প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
বইয়ের নাম: প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ- পার্ট-১লেখক: আরিফ আজাদপ্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্সপ্রচ্ছদ:-বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রানের সুর কতটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? এসবের উত্তর মিলাতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি। নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! তাই নিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।সাজিদ শব্দের অর্থ হলো, যে সিজদাহ করে। মূলত সাজিদ চরিত্র কে নিয়েই এই বইয়ের সব গল্প প্রকাশ পেয়েছে। আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়।নাস্তিকবাদী সাজিদের ভার্সিটির শিক্ষক থেকে মাতবরের মাতব্বরি, শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব থেকে একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি। প্রতিটা পাঠ ই আপনার হৃদয়ে ঝড় তুলবে। আপনাকে বাধ্য করবে সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবতে। ইচ্ছা করবে সৃষ্টিকর্তার জ্ঞানের পরিধিতে ডুব দিতে।বাংলাদেশের সম্প্রতি সময়কালের বিবেচনায় অন্যতম সেরা ইসলামিক বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ"। অনলাইন-অফলাইন সবখানে বেস্ট সেলারে পরিণত হয় বইটি। তরুণদের মুখে মুখে শুধু "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদের" জয়গান! ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছিল ২০১৭ সালে! আরিফ আজাদের লেখা এই "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৭ তে বইমেলায়। গার্ডিয়ান পাবলিকেশনসের প্রকাশিত এই ইসলামিক বইটি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে লেখা। একইসাথে ইসলামের ছায়াতলে আসার জন্য অসম্ভব সুন্দর যৌক্তিকতায় ভরপুর একটা বই। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটিতে নাস্তিকদের বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স সহ সুন্দর ভাবে আলোচনার মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে তাদের ধারণা খন্ডন করেছেন। যারা সময়ের সাথে সাথে শয়তানের ধোঁকায় পরে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছেন, নাস্তিকতা মনের মধ্যে গেঁথে গেছে, তাদের জন্য আবার রবের দিকে ফিরে আসার একটা মাধ্যম হতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি। আলহামদুলিল্লাহ বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ও বের হয়েছে। পছন্দের কিছু পাঠ:◆স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেয় না।◆ স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?◆ কোরআন কি সূর্যকে পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা বলে?◆ স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন, তাহলে জাহান্নাম কেন? ◆ একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি।◆ কোরআনে বিজ্ঞান- কাকতলীয় নাকি বাস্তবতা।◆ শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব.. হে মানুষ, অন্তরের কুলষিত দূর করে ফিরে আসুন রবের দিকে। হয়ে উঠুন সত্যিকারের সাজিদ।
An Najahah Shop
Category List
All products

বইয়ের নাম: প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ- পার্ট-১
লেখক: আরিফ আজাদ
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্রচ্ছদ:
-বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রানের সুর কতটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? এসবের উত্তর মিলাতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! তাই নিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
সাজিদ শব্দের অর্থ হলো, যে সিজদাহ করে। মূলত সাজিদ চরিত্র কে নিয়েই এই বইয়ের সব গল্প প্রকাশ পেয়েছে।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়।
নাস্তিকবাদী সাজিদের ভার্সিটির শিক্ষক থেকে মাতবরের মাতব্বরি, শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব থেকে একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি। প্রতিটা পাঠ ই আপনার হৃদয়ে ঝড় তুলবে। আপনাকে বাধ্য করবে সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবতে। ইচ্ছা করবে সৃষ্টিকর্তার জ্ঞানের পরিধিতে ডুব দিতে।
বাংলাদেশের সম্প্রতি সময়কালের বিবেচনায় অন্যতম সেরা ইসলামিক বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ"। অনলাইন-অফলাইন সবখানে বেস্ট সেলারে পরিণত হয় বইটি। তরুণদের মুখে মুখে শুধু "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদের" জয়গান! ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছিল ২০১৭ সালে! আরিফ আজাদের লেখা এই "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৭ তে বইমেলায়। গার্ডিয়ান পাবলিকেশনসের প্রকাশিত এই ইসলামিক বইটি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে লেখা। একইসাথে ইসলামের ছায়াতলে আসার জন্য অসম্ভব সুন্দর যৌক্তিকতায় ভরপুর একটা বই।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটিতে নাস্তিকদের বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স সহ সুন্দর ভাবে আলোচনার মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে তাদের ধারণা খন্ডন করেছেন।
যারা সময়ের সাথে সাথে শয়তানের ধোঁকায় পরে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছেন, নাস্তিকতা মনের মধ্যে গেঁথে গেছে, তাদের জন্য আবার রবের দিকে ফিরে আসার একটা মাধ্যম হতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
আলহামদুলিল্লাহ বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ও বের হয়েছে।
পছন্দের কিছু পাঠ:
◆স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেয় না।
◆ স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
◆ কোরআন কি সূর্যকে পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা বলে?
◆ স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন, তাহলে জাহান্নাম কেন?
◆ একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি।
◆ কোরআনে বিজ্ঞান- কাকতলীয় নাকি বাস্তবতা।
◆ শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব..
হে মানুষ, অন্তরের কুলষিত দূর করে ফিরে আসুন রবের দিকে। হয়ে উঠুন সত্যিকারের সাজিদ।
লেখক: আরিফ আজাদ
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্রচ্ছদ:
-বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রানের সুর কতটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? এসবের উত্তর মিলাতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! তাই নিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
সাজিদ শব্দের অর্থ হলো, যে সিজদাহ করে। মূলত সাজিদ চরিত্র কে নিয়েই এই বইয়ের সব গল্প প্রকাশ পেয়েছে।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়।
নাস্তিকবাদী সাজিদের ভার্সিটির শিক্ষক থেকে মাতবরের মাতব্বরি, শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব থেকে একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি। প্রতিটা পাঠ ই আপনার হৃদয়ে ঝড় তুলবে। আপনাকে বাধ্য করবে সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবতে। ইচ্ছা করবে সৃষ্টিকর্তার জ্ঞানের পরিধিতে ডুব দিতে।
বাংলাদেশের সম্প্রতি সময়কালের বিবেচনায় অন্যতম সেরা ইসলামিক বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ"। অনলাইন-অফলাইন সবখানে বেস্ট সেলারে পরিণত হয় বইটি। তরুণদের মুখে মুখে শুধু "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদের" জয়গান! ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছিল ২০১৭ সালে! আরিফ আজাদের লেখা এই "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৭ তে বইমেলায়। গার্ডিয়ান পাবলিকেশনসের প্রকাশিত এই ইসলামিক বইটি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে লেখা। একইসাথে ইসলামের ছায়াতলে আসার জন্য অসম্ভব সুন্দর যৌক্তিকতায় ভরপুর একটা বই।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটিতে নাস্তিকদের বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স সহ সুন্দর ভাবে আলোচনার মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে তাদের ধারণা খন্ডন করেছেন।
যারা সময়ের সাথে সাথে শয়তানের ধোঁকায় পরে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছেন, নাস্তিকতা মনের মধ্যে গেঁথে গেছে, তাদের জন্য আবার রবের দিকে ফিরে আসার একটা মাধ্যম হতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
আলহামদুলিল্লাহ বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ও বের হয়েছে।
পছন্দের কিছু পাঠ:
◆স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেয় না।
◆ স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
◆ কোরআন কি সূর্যকে পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা বলে?
◆ স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন, তাহলে জাহান্নাম কেন?
◆ একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি।
◆ কোরআনে বিজ্ঞান- কাকতলীয় নাকি বাস্তবতা।
◆ শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব..
হে মানুষ, অন্তরের কুলষিত দূর করে ফিরে আসুন রবের দিকে। হয়ে উঠুন সত্যিকারের সাজিদ।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ
225 BDT
sold_units 1
1
বইয়ের নাম: প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ- পার্ট-১
লেখক: আরিফ আজাদ
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্রচ্ছদ:
-বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রানের সুর কতটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? এসবের উত্তর মিলাতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! তাই নিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
সাজিদ শব্দের অর্থ হলো, যে সিজদাহ করে। মূলত সাজিদ চরিত্র কে নিয়েই এই বইয়ের সব গল্প প্রকাশ পেয়েছে।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়।
নাস্তিকবাদী সাজিদের ভার্সিটির শিক্ষক থেকে মাতবরের মাতব্বরি, শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব থেকে একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি। প্রতিটা পাঠ ই আপনার হৃদয়ে ঝড় তুলবে। আপনাকে বাধ্য করবে সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবতে। ইচ্ছা করবে সৃষ্টিকর্তার জ্ঞানের পরিধিতে ডুব দিতে।
বাংলাদেশের সম্প্রতি সময়কালের বিবেচনায় অন্যতম সেরা ইসলামিক বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ"। অনলাইন-অফলাইন সবখানে বেস্ট সেলারে পরিণত হয় বইটি। তরুণদের মুখে মুখে শুধু "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদের" জয়গান! ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছিল ২০১৭ সালে! আরিফ আজাদের লেখা এই "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৭ তে বইমেলায়। গার্ডিয়ান পাবলিকেশনসের প্রকাশিত এই ইসলামিক বইটি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে লেখা। একইসাথে ইসলামের ছায়াতলে আসার জন্য অসম্ভব সুন্দর যৌক্তিকতায় ভরপুর একটা বই।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটিতে নাস্তিকদের বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স সহ সুন্দর ভাবে আলোচনার মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে তাদের ধারণা খন্ডন করেছেন।
যারা সময়ের সাথে সাথে শয়তানের ধোঁকায় পরে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছেন, নাস্তিকতা মনের মধ্যে গেঁথে গেছে, তাদের জন্য আবার রবের দিকে ফিরে আসার একটা মাধ্যম হতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
আলহামদুলিল্লাহ বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ও বের হয়েছে।
পছন্দের কিছু পাঠ:
◆স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেয় না।
◆ স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
◆ কোরআন কি সূর্যকে পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা বলে?
◆ স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন, তাহলে জাহান্নাম কেন?
◆ একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি।
◆ কোরআনে বিজ্ঞান- কাকতলীয় নাকি বাস্তবতা।
◆ শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব..
হে মানুষ, অন্তরের কুলষিত দূর করে ফিরে আসুন রবের দিকে। হয়ে উঠুন সত্যিকারের সাজিদ।
লেখক: আরিফ আজাদ
প্রকাশনী: গার্ডিয়ান পাবলিকেশন্স
প্রচ্ছদ:
-বিশ্বাসের কথা কতটা শক্ত করে বলা যায়? বিশ্বাসী প্রানের সুর কতটা অনুপম হতে পারে? বিশ্বাসকে যুক্তির দাঁড়িপাল্লায় মাপা কি খুব সহজ? অবিশ্বাসীকে কতটা মায়াভরা স্পর্শে বিশ্বাসের শীতল পরশ দেয়া যায়? যুক্তিই মুক্তি নাকি বিশ্বাসের যুক্তিতে মুক্তি? এসবের উত্তর মিলাতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
নাস্তিক আর সংশয়বাদীদের দিক থেকে ইসলাম নিয়ে তোলা মৌলিক প্রশ্ন হাতে গোনা। বেশিরভাগ প্রশ্নই ইসলাম-বিদ্বেষী, ঘৃণা আর প্রান্তিকতার চাদরে মোড়ানো। হাল জামানায় উত্থিত এসব প্রশ্ন নতুন নয়, ১৪শ বছর আগেও ছিল; জিইয়ে আছে আজও। এসব নিয়ে অতীতেও প্রচুর কাজ হয়েছে কিন্তু কোথাও যেন একটা শূনতা ছিল! তাই নিয়ে এলেন নতুন প্রজন্মের প্রতিশ্রুতিশীল কথাসৈনিক আরিফ আজাদ। পাঠকদের সামনে উপস্থাপন করলেন এক বিশ্বাসী চরিত্র ‘সাজিদ’।
সাজিদ শব্দের অর্থ হলো, যে সিজদাহ করে। মূলত সাজিদ চরিত্র কে নিয়েই এই বইয়ের সব গল্প প্রকাশ পেয়েছে।
আরিফ আজাদ একান্ত নিজের মতো করে অবিশ্বাসীদের জবাব দিয়েছেন। সাহিত্যের প্রচলিত গাম্ভীর্যতা পরিহার করে গল্পোচ্ছলে মিথ্যার ফানুস উড়িয়ে দিয়েছেন। প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ পাঠক-মানসে সত্যের বীজ বুনছে যুক্তির আকরে; কিছুটা আকর্ষণীয় ঢঙে, খুব সহজ ও সাবলীল ভাষায়।
নাস্তিকবাদী সাজিদের ভার্সিটির শিক্ষক থেকে মাতবরের মাতব্বরি, শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব থেকে একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি। প্রতিটা পাঠ ই আপনার হৃদয়ে ঝড় তুলবে। আপনাকে বাধ্য করবে সৃষ্টিকর্তাকে নিয়ে ভাবতে। ইচ্ছা করবে সৃষ্টিকর্তার জ্ঞানের পরিধিতে ডুব দিতে।
বাংলাদেশের সম্প্রতি সময়কালের বিবেচনায় অন্যতম সেরা ইসলামিক বই "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ"। অনলাইন-অফলাইন সবখানে বেস্ট সেলারে পরিণত হয় বইটি। তরুণদের মুখে মুখে শুধু "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদের" জয়গান! ঠিক এমনটাই দেখা গিয়েছিল ২০১৭ সালে! আরিফ আজাদের লেখা এই "প্যারাডক্সিকাল সাজিদ" বইটি প্রথম প্রকাশ পায় ২০১৭ তে বইমেলায়। গার্ডিয়ান পাবলিকেশনসের প্রকাশিত এই ইসলামিক বইটি মূলত নাস্তিকতাবাদের বিরুদ্ধে লেখা। একইসাথে ইসলামের ছায়াতলে আসার জন্য অসম্ভব সুন্দর যৌক্তিকতায় ভরপুর একটা বই।
প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ বইটিতে নাস্তিকদের বিভিন্ন ভ্রান্ত মতবাদের বিরুদ্ধে রেফারেন্স সহ সুন্দর ভাবে আলোচনার মাধ্যমে যুক্তি দিয়ে তাদের ধারণা খন্ডন করেছেন।
যারা সময়ের সাথে সাথে শয়তানের ধোঁকায় পরে আল্লাহর পথ থেকে সরে গেছেন, নাস্তিকতা মনের মধ্যে গেঁথে গেছে, তাদের জন্য আবার রবের দিকে ফিরে আসার একটা মাধ্যম হতে পারে "প্যারাডক্সিক্যাল সাজিদ" বইটি।
আলহামদুলিল্লাহ বইটির দ্বিতীয় খণ্ড ও বের হয়েছে।
পছন্দের কিছু পাঠ:
◆স্রষ্টা কেন মন্দ কাজের দায় নেয় না।
◆ স্রষ্টাকে কে সৃষ্টি করলো?
◆ কোরআন কি সূর্যকে পানিতে ডুবে যাওয়ার কথা বলে?
◆ স্রষ্টা যদি দয়ালুই হবেন, তাহলে জাহান্নাম কেন?
◆ একটি ডিএনএ'র জবানবন্দি।
◆ কোরআনে বিজ্ঞান- কাকতলীয় নাকি বাস্তবতা।
◆ শূন্যস্থান থেকে স্রষ্টার দূরত্ব..
হে মানুষ, অন্তরের কুলষিত দূর করে ফিরে আসুন রবের দিকে। হয়ে উঠুন সত্যিকারের সাজিদ।