কুরআনিক দুআ
বইয়ের নামঃ কুরআনিক দুআ লেখকঃ Yasir Qadhiঅনুবাদকঃ Ali Ahmad Mabrurসুবহানআল্লাহ। এই পৃথিবীর কর্ণধার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আমরা অনেক আবেদন করি, ভিক্ষা চাই। আমাদের চাওয়ার মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি কিংবা অপূর্ণতা থাকার সম্ভাবনা প্রবল। তাই মহান দাতা, রাজাধিরাজ আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা নিজেই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে তার কাছে চাইতে হবে, কীভাবে আবেদন পেশ করতে হবে। আল্লাহু আকবার। এই আবেদন মঞ্জুর না হয়ে পারে না; কারণ, তিনি নিজেই আবেদনের কথামালা বান্দাকে শিখিয়ে দিয়েছেন। রাব্বুল আলামিনের শিখিয়ে দেওয়া আবেদনের ভাষাকেই আমরা বলছি ‘কুরআনিক দুআ’।কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে অনুপম কিছু দুআ শিখিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানেন, আমরা দুর্বল চিত্তের ঈমানদার, অসহায় মুমিন, অবুঝ গোনাহগার, আমলে দৈন্য। তিনি যেন আমাদের বলছেন- ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকে এভাবে... এভাবে... বলো, এভাবে চাও, আর আমি তোমাদের দিয়ে দেবো।‘ এই দেখুন না, সুরা বাকারার ২৮৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের কুরআনিক দুআ শিখিয়ে দিচ্ছেন কী অনুপম ভাষায়! তিনি যেন বলছেন- হে মানুষ তোমরা আমার কাছে এমন করে করে চাও-‘হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।’ [ সুরা বাকারা ২:২৮৬ ]একবার ভাবুন তো! কেমন শক্তিশালী এই শব্দমালা। সুবহানআল্লাহ। কুরআনিক দুআর প্রতিটি শব্দ ও বাক্য আমাদের জন্য বিশেষ নেয়ামত। কী দারুন হৃদয়গাহী ভাষা! কী হৃদয়স্পর্শী আকুতি-মিনতি!গ্রন্থটি মুসলিম মানসে দারুণ প্রশান্তি এনে দিবে বলে আমরা আশাবাদী।💞
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নামঃ কুরআনিক দুআ
লেখকঃ Yasir Qadhi
অনুবাদকঃ Ali Ahmad Mabrur
সুবহানআল্লাহ। এই পৃথিবীর কর্ণধার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আমরা অনেক আবেদন করি, ভিক্ষা চাই। আমাদের চাওয়ার মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি কিংবা অপূর্ণতা থাকার সম্ভাবনা প্রবল। তাই মহান দাতা, রাজাধিরাজ আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা নিজেই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে তার কাছে চাইতে হবে, কীভাবে আবেদন পেশ করতে হবে। আল্লাহু আকবার। এই আবেদন মঞ্জুর না হয়ে পারে না; কারণ, তিনি নিজেই আবেদনের কথামালা বান্দাকে শিখিয়ে দিয়েছেন। রাব্বুল আলামিনের শিখিয়ে দেওয়া আবেদনের ভাষাকেই আমরা বলছি ‘কুরআনিক দুআ’।
কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে অনুপম কিছু দুআ শিখিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানেন, আমরা দুর্বল চিত্তের ঈমানদার, অসহায় মুমিন, অবুঝ গোনাহগার, আমলে দৈন্য। তিনি যেন আমাদের বলছেন- ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকে এভাবে... এভাবে... বলো, এভাবে চাও, আর আমি তোমাদের দিয়ে দেবো।‘ এই দেখুন না, সুরা বাকারার ২৮৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের কুরআনিক দুআ শিখিয়ে দিচ্ছেন কী অনুপম ভাষায়! তিনি যেন বলছেন- হে মানুষ তোমরা আমার কাছে এমন করে করে চাও-
‘হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।’ [ সুরা বাকারা ২:২৮৬ ]
একবার ভাবুন তো! কেমন শক্তিশালী এই শব্দমালা। সুবহানআল্লাহ। কুরআনিক দুআর প্রতিটি শব্দ ও বাক্য আমাদের জন্য বিশেষ নেয়ামত। কী দারুন হৃদয়গাহী ভাষা! কী হৃদয়স্পর্শী আকুতি-মিনতি!
গ্রন্থটি মুসলিম মানসে দারুণ প্রশান্তি এনে দিবে বলে আমরা আশাবাদী।💞
লেখকঃ Yasir Qadhi
অনুবাদকঃ Ali Ahmad Mabrur
সুবহানআল্লাহ। এই পৃথিবীর কর্ণধার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আমরা অনেক আবেদন করি, ভিক্ষা চাই। আমাদের চাওয়ার মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি কিংবা অপূর্ণতা থাকার সম্ভাবনা প্রবল। তাই মহান দাতা, রাজাধিরাজ আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা নিজেই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে তার কাছে চাইতে হবে, কীভাবে আবেদন পেশ করতে হবে। আল্লাহু আকবার। এই আবেদন মঞ্জুর না হয়ে পারে না; কারণ, তিনি নিজেই আবেদনের কথামালা বান্দাকে শিখিয়ে দিয়েছেন। রাব্বুল আলামিনের শিখিয়ে দেওয়া আবেদনের ভাষাকেই আমরা বলছি ‘কুরআনিক দুআ’।
কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে অনুপম কিছু দুআ শিখিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানেন, আমরা দুর্বল চিত্তের ঈমানদার, অসহায় মুমিন, অবুঝ গোনাহগার, আমলে দৈন্য। তিনি যেন আমাদের বলছেন- ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকে এভাবে... এভাবে... বলো, এভাবে চাও, আর আমি তোমাদের দিয়ে দেবো।‘ এই দেখুন না, সুরা বাকারার ২৮৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের কুরআনিক দুআ শিখিয়ে দিচ্ছেন কী অনুপম ভাষায়! তিনি যেন বলছেন- হে মানুষ তোমরা আমার কাছে এমন করে করে চাও-
‘হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।’ [ সুরা বাকারা ২:২৮৬ ]
একবার ভাবুন তো! কেমন শক্তিশালী এই শব্দমালা। সুবহানআল্লাহ। কুরআনিক দুআর প্রতিটি শব্দ ও বাক্য আমাদের জন্য বিশেষ নেয়ামত। কী দারুন হৃদয়গাহী ভাষা! কী হৃদয়স্পর্শী আকুতি-মিনতি!
গ্রন্থটি মুসলিম মানসে দারুণ প্রশান্তি এনে দিবে বলে আমরা আশাবাদী।💞
কুরআনিক দুআ
210 BDT
বইয়ের নামঃ কুরআনিক দুআ
লেখকঃ Yasir Qadhi
অনুবাদকঃ Ali Ahmad Mabrur
সুবহানআল্লাহ। এই পৃথিবীর কর্ণধার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আমরা অনেক আবেদন করি, ভিক্ষা চাই। আমাদের চাওয়ার মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি কিংবা অপূর্ণতা থাকার সম্ভাবনা প্রবল। তাই মহান দাতা, রাজাধিরাজ আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা নিজেই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে তার কাছে চাইতে হবে, কীভাবে আবেদন পেশ করতে হবে। আল্লাহু আকবার। এই আবেদন মঞ্জুর না হয়ে পারে না; কারণ, তিনি নিজেই আবেদনের কথামালা বান্দাকে শিখিয়ে দিয়েছেন। রাব্বুল আলামিনের শিখিয়ে দেওয়া আবেদনের ভাষাকেই আমরা বলছি ‘কুরআনিক দুআ’।
কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে অনুপম কিছু দুআ শিখিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানেন, আমরা দুর্বল চিত্তের ঈমানদার, অসহায় মুমিন, অবুঝ গোনাহগার, আমলে দৈন্য। তিনি যেন আমাদের বলছেন- ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকে এভাবে... এভাবে... বলো, এভাবে চাও, আর আমি তোমাদের দিয়ে দেবো।‘ এই দেখুন না, সুরা বাকারার ২৮৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের কুরআনিক দুআ শিখিয়ে দিচ্ছেন কী অনুপম ভাষায়! তিনি যেন বলছেন- হে মানুষ তোমরা আমার কাছে এমন করে করে চাও-
‘হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।’ [ সুরা বাকারা ২:২৮৬ ]
একবার ভাবুন তো! কেমন শক্তিশালী এই শব্দমালা। সুবহানআল্লাহ। কুরআনিক দুআর প্রতিটি শব্দ ও বাক্য আমাদের জন্য বিশেষ নেয়ামত। কী দারুন হৃদয়গাহী ভাষা! কী হৃদয়স্পর্শী আকুতি-মিনতি!
গ্রন্থটি মুসলিম মানসে দারুণ প্রশান্তি এনে দিবে বলে আমরা আশাবাদী।💞
লেখকঃ Yasir Qadhi
অনুবাদকঃ Ali Ahmad Mabrur
সুবহানআল্লাহ। এই পৃথিবীর কর্ণধার আল্লাহ রাব্বুল আলামিনের কাছে আমরা অনেক আবেদন করি, ভিক্ষা চাই। আমাদের চাওয়ার মধ্যে ত্রুটি-বিচ্যুতি কিংবা অপূর্ণতা থাকার সম্ভাবনা প্রবল। তাই মহান দাতা, রাজাধিরাজ আল্লাহ সুবনাহু তায়ালা নিজেই আমাদের শিখিয়ে দিয়েছেন, কীভাবে তার কাছে চাইতে হবে, কীভাবে আবেদন পেশ করতে হবে। আল্লাহু আকবার। এই আবেদন মঞ্জুর না হয়ে পারে না; কারণ, তিনি নিজেই আবেদনের কথামালা বান্দাকে শিখিয়ে দিয়েছেন। রাব্বুল আলামিনের শিখিয়ে দেওয়া আবেদনের ভাষাকেই আমরা বলছি ‘কুরআনিক দুআ’।
কুরআনুল কারিমে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাকে অনুপম কিছু দুআ শিখিয়ে দিয়েছেন। তিনি জানেন, আমরা দুর্বল চিত্তের ঈমানদার, অসহায় মুমিন, অবুঝ গোনাহগার, আমলে দৈন্য। তিনি যেন আমাদের বলছেন- ‘হে আমার বান্দারা, তোমরা আমাকে এভাবে... এভাবে... বলো, এভাবে চাও, আর আমি তোমাদের দিয়ে দেবো।‘ এই দেখুন না, সুরা বাকারার ২৮৬ নম্বর আয়াতে আল্লাহ তায়ালা তার বান্দাদের কুরআনিক দুআ শিখিয়ে দিচ্ছেন কী অনুপম ভাষায়! তিনি যেন বলছেন- হে মানুষ তোমরা আমার কাছে এমন করে করে চাও-
‘হে আমাদের পালনকর্তা, যদি আমরা ভুলে যাই কিংবা ভুল করি, তবে আমাদেরকে অপরাধী করো না। হে আমাদের পালনকর্তা! এবং আমাদের উপর এমন দায়িত্ব অর্পণ করো না, যেমন আমাদের পূর্ববর্তীদের উপর অর্পণ করেছ, হে আমাদের প্রভূ! এবং আমাদের দ্বারা ঐ বোঝা বহন করিও না, যা বহন করার শক্তি আমাদের নাই। আমাদের পাপ মোচন কর। আমাদেরকে ক্ষমা কর এবং আমাদের প্রতি দয়া কর। তুমিই আমাদের প্রভু। সুতরাং কাফের সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে আমাদের কে সাহায্যে কর।’ [ সুরা বাকারা ২:২৮৬ ]
একবার ভাবুন তো! কেমন শক্তিশালী এই শব্দমালা। সুবহানআল্লাহ। কুরআনিক দুআর প্রতিটি শব্দ ও বাক্য আমাদের জন্য বিশেষ নেয়ামত। কী দারুন হৃদয়গাহী ভাষা! কী হৃদয়স্পর্শী আকুতি-মিনতি!
গ্রন্থটি মুসলিম মানসে দারুণ প্রশান্তি এনে দিবে বলে আমরা আশাবাদী।💞

