কাজের মাঝে রবের খোজে
একটি অনেস্ট বুক রিভিউ: লেখিকা: আফিফা আবেদীন সাওদাবই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে এমন কিছু সাধারণ দৈনন্দিন কাজ উল্লেখ করেছেন যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি,বা করি; কিন্তু হয়তো আমরা কাজগুলো করার সময় নিয়াত পরিশুদ্ধ করতে ভুলে যাই। আমরা শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থে বা সামাজিকতার/মানবতার খাতিরে এমন অনেক কাজ করি, কিন্তু সেই একই কাজ যে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে করলে আমাদের সাদাকার খাতায় লেখা হবে, তা হয়তো আমরা কখনো ভেবেও দেখি না। লেখিকা গল্পের মাধ্যমে এই মেসেজগুলাই দিতে চেষ্টা করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা প্রত্যেক মানুষকে তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যদের দ্বীনের দাওয়াত দিতে অনুপ্রাণিত করবে। একজন গৃহিণী যিনি আয় করেন না, তিনিও রামাদানে ইফতার বানিয়ে মসজিদে বিতরণ করে সাদাকায় জারিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কখনো অব্যবহৃত অতিরিক্ত জামা কাপড় দান করে, আবার কখনো আসবাব পত্র বিক্রি করে সেই টাকা সাদকাহ করে তারা পরকালের পাথেয় অর্জনে সচেষ্ট থাকেন। বেশিরভাগ মায়েরা বাচ্চার স্বাস্থ্য আর লেখাপড়ার প্রতি যতটা মনোযোগি থাকেন, তাদের সন্তানদের চরিত্র বা দ্বীনদারিতার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন থাকেন। সন্তানদের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা আত্মিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লিখেছেন "সুসন্তান" গল্পটি। আবার দুই কন্যা বিয়ের পরেও সময় বের করে কীভাবে তাদের মায়ের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করে সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছে....মায়ের দেখাশোনার দায়িত্বকে বোঝা মনে না করে এই রকম আমলের মাধ্যমে জান্নাতের পথ প্রশস্ত করছেন- এরকম আরো অনেক ছোট ছোট গল্প পাঠককে তার নিজ অবস্থান থেকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে ভাবতে শিখাবে। একজন মুসলিম শুধুমাত্র দাওয়াতি কাজের মাধ্যমেই দ্বীন প্রচার করতে পারেন না। তিনি নিজের চরিত্র/আখলাককে অনুকরণীয় করে গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে তিনি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধবী আশেপাশের সবার জন্য অনুকরণীয় এক্সাম্পল সেট করতে পারবেন। নিজেদের ঈমান, আমলকে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে পরিশুদ্ধ করতে আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের মাঝেও রবের স্মরণ অব্যাহত রাখতে পারি। এই হলো বইয়ের ১৮টি গল্পের ক্ষুদ্র সারাংশ।
An Najahah Shop
Category List
All products
একটি অনেস্ট বুক রিভিউ:
লেখিকা: আফিফা আবেদীন সাওদা
বই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে
এমন কিছু সাধারণ দৈনন্দিন কাজ উল্লেখ করেছেন যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি,বা করি; কিন্তু হয়তো আমরা কাজগুলো করার সময় নিয়াত পরিশুদ্ধ করতে ভুলে যাই। আমরা শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থে বা সামাজিকতার/মানবতার খাতিরে এমন অনেক কাজ করি, কিন্তু সেই একই কাজ যে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে করলে আমাদের সাদাকার খাতায় লেখা হবে, তা হয়তো আমরা কখনো ভেবেও দেখি না। লেখিকা গল্পের মাধ্যমে এই মেসেজগুলাই দিতে চেষ্টা করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা প্রত্যেক মানুষকে তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যদের দ্বীনের দাওয়াত দিতে অনুপ্রাণিত করবে।
একজন গৃহিণী যিনি আয় করেন না, তিনিও রামাদানে ইফতার বানিয়ে মসজিদে বিতরণ করে সাদাকায় জারিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কখনো অব্যবহৃত অতিরিক্ত জামা কাপড় দান করে, আবার কখনো আসবাব পত্র বিক্রি করে সেই টাকা সাদকাহ করে তারা পরকালের পাথেয় অর্জনে সচেষ্ট থাকেন।
বেশিরভাগ মায়েরা বাচ্চার স্বাস্থ্য আর লেখাপড়ার প্রতি যতটা মনোযোগি থাকেন, তাদের সন্তানদের চরিত্র বা দ্বীনদারিতার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন থাকেন। সন্তানদের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা আত্মিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লিখেছেন "সুসন্তান" গল্পটি।
আবার দুই কন্যা বিয়ের পরেও সময় বের করে কীভাবে তাদের মায়ের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করে সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছে....মায়ের দেখাশোনার দায়িত্বকে বোঝা মনে না করে এই রকম আমলের মাধ্যমে জান্নাতের পথ প্রশস্ত করছেন- এরকম আরো অনেক ছোট ছোট গল্প পাঠককে তার নিজ অবস্থান থেকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে ভাবতে শিখাবে। একজন মুসলিম শুধুমাত্র দাওয়াতি কাজের মাধ্যমেই দ্বীন প্রচার করতে পারেন না। তিনি নিজের চরিত্র/আখলাককে অনুকরণীয় করে গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে তিনি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধবী আশেপাশের সবার জন্য অনুকরণীয় এক্সাম্পল সেট করতে পারবেন। নিজেদের ঈমান, আমলকে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে পরিশুদ্ধ করতে আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের মাঝেও রবের স্মরণ অব্যাহত রাখতে পারি। এই হলো বইয়ের ১৮টি গল্পের ক্ষুদ্র সারাংশ।
লেখিকা: আফিফা আবেদীন সাওদা
বই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে
এমন কিছু সাধারণ দৈনন্দিন কাজ উল্লেখ করেছেন যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি,বা করি; কিন্তু হয়তো আমরা কাজগুলো করার সময় নিয়াত পরিশুদ্ধ করতে ভুলে যাই। আমরা শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থে বা সামাজিকতার/মানবতার খাতিরে এমন অনেক কাজ করি, কিন্তু সেই একই কাজ যে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে করলে আমাদের সাদাকার খাতায় লেখা হবে, তা হয়তো আমরা কখনো ভেবেও দেখি না। লেখিকা গল্পের মাধ্যমে এই মেসেজগুলাই দিতে চেষ্টা করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা প্রত্যেক মানুষকে তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যদের দ্বীনের দাওয়াত দিতে অনুপ্রাণিত করবে।
একজন গৃহিণী যিনি আয় করেন না, তিনিও রামাদানে ইফতার বানিয়ে মসজিদে বিতরণ করে সাদাকায় জারিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কখনো অব্যবহৃত অতিরিক্ত জামা কাপড় দান করে, আবার কখনো আসবাব পত্র বিক্রি করে সেই টাকা সাদকাহ করে তারা পরকালের পাথেয় অর্জনে সচেষ্ট থাকেন।
বেশিরভাগ মায়েরা বাচ্চার স্বাস্থ্য আর লেখাপড়ার প্রতি যতটা মনোযোগি থাকেন, তাদের সন্তানদের চরিত্র বা দ্বীনদারিতার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন থাকেন। সন্তানদের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা আত্মিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লিখেছেন "সুসন্তান" গল্পটি।
আবার দুই কন্যা বিয়ের পরেও সময় বের করে কীভাবে তাদের মায়ের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করে সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছে....মায়ের দেখাশোনার দায়িত্বকে বোঝা মনে না করে এই রকম আমলের মাধ্যমে জান্নাতের পথ প্রশস্ত করছেন- এরকম আরো অনেক ছোট ছোট গল্প পাঠককে তার নিজ অবস্থান থেকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে ভাবতে শিখাবে। একজন মুসলিম শুধুমাত্র দাওয়াতি কাজের মাধ্যমেই দ্বীন প্রচার করতে পারেন না। তিনি নিজের চরিত্র/আখলাককে অনুকরণীয় করে গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে তিনি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধবী আশেপাশের সবার জন্য অনুকরণীয় এক্সাম্পল সেট করতে পারবেন। নিজেদের ঈমান, আমলকে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে পরিশুদ্ধ করতে আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের মাঝেও রবের স্মরণ অব্যাহত রাখতে পারি। এই হলো বইয়ের ১৮টি গল্পের ক্ষুদ্র সারাংশ।
কাজের মাঝে রবের খোজে
95 BDT136 BDTSave 41 BDT
1
একটি অনেস্ট বুক রিভিউ:
লেখিকা: আফিফা আবেদীন সাওদা
বই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে
এমন কিছু সাধারণ দৈনন্দিন কাজ উল্লেখ করেছেন যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি,বা করি; কিন্তু হয়তো আমরা কাজগুলো করার সময় নিয়াত পরিশুদ্ধ করতে ভুলে যাই। আমরা শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থে বা সামাজিকতার/মানবতার খাতিরে এমন অনেক কাজ করি, কিন্তু সেই একই কাজ যে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে করলে আমাদের সাদাকার খাতায় লেখা হবে, তা হয়তো আমরা কখনো ভেবেও দেখি না। লেখিকা গল্পের মাধ্যমে এই মেসেজগুলাই দিতে চেষ্টা করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা প্রত্যেক মানুষকে তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যদের দ্বীনের দাওয়াত দিতে অনুপ্রাণিত করবে।
একজন গৃহিণী যিনি আয় করেন না, তিনিও রামাদানে ইফতার বানিয়ে মসজিদে বিতরণ করে সাদাকায় জারিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কখনো অব্যবহৃত অতিরিক্ত জামা কাপড় দান করে, আবার কখনো আসবাব পত্র বিক্রি করে সেই টাকা সাদকাহ করে তারা পরকালের পাথেয় অর্জনে সচেষ্ট থাকেন।
বেশিরভাগ মায়েরা বাচ্চার স্বাস্থ্য আর লেখাপড়ার প্রতি যতটা মনোযোগি থাকেন, তাদের সন্তানদের চরিত্র বা দ্বীনদারিতার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন থাকেন। সন্তানদের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা আত্মিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লিখেছেন "সুসন্তান" গল্পটি।
আবার দুই কন্যা বিয়ের পরেও সময় বের করে কীভাবে তাদের মায়ের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করে সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছে....মায়ের দেখাশোনার দায়িত্বকে বোঝা মনে না করে এই রকম আমলের মাধ্যমে জান্নাতের পথ প্রশস্ত করছেন- এরকম আরো অনেক ছোট ছোট গল্প পাঠককে তার নিজ অবস্থান থেকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে ভাবতে শিখাবে। একজন মুসলিম শুধুমাত্র দাওয়াতি কাজের মাধ্যমেই দ্বীন প্রচার করতে পারেন না। তিনি নিজের চরিত্র/আখলাককে অনুকরণীয় করে গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে তিনি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধবী আশেপাশের সবার জন্য অনুকরণীয় এক্সাম্পল সেট করতে পারবেন। নিজেদের ঈমান, আমলকে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে পরিশুদ্ধ করতে আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের মাঝেও রবের স্মরণ অব্যাহত রাখতে পারি। এই হলো বইয়ের ১৮টি গল্পের ক্ষুদ্র সারাংশ।
লেখিকা: আফিফা আবেদীন সাওদা
বই : কাজের মাঝে রবের খোঁজে
এমন কিছু সাধারণ দৈনন্দিন কাজ উল্লেখ করেছেন যা হয়তো আমরা অনেকেই জানি,বা করি; কিন্তু হয়তো আমরা কাজগুলো করার সময় নিয়াত পরিশুদ্ধ করতে ভুলে যাই। আমরা শুধুমাত্র দুনিয়াবী স্বার্থে বা সামাজিকতার/মানবতার খাতিরে এমন অনেক কাজ করি, কিন্তু সেই একই কাজ যে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে করলে আমাদের সাদাকার খাতায় লেখা হবে, তা হয়তো আমরা কখনো ভেবেও দেখি না। লেখিকা গল্পের মাধ্যমে এই মেসেজগুলাই দিতে চেষ্টা করেছেন। আমার কাছে মনে হয়েছে বইটা প্রত্যেক মানুষকে তার নিজ অবস্থান থেকে অন্যদের দ্বীনের দাওয়াত দিতে অনুপ্রাণিত করবে।
একজন গৃহিণী যিনি আয় করেন না, তিনিও রামাদানে ইফতার বানিয়ে মসজিদে বিতরণ করে সাদাকায় জারিয়ায় অংশগ্রহণ করতে পারেন। কখনো অব্যবহৃত অতিরিক্ত জামা কাপড় দান করে, আবার কখনো আসবাব পত্র বিক্রি করে সেই টাকা সাদকাহ করে তারা পরকালের পাথেয় অর্জনে সচেষ্ট থাকেন।
বেশিরভাগ মায়েরা বাচ্চার স্বাস্থ্য আর লেখাপড়ার প্রতি যতটা মনোযোগি থাকেন, তাদের সন্তানদের চরিত্র বা দ্বীনদারিতার ব্যাপারে ততটাই উদাসীন থাকেন। সন্তানদের সুস্বাস্থ্যের পাশাপাশি চরিত্র গঠন, ধর্মীয় মূল্যবোধ বা আত্মিক উন্নয়নের প্রয়োজনীয়তা নিয়ে লিখেছেন "সুসন্তান" গল্পটি।
আবার দুই কন্যা বিয়ের পরেও সময় বের করে কীভাবে তাদের মায়ের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করে সওয়াবের ভাগীদার হচ্ছে....মায়ের দেখাশোনার দায়িত্বকে বোঝা মনে না করে এই রকম আমলের মাধ্যমে জান্নাতের পথ প্রশস্ত করছেন- এরকম আরো অনেক ছোট ছোট গল্প পাঠককে তার নিজ অবস্থান থেকে দ্বীন প্রচারের ক্ষেত্রে করণীয় সম্পর্কে ভাবতে শিখাবে। একজন মুসলিম শুধুমাত্র দাওয়াতি কাজের মাধ্যমেই দ্বীন প্রচার করতে পারেন না। তিনি নিজের চরিত্র/আখলাককে অনুকরণীয় করে গড়ে তুলতে পারেন, যার মাধ্যমে তিনি তার পরিবার, বন্ধু-বান্ধবী আশেপাশের সবার জন্য অনুকরণীয় এক্সাম্পল সেট করতে পারবেন। নিজেদের ঈমান, আমলকে আল্লাহর সন্তুষ্টির নিয়াতে পরিশুদ্ধ করতে আমরা দৈনন্দিন বিভিন্ন কাজের মাঝেও রবের স্মরণ অব্যাহত রাখতে পারি। এই হলো বইয়ের ১৮টি গল্পের ক্ষুদ্র সারাংশ।