ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস
বই- ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস ▪️লেখক- কাজী আতাহার মুবারকপুরী রাহিমাহুল্লাহ, ড. আহমাদ শালাবী ▪️অনুবাদ- উমাইর লুৎফর রহমান, আবদুল্লাহ যুবায়ের ▪️ভাষা সম্পাদনা- জাকারিয়া মাসুদ ▪️পৃষ্ঠা- 408▪️বাইন্ডিং- হার্ডকভার ▪️প্রকাশক- সন্দীপন প্রকাশনী▪️মূল্য-৫৭০ টাকাএকটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ। ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে। ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে। ▪️
An Najahah Shop
Category List
All products

বই- ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস
▪️লেখক- কাজী আতাহার মুবারকপুরী রাহিমাহুল্লাহ, ড. আহমাদ শালাবী
▪️অনুবাদ- উমাইর লুৎফর রহমান, আবদুল্লাহ যুবায়ের
▪️ভাষা সম্পাদনা- জাকারিয়া মাসুদ
▪️পৃষ্ঠা- 408
▪️বাইন্ডিং- হার্ডকভার
▪️প্রকাশক- সন্দীপন প্রকাশনী
▪️মূল্য-৫৭০ টাকা
একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।
মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।
ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।
ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।
▪️
▪️লেখক- কাজী আতাহার মুবারকপুরী রাহিমাহুল্লাহ, ড. আহমাদ শালাবী
▪️অনুবাদ- উমাইর লুৎফর রহমান, আবদুল্লাহ যুবায়ের
▪️ভাষা সম্পাদনা- জাকারিয়া মাসুদ
▪️পৃষ্ঠা- 408
▪️বাইন্ডিং- হার্ডকভার
▪️প্রকাশক- সন্দীপন প্রকাশনী
▪️মূল্য-৫৭০ টাকা
একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।
মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।
ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।
ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।
▪️
ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস
395 BDT570 BDTSave 175 BDT
1
বই- ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার ইতিহাস
▪️লেখক- কাজী আতাহার মুবারকপুরী রাহিমাহুল্লাহ, ড. আহমাদ শালাবী
▪️অনুবাদ- উমাইর লুৎফর রহমান, আবদুল্লাহ যুবায়ের
▪️ভাষা সম্পাদনা- জাকারিয়া মাসুদ
▪️পৃষ্ঠা- 408
▪️বাইন্ডিং- হার্ডকভার
▪️প্রকাশক- সন্দীপন প্রকাশনী
▪️মূল্য-৫৭০ টাকা
একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।
মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।
ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।
ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।
▪️
▪️লেখক- কাজী আতাহার মুবারকপুরী রাহিমাহুল্লাহ, ড. আহমাদ শালাবী
▪️অনুবাদ- উমাইর লুৎফর রহমান, আবদুল্লাহ যুবায়ের
▪️ভাষা সম্পাদনা- জাকারিয়া মাসুদ
▪️পৃষ্ঠা- 408
▪️বাইন্ডিং- হার্ডকভার
▪️প্রকাশক- সন্দীপন প্রকাশনী
▪️মূল্য-৫৭০ টাকা
একটা সময় ছিল, যখন পশ্চিমা ছাত্ররা মুসলিমদের শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানে চান্স পাওয়াকে গর্বের বিষয় মনে করত। বর্তমান ইউরোপ বিজ্ঞানের জগতে পা ফেলার আগেই, মুসলিমরা নির্মাণ করেছিল সায়েন্স একাডেমি। জ্ঞান-বিজ্ঞানের প্রতিটি শাখায় ছিল তাদের অবাধ বিচরণ। তাদের সাথে টেক্কা দেওয়ার মতো কেউ ছিল না।
মুসলিমদের হাত ধরেই এসেছিল বিশ্বের প্রথম ইউনিভার্সিটি। এসেছিল সংঘবদ্ধ কারিকুলাম, শিক্ষার নীতিমালা, ওয়াকফ সিস্টেম, সমৃদ্ধ লাইব্রেরি। জ্ঞানচর্চায় তারা ব্যয় করে চলছিল নিজেদের মূল্যবান সময়। রচনা করে যাচ্ছিল বহু এনসাইক্লোপিডিয়া। ইসলামি পাঠশালা থেকেই বেড়ে উঠেছিল ইবনু খালদুনের মতো সমাজবিজ্ঞানী, ইবনু নাফিসের মতো চিকিৎসাবিদ, আল-খারিজমির মতো গণিতজ্ঞ, সালাহউদ্দীনের মতো রাষ্ট্রনায়ক, গাযালির মতো দার্শনিক, ইবনু তাইমিয়ার মতো মুজতাহিদ।
ইসলাম তার নিজস্ব শিক্ষাব্যবস্থা দিয়েই গড়ে তুলেছিল সোনার মানুষদের। যারা সাহাবিদের মতো দ্বীনি ইলমও শিখতেন, পাশাপাশি দুনিয়া চালানোর মতো সমকালীন জ্ঞানও রপ্ত করতেন। একদিকে আবিষ্কার করতেন পৃথিবীর সব বিস্ময়কর জিনিস, অন্যদিকে বাতিলের মোকাবিলায় দাঁড়িয়ে যেতেন মুজাদ্দিদে আলফে সানী হয়ে।
ইসলামি শিক্ষাধারার সেইসব চমকপ্রদ ইতিহাস ফুটে উঠেছে শিক্ষাবিদ ড. আহমাদ শালাবীর কলমে। এটা ছিল তার অক্সফোর্ডের পিএইচডি থিসিস। লেখক অনেক কষ্ট স্বীকার করে পুরানো দলিল-দস্তাবেজ, দুর্লভ পাণ্ডুলিপি ও প্রাচীন লাইব্রেরি চষে বেড়িয়েছেন। দীর্ঘদিনের অর্জিত জ্ঞানকে তিনি লিপিবদ্ধ করেছেন বইয়ের পাতায়। শিক্ষাবিদ ড. আর্থার আরবেরি বইটির ভূয়সী প্রশংসা করেছেন। আরবের প্রাজ্ঞ আলিমগণ বইটিকে রেফার করে থাকেন। ইন-শা-আল্লাহ, বইটি আমাদের সামনে ইসলামি শিক্ষাব্যবস্থার এক অজানা দিগন্ত উন্মোচন করবে।
▪️