মদিনার সনদ
মদিনা সনদের অন্যতম বিশেষত্ব হলো- এতে পার্থিব ও ধর্মীয় বিধানের সমন্বয় হয়েছিল। নবি করিম সা. মদিনা সনদের মাধ্যমে প্রকারান্তরে আল্লাহর বিধানকে কার্যকর করেছিলেন। আল্লাহর বিধান ছিল সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। তাই মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে আল্লাহ ও তার রাসুলের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়েছিল।বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিত হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে নবি করিম সা.-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল।পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।
An Najahah Shop
Category List
All products

মদিনা সনদের অন্যতম বিশেষত্ব হলো- এতে পার্থিব ও ধর্মীয় বিধানের সমন্বয় হয়েছিল। নবি করিম সা. মদিনা সনদের মাধ্যমে প্রকারান্তরে আল্লাহর বিধানকে কার্যকর করেছিলেন। আল্লাহর বিধান ছিল সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। তাই মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে আল্লাহ ও তার রাসুলের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়েছিল।
বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিত হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে নবি করিম সা.-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল।
পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।
বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিত হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে নবি করিম সা.-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল।
পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।
মদিনার সনদ
95 BDT127 BDTSave 32 BDT
1
মদিনা সনদের অন্যতম বিশেষত্ব হলো- এতে পার্থিব ও ধর্মীয় বিধানের সমন্বয় হয়েছিল। নবি করিম সা. মদিনা সনদের মাধ্যমে প্রকারান্তরে আল্লাহর বিধানকে কার্যকর করেছিলেন। আল্লাহর বিধান ছিল সমগ্র মানবজাতির জন্য কল্যাণকর। তাই মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্য হয়েছিল। এর মাধ্যমে আল্লাহ ও তার রাসুলের শ্রেষ্ঠত্ব প্রমাণিত হয়েছিল।
বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিত হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে নবি করিম সা.-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল।
পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।
বর্তমান বিশ্বের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের দিকে লক্ষ করলে দেখা যায়, এগুলো মদিনা সনদের অনেক পরে রচিত হয়েছে। এসব সংবিধান বিভিন্ন সময় সংশোধিত হচ্ছে। তার পরও তা সব নাগরিকের কাছে পুরোপুরি গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারছে না। সংবিধানের বিভিন্ন ধারা নিয়ে বিভিন্ন দেশে প্রায়ই বিতর্ক হয়। অথচ আজ থেকে প্রায় দেড় হাজার বছর আগে আরবে যখন অন্ধকার যুগ চলছিল, যে সমাজে হত্যা, লুণ্ঠন, যুদ্ধবিগ্রহ, রক্তপাত, প্রতিহিংসা প্রভৃতি সমাজের রন্ধ্রে রন্ধ্রে প্রচলিত ছিল, সেই সময়ে নবি করিম সা.-এর মদিনা সনদ সবার কাছে গ্রহণযোগ্যতা লাভ করেছিল।
পৃথিবীর পূর্বাপর সব সংবিধানের মধ্যে মদিনা সনদই শ্রেষ্ঠ। মদিনা সনদের প্রতিটি ধারা সর্বকালের সব দেশের রাষ্ট্রীয় সংবিধানের জন্য একটি আদর্শ। এ সংবিধানের আলোকে যেকোনো দেশের সংবিধান রচিত হলে আজও তা সব নাগরিকের সমান অধিকার প্রতিষ্ঠায় সহায়ক হবে।