ইসলামি বিচার ব্যবস্থার ইতিহাস
বই: ইসলামি বিচার ব্যবস্থার ইতিহাসলেখক: ড. মুহাম্মাদ মুস্তফা আয-যুহাইলিঅনুবাদ: মাওলানা আবদুল্লাহ জোবায়েরউমাইর ইবনু সাদ রা. ছিলেন উমর রা. কর্তৃক নিযুক্ত হিমসের প্রশাসক। নিয়োগের পরে প্রথম ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘মনে রাখবেন, ইসলাম হচ্ছে একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ এবং একটি মজবুত দরজা। ইসলামের প্রাচীর হলো ইনসাফ এবং তার দরজা হলো ন্যায়পরায়ণতা। দেয়াল ভেঙে ফেলা আর দরজা ধসিয়ে দেওয়ার অর্থ ইসলামকে পরাজিত করা। ইসলাম ততক্ষণ নিরাপদ থাকবে, যতক্ষণ তার কর্তৃত্ব থাকবে সুসংহত। কর্তৃত্ব সুসংহত থাকার অর্থ তরবারির মাধ্যমে হত্যা বা চাবুক দিয়ে আঘাত করা নয়। বরং কর্তৃত্ব সুসংহত থাকা মানে ন্যায়বিচার করা এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা।’ইনসাফের সাথে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারাকে ঈর্ষণীয় নিয়ামত আখ্যা দিয়ে নবি ﷺ বলেছেন, ‘দুজন ব্যক্তিকেই কেবল ঈর্ষা করা যায়। প্রথমত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা সম্পদ দিয়েছেন। তারপর সেটা বৈধ পন্থায় অকাতরে ব্যয় করার ক্ষমতা দিয়েছেন। দ্বিতীয়ত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা প্রজ্ঞা দান করেছেন। যার মাধ্যমে সে বিচার-ফয়সালা করে এবং অন্যকে তা শিক্ষা দেয়।’ [সহিহুল বুখারি, হাদিস নং: ৭৩].
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: ইসলামি বিচার ব্যবস্থার ইতিহাস
লেখক: ড. মুহাম্মাদ মুস্তফা আয-যুহাইলি
অনুবাদ: মাওলানা আবদুল্লাহ জোবায়ের
উমাইর ইবনু সাদ রা. ছিলেন উমর রা. কর্তৃক নিযুক্ত হিমসের প্রশাসক। নিয়োগের পরে প্রথম ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘মনে রাখবেন, ইসলাম হচ্ছে একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ এবং একটি মজবুত দরজা। ইসলামের প্রাচীর হলো ইনসাফ এবং তার দরজা হলো ন্যায়পরায়ণতা। দেয়াল ভেঙে ফেলা আর দরজা ধসিয়ে দেওয়ার অর্থ ইসলামকে পরাজিত করা। ইসলাম ততক্ষণ নিরাপদ থাকবে, যতক্ষণ তার কর্তৃত্ব থাকবে সুসংহত। কর্তৃত্ব সুসংহত থাকার অর্থ তরবারির মাধ্যমে হত্যা বা চাবুক দিয়ে আঘাত করা নয়। বরং কর্তৃত্ব সুসংহত থাকা মানে ন্যায়বিচার করা এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা।’
ইনসাফের সাথে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারাকে ঈর্ষণীয় নিয়ামত আখ্যা দিয়ে নবি ﷺ বলেছেন,
‘দুজন ব্যক্তিকেই কেবল ঈর্ষা করা যায়। প্রথমত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা সম্পদ দিয়েছেন। তারপর সেটা বৈধ পন্থায় অকাতরে ব্যয় করার ক্ষমতা দিয়েছেন। দ্বিতীয়ত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা প্রজ্ঞা দান করেছেন। যার মাধ্যমে সে বিচার-ফয়সালা করে এবং অন্যকে তা শিক্ষা দেয়।’ [সহিহুল বুখারি, হাদিস নং: ৭৩]
.
ইসলামি বিচার ব্যবস্থার ইতিহাস
580 BDT775 BDTSave 195 BDT
1
বই: ইসলামি বিচার ব্যবস্থার ইতিহাস
লেখক: ড. মুহাম্মাদ মুস্তফা আয-যুহাইলি
অনুবাদ: মাওলানা আবদুল্লাহ জোবায়ের
উমাইর ইবনু সাদ রা. ছিলেন উমর রা. কর্তৃক নিযুক্ত হিমসের প্রশাসক। নিয়োগের পরে প্রথম ভাষণে তিনি বলেছিলেন, ‘মনে রাখবেন, ইসলাম হচ্ছে একটি দুর্ভেদ্য দুর্গ এবং একটি মজবুত দরজা। ইসলামের প্রাচীর হলো ইনসাফ এবং তার দরজা হলো ন্যায়পরায়ণতা। দেয়াল ভেঙে ফেলা আর দরজা ধসিয়ে দেওয়ার অর্থ ইসলামকে পরাজিত করা। ইসলাম ততক্ষণ নিরাপদ থাকবে, যতক্ষণ তার কর্তৃত্ব থাকবে সুসংহত। কর্তৃত্ব সুসংহত থাকার অর্থ তরবারির মাধ্যমে হত্যা বা চাবুক দিয়ে আঘাত করা নয়। বরং কর্তৃত্ব সুসংহত থাকা মানে ন্যায়বিচার করা এবং ইনসাফ প্রতিষ্ঠা করা।’
ইনসাফের সাথে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারাকে ঈর্ষণীয় নিয়ামত আখ্যা দিয়ে নবি ﷺ বলেছেন,
‘দুজন ব্যক্তিকেই কেবল ঈর্ষা করা যায়। প্রথমত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা সম্পদ দিয়েছেন। তারপর সেটা বৈধ পন্থায় অকাতরে ব্যয় করার ক্ষমতা দিয়েছেন। দ্বিতীয়ত সে ব্যক্তি, যাকে আল্লাহ তাআলা প্রজ্ঞা দান করেছেন। যার মাধ্যমে সে বিচার-ফয়সালা করে এবং অন্যকে তা শিক্ষা দেয়।’ [সহিহুল বুখারি, হাদিস নং: ৭৩]
.