ইজ মিউজিক হালাল?
বই: ইজ মিউজিক হালাল?লেখক: ড. গওহর মুশতাকসমকালীন প্রকাশন ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়ার কারণে মিউজিক শুনে হয়তো কারো ভালো লাগতে পারে। তবে এই প্রভাব খুব সীমিত সময় স্থায়ী হয়। যতক্ষণ মিউজিক বাজানো হয়, ততক্ষণই এই অবস্থা বিরাজ করে। একারণে কেউ কেউ সর্বদা এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য একটানা মিউজিক বাজাতে শুরু করে, যা একসময় নেশায় রূপ নেয়। নেশাদ্রব্যও ঠিক একইভাবে কাজ করে।মানুষ তার উৎকণ্ঠাকে এমন সব পন্থায় দমন করার চেষ্টা করে, যেগুলো বাস্তবে অত্যন্ত ঠুনকো। এগুলো কিছুটা খাবারের মতো, যা সাময়িকভাবে ক্ষুধা প্রশমন করে। একই কথা মনের ক্ষুধার বেলায়ও খাটে। মিউজিক অন্তরের ক্ষুধা মেটায় শুধু অল্প সময়ের জন্য। তাছাড়া মিউজিক কোনো নির্ভেজাল খাদ্যও নয়। প্রফেসর অ্যালান ব্লুমের ভাষায়, মিউজিক হচ্ছে 'আত্মার জাংক ফুড'। এ খাবার বরং সমুদ্রের তীব্র লবণাক্ত পানির মতো। এই পানি যতই পান করা হয়, ততই তৃষ্ণা বাড়ে। এরকম খাবার আসলে আমাদের অন্তরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এটি অন্তরকে দুর্বল করে দেয় এবং আমাদেরকে আত্মপ্রবঞ্চিত করে তোলে।স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের দেহের জন্য উপকারী। এটি দেহের গঠনে সহায়তা করে। অপরদিকে, জাংক ফুড জিহ্বা দিয়ে প্রবেশ করার সময় সুস্বাদু লাগে ঠিকই, কিন্তু দিনশেষে শরীরের জন্য তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একইভাবে, মিউজিক শোনাটাও মানুষের আত্মার জন্য ক্ষতিকর। শ্রোতার অন্তরে এটা আধ্যাত্মিক ব্যাধি সৃষ্টি করে।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: ইজ মিউজিক হালাল?
লেখক: ড. গওহর মুশতাক
সমকালীন প্রকাশন
ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়ার কারণে মিউজিক শুনে হয়তো কারো ভালো লাগতে পারে। তবে এই প্রভাব খুব সীমিত সময় স্থায়ী হয়। যতক্ষণ মিউজিক বাজানো হয়, ততক্ষণই এই অবস্থা বিরাজ করে। একারণে কেউ কেউ সর্বদা এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য একটানা মিউজিক বাজাতে শুরু করে, যা একসময় নেশায় রূপ নেয়। নেশাদ্রব্যও ঠিক একইভাবে কাজ করে।
মানুষ তার উৎকণ্ঠাকে এমন সব পন্থায় দমন করার চেষ্টা করে, যেগুলো বাস্তবে অত্যন্ত ঠুনকো। এগুলো কিছুটা খাবারের মতো, যা সাময়িকভাবে ক্ষুধা প্রশমন করে। একই কথা মনের ক্ষুধার বেলায়ও খাটে। মিউজিক অন্তরের ক্ষুধা মেটায় শুধু অল্প সময়ের জন্য। তাছাড়া মিউজিক কোনো নির্ভেজাল খাদ্যও নয়। প্রফেসর অ্যালান ব্লুমের ভাষায়, মিউজিক হচ্ছে 'আত্মার জাংক ফুড'। এ খাবার বরং সমুদ্রের তীব্র লবণাক্ত পানির মতো। এই পানি যতই পান করা হয়, ততই তৃষ্ণা বাড়ে। এরকম খাবার আসলে আমাদের অন্তরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এটি অন্তরকে দুর্বল করে দেয় এবং আমাদেরকে আত্মপ্রবঞ্চিত করে তোলে।
স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের দেহের জন্য উপকারী। এটি দেহের গঠনে সহায়তা করে। অপরদিকে, জাংক ফুড জিহ্বা দিয়ে প্রবেশ করার সময় সুস্বাদু লাগে ঠিকই, কিন্তু দিনশেষে শরীরের জন্য তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একইভাবে, মিউজিক শোনাটাও মানুষের আত্মার জন্য ক্ষতিকর। শ্রোতার অন্তরে এটা আধ্যাত্মিক ব্যাধি সৃষ্টি করে।
লেখক: ড. গওহর মুশতাক
সমকালীন প্রকাশন
ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়ার কারণে মিউজিক শুনে হয়তো কারো ভালো লাগতে পারে। তবে এই প্রভাব খুব সীমিত সময় স্থায়ী হয়। যতক্ষণ মিউজিক বাজানো হয়, ততক্ষণই এই অবস্থা বিরাজ করে। একারণে কেউ কেউ সর্বদা এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য একটানা মিউজিক বাজাতে শুরু করে, যা একসময় নেশায় রূপ নেয়। নেশাদ্রব্যও ঠিক একইভাবে কাজ করে।
মানুষ তার উৎকণ্ঠাকে এমন সব পন্থায় দমন করার চেষ্টা করে, যেগুলো বাস্তবে অত্যন্ত ঠুনকো। এগুলো কিছুটা খাবারের মতো, যা সাময়িকভাবে ক্ষুধা প্রশমন করে। একই কথা মনের ক্ষুধার বেলায়ও খাটে। মিউজিক অন্তরের ক্ষুধা মেটায় শুধু অল্প সময়ের জন্য। তাছাড়া মিউজিক কোনো নির্ভেজাল খাদ্যও নয়। প্রফেসর অ্যালান ব্লুমের ভাষায়, মিউজিক হচ্ছে 'আত্মার জাংক ফুড'। এ খাবার বরং সমুদ্রের তীব্র লবণাক্ত পানির মতো। এই পানি যতই পান করা হয়, ততই তৃষ্ণা বাড়ে। এরকম খাবার আসলে আমাদের অন্তরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এটি অন্তরকে দুর্বল করে দেয় এবং আমাদেরকে আত্মপ্রবঞ্চিত করে তোলে।
স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের দেহের জন্য উপকারী। এটি দেহের গঠনে সহায়তা করে। অপরদিকে, জাংক ফুড জিহ্বা দিয়ে প্রবেশ করার সময় সুস্বাদু লাগে ঠিকই, কিন্তু দিনশেষে শরীরের জন্য তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একইভাবে, মিউজিক শোনাটাও মানুষের আত্মার জন্য ক্ষতিকর। শ্রোতার অন্তরে এটা আধ্যাত্মিক ব্যাধি সৃষ্টি করে।
ইজ মিউজিক হালাল?
245 BDT350 BDTSave 105 BDT
1
বই: ইজ মিউজিক হালাল?
লেখক: ড. গওহর মুশতাক
সমকালীন প্রকাশন
ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়ার কারণে মিউজিক শুনে হয়তো কারো ভালো লাগতে পারে। তবে এই প্রভাব খুব সীমিত সময় স্থায়ী হয়। যতক্ষণ মিউজিক বাজানো হয়, ততক্ষণই এই অবস্থা বিরাজ করে। একারণে কেউ কেউ সর্বদা এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য একটানা মিউজিক বাজাতে শুরু করে, যা একসময় নেশায় রূপ নেয়। নেশাদ্রব্যও ঠিক একইভাবে কাজ করে।
মানুষ তার উৎকণ্ঠাকে এমন সব পন্থায় দমন করার চেষ্টা করে, যেগুলো বাস্তবে অত্যন্ত ঠুনকো। এগুলো কিছুটা খাবারের মতো, যা সাময়িকভাবে ক্ষুধা প্রশমন করে। একই কথা মনের ক্ষুধার বেলায়ও খাটে। মিউজিক অন্তরের ক্ষুধা মেটায় শুধু অল্প সময়ের জন্য। তাছাড়া মিউজিক কোনো নির্ভেজাল খাদ্যও নয়। প্রফেসর অ্যালান ব্লুমের ভাষায়, মিউজিক হচ্ছে 'আত্মার জাংক ফুড'। এ খাবার বরং সমুদ্রের তীব্র লবণাক্ত পানির মতো। এই পানি যতই পান করা হয়, ততই তৃষ্ণা বাড়ে। এরকম খাবার আসলে আমাদের অন্তরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এটি অন্তরকে দুর্বল করে দেয় এবং আমাদেরকে আত্মপ্রবঞ্চিত করে তোলে।
স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের দেহের জন্য উপকারী। এটি দেহের গঠনে সহায়তা করে। অপরদিকে, জাংক ফুড জিহ্বা দিয়ে প্রবেশ করার সময় সুস্বাদু লাগে ঠিকই, কিন্তু দিনশেষে শরীরের জন্য তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একইভাবে, মিউজিক শোনাটাও মানুষের আত্মার জন্য ক্ষতিকর। শ্রোতার অন্তরে এটা আধ্যাত্মিক ব্যাধি সৃষ্টি করে।
লেখক: ড. গওহর মুশতাক
সমকালীন প্রকাশন
ব্যথার অনুভূতি কমে যাওয়ার কারণে মিউজিক শুনে হয়তো কারো ভালো লাগতে পারে। তবে এই প্রভাব খুব সীমিত সময় স্থায়ী হয়। যতক্ষণ মিউজিক বাজানো হয়, ততক্ষণই এই অবস্থা বিরাজ করে। একারণে কেউ কেউ সর্বদা এই অনুভূতি পাওয়ার জন্য একটানা মিউজিক বাজাতে শুরু করে, যা একসময় নেশায় রূপ নেয়। নেশাদ্রব্যও ঠিক একইভাবে কাজ করে।
মানুষ তার উৎকণ্ঠাকে এমন সব পন্থায় দমন করার চেষ্টা করে, যেগুলো বাস্তবে অত্যন্ত ঠুনকো। এগুলো কিছুটা খাবারের মতো, যা সাময়িকভাবে ক্ষুধা প্রশমন করে। একই কথা মনের ক্ষুধার বেলায়ও খাটে। মিউজিক অন্তরের ক্ষুধা মেটায় শুধু অল্প সময়ের জন্য। তাছাড়া মিউজিক কোনো নির্ভেজাল খাদ্যও নয়। প্রফেসর অ্যালান ব্লুমের ভাষায়, মিউজিক হচ্ছে 'আত্মার জাংক ফুড'। এ খাবার বরং সমুদ্রের তীব্র লবণাক্ত পানির মতো। এই পানি যতই পান করা হয়, ততই তৃষ্ণা বাড়ে। এরকম খাবার আসলে আমাদের অন্তরের জন্য ক্ষতিকর। কারণ এটি অন্তরকে দুর্বল করে দেয় এবং আমাদেরকে আত্মপ্রবঞ্চিত করে তোলে।
স্বাস্থ্যকর খাবার আমাদের দেহের জন্য উপকারী। এটি দেহের গঠনে সহায়তা করে। অপরদিকে, জাংক ফুড জিহ্বা দিয়ে প্রবেশ করার সময় সুস্বাদু লাগে ঠিকই, কিন্তু দিনশেষে শরীরের জন্য তা ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। একইভাবে, মিউজিক শোনাটাও মানুষের আত্মার জন্য ক্ষতিকর। শ্রোতার অন্তরে এটা আধ্যাত্মিক ব্যাধি সৃষ্টি করে।