মুসলিম প্যারেন্টিং
নামঃ ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞লেখক : ড. মুহাম্মদ আব্দুল বারীপ্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশনবিষয় : সন্তান প্রতিপালনপৃষ্ঠা : ২০০বইটির সারসংক্ষেপঃ ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ মূলত একটি সন্তান প্রতিপালন গাইড। দু'টি পর্বে ভাগ করে অনেকগুলো বিষয়ে সাজানো হয়েছে। যেমন- প্রথম পর্বঃ ১. আল্লাহর পক্ষ থেকে আমানত২. প্যারেন্টহুড-এর প্রস্তুতি ৩. শৈশবকাল থেকে স্কুল পরবর্তী সময়৪. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বছরগুলো ইত্যাদি দ্বিতীয় পর্বঃ ১.কিশোর বয়সের চ্যালেন্জ২. সামাজিক অসুস্থতার প্রবল আক্রমণ ৩. শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রেরণা ৪. পারিবারিক পরিবেশ ইত্যাদি মানুষ জন্মগতভাবে মানুষ হয়ে জন্ম নেয় না, মানুষের মত মানুষ হতে হলে প্রথমেই তাঁকে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়, এইজন্য প্রয়োজন সুনিয়ন্ত্রিত, বুদ্ধিবৃত্তিক প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের এ কায়দা কৌশল লেখক কুরআন, হাদীস এবং বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ এ বইটিতে। সন্তানাদিকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রথমেই অভিভাবকের ভূমিকা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রত্যেক শিশু তার মা-বাবাকে অনুসরণ করে, দেখে দেখে শেখে। শুরুটা করতে হবে নিজেকে দিয়ে; সন্তান প্রতিপালনের শুরুতে প্রথমে নিজেকে অনুসন্ধান করতে হবে। প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানদের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা নিতান্তই চ্যালেঞ্জের বিষয়। আকাশ-সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় ভালো-মন্দ উভয় ধরনের উপাদানই সন্তানদের হাতের নাগালে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে তাদের দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লড়াইটাও অনেক কঠিন। চারপাশে থাবা বিছিয়ে আছে নৈতিকতাবর্জিত সামাজিক কদাচার। এমন বহুবিধ সংকটের ভেতর থেকেই শিশুমনকে পবিত্রতার চাদরে আবৃত রেখে তাদের গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই আধুনিক যুগে প্যারেন্টিং স্কিল আর বিলাসী বিষয় নয়; বরং জরুরি প্রয়োজন। সে প্রয়োজন পূরণের একটি উত্তম সমাধান হতে পারে ‘মুসলিম প্যারেন্টিং’ নামক এই গ্রন্থটি। বাচ্চাদেরকে ইসলামি পরেবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে। পরিবারের সবার মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখলে, পরস্পর নম্র-ভদ্র আচার আচরণ করলে শিশুর ব্যক্তিত্বকে দারুণভাবে প্রতিফলিত করবে। সন্তান প্রতিপালন শুধু মাতৃত্ব ও পিতৃত্ব নয়; এটা একটি বিরাট দায়িত্ব। সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে উঠলে অনেক ফায়দা। যেমন- ❝বান্দা পরকালে নিজের মর্যাদাকে সমুন্নত অবস্থায় দেখে বলবে, হে আল্লাহ! আমি এই মর্যাদার অধিকারী কীভাবে হলাম? আল্লাহ বলবেন, মৃত্যুর পর তোমার সন্তানরা তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছে, সে কারণে তুমি এই মর্যাদার অধিকারী হয়েছ❞। (আহমাদ ও ইবনে মাজাহ)বিপরীতক্রমে সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে না উঠলেও আল্লাহ তা'আলার কাছে জবাবদিহী করতে হবে পিতামাতাকে। আর ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ বইটিতে সন্তান জন্মের পূর্ব থেকে পরবর্তী সময়কাল পর্যন্ত সন্তান লালন-পালনের গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে। 📕বইটি কেন পড়া প্রয়োজনঃ১. প্লেটোর উক্তি -" আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি দেব"। তাই সন্তানের সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া নিশ্চিত করতে নিজেকে আগে শিক্ষিত, জ্ঞানার্জন করতে হবে। এই বইটিতে লেখক প্যারেন্টিং স্কিলস সম্পর্কে অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।২. বইটিতে সন্তানের উন্নয়নের সাথে সাথে নিজেরও মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নের বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে। ৩. সুসন্তান মা-বাবার জন্য অনেক বড় নিয়ামত যদি তাকে ইসলামের আদলে বড় করা হয়, বইটিতে এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
An Najahah Shop
Category List
All products

নামঃ ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞
লেখক : ড. মুহাম্মদ আব্দুল বারী
প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন
বিষয় : সন্তান প্রতিপালন
পৃষ্ঠা : ২০০
বইটির সারসংক্ষেপঃ
❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ মূলত একটি সন্তান প্রতিপালন গাইড। দু'টি পর্বে ভাগ করে অনেকগুলো বিষয়ে সাজানো হয়েছে। যেমন-
প্রথম পর্বঃ
১. আল্লাহর পক্ষ থেকে আমানত
২. প্যারেন্টহুড-এর প্রস্তুতি
৩. শৈশবকাল থেকে স্কুল পরবর্তী সময়
৪. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বছরগুলো ইত্যাদি
দ্বিতীয় পর্বঃ
১.কিশোর বয়সের চ্যালেন্জ
২. সামাজিক অসুস্থতার প্রবল আক্রমণ
৩. শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রেরণা
৪. পারিবারিক পরিবেশ ইত্যাদি
মানুষ জন্মগতভাবে মানুষ হয়ে জন্ম নেয় না, মানুষের মত মানুষ হতে হলে প্রথমেই তাঁকে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়, এইজন্য প্রয়োজন সুনিয়ন্ত্রিত, বুদ্ধিবৃত্তিক প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের এ কায়দা কৌশল লেখক কুরআন, হাদীস এবং বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ এ বইটিতে। সন্তানাদিকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রথমেই অভিভাবকের ভূমিকা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রত্যেক শিশু তার মা-বাবাকে অনুসরণ করে, দেখে দেখে শেখে। শুরুটা করতে হবে নিজেকে দিয়ে; সন্তান প্রতিপালনের শুরুতে প্রথমে নিজেকে অনুসন্ধান করতে হবে। প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানদের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা নিতান্তই চ্যালেঞ্জের বিষয়। আকাশ-সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় ভালো-মন্দ উভয় ধরনের উপাদানই সন্তানদের হাতের নাগালে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে তাদের দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লড়াইটাও অনেক কঠিন। চারপাশে থাবা বিছিয়ে আছে নৈতিকতাবর্জিত সামাজিক কদাচার। এমন বহুবিধ সংকটের ভেতর থেকেই শিশুমনকে পবিত্রতার চাদরে আবৃত রেখে তাদের গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই আধুনিক যুগে প্যারেন্টিং স্কিল আর বিলাসী বিষয় নয়; বরং জরুরি প্রয়োজন। সে প্রয়োজন পূরণের একটি উত্তম সমাধান হতে পারে ‘মুসলিম প্যারেন্টিং’ নামক এই গ্রন্থটি।
বাচ্চাদেরকে ইসলামি পরেবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে। পরিবারের সবার মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখলে, পরস্পর নম্র-ভদ্র আচার আচরণ করলে শিশুর ব্যক্তিত্বকে দারুণভাবে প্রতিফলিত করবে।
সন্তান প্রতিপালন শুধু মাতৃত্ব ও পিতৃত্ব নয়; এটা একটি বিরাট দায়িত্ব। সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে উঠলে অনেক ফায়দা। যেমন-
❝বান্দা পরকালে নিজের মর্যাদাকে সমুন্নত অবস্থায় দেখে বলবে, হে আল্লাহ! আমি এই মর্যাদার অধিকারী কীভাবে হলাম? আল্লাহ বলবেন, মৃত্যুর পর তোমার সন্তানরা তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছে, সে কারণে তুমি এই মর্যাদার অধিকারী হয়েছ❞। (আহমাদ ও ইবনে মাজাহ)
বিপরীতক্রমে সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে না উঠলেও আল্লাহ তা'আলার কাছে জবাবদিহী করতে হবে পিতামাতাকে। আর ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ বইটিতে সন্তান জন্মের পূর্ব থেকে পরবর্তী সময়কাল পর্যন্ত সন্তান লালন-পালনের গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।
📕বইটি কেন পড়া প্রয়োজনঃ
১. প্লেটোর উক্তি -" আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি দেব"। তাই সন্তানের সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া নিশ্চিত করতে নিজেকে আগে শিক্ষিত, জ্ঞানার্জন করতে হবে। এই বইটিতে লেখক প্যারেন্টিং স্কিলস সম্পর্কে অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
২. বইটিতে সন্তানের উন্নয়নের সাথে সাথে নিজেরও মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নের বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে।
৩. সুসন্তান মা-বাবার জন্য অনেক বড় নিয়ামত যদি তাকে ইসলামের আদলে বড় করা হয়, বইটিতে এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।
মুসলিম প্যারেন্টিং
250 BDT
1
নামঃ ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞
লেখক : ড. মুহাম্মদ আব্দুল বারী
প্রকাশনী : গার্ডিয়ান পাবলিকেশন
বিষয় : সন্তান প্রতিপালন
পৃষ্ঠা : ২০০
বইটির সারসংক্ষেপঃ
❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ মূলত একটি সন্তান প্রতিপালন গাইড। দু'টি পর্বে ভাগ করে অনেকগুলো বিষয়ে সাজানো হয়েছে। যেমন-
প্রথম পর্বঃ
১. আল্লাহর পক্ষ থেকে আমানত
২. প্যারেন্টহুড-এর প্রস্তুতি
৩. শৈশবকাল থেকে স্কুল পরবর্তী সময়
৪. প্রাথমিক বিদ্যালয়ের বছরগুলো ইত্যাদি
দ্বিতীয় পর্বঃ
১.কিশোর বয়সের চ্যালেন্জ
২. সামাজিক অসুস্থতার প্রবল আক্রমণ
৩. শ্রেষ্ঠত্ব অর্জনের প্রেরণা
৪. পারিবারিক পরিবেশ ইত্যাদি
মানুষ জন্মগতভাবে মানুষ হয়ে জন্ম নেয় না, মানুষের মত মানুষ হতে হলে প্রথমেই তাঁকে মনুষ্যত্ব অর্জন করতে হয়, এইজন্য প্রয়োজন সুনিয়ন্ত্রিত, বুদ্ধিবৃত্তিক প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণের এ কায়দা কৌশল লেখক কুরআন, হাদীস এবং বিভিন্ন উদাহরণের মাধ্যমে তুলে ধরেছেন ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ এ বইটিতে। সন্তানাদিকে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে তুলতে প্রথমেই অভিভাবকের ভূমিকা নিয়ে আলোকপাত করা হয়েছে। প্রত্যেক শিশু তার মা-বাবাকে অনুসরণ করে, দেখে দেখে শেখে। শুরুটা করতে হবে নিজেকে দিয়ে; সন্তান প্রতিপালনের শুরুতে প্রথমে নিজেকে অনুসন্ধান করতে হবে। প্রযুক্তির এই যুগে সন্তানদের যোগ্য হিসেবে গড়ে তোলা নিতান্তই চ্যালেঞ্জের বিষয়। আকাশ-সংস্কৃতি ও প্রযুক্তির সহজলভ্যতায় ভালো-মন্দ উভয় ধরনের উপাদানই সন্তানদের হাতের নাগালে। প্রতিযোগিতামূলক বিশ্বে তাদের দক্ষ মানুষ হিসেবে গড়ে তোলার লড়াইটাও অনেক কঠিন। চারপাশে থাবা বিছিয়ে আছে নৈতিকতাবর্জিত সামাজিক কদাচার। এমন বহুবিধ সংকটের ভেতর থেকেই শিশুমনকে পবিত্রতার চাদরে আবৃত রেখে তাদের গড়ে তোলার চ্যালেঞ্জ গ্রহণ করতে হয়। তাই আধুনিক যুগে প্যারেন্টিং স্কিল আর বিলাসী বিষয় নয়; বরং জরুরি প্রয়োজন। সে প্রয়োজন পূরণের একটি উত্তম সমাধান হতে পারে ‘মুসলিম প্যারেন্টিং’ নামক এই গ্রন্থটি।
বাচ্চাদেরকে ইসলামি পরেবেশে বেড়ে ওঠার সুযোগ দিতে হবে। পরিবারের সবার মধ্যে সুসম্পর্ক বজায় রাখলে, পরস্পর নম্র-ভদ্র আচার আচরণ করলে শিশুর ব্যক্তিত্বকে দারুণভাবে প্রতিফলিত করবে।
সন্তান প্রতিপালন শুধু মাতৃত্ব ও পিতৃত্ব নয়; এটা একটি বিরাট দায়িত্ব। সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে উঠলে অনেক ফায়দা। যেমন-
❝বান্দা পরকালে নিজের মর্যাদাকে সমুন্নত অবস্থায় দেখে বলবে, হে আল্লাহ! আমি এই মর্যাদার অধিকারী কীভাবে হলাম? আল্লাহ বলবেন, মৃত্যুর পর তোমার সন্তানরা তোমার জন্য ক্ষমা প্রার্থনা করেছে, সে কারণে তুমি এই মর্যাদার অধিকারী হয়েছ❞। (আহমাদ ও ইবনে মাজাহ)
বিপরীতক্রমে সন্তানাদি ভালোভাবে গড়ে না উঠলেও আল্লাহ তা'আলার কাছে জবাবদিহী করতে হবে পিতামাতাকে। আর ❝মুসলিম প্যারেন্টিং❞ বইটিতে সন্তান জন্মের পূর্ব থেকে পরবর্তী সময়কাল পর্যন্ত সন্তান লালন-পালনের গাইডলাইন দেওয়া হয়েছে।
📕বইটি কেন পড়া প্রয়োজনঃ
১. প্লেটোর উক্তি -" আমাকে একটি শিক্ষিত মা দাও, আমি একটি শিক্ষিত জাতি দেব"। তাই সন্তানের সুশিক্ষায় শিক্ষিত হওয়া নিশ্চিত করতে নিজেকে আগে শিক্ষিত, জ্ঞানার্জন করতে হবে। এই বইটিতে লেখক প্যারেন্টিং স্কিলস সম্পর্কে অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন।
২. বইটিতে সন্তানের উন্নয়নের সাথে সাথে নিজেরও মানসিক ও আত্মিক উন্নয়নের বিষয়ে মনোযোগ দেওয়া হয়েছে।
৩. সুসন্তান মা-বাবার জন্য অনেক বড় নিয়ামত যদি তাকে ইসলামের আদলে বড় করা হয়, বইটিতে এ বিষয়ে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।