাগনিফাইং কাচ, যা দিয়ে সে দেখতে পায় সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি কিভাবে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরেছে। এর জন্য লেখক কখনও হয় ব্যথাতুর, কখনও হয় বিপ্লবী- সাইক্লোন, টর্নেডো সবকিছু ধ্বংস করে সৃষ্টি করতে চায়। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলে
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: বিয়ে ও বিচার
লেখক: আরমান
প্রকাশনী: প্রয়াস প্রকাশন
🔰প্রারম্ভেঃ-
সমাজে ও পরিবারে ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান বিয়ে। বিয়ের বহুবিধ কল্যাণ থাকলেও আমরা ক্রমেই বিয়েকে করে তুলছি জটিল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের সমাজব্যবস্থায় একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার আগে পরিবার তাঁর বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কারণ, সেই মুহূর্তে ছেলের ক্যারিয়ার বা বিয়ের সামর্থ্য নেই।
অপরদিকে একজন ছেলের শিক্ষাজীবন শেষ করে ক্যারিয়ার শুরু করতে তাঁর বয়স হয় ২৮ বা ২৯ বছর। ধরা যাক, ছেলেটি ৩০ বছর বয়সে তাঁর বৈবাহিক জীবন শুরু করলেন এবং ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে সন্তানের বাবা হলেন। তাঁর প্রথম সন্তান যখন ১৮ বছরের, তিনি তখন মধ্য বয়সে। সন্তানের বয়স যখন ২৮, পিতা তখন ৬০ বছরের প্রবীণ। এ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে সন্তানের সঙ্গে পিতা-মাতার প্রজন্মগত ব্যবধান।
বাবা-সন্তানের এই প্রজন্মগত ব্যবধান আঘাত হানছে উভয়ের মধ্যে বোঝাপড়ায়, যা কখনোই কাম্য নয়। ৬৩ বছর বয়সে পিতা যখন অবসর গ্রহণ করেন, পুত্রের বয়স তখন ৩০। ফলস্বরূপ পরিবারের ছোট সন্তানদের দায়িত্ব পড়ছে বড় সন্তানদের ওপর। যার ফলে আবারও শুরু হয় সেই মানসিক চাপ আর আর্থিক সামর্থ্যের দুষ্ট চক্রের পুনরাবৃত্তি। মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর। ফলে পরিবারের ছোট সন্তানেরা মা-বাবার সান্নিধ্য পাচ্ছেন কম, ক্ষেত্রবিশেষে বঞ্চিতই হচ্ছেন।
শিক্ষাজীবন থেকে ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় একজন ছেলে বা মেয়েকে নানা রক7ম দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা, হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। তারা এই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকে সাময়িক একটু প্রশান্তি, ভরসা বা নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য ঠুনকো প্রেমের সম্পর্কে জড়াচ্ছে। যা পরবর্তী জীবনে আরও বড় হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই হতাশা থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই বেছে নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর পথ। তাই এই সকল সমস্যার নিরসনের প্রত্যাশায় আরমান কর্তৃক রচিত “বিয়ে ও বিচার” বইটি।
🔰বই সম্পর্কেঃ-
একজন লেখক একাধারে মনস্তত্ত্ববিদও বটে। মনোবিজ্ঞানীরা যেমন মানুষের মন পড়তে পারে, তদ্রূপ লেখকেরও চোখে থাকে ম্যাগনিফাইং কাচ, যা দিয়ে সে দেখতে পায় সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি কিভাবে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরেছে। এর জন্য লেখক কখনও হয় ব্যথাতুর, কখনও হয় বিপ্লবী- সাইক্লোন, টর্নেডো সবকিছু ধ্বংস করে সৃষ্টি করতে চায়। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলে
লেখক: আরমান
প্রকাশনী: প্রয়াস প্রকাশন
🔰প্রারম্ভেঃ-
সমাজে ও পরিবারে ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান বিয়ে। বিয়ের বহুবিধ কল্যাণ থাকলেও আমরা ক্রমেই বিয়েকে করে তুলছি জটিল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের সমাজব্যবস্থায় একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার আগে পরিবার তাঁর বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কারণ, সেই মুহূর্তে ছেলের ক্যারিয়ার বা বিয়ের সামর্থ্য নেই।
অপরদিকে একজন ছেলের শিক্ষাজীবন শেষ করে ক্যারিয়ার শুরু করতে তাঁর বয়স হয় ২৮ বা ২৯ বছর। ধরা যাক, ছেলেটি ৩০ বছর বয়সে তাঁর বৈবাহিক জীবন শুরু করলেন এবং ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে সন্তানের বাবা হলেন। তাঁর প্রথম সন্তান যখন ১৮ বছরের, তিনি তখন মধ্য বয়সে। সন্তানের বয়স যখন ২৮, পিতা তখন ৬০ বছরের প্রবীণ। এ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে সন্তানের সঙ্গে পিতা-মাতার প্রজন্মগত ব্যবধান।
বাবা-সন্তানের এই প্রজন্মগত ব্যবধান আঘাত হানছে উভয়ের মধ্যে বোঝাপড়ায়, যা কখনোই কাম্য নয়। ৬৩ বছর বয়সে পিতা যখন অবসর গ্রহণ করেন, পুত্রের বয়স তখন ৩০। ফলস্বরূপ পরিবারের ছোট সন্তানদের দায়িত্ব পড়ছে বড় সন্তানদের ওপর। যার ফলে আবারও শুরু হয় সেই মানসিক চাপ আর আর্থিক সামর্থ্যের দুষ্ট চক্রের পুনরাবৃত্তি। মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর। ফলে পরিবারের ছোট সন্তানেরা মা-বাবার সান্নিধ্য পাচ্ছেন কম, ক্ষেত্রবিশেষে বঞ্চিতই হচ্ছেন।
শিক্ষাজীবন থেকে ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় একজন ছেলে বা মেয়েকে নানা রক7ম দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা, হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। তারা এই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকে সাময়িক একটু প্রশান্তি, ভরসা বা নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য ঠুনকো প্রেমের সম্পর্কে জড়াচ্ছে। যা পরবর্তী জীবনে আরও বড় হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই হতাশা থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই বেছে নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর পথ। তাই এই সকল সমস্যার নিরসনের প্রত্যাশায় আরমান কর্তৃক রচিত “বিয়ে ও বিচার” বইটি।
🔰বই সম্পর্কেঃ-
একজন লেখক একাধারে মনস্তত্ত্ববিদও বটে। মনোবিজ্ঞানীরা যেমন মানুষের মন পড়তে পারে, তদ্রূপ লেখকেরও চোখে থাকে ম্যাগনিফাইং কাচ, যা দিয়ে সে দেখতে পায় সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি কিভাবে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরেছে। এর জন্য লেখক কখনও হয় ব্যথাতুর, কখনও হয় বিপ্লবী- সাইক্লোন, টর্নেডো সবকিছু ধ্বংস করে সৃষ্টি করতে চায়। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলে
বিয়ে ও বিচার
60 BDT75 BDTSave 15 BDT
1
বই: বিয়ে ও বিচার
লেখক: আরমান
প্রকাশনী: প্রয়াস প্রকাশন
🔰প্রারম্ভেঃ-
সমাজে ও পরিবারে ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান বিয়ে। বিয়ের বহুবিধ কল্যাণ থাকলেও আমরা ক্রমেই বিয়েকে করে তুলছি জটিল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের সমাজব্যবস্থায় একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার আগে পরিবার তাঁর বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কারণ, সেই মুহূর্তে ছেলের ক্যারিয়ার বা বিয়ের সামর্থ্য নেই।
অপরদিকে একজন ছেলের শিক্ষাজীবন শেষ করে ক্যারিয়ার শুরু করতে তাঁর বয়স হয় ২৮ বা ২৯ বছর। ধরা যাক, ছেলেটি ৩০ বছর বয়সে তাঁর বৈবাহিক জীবন শুরু করলেন এবং ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে সন্তানের বাবা হলেন। তাঁর প্রথম সন্তান যখন ১৮ বছরের, তিনি তখন মধ্য বয়সে। সন্তানের বয়স যখন ২৮, পিতা তখন ৬০ বছরের প্রবীণ। এ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে সন্তানের সঙ্গে পিতা-মাতার প্রজন্মগত ব্যবধান।
বাবা-সন্তানের এই প্রজন্মগত ব্যবধান আঘাত হানছে উভয়ের মধ্যে বোঝাপড়ায়, যা কখনোই কাম্য নয়। ৬৩ বছর বয়সে পিতা যখন অবসর গ্রহণ করেন, পুত্রের বয়স তখন ৩০। ফলস্বরূপ পরিবারের ছোট সন্তানদের দায়িত্ব পড়ছে বড় সন্তানদের ওপর। যার ফলে আবারও শুরু হয় সেই মানসিক চাপ আর আর্থিক সামর্থ্যের দুষ্ট চক্রের পুনরাবৃত্তি। মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর। ফলে পরিবারের ছোট সন্তানেরা মা-বাবার সান্নিধ্য পাচ্ছেন কম, ক্ষেত্রবিশেষে বঞ্চিতই হচ্ছেন।
শিক্ষাজীবন থেকে ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় একজন ছেলে বা মেয়েকে নানা রক7ম দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা, হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। তারা এই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকে সাময়িক একটু প্রশান্তি, ভরসা বা নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য ঠুনকো প্রেমের সম্পর্কে জড়াচ্ছে। যা পরবর্তী জীবনে আরও বড় হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই হতাশা থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই বেছে নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর পথ। তাই এই সকল সমস্যার নিরসনের প্রত্যাশায় আরমান কর্তৃক রচিত “বিয়ে ও বিচার” বইটি।
🔰বই সম্পর্কেঃ-
একজন লেখক একাধারে মনস্তত্ত্ববিদও বটে। মনোবিজ্ঞানীরা যেমন মানুষের মন পড়তে পারে, তদ্রূপ লেখকেরও চোখে থাকে ম্যাগনিফাইং কাচ, যা দিয়ে সে দেখতে পায় সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি কিভাবে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরেছে। এর জন্য লেখক কখনও হয় ব্যথাতুর, কখনও হয় বিপ্লবী- সাইক্লোন, টর্নেডো সবকিছু ধ্বংস করে সৃষ্টি করতে চায়। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলে
লেখক: আরমান
প্রকাশনী: প্রয়াস প্রকাশন
🔰প্রারম্ভেঃ-
সমাজে ও পরিবারে ভারসাম্য টিকিয়ে রাখার অন্যতম উপাদান বিয়ে। বিয়ের বহুবিধ কল্যাণ থাকলেও আমরা ক্রমেই বিয়েকে করে তুলছি জটিল। বাস্তবতা হচ্ছে, আমাদের সমাজব্যবস্থায় একজন ছেলে চাকরি পাওয়ার আগে পরিবার তাঁর বিয়ের প্রয়োজনীয়তা অনুভব করে না। কারণ, সেই মুহূর্তে ছেলের ক্যারিয়ার বা বিয়ের সামর্থ্য নেই।
অপরদিকে একজন ছেলের শিক্ষাজীবন শেষ করে ক্যারিয়ার শুরু করতে তাঁর বয়স হয় ২৮ বা ২৯ বছর। ধরা যাক, ছেলেটি ৩০ বছর বয়সে তাঁর বৈবাহিক জীবন শুরু করলেন এবং ৩১ বা ৩২ বছর বয়সে সন্তানের বাবা হলেন। তাঁর প্রথম সন্তান যখন ১৮ বছরের, তিনি তখন মধ্য বয়সে। সন্তানের বয়স যখন ২৮, পিতা তখন ৬০ বছরের প্রবীণ। এ থেকে সৃষ্টি হচ্ছে সন্তানের সঙ্গে পিতা-মাতার প্রজন্মগত ব্যবধান।
বাবা-সন্তানের এই প্রজন্মগত ব্যবধান আঘাত হানছে উভয়ের মধ্যে বোঝাপড়ায়, যা কখনোই কাম্য নয়। ৬৩ বছর বয়সে পিতা যখন অবসর গ্রহণ করেন, পুত্রের বয়স তখন ৩০। ফলস্বরূপ পরিবারের ছোট সন্তানদের দায়িত্ব পড়ছে বড় সন্তানদের ওপর। যার ফলে আবারও শুরু হয় সেই মানসিক চাপ আর আর্থিক সামর্থ্যের দুষ্ট চক্রের পুনরাবৃত্তি। মানুষের গড় আয়ু ৭৩ বছর। ফলে পরিবারের ছোট সন্তানেরা মা-বাবার সান্নিধ্য পাচ্ছেন কম, ক্ষেত্রবিশেষে বঞ্চিতই হচ্ছেন।
শিক্ষাজীবন থেকে ক্যারিয়ার শুরুর সময়টায় একজন ছেলে বা মেয়েকে নানা রক7ম দুশ্চিন্তা, অনিশ্চয়তা, হতাশার মধ্য দিয়ে দিনাতিপাত করতে হয়। তারা এই হতাশা, অনিশ্চয়তা থেকে সাময়িক একটু প্রশান্তি, ভরসা বা নিশ্চয়তা পাওয়ার জন্য ঠুনকো প্রেমের সম্পর্কে জড়াচ্ছে। যা পরবর্তী জীবনে আরও বড় হতাশার কারণ হয়ে দাঁড়ায়। আর এই হতাশা থেকে মুক্তির জন্য অনেকেই বেছে নেয় আত্মহত্যার মতো ভয়ংকর পথ। তাই এই সকল সমস্যার নিরসনের প্রত্যাশায় আরমান কর্তৃক রচিত “বিয়ে ও বিচার” বইটি।
🔰বই সম্পর্কেঃ-
একজন লেখক একাধারে মনস্তত্ত্ববিদও বটে। মনোবিজ্ঞানীরা যেমন মানুষের মন পড়তে পারে, তদ্রূপ লেখকেরও চোখে থাকে ম্যাগনিফাইং কাচ, যা দিয়ে সে দেখতে পায় সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে কুসংস্কার ও অপসংস্কৃতি কিভাবে অক্টোপাসের মতো জড়িয়ে ধরেছে। এর জন্য লেখক কখনও হয় ব্যথাতুর, কখনও হয় বিপ্লবী- সাইক্লোন, টর্নেডো সবকিছু ধ্বংস করে সৃষ্টি করতে চায়। ধ্বংসস্তূপে দাঁড়িয়ে বলে