সোনালি যুগের মায়েরা
সোনালি যুগের মায়েরা' লেখক- শায়খ মোখতার আহমাদ।প্রকাশনী : সন্দীপনসোনালি যুগে মায়েরা বই থেকে মারইয়াম আলাইহাস সালাম ছিলেন একজন পবিত্র নারী। তিনি নিজের সতীত্ব হেফাজত করেছিলেন। যার কারণে, তাঁর ওপর আরোপিত অপবাদের জবাব স্বয়ং আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন এক মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, যা দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জবাব দিত, তাহলে অনেকেই বলত যে, তিনি মারইয়ামের দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত হয়েছেন বা কোনো বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু যখন কোলের বাচ্চা পক্ষে দাঁড়িয়ে গেল, তখন আর কিছু বলার থাকল না। নবজাতক শিশু বলে উঠল তাঁর মায়ের সতীত্বের কথা। এভাবেই আল্লাহ তাআলা চরিত্রবান নারীদেরকে হেফাজত করে থাকেন।আধুনিকতার নামে বর্তমানে কিছু নারী তাদের সতীত্ব বিসর্জন দিচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পশ্চিমা অপসংস্কৃতিকে তারা অনুসরণ করছে। স্বাধীনতা বলতে তারা বোঝে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-মিক্সিং কালচার। ফলস্বরূপ, সমাজে বিস্তার লাভ করছে যিনা-ব্যভিচার। শালীনতার পরিবর্তে কিছু নারী বেহায়াপনা ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা আল্লাহর দেওয়া পর্দার বিধানকে সেকেলে, পিছিয়ে পড়া ইত্যাদি নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। তাদের জন্যে এক সমুজ্জ্বল উদাহরণ হলেন মারইয়াম আলাইহাস সালাম। তবে শালীনতা, পবিত্রতা ও সতীত্ব কেবল ইমরান-কন্যা মারইয়াম আলাইহাস সালাম-এর একচেটিয়া চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। এটি প্রত্যেকটি মুসলিম নারীর মূল্যবান চারিত্রিক সম্পদ। যেসকল নারী তাদের শালীনতা, সতীত্ব, পর্দা রক্ষা করে চলেন—তারা হন সম্মানিত, আত্মবিশ্বাসী ও কোমল। ওপরন্তু, আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি রহমত নাযিল করেন। দুনিয়া ও আখিরাতে তারা পান কল্যাণ।অপরদিকে, যেসকল নারী তাদের সতীত্ব বিলিয়ে দেন, তাদের আত্মমর্যাদা ম্লান হয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। যৌবন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর কদর থাকে না। তারা হয়ে পড়ে অকেজো।'
An Najahah Shop
Category List
All products

সোনালি যুগের মায়েরা'
লেখক- শায়খ মোখতার আহমাদ।
প্রকাশনী : সন্দীপন
সোনালি যুগে মায়েরা বই থেকে
মারইয়াম আলাইহাস সালাম ছিলেন একজন পবিত্র নারী। তিনি নিজের সতীত্ব হেফাজত করেছিলেন। যার কারণে, তাঁর ওপর আরোপিত অপবাদের জবাব স্বয়ং আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন এক মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, যা দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জবাব দিত, তাহলে অনেকেই বলত যে, তিনি মারইয়ামের দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত হয়েছেন বা কোনো বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু যখন কোলের বাচ্চা পক্ষে দাঁড়িয়ে গেল, তখন আর কিছু বলার থাকল না। নবজাতক শিশু বলে উঠল তাঁর মায়ের সতীত্বের কথা। এভাবেই আল্লাহ তাআলা চরিত্রবান নারীদেরকে হেফাজত করে থাকেন।
আধুনিকতার নামে বর্তমানে কিছু নারী তাদের সতীত্ব বিসর্জন দিচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পশ্চিমা অপসংস্কৃতিকে তারা অনুসরণ করছে। স্বাধীনতা বলতে তারা বোঝে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-মিক্সিং কালচার। ফলস্বরূপ, সমাজে বিস্তার লাভ করছে যিনা-ব্যভিচার। শালীনতার পরিবর্তে কিছু নারী বেহায়াপনা ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা আল্লাহর দেওয়া পর্দার বিধানকে সেকেলে, পিছিয়ে পড়া ইত্যাদি নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। তাদের জন্যে এক সমুজ্জ্বল উদাহরণ হলেন মারইয়াম আলাইহাস সালাম। তবে শালীনতা, পবিত্রতা ও সতীত্ব কেবল ইমরান-কন্যা মারইয়াম আলাইহাস সালাম-এর একচেটিয়া চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। এটি প্রত্যেকটি মুসলিম নারীর মূল্যবান চারিত্রিক সম্পদ। যেসকল নারী তাদের শালীনতা, সতীত্ব, পর্দা রক্ষা করে চলেন—তারা হন সম্মানিত, আত্মবিশ্বাসী ও কোমল। ওপরন্তু, আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি রহমত নাযিল করেন। দুনিয়া ও আখিরাতে তারা পান কল্যাণ।
অপরদিকে, যেসকল নারী তাদের সতীত্ব বিলিয়ে দেন, তাদের আত্মমর্যাদা ম্লান হয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। যৌবন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর কদর থাকে না। তারা হয়ে পড়ে অকেজো।
'
লেখক- শায়খ মোখতার আহমাদ।
প্রকাশনী : সন্দীপন
সোনালি যুগে মায়েরা বই থেকে
মারইয়াম আলাইহাস সালাম ছিলেন একজন পবিত্র নারী। তিনি নিজের সতীত্ব হেফাজত করেছিলেন। যার কারণে, তাঁর ওপর আরোপিত অপবাদের জবাব স্বয়ং আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন এক মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, যা দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জবাব দিত, তাহলে অনেকেই বলত যে, তিনি মারইয়ামের দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত হয়েছেন বা কোনো বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু যখন কোলের বাচ্চা পক্ষে দাঁড়িয়ে গেল, তখন আর কিছু বলার থাকল না। নবজাতক শিশু বলে উঠল তাঁর মায়ের সতীত্বের কথা। এভাবেই আল্লাহ তাআলা চরিত্রবান নারীদেরকে হেফাজত করে থাকেন।
আধুনিকতার নামে বর্তমানে কিছু নারী তাদের সতীত্ব বিসর্জন দিচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পশ্চিমা অপসংস্কৃতিকে তারা অনুসরণ করছে। স্বাধীনতা বলতে তারা বোঝে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-মিক্সিং কালচার। ফলস্বরূপ, সমাজে বিস্তার লাভ করছে যিনা-ব্যভিচার। শালীনতার পরিবর্তে কিছু নারী বেহায়াপনা ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা আল্লাহর দেওয়া পর্দার বিধানকে সেকেলে, পিছিয়ে পড়া ইত্যাদি নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। তাদের জন্যে এক সমুজ্জ্বল উদাহরণ হলেন মারইয়াম আলাইহাস সালাম। তবে শালীনতা, পবিত্রতা ও সতীত্ব কেবল ইমরান-কন্যা মারইয়াম আলাইহাস সালাম-এর একচেটিয়া চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। এটি প্রত্যেকটি মুসলিম নারীর মূল্যবান চারিত্রিক সম্পদ। যেসকল নারী তাদের শালীনতা, সতীত্ব, পর্দা রক্ষা করে চলেন—তারা হন সম্মানিত, আত্মবিশ্বাসী ও কোমল। ওপরন্তু, আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি রহমত নাযিল করেন। দুনিয়া ও আখিরাতে তারা পান কল্যাণ।
অপরদিকে, যেসকল নারী তাদের সতীত্ব বিলিয়ে দেন, তাদের আত্মমর্যাদা ম্লান হয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। যৌবন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর কদর থাকে না। তারা হয়ে পড়ে অকেজো।
'
সোনালি যুগের মায়েরা
175 BDT235 BDTSave 60 BDT
sold_units 1
1
সোনালি যুগের মায়েরা'
লেখক- শায়খ মোখতার আহমাদ।
প্রকাশনী : সন্দীপন
সোনালি যুগে মায়েরা বই থেকে
মারইয়াম আলাইহাস সালাম ছিলেন একজন পবিত্র নারী। তিনি নিজের সতীত্ব হেফাজত করেছিলেন। যার কারণে, তাঁর ওপর আরোপিত অপবাদের জবাব স্বয়ং আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন এক মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, যা দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জবাব দিত, তাহলে অনেকেই বলত যে, তিনি মারইয়ামের দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত হয়েছেন বা কোনো বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু যখন কোলের বাচ্চা পক্ষে দাঁড়িয়ে গেল, তখন আর কিছু বলার থাকল না। নবজাতক শিশু বলে উঠল তাঁর মায়ের সতীত্বের কথা। এভাবেই আল্লাহ তাআলা চরিত্রবান নারীদেরকে হেফাজত করে থাকেন।
আধুনিকতার নামে বর্তমানে কিছু নারী তাদের সতীত্ব বিসর্জন দিচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পশ্চিমা অপসংস্কৃতিকে তারা অনুসরণ করছে। স্বাধীনতা বলতে তারা বোঝে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-মিক্সিং কালচার। ফলস্বরূপ, সমাজে বিস্তার লাভ করছে যিনা-ব্যভিচার। শালীনতার পরিবর্তে কিছু নারী বেহায়াপনা ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা আল্লাহর দেওয়া পর্দার বিধানকে সেকেলে, পিছিয়ে পড়া ইত্যাদি নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। তাদের জন্যে এক সমুজ্জ্বল উদাহরণ হলেন মারইয়াম আলাইহাস সালাম। তবে শালীনতা, পবিত্রতা ও সতীত্ব কেবল ইমরান-কন্যা মারইয়াম আলাইহাস সালাম-এর একচেটিয়া চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। এটি প্রত্যেকটি মুসলিম নারীর মূল্যবান চারিত্রিক সম্পদ। যেসকল নারী তাদের শালীনতা, সতীত্ব, পর্দা রক্ষা করে চলেন—তারা হন সম্মানিত, আত্মবিশ্বাসী ও কোমল। ওপরন্তু, আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি রহমত নাযিল করেন। দুনিয়া ও আখিরাতে তারা পান কল্যাণ।
অপরদিকে, যেসকল নারী তাদের সতীত্ব বিলিয়ে দেন, তাদের আত্মমর্যাদা ম্লান হয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। যৌবন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর কদর থাকে না। তারা হয়ে পড়ে অকেজো।
'
লেখক- শায়খ মোখতার আহমাদ।
প্রকাশনী : সন্দীপন
সোনালি যুগে মায়েরা বই থেকে
মারইয়াম আলাইহাস সালাম ছিলেন একজন পবিত্র নারী। তিনি নিজের সতীত্ব হেফাজত করেছিলেন। যার কারণে, তাঁর ওপর আরোপিত অপবাদের জবাব স্বয়ং আল্লাহ দিয়ে দিয়েছেন। তিনি এমন এক মাধ্যম ব্যবহার করেছেন, যা দেখে সবাই বিস্মিত হয়েছে। যদি কোনো প্রাপ্তবয়স্ক মানুষ জবাব দিত, তাহলে অনেকেই বলত যে, তিনি মারইয়ামের দ্বারা কোনোভাবে প্রভাবিত হয়েছেন বা কোনো বিশেষ সুবিধা নিয়ে তাঁর পক্ষে দাঁড়িয়েছেন। কিন্তু যখন কোলের বাচ্চা পক্ষে দাঁড়িয়ে গেল, তখন আর কিছু বলার থাকল না। নবজাতক শিশু বলে উঠল তাঁর মায়ের সতীত্বের কথা। এভাবেই আল্লাহ তাআলা চরিত্রবান নারীদেরকে হেফাজত করে থাকেন।
আধুনিকতার নামে বর্তমানে কিছু নারী তাদের সতীত্ব বিসর্জন দিচ্ছে। ধর্মীয় মূল্যবোধকে বুড়ো আঙুল দেখিয়ে পশ্চিমা অপসংস্কৃতিকে তারা অনুসরণ করছে। স্বাধীনতা বলতে তারা বোঝে একাধিক বয়ফ্রেন্ড, ফ্রি-মিক্সিং কালচার। ফলস্বরূপ, সমাজে বিস্তার লাভ করছে যিনা-ব্যভিচার। শালীনতার পরিবর্তে কিছু নারী বেহায়াপনা ছড়িয়ে যাচ্ছে। তারা আল্লাহর দেওয়া পর্দার বিধানকে সেকেলে, পিছিয়ে পড়া ইত্যাদি নেতিবাচক দৃষ্টিতে দেখছে। তাদের জন্যে এক সমুজ্জ্বল উদাহরণ হলেন মারইয়াম আলাইহাস সালাম। তবে শালীনতা, পবিত্রতা ও সতীত্ব কেবল ইমরান-কন্যা মারইয়াম আলাইহাস সালাম-এর একচেটিয়া চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য নয়। এটি প্রত্যেকটি মুসলিম নারীর মূল্যবান চারিত্রিক সম্পদ। যেসকল নারী তাদের শালীনতা, সতীত্ব, পর্দা রক্ষা করে চলেন—তারা হন সম্মানিত, আত্মবিশ্বাসী ও কোমল। ওপরন্তু, আল্লাহ তাআলা তাদের প্রতি রহমত নাযিল করেন। দুনিয়া ও আখিরাতে তারা পান কল্যাণ।
অপরদিকে, যেসকল নারী তাদের সতীত্ব বিলিয়ে দেন, তাদের আত্মমর্যাদা ম্লান হয়ে যায় সময়ের সাথে সাথে। যৌবন ফুরিয়ে গেলে তাদের আর কদর থাকে না। তারা হয়ে পড়ে অকেজো।
'