মুমিনের রাতদিন
বই : মুমিনের রাতদিন। লেখক : মুফতি আবু বকর ইবনে মুস্তফা। প্রকাশনা : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স ঘুমানোর আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত করা। নবী (সাঃ) বলেছেন - "যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাহাজ্জুদের নিয়ত করে, কিন্তু প্রচন্ড ঘুমের কারণে সুবহে সাদিকের আগে সে আর সজাগ পায় না। তাহলে শুধু নিয়তের কারণেই তাকে সওয়াব দেওয়া হবে। আর ধরা হবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘুমটি ছিল তার জন্য পুরস্কার"। জুতা হাতে নিলে বাম হাতে নেওয়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত, আমরা রাসূল (সা.)- এর কাছে বসা ছিলাম এমতাবস্থায় তিনি বললেন, একজন জান্নাতি শীঘ্রই এখানে আসবে (অর্থাৎ মৃত্যুর পর সে জান্নাতি হবে)। এরই মধ্যে জনৈক আনসার নিজ দাড়ি থেকে অজুর পানি ঝাড়তে ঝাড়তে উপস্থিত হলেন। আর তাঁর বাম হাতে জুতা ধরা ছিল।শীতকালে জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত -"শীত তীব্র হলে নবী (সা.) জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়তেন"।পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। নবী (সা.) বলেছেন - আমি কি তোমাদের এমন কাজের কথা বলে দেবো, যা করলে আল্লাহ পাপ ক্ষমা করে দেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন? সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! অবশ্যই বলে দিন। প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার করা। নবী (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও পরকাল দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশী সাথে ভালো ব্যবহার করে। সর্বোচ্চ তিনবার অনুমতি চাওয়া। নবী (সা.)বলেছেন- তোমাদের কেউ যদি তিনবার অনুমতি চেয়েও অনুমতি না পায়, তাহলে সে যেন ফিরে আসে। অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা। নবী (সা.) বলেন- মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেরই চিকিৎসা রয়েছে। তবে যে তা জানার, সে জানে। আর যে না জানার, সে অজ্ঞ থাকে। তালাক দেওয়ায় তাড়াহুড়ো না করা। নবী (সা.)বলেন- আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ জিনিস হলো তালাক।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : মুমিনের রাতদিন।
লেখক : মুফতি আবু বকর ইবনে মুস্তফা।
প্রকাশনা : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
ঘুমানোর আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত করা। নবী (সাঃ) বলেছেন - "যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাহাজ্জুদের নিয়ত করে, কিন্তু প্রচন্ড ঘুমের কারণে সুবহে সাদিকের আগে সে আর সজাগ পায় না। তাহলে শুধু নিয়তের কারণেই তাকে সওয়াব দেওয়া হবে। আর ধরা হবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘুমটি ছিল তার জন্য পুরস্কার"।
জুতা হাতে নিলে বাম হাতে নেওয়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত, আমরা রাসূল (সা.)- এর কাছে বসা ছিলাম এমতাবস্থায় তিনি বললেন, একজন জান্নাতি শীঘ্রই এখানে আসবে (অর্থাৎ মৃত্যুর পর সে জান্নাতি হবে)। এরই মধ্যে জনৈক আনসার নিজ দাড়ি থেকে অজুর পানি ঝাড়তে ঝাড়তে উপস্থিত হলেন। আর তাঁর বাম হাতে জুতা ধরা ছিল।
শীতকালে জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত -"শীত তীব্র হলে নবী (সা.) জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়তেন"।
পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। নবী (সা.) বলেছেন - আমি কি তোমাদের এমন কাজের কথা বলে দেবো, যা করলে আল্লাহ পাপ ক্ষমা করে দেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন? সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! অবশ্যই বলে দিন।
প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার করা। নবী (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও পরকাল দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশী সাথে ভালো ব্যবহার করে।
সর্বোচ্চ তিনবার অনুমতি চাওয়া। নবী (সা.)বলেছেন- তোমাদের কেউ যদি তিনবার অনুমতি চেয়েও অনুমতি না পায়, তাহলে সে যেন ফিরে আসে।
অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা। নবী (সা.) বলেন- মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেরই চিকিৎসা রয়েছে। তবে যে তা জানার, সে জানে। আর যে না জানার, সে অজ্ঞ থাকে।
তালাক দেওয়ায় তাড়াহুড়ো না করা। নবী (সা.)বলেন- আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ জিনিস হলো তালাক।
লেখক : মুফতি আবু বকর ইবনে মুস্তফা।
প্রকাশনা : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
ঘুমানোর আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত করা। নবী (সাঃ) বলেছেন - "যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাহাজ্জুদের নিয়ত করে, কিন্তু প্রচন্ড ঘুমের কারণে সুবহে সাদিকের আগে সে আর সজাগ পায় না। তাহলে শুধু নিয়তের কারণেই তাকে সওয়াব দেওয়া হবে। আর ধরা হবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘুমটি ছিল তার জন্য পুরস্কার"।
জুতা হাতে নিলে বাম হাতে নেওয়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত, আমরা রাসূল (সা.)- এর কাছে বসা ছিলাম এমতাবস্থায় তিনি বললেন, একজন জান্নাতি শীঘ্রই এখানে আসবে (অর্থাৎ মৃত্যুর পর সে জান্নাতি হবে)। এরই মধ্যে জনৈক আনসার নিজ দাড়ি থেকে অজুর পানি ঝাড়তে ঝাড়তে উপস্থিত হলেন। আর তাঁর বাম হাতে জুতা ধরা ছিল।
শীতকালে জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত -"শীত তীব্র হলে নবী (সা.) জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়তেন"।
পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। নবী (সা.) বলেছেন - আমি কি তোমাদের এমন কাজের কথা বলে দেবো, যা করলে আল্লাহ পাপ ক্ষমা করে দেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন? সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! অবশ্যই বলে দিন।
প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার করা। নবী (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও পরকাল দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশী সাথে ভালো ব্যবহার করে।
সর্বোচ্চ তিনবার অনুমতি চাওয়া। নবী (সা.)বলেছেন- তোমাদের কেউ যদি তিনবার অনুমতি চেয়েও অনুমতি না পায়, তাহলে সে যেন ফিরে আসে।
অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা। নবী (সা.) বলেন- মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেরই চিকিৎসা রয়েছে। তবে যে তা জানার, সে জানে। আর যে না জানার, সে অজ্ঞ থাকে।
তালাক দেওয়ায় তাড়াহুড়ো না করা। নবী (সা.)বলেন- আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ জিনিস হলো তালাক।
মুমিনের রাতদিন
290 BDT
1
বই : মুমিনের রাতদিন।
লেখক : মুফতি আবু বকর ইবনে মুস্তফা।
প্রকাশনা : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
ঘুমানোর আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত করা। নবী (সাঃ) বলেছেন - "যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাহাজ্জুদের নিয়ত করে, কিন্তু প্রচন্ড ঘুমের কারণে সুবহে সাদিকের আগে সে আর সজাগ পায় না। তাহলে শুধু নিয়তের কারণেই তাকে সওয়াব দেওয়া হবে। আর ধরা হবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘুমটি ছিল তার জন্য পুরস্কার"।
জুতা হাতে নিলে বাম হাতে নেওয়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত, আমরা রাসূল (সা.)- এর কাছে বসা ছিলাম এমতাবস্থায় তিনি বললেন, একজন জান্নাতি শীঘ্রই এখানে আসবে (অর্থাৎ মৃত্যুর পর সে জান্নাতি হবে)। এরই মধ্যে জনৈক আনসার নিজ দাড়ি থেকে অজুর পানি ঝাড়তে ঝাড়তে উপস্থিত হলেন। আর তাঁর বাম হাতে জুতা ধরা ছিল।
শীতকালে জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত -"শীত তীব্র হলে নবী (সা.) জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়তেন"।
পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। নবী (সা.) বলেছেন - আমি কি তোমাদের এমন কাজের কথা বলে দেবো, যা করলে আল্লাহ পাপ ক্ষমা করে দেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন? সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! অবশ্যই বলে দিন।
প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার করা। নবী (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও পরকাল দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশী সাথে ভালো ব্যবহার করে।
সর্বোচ্চ তিনবার অনুমতি চাওয়া। নবী (সা.)বলেছেন- তোমাদের কেউ যদি তিনবার অনুমতি চেয়েও অনুমতি না পায়, তাহলে সে যেন ফিরে আসে।
অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা। নবী (সা.) বলেন- মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেরই চিকিৎসা রয়েছে। তবে যে তা জানার, সে জানে। আর যে না জানার, সে অজ্ঞ থাকে।
তালাক দেওয়ায় তাড়াহুড়ো না করা। নবী (সা.)বলেন- আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ জিনিস হলো তালাক।
লেখক : মুফতি আবু বকর ইবনে মুস্তফা।
প্রকাশনা : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
ঘুমানোর আগে তাহাজ্জুদের নিয়ত করা। নবী (সাঃ) বলেছেন - "যে ব্যক্তি ঘুমানোর সময় তাহাজ্জুদের নিয়ত করে, কিন্তু প্রচন্ড ঘুমের কারণে সুবহে সাদিকের আগে সে আর সজাগ পায় না। তাহলে শুধু নিয়তের কারণেই তাকে সওয়াব দেওয়া হবে। আর ধরা হবে, আল্লাহর পক্ষ থেকে ঘুমটি ছিল তার জন্য পুরস্কার"।
জুতা হাতে নিলে বাম হাতে নেওয়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) বর্ণিত, আমরা রাসূল (সা.)- এর কাছে বসা ছিলাম এমতাবস্থায় তিনি বললেন, একজন জান্নাতি শীঘ্রই এখানে আসবে (অর্থাৎ মৃত্যুর পর সে জান্নাতি হবে)। এরই মধ্যে জনৈক আনসার নিজ দাড়ি থেকে অজুর পানি ঝাড়তে ঝাড়তে উপস্থিত হলেন। আর তাঁর বাম হাতে জুতা ধরা ছিল।
শীতকালে জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়া। আনাস ইবনে মালেক (রা.) থেকে বর্ণিত -"শীত তীব্র হলে নবী (সা.) জোহরের নামাজ তাড়াতাড়ি পড়তেন"।
পায়ে হেঁটে মসজিদে যাওয়া। নবী (সা.) বলেছেন - আমি কি তোমাদের এমন কাজের কথা বলে দেবো, যা করলে আল্লাহ পাপ ক্ষমা করে দেন এবং মর্যাদা বৃদ্ধি করেন? সাহাবীরা বললেন, হে আল্লাহর রাসূল! অবশ্যই বলে দিন।
প্রতিবেশীর সাথে ভালো ব্যবহার করা। নবী (সা.) বলেছেন- যে ব্যক্তি আল্লাহ তায়ালা ও পরকাল দিবসে বিশ্বাস রাখে, সে যেন প্রতিবেশী সাথে ভালো ব্যবহার করে।
সর্বোচ্চ তিনবার অনুমতি চাওয়া। নবী (সা.)বলেছেন- তোমাদের কেউ যদি তিনবার অনুমতি চেয়েও অনুমতি না পায়, তাহলে সে যেন ফিরে আসে।
অভিজ্ঞ ডাক্তারের কাছে চিকিৎসা গ্রহণ করা। নবী (সা.) বলেন- মৃত্যু ব্যতীত প্রত্যেক রোগেরই চিকিৎসা রয়েছে। তবে যে তা জানার, সে জানে। আর যে না জানার, সে অজ্ঞ থাকে।
তালাক দেওয়ায় তাড়াহুড়ো না করা। নবী (সা.)বলেন- আল্লাহর নিকট সবচেয়ে নিকৃষ্ট বৈধ জিনিস হলো তালাক।