প্রাণের চেয়েও প্রিয়
বই : প্রাণের চেয়েও প্রিয়লেখিকা : ফারহীন আল মুনাদীসাবিল পাবলিকেশনভালোবাসার পরিমাণ কতটুকু হলে কাউকে না দেখে, না জেনে তাকে ভালোবাসা যায়? কতটা মহৎপ্রাণ হলে ভালোবাসাকে এতটা নিঃস্বার্থ রাখা যায়? মৃত্যুর পরের জীবনে দেখা হওয়ার দুআ করা যায়?আমরা কাউকে ভালোবাসি কেন? তার বাহ্যিক অবয়ব, ভঙ্গিমা আমাদের আকর্ষিত করে অথবা তার কোনো গুণ আমাদের মুগ্ধ করে অথবা তার প্রতি কোনো কারণে আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধ কাজ করে। কিন্তু তুমি কি জানো, কেউ একজন তোমাকে ভালোবেসেছেন এ জগতে তুমি পা রাখার আগেই? তিনি জানতেনই না তুমি সাদা না কালো, পঙ্গু না সুস্থ। সমাজ বা পরিবারে তুমি আদরণীয় নাকি পরিত্যাজ্য; জানার প্রয়োজনও নেই। বরং তুমি যেমনই হও না কেন, তোমার জন্য তাঁর রয়েছে অন্তর-নিংড়ানো-ভালোবাসা। হৃদয়ে তৃষ্ণার্ত আকুতি জমিয়ে রেখেছেন—তোমাকে দেখবেন বলে। চেয়েছেন কখনো কোথাও একসাথে অনন্ত সুখের পেয়ালা হাতে তুলে নিতে। আপনজনদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে যখন তুমি ভালোবাসার খড়ায় ভুগো, তখন এই অপার্থিব পবিত্র ভালোবাসাটুকু অনুভব করো। দেখে নিও, হৃদয় প্রশান্ত হবে, সবকিছুকে পায়ে দলে এই অনন্ত ভালোবাসার টান নিজেকে আবার দু’পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে। কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছো, এমন ভালোবাসাও হয়? বিশ্বাস করো! আমি মিথ্যে বলছি না! প্রতিটি কথা সত্য! এমন বিরল ভালোবাসাও কেউ তোমার জন্য পুষে রেখেছেন!নিশ্চিত জেনো—আমাদের নবী ততটাই মহৎপ্রাণ। তাঁর হৃদয়ে আমাদের প্রতি ততটুকুই ভালোবাসা জমা!এমন ভালোবাসার স্পর্শেই বুঝি ভালোবাসা শব্দটা আজও মহান, আজও সার্থক!এ কথা আমি বলছি না!সহস্রাব্দ আগের ইতিহাস এ কথার সাক্ষী। .......
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : প্রাণের চেয়েও প্রিয়
লেখিকা : ফারহীন আল মুনাদী
সাবিল পাবলিকেশন
ভালোবাসার পরিমাণ কতটুকু হলে কাউকে না দেখে, না জেনে তাকে ভালোবাসা যায়? কতটা মহৎপ্রাণ হলে ভালোবাসাকে এতটা নিঃস্বার্থ রাখা যায়? মৃত্যুর পরের জীবনে দেখা হওয়ার দুআ করা যায়?
আমরা কাউকে ভালোবাসি কেন?
তার বাহ্যিক অবয়ব, ভঙ্গিমা আমাদের আকর্ষিত করে অথবা তার কোনো গুণ আমাদের মুগ্ধ করে অথবা তার প্রতি কোনো কারণে আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধ কাজ করে।
কিন্তু তুমি কি জানো, কেউ একজন তোমাকে ভালোবেসেছেন এ জগতে তুমি পা রাখার আগেই? তিনি জানতেনই না তুমি সাদা না কালো, পঙ্গু না সুস্থ। সমাজ বা পরিবারে তুমি আদরণীয় নাকি পরিত্যাজ্য; জানার প্রয়োজনও নেই। বরং তুমি যেমনই হও না কেন, তোমার জন্য তাঁর রয়েছে অন্তর-নিংড়ানো-ভালোবাসা। হৃদয়ে তৃষ্ণার্ত আকুতি জমিয়ে রেখেছেন—তোমাকে দেখবেন বলে। চেয়েছেন কখনো কোথাও একসাথে অনন্ত সুখের পেয়ালা হাতে তুলে নিতে।
আপনজনদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে যখন তুমি ভালোবাসার খড়ায় ভুগো, তখন এই অপার্থিব পবিত্র ভালোবাসাটুকু অনুভব করো। দেখে নিও, হৃদয় প্রশান্ত হবে, সবকিছুকে পায়ে দলে এই অনন্ত ভালোবাসার টান নিজেকে আবার দু’পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছো, এমন ভালোবাসাও হয়? বিশ্বাস করো! আমি মিথ্যে বলছি না! প্রতিটি কথা সত্য! এমন বিরল ভালোবাসাও কেউ তোমার জন্য পুষে রেখেছেন!
নিশ্চিত জেনো—আমাদের নবী ততটাই মহৎপ্রাণ।
তাঁর হৃদয়ে আমাদের প্রতি ততটুকুই ভালোবাসা জমা!
এমন ভালোবাসার স্পর্শেই বুঝি ভালোবাসা শব্দটা আজও মহান, আজও সার্থক!
এ কথা আমি বলছি না!
সহস্রাব্দ আগের ইতিহাস এ কথার সাক্ষী। .....
..
লেখিকা : ফারহীন আল মুনাদী
সাবিল পাবলিকেশন
ভালোবাসার পরিমাণ কতটুকু হলে কাউকে না দেখে, না জেনে তাকে ভালোবাসা যায়? কতটা মহৎপ্রাণ হলে ভালোবাসাকে এতটা নিঃস্বার্থ রাখা যায়? মৃত্যুর পরের জীবনে দেখা হওয়ার দুআ করা যায়?
আমরা কাউকে ভালোবাসি কেন?
তার বাহ্যিক অবয়ব, ভঙ্গিমা আমাদের আকর্ষিত করে অথবা তার কোনো গুণ আমাদের মুগ্ধ করে অথবা তার প্রতি কোনো কারণে আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধ কাজ করে।
কিন্তু তুমি কি জানো, কেউ একজন তোমাকে ভালোবেসেছেন এ জগতে তুমি পা রাখার আগেই? তিনি জানতেনই না তুমি সাদা না কালো, পঙ্গু না সুস্থ। সমাজ বা পরিবারে তুমি আদরণীয় নাকি পরিত্যাজ্য; জানার প্রয়োজনও নেই। বরং তুমি যেমনই হও না কেন, তোমার জন্য তাঁর রয়েছে অন্তর-নিংড়ানো-ভালোবাসা। হৃদয়ে তৃষ্ণার্ত আকুতি জমিয়ে রেখেছেন—তোমাকে দেখবেন বলে। চেয়েছেন কখনো কোথাও একসাথে অনন্ত সুখের পেয়ালা হাতে তুলে নিতে।
আপনজনদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে যখন তুমি ভালোবাসার খড়ায় ভুগো, তখন এই অপার্থিব পবিত্র ভালোবাসাটুকু অনুভব করো। দেখে নিও, হৃদয় প্রশান্ত হবে, সবকিছুকে পায়ে দলে এই অনন্ত ভালোবাসার টান নিজেকে আবার দু’পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছো, এমন ভালোবাসাও হয়? বিশ্বাস করো! আমি মিথ্যে বলছি না! প্রতিটি কথা সত্য! এমন বিরল ভালোবাসাও কেউ তোমার জন্য পুষে রেখেছেন!
নিশ্চিত জেনো—আমাদের নবী ততটাই মহৎপ্রাণ।
তাঁর হৃদয়ে আমাদের প্রতি ততটুকুই ভালোবাসা জমা!
এমন ভালোবাসার স্পর্শেই বুঝি ভালোবাসা শব্দটা আজও মহান, আজও সার্থক!
এ কথা আমি বলছি না!
সহস্রাব্দ আগের ইতিহাস এ কথার সাক্ষী। .....
..
প্রাণের চেয়েও প্রিয়
120 BDT172 BDTSave 52 BDT
1
বই : প্রাণের চেয়েও প্রিয়
লেখিকা : ফারহীন আল মুনাদী
সাবিল পাবলিকেশন
ভালোবাসার পরিমাণ কতটুকু হলে কাউকে না দেখে, না জেনে তাকে ভালোবাসা যায়? কতটা মহৎপ্রাণ হলে ভালোবাসাকে এতটা নিঃস্বার্থ রাখা যায়? মৃত্যুর পরের জীবনে দেখা হওয়ার দুআ করা যায়?
আমরা কাউকে ভালোবাসি কেন?
তার বাহ্যিক অবয়ব, ভঙ্গিমা আমাদের আকর্ষিত করে অথবা তার কোনো গুণ আমাদের মুগ্ধ করে অথবা তার প্রতি কোনো কারণে আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধ কাজ করে।
কিন্তু তুমি কি জানো, কেউ একজন তোমাকে ভালোবেসেছেন এ জগতে তুমি পা রাখার আগেই? তিনি জানতেনই না তুমি সাদা না কালো, পঙ্গু না সুস্থ। সমাজ বা পরিবারে তুমি আদরণীয় নাকি পরিত্যাজ্য; জানার প্রয়োজনও নেই। বরং তুমি যেমনই হও না কেন, তোমার জন্য তাঁর রয়েছে অন্তর-নিংড়ানো-ভালোবাসা। হৃদয়ে তৃষ্ণার্ত আকুতি জমিয়ে রেখেছেন—তোমাকে দেখবেন বলে। চেয়েছেন কখনো কোথাও একসাথে অনন্ত সুখের পেয়ালা হাতে তুলে নিতে।
আপনজনদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে যখন তুমি ভালোবাসার খড়ায় ভুগো, তখন এই অপার্থিব পবিত্র ভালোবাসাটুকু অনুভব করো। দেখে নিও, হৃদয় প্রশান্ত হবে, সবকিছুকে পায়ে দলে এই অনন্ত ভালোবাসার টান নিজেকে আবার দু’পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছো, এমন ভালোবাসাও হয়? বিশ্বাস করো! আমি মিথ্যে বলছি না! প্রতিটি কথা সত্য! এমন বিরল ভালোবাসাও কেউ তোমার জন্য পুষে রেখেছেন!
নিশ্চিত জেনো—আমাদের নবী ততটাই মহৎপ্রাণ।
তাঁর হৃদয়ে আমাদের প্রতি ততটুকুই ভালোবাসা জমা!
এমন ভালোবাসার স্পর্শেই বুঝি ভালোবাসা শব্দটা আজও মহান, আজও সার্থক!
এ কথা আমি বলছি না!
সহস্রাব্দ আগের ইতিহাস এ কথার সাক্ষী। .....
..
লেখিকা : ফারহীন আল মুনাদী
সাবিল পাবলিকেশন
ভালোবাসার পরিমাণ কতটুকু হলে কাউকে না দেখে, না জেনে তাকে ভালোবাসা যায়? কতটা মহৎপ্রাণ হলে ভালোবাসাকে এতটা নিঃস্বার্থ রাখা যায়? মৃত্যুর পরের জীবনে দেখা হওয়ার দুআ করা যায়?
আমরা কাউকে ভালোবাসি কেন?
তার বাহ্যিক অবয়ব, ভঙ্গিমা আমাদের আকর্ষিত করে অথবা তার কোনো গুণ আমাদের মুগ্ধ করে অথবা তার প্রতি কোনো কারণে আমাদের কৃতজ্ঞতাবোধ কাজ করে।
কিন্তু তুমি কি জানো, কেউ একজন তোমাকে ভালোবেসেছেন এ জগতে তুমি পা রাখার আগেই? তিনি জানতেনই না তুমি সাদা না কালো, পঙ্গু না সুস্থ। সমাজ বা পরিবারে তুমি আদরণীয় নাকি পরিত্যাজ্য; জানার প্রয়োজনও নেই। বরং তুমি যেমনই হও না কেন, তোমার জন্য তাঁর রয়েছে অন্তর-নিংড়ানো-ভালোবাসা। হৃদয়ে তৃষ্ণার্ত আকুতি জমিয়ে রেখেছেন—তোমাকে দেখবেন বলে। চেয়েছেন কখনো কোথাও একসাথে অনন্ত সুখের পেয়ালা হাতে তুলে নিতে।
আপনজনদের কাছ থেকে কষ্ট পেয়ে যখন তুমি ভালোবাসার খড়ায় ভুগো, তখন এই অপার্থিব পবিত্র ভালোবাসাটুকু অনুভব করো। দেখে নিও, হৃদয় প্রশান্ত হবে, সবকিছুকে পায়ে দলে এই অনন্ত ভালোবাসার টান নিজেকে আবার দু’পায়ে দাঁড়াতে সাহায্য করবে।
কী, বিশ্বাস হচ্ছে না? ভাবছো, এমন ভালোবাসাও হয়? বিশ্বাস করো! আমি মিথ্যে বলছি না! প্রতিটি কথা সত্য! এমন বিরল ভালোবাসাও কেউ তোমার জন্য পুষে রেখেছেন!
নিশ্চিত জেনো—আমাদের নবী ততটাই মহৎপ্রাণ।
তাঁর হৃদয়ে আমাদের প্রতি ততটুকুই ভালোবাসা জমা!
এমন ভালোবাসার স্পর্শেই বুঝি ভালোবাসা শব্দটা আজও মহান, আজও সার্থক!
এ কথা আমি বলছি না!
সহস্রাব্দ আগের ইতিহাস এ কথার সাক্ষী। .....
..