সংসার ভাবনা
বই : সংসার ভাবনা মূল : উম্মে খালিদ, ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, শায়খ ইউনুস কাথরাদা, গুল আফশানঅনুবাদ : মাহজাবিন খান মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকাপ্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন.হায়া বা শালীনতা অবশ্যই নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আবার এটা শুধু পোশাকেই সীমাবদ্ধ না। কথায়-কাজে সবকিছুতে শালীনতা প্রয়োজন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে হায়ার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার। .আমরা যে যুগে বাস করছি, সেখানে শালীনতার ধারণাটাই যেন নিষিদ্ধ কোনো বস্তু। বিশেষ করে নারীর শালীনতা। গড়পড়তা মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সবাই এই বিশ্বাস আত্মস্থ করে নিয়েছে। .পশ্চিমে এখন যেসব নারী শালীনভাবে চলাফেরা করেন, তাদের দেখা হয় নিপীড়িত হিসেবে। মনে করা হয় তাদের মূল্যবোধ সেকেলে, বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন। “এরা শরীর দেখাতে চায় না কেন? পরপুরুষদের সাথে যৌনসম্পর্ক করে না কেন? নিশ্চই কোনো সমস্যা আছে! মনে হয় ছোটকালে নিপীড়িত হয়েছিল। হুম!”.কিছু মুসলিম নারীও কিছুটা হলেও এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। “দেখাই যদি না যায়, তাহলে কীভাবে কী?” এ নিয়ে তারা চিন্তিত। স্বাধীন হতে উদগ্রীব। ভদ্রভাবে চললে মানুষ ভীতু এবং লাজুক মুসলিম নারী ভেবে বসে কি না, এই ভয় থেকে ইচ্ছে করেই হাঁকডাক করে কথা বলেন। .A Return to Modesty: Discovering the Lost Virtue নামে একটি বই আছে। ওয়েন্ডি শালিতের লেখা এই বই।উইলিয়ামস কলেজের শিক্ষার্থী থাকাকালে ওয়েন্ডি চরম বিপাকে পড়ে যান। জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পান কোনো প্রতিষ্ঠানে নারী-পুরুষের জন্য একই বাথরুম। প্রকাশ করেন তার সহজাত অস্বস্তিবোধের কথা। সমাজে নারী-পুরুষ মেলামেশা স্বাভাবিকীকরণের বিপদ নিয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি ২৩ বছর বয়সে এই বইটি লিখেছিলেন।.লেখক প্রশ্ন রেখেছেন “যৌন শালীনতাকে মানুষ এত ভয় পায় কেন যে, এর কথা শুনলেই নির্যাতন বা বিভ্রান্তির অভিযোগ করে?”শালিত ৫ টি আকর্ষণীয় পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার বইয়ে।.কী সেই পাঁচটি পয়েন্ট, জানতে হলে পড়তে হবে "সংসার-ভাবনা" বইটি। .
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : সংসার ভাবনা
মূল : উম্মে খালিদ, ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, শায়খ ইউনুস কাথরাদা, গুল আফশান
অনুবাদ : মাহজাবিন খান
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
প্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন
.
হায়া বা শালীনতা অবশ্যই নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আবার এটা শুধু পোশাকেই সীমাবদ্ধ না। কথায়-কাজে সবকিছুতে শালীনতা প্রয়োজন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে হায়ার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার।
.
আমরা যে যুগে বাস করছি, সেখানে শালীনতার ধারণাটাই যেন নিষিদ্ধ কোনো বস্তু। বিশেষ করে নারীর শালীনতা। গড়পড়তা মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সবাই এই বিশ্বাস আত্মস্থ করে নিয়েছে।
.
পশ্চিমে এখন যেসব নারী শালীনভাবে চলাফেরা করেন, তাদের দেখা হয় নিপীড়িত হিসেবে। মনে করা হয় তাদের মূল্যবোধ সেকেলে, বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন। “এরা শরীর দেখাতে চায় না কেন? পরপুরুষদের সাথে যৌনসম্পর্ক করে না কেন? নিশ্চই কোনো সমস্যা আছে! মনে হয় ছোটকালে নিপীড়িত হয়েছিল। হুম!”
.
কিছু মুসলিম নারীও কিছুটা হলেও এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। “দেখাই যদি না যায়, তাহলে কীভাবে কী?” এ নিয়ে তারা চিন্তিত। স্বাধীন হতে উদগ্রীব। ভদ্রভাবে চললে মানুষ ভীতু এবং লাজুক মুসলিম নারী ভেবে বসে কি না, এই ভয় থেকে ইচ্ছে করেই হাঁকডাক করে কথা বলেন।
.
A Return to Modesty: Discovering the Lost Virtue নামে একটি বই আছে। ওয়েন্ডি শালিতের লেখা এই বই।
উইলিয়ামস কলেজের শিক্ষার্থী থাকাকালে ওয়েন্ডি চরম বিপাকে পড়ে যান। জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পান কোনো প্রতিষ্ঠানে নারী-পুরুষের জন্য একই বাথরুম। প্রকাশ করেন তার সহজাত অস্বস্তিবোধের কথা। সমাজে নারী-পুরুষ মেলামেশা স্বাভাবিকীকরণের বিপদ নিয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি ২৩ বছর বয়সে এই বইটি লিখেছিলেন।
.
লেখক প্রশ্ন রেখেছেন “যৌন শালীনতাকে মানুষ এত ভয় পায় কেন যে, এর কথা শুনলেই নির্যাতন বা বিভ্রান্তির অভিযোগ করে?”
শালিত ৫ টি আকর্ষণীয় পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার বইয়ে।
.
কী সেই পাঁচটি পয়েন্ট, জানতে হলে পড়তে হবে "সংসার-ভাবনা" বইটি।
.
মূল : উম্মে খালিদ, ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, শায়খ ইউনুস কাথরাদা, গুল আফশান
অনুবাদ : মাহজাবিন খান
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
প্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন
.
হায়া বা শালীনতা অবশ্যই নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আবার এটা শুধু পোশাকেই সীমাবদ্ধ না। কথায়-কাজে সবকিছুতে শালীনতা প্রয়োজন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে হায়ার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার।
.
আমরা যে যুগে বাস করছি, সেখানে শালীনতার ধারণাটাই যেন নিষিদ্ধ কোনো বস্তু। বিশেষ করে নারীর শালীনতা। গড়পড়তা মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সবাই এই বিশ্বাস আত্মস্থ করে নিয়েছে।
.
পশ্চিমে এখন যেসব নারী শালীনভাবে চলাফেরা করেন, তাদের দেখা হয় নিপীড়িত হিসেবে। মনে করা হয় তাদের মূল্যবোধ সেকেলে, বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন। “এরা শরীর দেখাতে চায় না কেন? পরপুরুষদের সাথে যৌনসম্পর্ক করে না কেন? নিশ্চই কোনো সমস্যা আছে! মনে হয় ছোটকালে নিপীড়িত হয়েছিল। হুম!”
.
কিছু মুসলিম নারীও কিছুটা হলেও এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। “দেখাই যদি না যায়, তাহলে কীভাবে কী?” এ নিয়ে তারা চিন্তিত। স্বাধীন হতে উদগ্রীব। ভদ্রভাবে চললে মানুষ ভীতু এবং লাজুক মুসলিম নারী ভেবে বসে কি না, এই ভয় থেকে ইচ্ছে করেই হাঁকডাক করে কথা বলেন।
.
A Return to Modesty: Discovering the Lost Virtue নামে একটি বই আছে। ওয়েন্ডি শালিতের লেখা এই বই।
উইলিয়ামস কলেজের শিক্ষার্থী থাকাকালে ওয়েন্ডি চরম বিপাকে পড়ে যান। জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পান কোনো প্রতিষ্ঠানে নারী-পুরুষের জন্য একই বাথরুম। প্রকাশ করেন তার সহজাত অস্বস্তিবোধের কথা। সমাজে নারী-পুরুষ মেলামেশা স্বাভাবিকীকরণের বিপদ নিয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি ২৩ বছর বয়সে এই বইটি লিখেছিলেন।
.
লেখক প্রশ্ন রেখেছেন “যৌন শালীনতাকে মানুষ এত ভয় পায় কেন যে, এর কথা শুনলেই নির্যাতন বা বিভ্রান্তির অভিযোগ করে?”
শালিত ৫ টি আকর্ষণীয় পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার বইয়ে।
.
কী সেই পাঁচটি পয়েন্ট, জানতে হলে পড়তে হবে "সংসার-ভাবনা" বইটি।
.
সংসার ভাবনা
150 BDT200 BDTSave 50 BDT
1
বই : সংসার ভাবনা
মূল : উম্মে খালিদ, ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, শায়খ ইউনুস কাথরাদা, গুল আফশান
অনুবাদ : মাহজাবিন খান
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
প্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন
.
হায়া বা শালীনতা অবশ্যই নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আবার এটা শুধু পোশাকেই সীমাবদ্ধ না। কথায়-কাজে সবকিছুতে শালীনতা প্রয়োজন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে হায়ার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার।
.
আমরা যে যুগে বাস করছি, সেখানে শালীনতার ধারণাটাই যেন নিষিদ্ধ কোনো বস্তু। বিশেষ করে নারীর শালীনতা। গড়পড়তা মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সবাই এই বিশ্বাস আত্মস্থ করে নিয়েছে।
.
পশ্চিমে এখন যেসব নারী শালীনভাবে চলাফেরা করেন, তাদের দেখা হয় নিপীড়িত হিসেবে। মনে করা হয় তাদের মূল্যবোধ সেকেলে, বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন। “এরা শরীর দেখাতে চায় না কেন? পরপুরুষদের সাথে যৌনসম্পর্ক করে না কেন? নিশ্চই কোনো সমস্যা আছে! মনে হয় ছোটকালে নিপীড়িত হয়েছিল। হুম!”
.
কিছু মুসলিম নারীও কিছুটা হলেও এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। “দেখাই যদি না যায়, তাহলে কীভাবে কী?” এ নিয়ে তারা চিন্তিত। স্বাধীন হতে উদগ্রীব। ভদ্রভাবে চললে মানুষ ভীতু এবং লাজুক মুসলিম নারী ভেবে বসে কি না, এই ভয় থেকে ইচ্ছে করেই হাঁকডাক করে কথা বলেন।
.
A Return to Modesty: Discovering the Lost Virtue নামে একটি বই আছে। ওয়েন্ডি শালিতের লেখা এই বই।
উইলিয়ামস কলেজের শিক্ষার্থী থাকাকালে ওয়েন্ডি চরম বিপাকে পড়ে যান। জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পান কোনো প্রতিষ্ঠানে নারী-পুরুষের জন্য একই বাথরুম। প্রকাশ করেন তার সহজাত অস্বস্তিবোধের কথা। সমাজে নারী-পুরুষ মেলামেশা স্বাভাবিকীকরণের বিপদ নিয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি ২৩ বছর বয়সে এই বইটি লিখেছিলেন।
.
লেখক প্রশ্ন রেখেছেন “যৌন শালীনতাকে মানুষ এত ভয় পায় কেন যে, এর কথা শুনলেই নির্যাতন বা বিভ্রান্তির অভিযোগ করে?”
শালিত ৫ টি আকর্ষণীয় পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার বইয়ে।
.
কী সেই পাঁচটি পয়েন্ট, জানতে হলে পড়তে হবে "সংসার-ভাবনা" বইটি।
.
মূল : উম্মে খালিদ, ড্যানিয়েল হাকিকাতযু, শায়খ ইউনুস কাথরাদা, গুল আফশান
অনুবাদ : মাহজাবিন খান
মুদ্রিত মূল্য : ২০০ টাকা
প্রকাশনী : সন্দীপন প্রকাশন
.
হায়া বা শালীনতা অবশ্যই নারী-পুরুষ সবার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য। আবার এটা শুধু পোশাকেই সীমাবদ্ধ না। কথায়-কাজে সবকিছুতে শালীনতা প্রয়োজন। তবে নারীদের ক্ষেত্রে হায়ার বিষয়টি বিশেষ গুরুত্বের দাবিদার।
.
আমরা যে যুগে বাস করছি, সেখানে শালীনতার ধারণাটাই যেন নিষিদ্ধ কোনো বস্তু। বিশেষ করে নারীর শালীনতা। গড়পড়তা মুসলিম কিংবা অমুসলিম, সবাই এই বিশ্বাস আত্মস্থ করে নিয়েছে।
.
পশ্চিমে এখন যেসব নারী শালীনভাবে চলাফেরা করেন, তাদের দেখা হয় নিপীড়িত হিসেবে। মনে করা হয় তাদের মূল্যবোধ সেকেলে, বাস্তবতার সাথে সম্পর্কহীন। “এরা শরীর দেখাতে চায় না কেন? পরপুরুষদের সাথে যৌনসম্পর্ক করে না কেন? নিশ্চই কোনো সমস্যা আছে! মনে হয় ছোটকালে নিপীড়িত হয়েছিল। হুম!”
.
কিছু মুসলিম নারীও কিছুটা হলেও এই ফাঁদে পা দিয়েছেন। “দেখাই যদি না যায়, তাহলে কীভাবে কী?” এ নিয়ে তারা চিন্তিত। স্বাধীন হতে উদগ্রীব। ভদ্রভাবে চললে মানুষ ভীতু এবং লাজুক মুসলিম নারী ভেবে বসে কি না, এই ভয় থেকে ইচ্ছে করেই হাঁকডাক করে কথা বলেন।
.
A Return to Modesty: Discovering the Lost Virtue নামে একটি বই আছে। ওয়েন্ডি শালিতের লেখা এই বই।
উইলিয়ামস কলেজের শিক্ষার্থী থাকাকালে ওয়েন্ডি চরম বিপাকে পড়ে যান। জীবনে প্রথমবারের মতো দেখতে পান কোনো প্রতিষ্ঠানে নারী-পুরুষের জন্য একই বাথরুম। প্রকাশ করেন তার সহজাত অস্বস্তিবোধের কথা। সমাজে নারী-পুরুষ মেলামেশা স্বাভাবিকীকরণের বিপদ নিয়েও কথা বলেন তিনি। তিনি ২৩ বছর বয়সে এই বইটি লিখেছিলেন।
.
লেখক প্রশ্ন রেখেছেন “যৌন শালীনতাকে মানুষ এত ভয় পায় কেন যে, এর কথা শুনলেই নির্যাতন বা বিভ্রান্তির অভিযোগ করে?”
শালিত ৫ টি আকর্ষণীয় পয়েন্ট উল্লেখ করেছেন তার বইয়ে।
.
কী সেই পাঁচটি পয়েন্ট, জানতে হলে পড়তে হবে "সংসার-ভাবনা" বইটি।
.