মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি
বই : মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি লেখিকা : রৌদ্রময়ীরা।প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন ।গল্পসংখ্যাঃ ৩৩ টি। পৃষ্ঠা : ২১০.প্রচ্ছদ-মূল্য:৳৩১৬ রিভিউ ছবি ও কলমে: সুমাইয়া নাজনীনদ্বীন থেকে দূরে সরার প্রথম স্টেপ হচ্ছে,“আমিতো খুব বড় কিছু করছি না। এইটুকুই তো।একবারই তো। কী আর হবে।”_এই ভাবনাটা।প্রায় ৩ বছর আগে একটা গ্ৰুপ পোস্টে বইটার "পার্সোনাল সুপারহিরো" গল্পের শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে কিভাবে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখবে সেই অনুচ্ছেদটা পড়েছিলাম। অনুচ্ছেদটা পড়ার পর সম্পূর্ণ বইটা পড়ার প্রবল আগ্রহ হয় ঠিক সেই সময়েই খালাতো বোনের বাসায় গিয়ে বইটা দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। আমার এতো আগ্রহ দেখে আপু বইটা উপহার দিয়ে দিয়েছেন আমায়। রাতে গল্প আড্ডা শেষে বইটা নিয়ে বসলাম ফজরের সময় হয়েছে কিন্তু অর্ধেক পড়া শেষ হয়েছে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে শুধু অনিবার্য কার্যক্রমের বিরতি নিয়ে বিকেলে বইটা পড়ে শেষ করি। পড়া শেষ হবার পর নামকরণ কেন এমন না উপলব্ধি করেছি।"মেঘ-রোদ্দুর-বৃষ্টি" বলতে আমরা মূলত প্রকৃতির একটা নির্দিষ্ট অবস্থান বুঝি। যদি অনুরূপভাবে ভাবতে যাই আমাদের জীবন কিন্তু ঠিক ঐ অবস্থানের মতোই। একপাশে মেঘের মতো বিভিন্ন সংশয় হতাশা আক্ষেপের মুহুর্ত, একদিকে রবের কাছে একিন নিয়ে চাইতে থাকা আলোর হাতছানি দেয়া রোদ্দুর আর অবশেষে সব সমস্যা সমাধানে বৃষ্টির মতো রহমতের নেয়ামত।আনন্দ-বেদনা-সংশয়-প্রাপ্তি আর হাসির মতোই জীবন "মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি"বইটি অনেক দ্বীনি বোনদের জীবনের গল্পে সাজানো। যেখানে নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিভিন্ন রূপ সম্পর্কে বর্ণনা কর হয়েছে। যাতে আমরা উপলব্ধি করতে পারব সত্যিই জীবন কি আর কিভাবে আমরা জীবনকে সহজ করে যাপন করতে পারব। যা পড়লে বুঝতে পারব কখনো কোনো ঘটনা পুরোপুরি না জানা পর্যন্ত, অর্ধেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করতে। সবর করে সবার দিকটা জেনে তবেই তাকে বিচার করা। কিভাবে একজন কালো মেয়ে প্রত্যাখ্যান হয়েও প্রবল ঈমানী শক্তি নিয়ে দৃঢ় থেকেছেন, বদনজর সত্য এবং কিভাবে এর প্রতিকারের মাধ্যমে পরিবারকে রক্ষা করব তা সম্পর্কে আলোচনা, বান্ধবীর মৃত্যু এবং এক বোনের দ্বীনে ফেরা, বর্তমানে অহরহই ঘটছে তেমন ই এক বোনের পরিবার ছেড়ে হোস্টেলে আসা স্বাধীনতা আর সঙ্গের প্রভাবে দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে আসা, কিছু অপমান উপলব্ধি আর ফের প্রত্যাবর্তন ,নিছক বিনোদনের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ সময় অপচয়,আত্নার পরিশুদ্ধকরণ,এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বনাম বাস্তবতা সম্পর্কেও ধারণা হবে ইন শা আল্লাহ্। এছাড়াও নারী জীবন-সংসারের দৃষ্টি বদলে জীবন যাপন সহজ করে নেয়ার বাতলে দেয়া সূত্র রয়েছে এই একটি বইয়ে।আমার মতে প্রতিটি বোনের ই বইটা পড়া উচিত। বিশেষ কিছু অংশ,“হাজবেন্ড ঘরে ঢুকেই ঝাড়ি দিল, that means he is in trouble । সাইলেন্ট হয়ে গাল ফুলিয়ে দূরে সরে থাকার কিছু নেই। পাশে বসে জিজ্ঞেস করুন,'তোমার কি শরীর খারাপ লাগছে?' _তারপর দেখুন ম্যাজিক।”“গায়ের রঙ স্রেফ একটা পার্থক্য সৃষ্টিকারী,আর কিছুই না। আল্লাহর সৃষ্টিতে কত বৈচিত্র্য! তিনি কেন সবাইকে এক রঙে রাঙাবেন?”"যারা মানুষের গীবত করে বেড়ায়, তাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা হুতামাহ নামক বিশেষ জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছেন। জাহান্নামের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এই হুতামাহ।এতে যা কিছু ফেলা হবে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে।এখন মাফ না চাইলে হাশরের দিন আমার সওয়াব থেকে তুমারে দিয়ে দেয়া লাগবে। আমার ভালো কাজ এমনিতেই কম,তুমারে দিয়ে দেয়া লাগলে আমি যে পুলসিরাত পার হতেই পারব না। তাছাড়া এই গীবতের জন্য কবরে আযাব হবে।তাই ভাই মাফ চাইতে আসলাম"গল্পগুলোঃ ১.আটপৌরে।২.এক সকালে।৩.দাইয়্যুস।৪.গতি-দুর্গতি।৫.মোহর কি শুধুই সংখ্যার অভিজাত্য?৬.আমার স্বামীর ডায়েরি।৭.পার্সোনাল সুপারহিরো।৮.পার্ফেক্ট ম্যাচ।৯.বোধ।১০.কালো মেয়ে।১১.শেষ বাঁশি।১২.নিছক বিনোদন।১৩.নওমুসলিমাহ।১৪.বদনজর সত্য।১৫.আলো আঁধারির বাসিন্দা।১৬.তাজকিয়া।১৭.ফেরা।১৮.নিজের ঘর।১৯.আলহামদুলিল্লাহ।২০.ক্ষমা ।২১.প্রত্যাবর্তন।২২.ভালোর জন্যই।২৩.জন্মদিনে আর যোগদান নয়।২৪.সমাধান।২৫.কন্যা সন্তান।২৬.রিজিকের গল্প।২৭.ইবাদতে গলদ।২৮.অনুতাপ।২৯.অভিশপ্ত।৩০.অশ্রুর প্লাবন।৩১.বলো সুখ কোথা পাই।৩২.মা।৩৩.অস্ফুট।
An Najahah Shop
Category List
All products
বই : মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি
লেখিকা : রৌদ্রময়ীরা।
প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন ।
গল্পসংখ্যাঃ ৩৩ টি।
পৃষ্ঠা : ২১০.
প্রচ্ছদ-মূল্য:৳৩১৬
রিভিউ ছবি ও কলমে: সুমাইয়া নাজনীন
দ্বীন থেকে দূরে সরার প্রথম স্টেপ হচ্ছে,“আমিতো খুব বড় কিছু করছি না। এইটুকুই তো।একবারই তো। কী আর হবে।”_এই ভাবনাটা।
প্রায় ৩ বছর আগে একটা গ্ৰুপ পোস্টে বইটার "পার্সোনাল সুপারহিরো" গল্পের শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে কিভাবে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখবে সেই অনুচ্ছেদটা পড়েছিলাম। অনুচ্ছেদটা পড়ার পর সম্পূর্ণ বইটা পড়ার প্রবল আগ্রহ হয় ঠিক সেই সময়েই খালাতো বোনের বাসায় গিয়ে বইটা দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। আমার এতো আগ্রহ দেখে আপু বইটা উপহার দিয়ে দিয়েছেন আমায়। রাতে গল্প আড্ডা শেষে বইটা নিয়ে বসলাম ফজরের সময় হয়েছে কিন্তু অর্ধেক পড়া শেষ হয়েছে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে শুধু অনিবার্য কার্যক্রমের বিরতি নিয়ে বিকেলে বইটা পড়ে শেষ করি। পড়া শেষ হবার পর নামকরণ কেন এমন না উপলব্ধি করেছি।
"মেঘ-রোদ্দুর-বৃষ্টি" বলতে আমরা মূলত প্রকৃতির একটা নির্দিষ্ট অবস্থান বুঝি। যদি অনুরূপভাবে ভাবতে যাই আমাদের জীবন কিন্তু ঠিক ঐ অবস্থানের মতোই। একপাশে মেঘের মতো বিভিন্ন সংশয় হতাশা আক্ষেপের মুহুর্ত, একদিকে রবের কাছে একিন নিয়ে চাইতে থাকা আলোর হাতছানি দেয়া রোদ্দুর আর অবশেষে সব সমস্যা সমাধানে বৃষ্টির মতো রহমতের নেয়ামত।
আনন্দ-বেদনা-সংশয়-প্রাপ্তি আর হাসির মতোই জীবন "মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি"
বইটি অনেক দ্বীনি বোনদের জীবনের গল্পে সাজানো। যেখানে নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিভিন্ন রূপ সম্পর্কে বর্ণনা কর হয়েছে। যাতে আমরা উপলব্ধি করতে পারব সত্যিই জীবন কি আর কিভাবে আমরা জীবনকে সহজ করে যাপন করতে পারব। যা পড়লে বুঝতে পারব কখনো কোনো ঘটনা পুরোপুরি না জানা পর্যন্ত, অর্ধেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করতে। সবর করে সবার দিকটা জেনে তবেই তাকে বিচার করা। কিভাবে একজন কালো মেয়ে প্রত্যাখ্যান হয়েও প্রবল ঈমানী শক্তি নিয়ে দৃঢ় থেকেছেন, বদনজর সত্য এবং কিভাবে এর প্রতিকারের মাধ্যমে পরিবারকে রক্ষা করব তা সম্পর্কে আলোচনা, বান্ধবীর মৃত্যু এবং এক বোনের দ্বীনে ফেরা, বর্তমানে অহরহই ঘটছে তেমন ই এক বোনের পরিবার ছেড়ে হোস্টেলে আসা স্বাধীনতা আর সঙ্গের প্রভাবে দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে আসা, কিছু অপমান উপলব্ধি আর ফের প্রত্যাবর্তন ,নিছক বিনোদনের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ সময় অপচয়,আত্নার পরিশুদ্ধকরণ,এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বনাম বাস্তবতা সম্পর্কেও ধারণা হবে ইন শা আল্লাহ্। এছাড়াও নারী জীবন-সংসারের দৃষ্টি বদলে জীবন যাপন সহজ করে নেয়ার বাতলে দেয়া সূত্র রয়েছে এই একটি বইয়ে।
আমার মতে প্রতিটি বোনের ই বইটা পড়া উচিত।
বিশেষ কিছু অংশ,
“হাজবেন্ড ঘরে ঢুকেই ঝাড়ি দিল, that means he is in trouble । সাইলেন্ট হয়ে গাল ফুলিয়ে দূরে সরে থাকার কিছু নেই। পাশে বসে জিজ্ঞেস করুন,'তোমার কি শরীর খারাপ লাগছে?' _তারপর দেখুন ম্যাজিক।”
“গায়ের রঙ স্রেফ একটা পার্থক্য সৃষ্টিকারী,আর কিছুই না। আল্লাহর সৃষ্টিতে কত বৈচিত্র্য! তিনি কেন সবাইকে এক রঙে রাঙাবেন?”
"যারা মানুষের গীবত করে বেড়ায়, তাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা হুতামাহ নামক বিশেষ জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছেন। জাহান্নামের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এই হুতামাহ।এতে যা কিছু ফেলা হবে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে।এখন মাফ না চাইলে হাশরের দিন আমার সওয়াব থেকে তুমারে দিয়ে দেয়া লাগবে। আমার ভালো কাজ এমনিতেই কম,তুমারে দিয়ে দেয়া লাগলে আমি যে পুলসিরাত পার হতেই পারব না। তাছাড়া এই গীবতের জন্য কবরে আযাব হবে।তাই ভাই মাফ চাইতে আসলাম"
গল্পগুলোঃ
১.আটপৌরে।
২.এক সকালে।
৩.দাইয়্যুস।
৪.গতি-দুর্গতি।
৫.মোহর কি শুধুই সংখ্যার অভিজাত্য?
৬.আমার স্বামীর ডায়েরি।
৭.পার্সোনাল সুপারহিরো।
৮.পার্ফেক্ট ম্যাচ।
৯.বোধ।
১০.কালো মেয়ে।
১১.শেষ বাঁশি।
১২.নিছক বিনোদন।
১৩.নওমুসলিমাহ।
১৪.বদনজর সত্য।
১৫.আলো আঁধারির বাসিন্দা।
১৬.তাজকিয়া।
১৭.ফেরা।
১৮.নিজের ঘর।
১৯.আলহামদুলিল্লাহ।
২০.ক্ষমা ।
২১.প্রত্যাবর্তন।
২২.ভালোর জন্যই।
২৩.জন্মদিনে আর যোগদান নয়।
২৪.সমাধান।
২৫.কন্যা সন্তান।
২৬.রিজিকের গল্প।
২৭.ইবাদতে গলদ।
২৮.অনুতাপ।
২৯.অভিশপ্ত।
৩০.অশ্রুর প্লাবন।
৩১.বলো সুখ কোথা পাই।
৩২.মা।
৩৩.অস্ফুট।
লেখিকা : রৌদ্রময়ীরা।
প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন ।
গল্পসংখ্যাঃ ৩৩ টি।
পৃষ্ঠা : ২১০.
প্রচ্ছদ-মূল্য:৳৩১৬
রিভিউ ছবি ও কলমে: সুমাইয়া নাজনীন
দ্বীন থেকে দূরে সরার প্রথম স্টেপ হচ্ছে,“আমিতো খুব বড় কিছু করছি না। এইটুকুই তো।একবারই তো। কী আর হবে।”_এই ভাবনাটা।
প্রায় ৩ বছর আগে একটা গ্ৰুপ পোস্টে বইটার "পার্সোনাল সুপারহিরো" গল্পের শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে কিভাবে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখবে সেই অনুচ্ছেদটা পড়েছিলাম। অনুচ্ছেদটা পড়ার পর সম্পূর্ণ বইটা পড়ার প্রবল আগ্রহ হয় ঠিক সেই সময়েই খালাতো বোনের বাসায় গিয়ে বইটা দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। আমার এতো আগ্রহ দেখে আপু বইটা উপহার দিয়ে দিয়েছেন আমায়। রাতে গল্প আড্ডা শেষে বইটা নিয়ে বসলাম ফজরের সময় হয়েছে কিন্তু অর্ধেক পড়া শেষ হয়েছে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে শুধু অনিবার্য কার্যক্রমের বিরতি নিয়ে বিকেলে বইটা পড়ে শেষ করি। পড়া শেষ হবার পর নামকরণ কেন এমন না উপলব্ধি করেছি।
"মেঘ-রোদ্দুর-বৃষ্টি" বলতে আমরা মূলত প্রকৃতির একটা নির্দিষ্ট অবস্থান বুঝি। যদি অনুরূপভাবে ভাবতে যাই আমাদের জীবন কিন্তু ঠিক ঐ অবস্থানের মতোই। একপাশে মেঘের মতো বিভিন্ন সংশয় হতাশা আক্ষেপের মুহুর্ত, একদিকে রবের কাছে একিন নিয়ে চাইতে থাকা আলোর হাতছানি দেয়া রোদ্দুর আর অবশেষে সব সমস্যা সমাধানে বৃষ্টির মতো রহমতের নেয়ামত।
আনন্দ-বেদনা-সংশয়-প্রাপ্তি আর হাসির মতোই জীবন "মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি"
বইটি অনেক দ্বীনি বোনদের জীবনের গল্পে সাজানো। যেখানে নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিভিন্ন রূপ সম্পর্কে বর্ণনা কর হয়েছে। যাতে আমরা উপলব্ধি করতে পারব সত্যিই জীবন কি আর কিভাবে আমরা জীবনকে সহজ করে যাপন করতে পারব। যা পড়লে বুঝতে পারব কখনো কোনো ঘটনা পুরোপুরি না জানা পর্যন্ত, অর্ধেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করতে। সবর করে সবার দিকটা জেনে তবেই তাকে বিচার করা। কিভাবে একজন কালো মেয়ে প্রত্যাখ্যান হয়েও প্রবল ঈমানী শক্তি নিয়ে দৃঢ় থেকেছেন, বদনজর সত্য এবং কিভাবে এর প্রতিকারের মাধ্যমে পরিবারকে রক্ষা করব তা সম্পর্কে আলোচনা, বান্ধবীর মৃত্যু এবং এক বোনের দ্বীনে ফেরা, বর্তমানে অহরহই ঘটছে তেমন ই এক বোনের পরিবার ছেড়ে হোস্টেলে আসা স্বাধীনতা আর সঙ্গের প্রভাবে দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে আসা, কিছু অপমান উপলব্ধি আর ফের প্রত্যাবর্তন ,নিছক বিনোদনের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ সময় অপচয়,আত্নার পরিশুদ্ধকরণ,এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বনাম বাস্তবতা সম্পর্কেও ধারণা হবে ইন শা আল্লাহ্। এছাড়াও নারী জীবন-সংসারের দৃষ্টি বদলে জীবন যাপন সহজ করে নেয়ার বাতলে দেয়া সূত্র রয়েছে এই একটি বইয়ে।
আমার মতে প্রতিটি বোনের ই বইটা পড়া উচিত।
বিশেষ কিছু অংশ,
“হাজবেন্ড ঘরে ঢুকেই ঝাড়ি দিল, that means he is in trouble । সাইলেন্ট হয়ে গাল ফুলিয়ে দূরে সরে থাকার কিছু নেই। পাশে বসে জিজ্ঞেস করুন,'তোমার কি শরীর খারাপ লাগছে?' _তারপর দেখুন ম্যাজিক।”
“গায়ের রঙ স্রেফ একটা পার্থক্য সৃষ্টিকারী,আর কিছুই না। আল্লাহর সৃষ্টিতে কত বৈচিত্র্য! তিনি কেন সবাইকে এক রঙে রাঙাবেন?”
"যারা মানুষের গীবত করে বেড়ায়, তাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা হুতামাহ নামক বিশেষ জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছেন। জাহান্নামের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এই হুতামাহ।এতে যা কিছু ফেলা হবে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে।এখন মাফ না চাইলে হাশরের দিন আমার সওয়াব থেকে তুমারে দিয়ে দেয়া লাগবে। আমার ভালো কাজ এমনিতেই কম,তুমারে দিয়ে দেয়া লাগলে আমি যে পুলসিরাত পার হতেই পারব না। তাছাড়া এই গীবতের জন্য কবরে আযাব হবে।তাই ভাই মাফ চাইতে আসলাম"
গল্পগুলোঃ
১.আটপৌরে।
২.এক সকালে।
৩.দাইয়্যুস।
৪.গতি-দুর্গতি।
৫.মোহর কি শুধুই সংখ্যার অভিজাত্য?
৬.আমার স্বামীর ডায়েরি।
৭.পার্সোনাল সুপারহিরো।
৮.পার্ফেক্ট ম্যাচ।
৯.বোধ।
১০.কালো মেয়ে।
১১.শেষ বাঁশি।
১২.নিছক বিনোদন।
১৩.নওমুসলিমাহ।
১৪.বদনজর সত্য।
১৫.আলো আঁধারির বাসিন্দা।
১৬.তাজকিয়া।
১৭.ফেরা।
১৮.নিজের ঘর।
১৯.আলহামদুলিল্লাহ।
২০.ক্ষমা ।
২১.প্রত্যাবর্তন।
২২.ভালোর জন্যই।
২৩.জন্মদিনে আর যোগদান নয়।
২৪.সমাধান।
২৫.কন্যা সন্তান।
২৬.রিজিকের গল্প।
২৭.ইবাদতে গলদ।
২৮.অনুতাপ।
২৯.অভিশপ্ত।
৩০.অশ্রুর প্লাবন।
৩১.বলো সুখ কোথা পাই।
৩২.মা।
৩৩.অস্ফুট।
মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি
210 BDT300 BDTSave 90 BDT
1
বই : মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি
লেখিকা : রৌদ্রময়ীরা।
প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন ।
গল্পসংখ্যাঃ ৩৩ টি।
পৃষ্ঠা : ২১০.
প্রচ্ছদ-মূল্য:৳৩১৬
রিভিউ ছবি ও কলমে: সুমাইয়া নাজনীন
দ্বীন থেকে দূরে সরার প্রথম স্টেপ হচ্ছে,“আমিতো খুব বড় কিছু করছি না। এইটুকুই তো।একবারই তো। কী আর হবে।”_এই ভাবনাটা।
প্রায় ৩ বছর আগে একটা গ্ৰুপ পোস্টে বইটার "পার্সোনাল সুপারহিরো" গল্পের শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে কিভাবে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখবে সেই অনুচ্ছেদটা পড়েছিলাম। অনুচ্ছেদটা পড়ার পর সম্পূর্ণ বইটা পড়ার প্রবল আগ্রহ হয় ঠিক সেই সময়েই খালাতো বোনের বাসায় গিয়ে বইটা দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। আমার এতো আগ্রহ দেখে আপু বইটা উপহার দিয়ে দিয়েছেন আমায়। রাতে গল্প আড্ডা শেষে বইটা নিয়ে বসলাম ফজরের সময় হয়েছে কিন্তু অর্ধেক পড়া শেষ হয়েছে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে শুধু অনিবার্য কার্যক্রমের বিরতি নিয়ে বিকেলে বইটা পড়ে শেষ করি। পড়া শেষ হবার পর নামকরণ কেন এমন না উপলব্ধি করেছি।
"মেঘ-রোদ্দুর-বৃষ্টি" বলতে আমরা মূলত প্রকৃতির একটা নির্দিষ্ট অবস্থান বুঝি। যদি অনুরূপভাবে ভাবতে যাই আমাদের জীবন কিন্তু ঠিক ঐ অবস্থানের মতোই। একপাশে মেঘের মতো বিভিন্ন সংশয় হতাশা আক্ষেপের মুহুর্ত, একদিকে রবের কাছে একিন নিয়ে চাইতে থাকা আলোর হাতছানি দেয়া রোদ্দুর আর অবশেষে সব সমস্যা সমাধানে বৃষ্টির মতো রহমতের নেয়ামত।
আনন্দ-বেদনা-সংশয়-প্রাপ্তি আর হাসির মতোই জীবন "মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি"
বইটি অনেক দ্বীনি বোনদের জীবনের গল্পে সাজানো। যেখানে নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিভিন্ন রূপ সম্পর্কে বর্ণনা কর হয়েছে। যাতে আমরা উপলব্ধি করতে পারব সত্যিই জীবন কি আর কিভাবে আমরা জীবনকে সহজ করে যাপন করতে পারব। যা পড়লে বুঝতে পারব কখনো কোনো ঘটনা পুরোপুরি না জানা পর্যন্ত, অর্ধেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করতে। সবর করে সবার দিকটা জেনে তবেই তাকে বিচার করা। কিভাবে একজন কালো মেয়ে প্রত্যাখ্যান হয়েও প্রবল ঈমানী শক্তি নিয়ে দৃঢ় থেকেছেন, বদনজর সত্য এবং কিভাবে এর প্রতিকারের মাধ্যমে পরিবারকে রক্ষা করব তা সম্পর্কে আলোচনা, বান্ধবীর মৃত্যু এবং এক বোনের দ্বীনে ফেরা, বর্তমানে অহরহই ঘটছে তেমন ই এক বোনের পরিবার ছেড়ে হোস্টেলে আসা স্বাধীনতা আর সঙ্গের প্রভাবে দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে আসা, কিছু অপমান উপলব্ধি আর ফের প্রত্যাবর্তন ,নিছক বিনোদনের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ সময় অপচয়,আত্নার পরিশুদ্ধকরণ,এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বনাম বাস্তবতা সম্পর্কেও ধারণা হবে ইন শা আল্লাহ্। এছাড়াও নারী জীবন-সংসারের দৃষ্টি বদলে জীবন যাপন সহজ করে নেয়ার বাতলে দেয়া সূত্র রয়েছে এই একটি বইয়ে।
আমার মতে প্রতিটি বোনের ই বইটা পড়া উচিত।
বিশেষ কিছু অংশ,
“হাজবেন্ড ঘরে ঢুকেই ঝাড়ি দিল, that means he is in trouble । সাইলেন্ট হয়ে গাল ফুলিয়ে দূরে সরে থাকার কিছু নেই। পাশে বসে জিজ্ঞেস করুন,'তোমার কি শরীর খারাপ লাগছে?' _তারপর দেখুন ম্যাজিক।”
“গায়ের রঙ স্রেফ একটা পার্থক্য সৃষ্টিকারী,আর কিছুই না। আল্লাহর সৃষ্টিতে কত বৈচিত্র্য! তিনি কেন সবাইকে এক রঙে রাঙাবেন?”
"যারা মানুষের গীবত করে বেড়ায়, তাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা হুতামাহ নামক বিশেষ জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছেন। জাহান্নামের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এই হুতামাহ।এতে যা কিছু ফেলা হবে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে।এখন মাফ না চাইলে হাশরের দিন আমার সওয়াব থেকে তুমারে দিয়ে দেয়া লাগবে। আমার ভালো কাজ এমনিতেই কম,তুমারে দিয়ে দেয়া লাগলে আমি যে পুলসিরাত পার হতেই পারব না। তাছাড়া এই গীবতের জন্য কবরে আযাব হবে।তাই ভাই মাফ চাইতে আসলাম"
গল্পগুলোঃ
১.আটপৌরে।
২.এক সকালে।
৩.দাইয়্যুস।
৪.গতি-দুর্গতি।
৫.মোহর কি শুধুই সংখ্যার অভিজাত্য?
৬.আমার স্বামীর ডায়েরি।
৭.পার্সোনাল সুপারহিরো।
৮.পার্ফেক্ট ম্যাচ।
৯.বোধ।
১০.কালো মেয়ে।
১১.শেষ বাঁশি।
১২.নিছক বিনোদন।
১৩.নওমুসলিমাহ।
১৪.বদনজর সত্য।
১৫.আলো আঁধারির বাসিন্দা।
১৬.তাজকিয়া।
১৭.ফেরা।
১৮.নিজের ঘর।
১৯.আলহামদুলিল্লাহ।
২০.ক্ষমা ।
২১.প্রত্যাবর্তন।
২২.ভালোর জন্যই।
২৩.জন্মদিনে আর যোগদান নয়।
২৪.সমাধান।
২৫.কন্যা সন্তান।
২৬.রিজিকের গল্প।
২৭.ইবাদতে গলদ।
২৮.অনুতাপ।
২৯.অভিশপ্ত।
৩০.অশ্রুর প্লাবন।
৩১.বলো সুখ কোথা পাই।
৩২.মা।
৩৩.অস্ফুট।
লেখিকা : রৌদ্রময়ীরা।
প্রকাশনী :সমকালীন প্রকাশন ।
গল্পসংখ্যাঃ ৩৩ টি।
পৃষ্ঠা : ২১০.
প্রচ্ছদ-মূল্য:৳৩১৬
রিভিউ ছবি ও কলমে: সুমাইয়া নাজনীন
দ্বীন থেকে দূরে সরার প্রথম স্টেপ হচ্ছে,“আমিতো খুব বড় কিছু করছি না। এইটুকুই তো।একবারই তো। কী আর হবে।”_এই ভাবনাটা।
প্রায় ৩ বছর আগে একটা গ্ৰুপ পোস্টে বইটার "পার্সোনাল সুপারহিরো" গল্পের শ্বাশুড়ি আম্মার সাথে কিভাবে সুন্দর সম্পর্ক বজায় রাখবে সেই অনুচ্ছেদটা পড়েছিলাম। অনুচ্ছেদটা পড়ার পর সম্পূর্ণ বইটা পড়ার প্রবল আগ্রহ হয় ঠিক সেই সময়েই খালাতো বোনের বাসায় গিয়ে বইটা দেখে আনন্দে আত্মহারা হয়ে যাই। আমার এতো আগ্রহ দেখে আপু বইটা উপহার দিয়ে দিয়েছেন আমায়। রাতে গল্প আড্ডা শেষে বইটা নিয়ে বসলাম ফজরের সময় হয়েছে কিন্তু অর্ধেক পড়া শেষ হয়েছে। পরদিন ঘুম থেকে উঠে শুধু অনিবার্য কার্যক্রমের বিরতি নিয়ে বিকেলে বইটা পড়ে শেষ করি। পড়া শেষ হবার পর নামকরণ কেন এমন না উপলব্ধি করেছি।
"মেঘ-রোদ্দুর-বৃষ্টি" বলতে আমরা মূলত প্রকৃতির একটা নির্দিষ্ট অবস্থান বুঝি। যদি অনুরূপভাবে ভাবতে যাই আমাদের জীবন কিন্তু ঠিক ঐ অবস্থানের মতোই। একপাশে মেঘের মতো বিভিন্ন সংশয় হতাশা আক্ষেপের মুহুর্ত, একদিকে রবের কাছে একিন নিয়ে চাইতে থাকা আলোর হাতছানি দেয়া রোদ্দুর আর অবশেষে সব সমস্যা সমাধানে বৃষ্টির মতো রহমতের নেয়ামত।
আনন্দ-বেদনা-সংশয়-প্রাপ্তি আর হাসির মতোই জীবন "মেঘ রোদ্দুর বৃষ্টি"
বইটি অনেক দ্বীনি বোনদের জীবনের গল্পে সাজানো। যেখানে নারী জীবনের বিভিন্ন পর্যায়ের বিভিন্ন রূপ সম্পর্কে বর্ণনা কর হয়েছে। যাতে আমরা উপলব্ধি করতে পারব সত্যিই জীবন কি আর কিভাবে আমরা জীবনকে সহজ করে যাপন করতে পারব। যা পড়লে বুঝতে পারব কখনো কোনো ঘটনা পুরোপুরি না জানা পর্যন্ত, অর্ধেকেই প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত না করতে। সবর করে সবার দিকটা জেনে তবেই তাকে বিচার করা। কিভাবে একজন কালো মেয়ে প্রত্যাখ্যান হয়েও প্রবল ঈমানী শক্তি নিয়ে দৃঢ় থেকেছেন, বদনজর সত্য এবং কিভাবে এর প্রতিকারের মাধ্যমে পরিবারকে রক্ষা করব তা সম্পর্কে আলোচনা, বান্ধবীর মৃত্যু এবং এক বোনের দ্বীনে ফেরা, বর্তমানে অহরহই ঘটছে তেমন ই এক বোনের পরিবার ছেড়ে হোস্টেলে আসা স্বাধীনতা আর সঙ্গের প্রভাবে দ্বীন থেকে অনেক দূরে সরে আসা, কিছু অপমান উপলব্ধি আর ফের প্রত্যাবর্তন ,নিছক বিনোদনের পিছনে গুরুত্বপূর্ণ সময় অপচয়,আত্নার পরিশুদ্ধকরণ,এছাড়াও বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি বনাম বাস্তবতা সম্পর্কেও ধারণা হবে ইন শা আল্লাহ্। এছাড়াও নারী জীবন-সংসারের দৃষ্টি বদলে জীবন যাপন সহজ করে নেয়ার বাতলে দেয়া সূত্র রয়েছে এই একটি বইয়ে।
আমার মতে প্রতিটি বোনের ই বইটা পড়া উচিত।
বিশেষ কিছু অংশ,
“হাজবেন্ড ঘরে ঢুকেই ঝাড়ি দিল, that means he is in trouble । সাইলেন্ট হয়ে গাল ফুলিয়ে দূরে সরে থাকার কিছু নেই। পাশে বসে জিজ্ঞেস করুন,'তোমার কি শরীর খারাপ লাগছে?' _তারপর দেখুন ম্যাজিক।”
“গায়ের রঙ স্রেফ একটা পার্থক্য সৃষ্টিকারী,আর কিছুই না। আল্লাহর সৃষ্টিতে কত বৈচিত্র্য! তিনি কেন সবাইকে এক রঙে রাঙাবেন?”
"যারা মানুষের গীবত করে বেড়ায়, তাদের জন্য আল্লাহ্ তায়ালা হুতামাহ নামক বিশেষ জাহান্নাম বানিয়ে রেখেছেন। জাহান্নামের মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর হলো এই হুতামাহ।এতে যা কিছু ফেলা হবে চূর্ণ বিচূর্ণ হয়ে যাবে।এখন মাফ না চাইলে হাশরের দিন আমার সওয়াব থেকে তুমারে দিয়ে দেয়া লাগবে। আমার ভালো কাজ এমনিতেই কম,তুমারে দিয়ে দেয়া লাগলে আমি যে পুলসিরাত পার হতেই পারব না। তাছাড়া এই গীবতের জন্য কবরে আযাব হবে।তাই ভাই মাফ চাইতে আসলাম"
গল্পগুলোঃ
১.আটপৌরে।
২.এক সকালে।
৩.দাইয়্যুস।
৪.গতি-দুর্গতি।
৫.মোহর কি শুধুই সংখ্যার অভিজাত্য?
৬.আমার স্বামীর ডায়েরি।
৭.পার্সোনাল সুপারহিরো।
৮.পার্ফেক্ট ম্যাচ।
৯.বোধ।
১০.কালো মেয়ে।
১১.শেষ বাঁশি।
১২.নিছক বিনোদন।
১৩.নওমুসলিমাহ।
১৪.বদনজর সত্য।
১৫.আলো আঁধারির বাসিন্দা।
১৬.তাজকিয়া।
১৭.ফেরা।
১৮.নিজের ঘর।
১৯.আলহামদুলিল্লাহ।
২০.ক্ষমা ।
২১.প্রত্যাবর্তন।
২২.ভালোর জন্যই।
২৩.জন্মদিনে আর যোগদান নয়।
২৪.সমাধান।
২৫.কন্যা সন্তান।
২৬.রিজিকের গল্প।
২৭.ইবাদতে গলদ।
২৮.অনুতাপ।
২৯.অভিশপ্ত।
৩০.অশ্রুর প্লাবন।
৩১.বলো সুখ কোথা পাই।
৩২.মা।
৩৩.অস্ফুট।