মানসাঙ্ক ( কষ্টিপাথর 2)
বই; মানসাঙ্ক ( কষ্টিপাথর 2)লেখক: ড. শামসুল আরিফীন প্রকাশনী: সন্দীপনআলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনার পরপরই সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের যেন ধুম পড়ে যায় ধর্ষণ সমস্যা সমাধানের জন্যে। অবস্থা এমন যে, এই বুঝি দুয়েকদিনেই দেশ থেকে ধর্ষণকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করা হবে!.অথচ বাস্তবতা ঠিক উল্টো। আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনাতেই কেবল মিডিয়া বা চ্যানেলগুলোর টিআরপি বাড়ে। সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কথিত কিছু ‘বুদ্ধিজীবী’র পরিচিতি। মাঝ থেকে ধর্ষিতা বেচারীর আর ন্যায়বিচার পাওয়া হয় না। আর ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোয় দেশের মোট জনসংখ্যা থেকে কেবল একটা ১-ই বিয়োগ হয়—এই যা।.ব্যাপার হলো, দেশের প্রচলিত স্যেকুলার সমাজব্যবস্থা আর আইনি কাঠামো মোটাদাগে এই সমস্যার সমাধানে একেবারেই অক্ষম। কেননা তারা সমস্যার গোড়াতেই যেতে পারে না—সমাধান করা তো দূর কি বাত!.অথচ ১৪০০ বছর আগেই এই সমস্যার যুতসই সমাধান বাতলে দিয়েছে ইসলাম। কারণ, ইসলাম জানে সমস্যা কোথায় এবং কেন—কী ভাবেই বা তা নির্মূল করতে হবে। ওহি নির্দেশিত পন্থায় কাজ করায় খাইরুল কুরুন থেকে ইসলামি খিলাফতের স্বর্ণযুগ পর্যন্ত তাই ‘ধর্ষণ’ কোনো সমস্যা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু ইসলামের বাতলে দেওয়া ফ্রেমওয়ার্ক আজও পরিপূর্ণভাবে প্রাসঙ্গিক। .সে প্রাসঙ্গিককে সামনে রেখেই ডা. শামসুল আরেফীন তার ‘মানসাঙ্ক’ বইটিতে ধর্ষণের মনোজাগতিক, সামাজিক ও অন্যান্য কারণ তুলে এনেছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির কষ্টিপাথরে যাচাই করে। একই সাথে তুলে এনেছেন ধর্ষণের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট। বইটির বিস্তারিত পাঠে যেকোনো সমাধান-অনুসন্ধিৎসু পাঠকের মন তৃপ্ত হতে বাধ্য।. চলমান একটি বড় সমস্যার ভেতর-বাহির জানতে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন কষ্টিপাথর সিরিজের ২য় বই—’মানসাঙ্ক’।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বই; মানসাঙ্ক ( কষ্টিপাথর 2)
লেখক: ড. শামসুল আরিফীন
প্রকাশনী: সন্দীপন
আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনার পরপরই সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের যেন ধুম পড়ে যায় ধর্ষণ সমস্যা সমাধানের জন্যে। অবস্থা এমন যে, এই বুঝি দুয়েকদিনেই দেশ থেকে ধর্ষণকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করা হবে!
.
অথচ বাস্তবতা ঠিক উল্টো। আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনাতেই কেবল মিডিয়া বা চ্যানেলগুলোর টিআরপি বাড়ে। সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কথিত কিছু ‘বুদ্ধিজীবী’র পরিচিতি। মাঝ থেকে ধর্ষিতা বেচারীর আর ন্যায়বিচার পাওয়া হয় না। আর ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোয় দেশের মোট জনসংখ্যা থেকে কেবল একটা ১-ই বিয়োগ হয়—এই যা।
.
ব্যাপার হলো, দেশের প্রচলিত স্যেকুলার সমাজব্যবস্থা আর আইনি কাঠামো মোটাদাগে এই সমস্যার সমাধানে একেবারেই অক্ষম। কেননা তারা সমস্যার গোড়াতেই যেতে পারে না—সমাধান করা তো দূর কি বাত!
.
অথচ ১৪০০ বছর আগেই এই সমস্যার যুতসই সমাধান বাতলে দিয়েছে ইসলাম। কারণ, ইসলাম জানে সমস্যা কোথায় এবং কেন—কী ভাবেই বা তা নির্মূল করতে হবে। ওহি নির্দেশিত পন্থায় কাজ করায় খাইরুল কুরুন থেকে ইসলামি খিলাফতের স্বর্ণযুগ পর্যন্ত তাই ‘ধর্ষণ’ কোনো সমস্যা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু ইসলামের বাতলে দেওয়া ফ্রেমওয়ার্ক আজও পরিপূর্ণভাবে প্রাসঙ্গিক।
.
সে প্রাসঙ্গিককে সামনে রেখেই ডা. শামসুল আরেফীন তার ‘মানসাঙ্ক’ বইটিতে ধর্ষণের মনোজাগতিক, সামাজিক ও অন্যান্য কারণ তুলে এনেছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির কষ্টিপাথরে যাচাই করে। একই সাথে তুলে এনেছেন ধর্ষণের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট। বইটির বিস্তারিত পাঠে যেকোনো সমাধান-অনুসন্ধিৎসু পাঠকের মন তৃপ্ত হতে বাধ্য।
.
চলমান একটি বড় সমস্যার ভেতর-বাহির জানতে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন কষ্টিপাথর সিরিজের ২য় বই—’মানসাঙ্ক’।
.
লেখক: ড. শামসুল আরিফীন
প্রকাশনী: সন্দীপন
আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনার পরপরই সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের যেন ধুম পড়ে যায় ধর্ষণ সমস্যা সমাধানের জন্যে। অবস্থা এমন যে, এই বুঝি দুয়েকদিনেই দেশ থেকে ধর্ষণকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করা হবে!
.
অথচ বাস্তবতা ঠিক উল্টো। আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনাতেই কেবল মিডিয়া বা চ্যানেলগুলোর টিআরপি বাড়ে। সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কথিত কিছু ‘বুদ্ধিজীবী’র পরিচিতি। মাঝ থেকে ধর্ষিতা বেচারীর আর ন্যায়বিচার পাওয়া হয় না। আর ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোয় দেশের মোট জনসংখ্যা থেকে কেবল একটা ১-ই বিয়োগ হয়—এই যা।
.
ব্যাপার হলো, দেশের প্রচলিত স্যেকুলার সমাজব্যবস্থা আর আইনি কাঠামো মোটাদাগে এই সমস্যার সমাধানে একেবারেই অক্ষম। কেননা তারা সমস্যার গোড়াতেই যেতে পারে না—সমাধান করা তো দূর কি বাত!
.
অথচ ১৪০০ বছর আগেই এই সমস্যার যুতসই সমাধান বাতলে দিয়েছে ইসলাম। কারণ, ইসলাম জানে সমস্যা কোথায় এবং কেন—কী ভাবেই বা তা নির্মূল করতে হবে। ওহি নির্দেশিত পন্থায় কাজ করায় খাইরুল কুরুন থেকে ইসলামি খিলাফতের স্বর্ণযুগ পর্যন্ত তাই ‘ধর্ষণ’ কোনো সমস্যা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু ইসলামের বাতলে দেওয়া ফ্রেমওয়ার্ক আজও পরিপূর্ণভাবে প্রাসঙ্গিক।
.
সে প্রাসঙ্গিককে সামনে রেখেই ডা. শামসুল আরেফীন তার ‘মানসাঙ্ক’ বইটিতে ধর্ষণের মনোজাগতিক, সামাজিক ও অন্যান্য কারণ তুলে এনেছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির কষ্টিপাথরে যাচাই করে। একই সাথে তুলে এনেছেন ধর্ষণের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট। বইটির বিস্তারিত পাঠে যেকোনো সমাধান-অনুসন্ধিৎসু পাঠকের মন তৃপ্ত হতে বাধ্য।
.
চলমান একটি বড় সমস্যার ভেতর-বাহির জানতে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন কষ্টিপাথর সিরিজের ২য় বই—’মানসাঙ্ক’।
.
মানসাঙ্ক ( কষ্টিপাথর 2)
240 BDT320 BDTSave 80 BDT
1
বই; মানসাঙ্ক ( কষ্টিপাথর 2)
লেখক: ড. শামসুল আরিফীন
প্রকাশনী: সন্দীপন
আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনার পরপরই সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের যেন ধুম পড়ে যায় ধর্ষণ সমস্যা সমাধানের জন্যে। অবস্থা এমন যে, এই বুঝি দুয়েকদিনেই দেশ থেকে ধর্ষণকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করা হবে!
.
অথচ বাস্তবতা ঠিক উল্টো। আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনাতেই কেবল মিডিয়া বা চ্যানেলগুলোর টিআরপি বাড়ে। সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কথিত কিছু ‘বুদ্ধিজীবী’র পরিচিতি। মাঝ থেকে ধর্ষিতা বেচারীর আর ন্যায়বিচার পাওয়া হয় না। আর ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোয় দেশের মোট জনসংখ্যা থেকে কেবল একটা ১-ই বিয়োগ হয়—এই যা।
.
ব্যাপার হলো, দেশের প্রচলিত স্যেকুলার সমাজব্যবস্থা আর আইনি কাঠামো মোটাদাগে এই সমস্যার সমাধানে একেবারেই অক্ষম। কেননা তারা সমস্যার গোড়াতেই যেতে পারে না—সমাধান করা তো দূর কি বাত!
.
অথচ ১৪০০ বছর আগেই এই সমস্যার যুতসই সমাধান বাতলে দিয়েছে ইসলাম। কারণ, ইসলাম জানে সমস্যা কোথায় এবং কেন—কী ভাবেই বা তা নির্মূল করতে হবে। ওহি নির্দেশিত পন্থায় কাজ করায় খাইরুল কুরুন থেকে ইসলামি খিলাফতের স্বর্ণযুগ পর্যন্ত তাই ‘ধর্ষণ’ কোনো সমস্যা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু ইসলামের বাতলে দেওয়া ফ্রেমওয়ার্ক আজও পরিপূর্ণভাবে প্রাসঙ্গিক।
.
সে প্রাসঙ্গিককে সামনে রেখেই ডা. শামসুল আরেফীন তার ‘মানসাঙ্ক’ বইটিতে ধর্ষণের মনোজাগতিক, সামাজিক ও অন্যান্য কারণ তুলে এনেছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির কষ্টিপাথরে যাচাই করে। একই সাথে তুলে এনেছেন ধর্ষণের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট। বইটির বিস্তারিত পাঠে যেকোনো সমাধান-অনুসন্ধিৎসু পাঠকের মন তৃপ্ত হতে বাধ্য।
.
চলমান একটি বড় সমস্যার ভেতর-বাহির জানতে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন কষ্টিপাথর সিরিজের ২য় বই—’মানসাঙ্ক’।
.
লেখক: ড. শামসুল আরিফীন
প্রকাশনী: সন্দীপন
আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনার পরপরই সেমিনার-সিম্পোজিয়ামের যেন ধুম পড়ে যায় ধর্ষণ সমস্যা সমাধানের জন্যে। অবস্থা এমন যে, এই বুঝি দুয়েকদিনেই দেশ থেকে ধর্ষণকে ঝেঁটিয়ে বিদেয় করা হবে!
.
অথচ বাস্তবতা ঠিক উল্টো। আলোচিত সব ধর্ষণের ঘটনাতেই কেবল মিডিয়া বা চ্যানেলগুলোর টিআরপি বাড়ে। সাথে পাল্লা দিয়ে বাড়ে কথিত কিছু ‘বুদ্ধিজীবী’র পরিচিতি। মাঝ থেকে ধর্ষিতা বেচারীর আর ন্যায়বিচার পাওয়া হয় না। আর ধর্ষণের পর হত্যাকাণ্ডের মতো ঘটনাগুলোয় দেশের মোট জনসংখ্যা থেকে কেবল একটা ১-ই বিয়োগ হয়—এই যা।
.
ব্যাপার হলো, দেশের প্রচলিত স্যেকুলার সমাজব্যবস্থা আর আইনি কাঠামো মোটাদাগে এই সমস্যার সমাধানে একেবারেই অক্ষম। কেননা তারা সমস্যার গোড়াতেই যেতে পারে না—সমাধান করা তো দূর কি বাত!
.
অথচ ১৪০০ বছর আগেই এই সমস্যার যুতসই সমাধান বাতলে দিয়েছে ইসলাম। কারণ, ইসলাম জানে সমস্যা কোথায় এবং কেন—কী ভাবেই বা তা নির্মূল করতে হবে। ওহি নির্দেশিত পন্থায় কাজ করায় খাইরুল কুরুন থেকে ইসলামি খিলাফতের স্বর্ণযুগ পর্যন্ত তাই ‘ধর্ষণ’ কোনো সমস্যা হয়ে ওঠেনি। কিন্তু ইসলামের বাতলে দেওয়া ফ্রেমওয়ার্ক আজও পরিপূর্ণভাবে প্রাসঙ্গিক।
.
সে প্রাসঙ্গিককে সামনে রেখেই ডা. শামসুল আরেফীন তার ‘মানসাঙ্ক’ বইটিতে ধর্ষণের মনোজাগতিক, সামাজিক ও অন্যান্য কারণ তুলে এনেছেন বিজ্ঞান ও যুক্তির কষ্টিপাথরে যাচাই করে। একই সাথে তুলে এনেছেন ধর্ষণের সামাজিক, রাষ্ট্রীয় ও আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপট। বইটির বিস্তারিত পাঠে যেকোনো সমাধান-অনুসন্ধিৎসু পাঠকের মন তৃপ্ত হতে বাধ্য।
.
চলমান একটি বড় সমস্যার ভেতর-বাহির জানতে আজই সংগ্রহ করে ফেলুন কষ্টিপাথর সিরিজের ২য় বই—’মানসাঙ্ক’।
.