সংকেত
বই: সংকেত [নিরসনে ভ্রান্তির মোহজাল]লেখক:কাশফিয়া দিশাঅধ্যায়: প্রাবরণ বনাম প্রতিরূপপ্রকাশনী: রাইয়ান প্রকাশনধরুন, আপনার সামনে দশজন পুরুষ উপস্থিত আছেন। কেউ বালিশে হেলান দিয়ে, কেউ চেয়ার-সোফায় গা হেলিয়ে, কেউ-বা নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে। এই দশজন পুরুষ টানাটানা চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন আর আপনি বোরকা পরে নিকাব বেঁধে অবলীলায় তাদের সামনে দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছেন-আসছেন, বোরকার হাতা, কলার টেনে টেনে দেখাচ্ছেন, নিকাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখাচ্ছেন, বোরকা উঁচু করে ছড়িয়ে ধরে গোলগোল করে ঘুরপাক খাচ্ছেন, বিভিন্ন নারীসুলভ ভাইভ নিচ্ছেন, নানা-অঙ্গভঙ্গিমায় নিজেকে তুলে ধরছেন; আর ওই দশজন পুরুষ আপনাকে আগাগোড়া দেখছেন, আপনার এসব অঙ্গভঙ্গি শুরু থেকে দেখেই যাচ্ছেন। দৃশ্যটা অত্যন্ত চমকপ্রদ, তাই না? অফলাইনের এমন ঘটনা কেমন লাগবে? শারীয়াহ্ কি তবে অফলাইনে এতোগুলো লা-মাহরামদের সামনে এমন করার অনুমতি আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছে? যদি না দিয়ে থাকে তাহলে অনলাইনের খোলা বাজারে এমনভাবে ভিডিও আপলোড দেওয়ার কারণ কী? হ্যাঁ, অবশ্যই অফলাইন-অনলাইন কখনোই এক নয়। বরং অনলাইন আরও বেশি মারাত্মক। কেননা, অনলাইনে শেয়ারকৃত আপনার এসব অঙ্গভঙ্গিমার ভিডিও পুরুষরা আরও বেশি হিংস্র দৃষ্টিতে চাইলেই বারবার দেখতে পারবে। অর্থাৎ আপনি বারংবার এমন আচরণ পুরুষদের সামনে করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। কতটা হায়াহীনের পরিচয়ই না বহন করছে এসব!নারী যদি আওরাহ্(গোপনীয়)-ই হয় তাহলে এরূপ কর্মকাণ্ডের দ্বারা পর্দার বিধান আর কী অবশিষ্ট রইলো? ইসলাম যদি ১ টাকার শ্যাম্পুর উপস্থাপনার জন্যও নারীদের ব্যবহার করা হারাম করে থাকে তবে, বোরকা-নিকাবের উপস্থাপনার জন্য মডেল হিসেবে নারীদেরকে ব্যবহার করার ইযাযাত কবে থেকে দিল?অসংখ্য বোরকা-নিকাবের পেইজ হতে এহেন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। অচিরেই এসব বন্ধ করা জরুরী যদি তারা সত্যই আল্লাহকে ভয় করে থাকেন এবং পর্দার বিধান সম্পর্কে যত্নশীল হন; অন্যথায় তাদের দ্বীনি ভাইভ নিয়ে অকাট্য বিধানকে নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে কথা উঠিয়ে এক্সপোজ করা প্রয়োজন আম সাধারণের স্বার্থে। কেননা, এতে অন্যরা ভুল ম্যাসেজ পাচ্ছে, ভ্রান্তির শিকার হচ্ছে।…………………
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: সংকেত [নিরসনে ভ্রান্তির মোহজাল]
লেখক:কাশফিয়া দিশা
অধ্যায়: প্রাবরণ বনাম প্রতিরূপ
প্রকাশনী: রাইয়ান প্রকাশন
ধরুন, আপনার সামনে দশজন পুরুষ উপস্থিত আছেন। কেউ বালিশে হেলান দিয়ে, কেউ চেয়ার-সোফায় গা হেলিয়ে, কেউ-বা নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে। এই দশজন পুরুষ টানাটানা চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন আর আপনি বোরকা পরে নিকাব বেঁধে অবলীলায় তাদের সামনে দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছেন-আসছেন, বোরকার হাতা, কলার টেনে টেনে দেখাচ্ছেন, নিকাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখাচ্ছেন, বোরকা উঁচু করে ছড়িয়ে ধরে গোলগোল করে ঘুরপাক খাচ্ছেন, বিভিন্ন নারীসুলভ ভাইভ নিচ্ছেন, নানা-অঙ্গভঙ্গিমায় নিজেকে তুলে ধরছেন; আর ওই দশজন পুরুষ আপনাকে আগাগোড়া দেখছেন, আপনার এসব অঙ্গভঙ্গি শুরু থেকে দেখেই যাচ্ছেন।
দৃশ্যটা অত্যন্ত চমকপ্রদ, তাই না? অফলাইনের এমন ঘটনা কেমন লাগবে? শারীয়াহ্ কি তবে অফলাইনে এতোগুলো লা-মাহরামদের সামনে এমন করার অনুমতি আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছে? যদি না দিয়ে থাকে তাহলে অনলাইনের খোলা বাজারে এমনভাবে ভিডিও আপলোড দেওয়ার কারণ কী? হ্যাঁ, অবশ্যই অফলাইন-অনলাইন কখনোই এক নয়। বরং অনলাইন আরও বেশি মারাত্মক। কেননা, অনলাইনে শেয়ারকৃত আপনার এসব অঙ্গভঙ্গিমার ভিডিও পুরুষরা আরও বেশি হিংস্র দৃষ্টিতে চাইলেই বারবার দেখতে পারবে। অর্থাৎ আপনি বারংবার এমন আচরণ পুরুষদের সামনে করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। কতটা হায়াহীনের পরিচয়ই না বহন করছে এসব!
নারী যদি আওরাহ্(গোপনীয়)-ই হয় তাহলে এরূপ কর্মকাণ্ডের দ্বারা পর্দার বিধান আর কী অবশিষ্ট রইলো? ইসলাম যদি ১ টাকার শ্যাম্পুর উপস্থাপনার জন্যও নারীদের ব্যবহার করা হারাম করে থাকে তবে, বোরকা-নিকাবের উপস্থাপনার জন্য মডেল হিসেবে নারীদেরকে ব্যবহার করার ইযাযাত কবে থেকে দিল?
অসংখ্য বোরকা-নিকাবের পেইজ হতে এহেন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। অচিরেই এসব বন্ধ করা জরুরী যদি তারা সত্যই আল্লাহকে ভয় করে থাকেন এবং পর্দার বিধান সম্পর্কে যত্নশীল হন; অন্যথায় তাদের দ্বীনি ভাইভ নিয়ে অকাট্য বিধানকে নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে কথা উঠিয়ে এক্সপোজ করা প্রয়োজন আম সাধারণের স্বার্থে। কেননা, এতে অন্যরা ভুল ম্যাসেজ পাচ্ছে, ভ্রান্তির শিকার হচ্ছে।
…………………
লেখক:কাশফিয়া দিশা
অধ্যায়: প্রাবরণ বনাম প্রতিরূপ
প্রকাশনী: রাইয়ান প্রকাশন
ধরুন, আপনার সামনে দশজন পুরুষ উপস্থিত আছেন। কেউ বালিশে হেলান দিয়ে, কেউ চেয়ার-সোফায় গা হেলিয়ে, কেউ-বা নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে। এই দশজন পুরুষ টানাটানা চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন আর আপনি বোরকা পরে নিকাব বেঁধে অবলীলায় তাদের সামনে দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছেন-আসছেন, বোরকার হাতা, কলার টেনে টেনে দেখাচ্ছেন, নিকাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখাচ্ছেন, বোরকা উঁচু করে ছড়িয়ে ধরে গোলগোল করে ঘুরপাক খাচ্ছেন, বিভিন্ন নারীসুলভ ভাইভ নিচ্ছেন, নানা-অঙ্গভঙ্গিমায় নিজেকে তুলে ধরছেন; আর ওই দশজন পুরুষ আপনাকে আগাগোড়া দেখছেন, আপনার এসব অঙ্গভঙ্গি শুরু থেকে দেখেই যাচ্ছেন।
দৃশ্যটা অত্যন্ত চমকপ্রদ, তাই না? অফলাইনের এমন ঘটনা কেমন লাগবে? শারীয়াহ্ কি তবে অফলাইনে এতোগুলো লা-মাহরামদের সামনে এমন করার অনুমতি আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছে? যদি না দিয়ে থাকে তাহলে অনলাইনের খোলা বাজারে এমনভাবে ভিডিও আপলোড দেওয়ার কারণ কী? হ্যাঁ, অবশ্যই অফলাইন-অনলাইন কখনোই এক নয়। বরং অনলাইন আরও বেশি মারাত্মক। কেননা, অনলাইনে শেয়ারকৃত আপনার এসব অঙ্গভঙ্গিমার ভিডিও পুরুষরা আরও বেশি হিংস্র দৃষ্টিতে চাইলেই বারবার দেখতে পারবে। অর্থাৎ আপনি বারংবার এমন আচরণ পুরুষদের সামনে করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। কতটা হায়াহীনের পরিচয়ই না বহন করছে এসব!
নারী যদি আওরাহ্(গোপনীয়)-ই হয় তাহলে এরূপ কর্মকাণ্ডের দ্বারা পর্দার বিধান আর কী অবশিষ্ট রইলো? ইসলাম যদি ১ টাকার শ্যাম্পুর উপস্থাপনার জন্যও নারীদের ব্যবহার করা হারাম করে থাকে তবে, বোরকা-নিকাবের উপস্থাপনার জন্য মডেল হিসেবে নারীদেরকে ব্যবহার করার ইযাযাত কবে থেকে দিল?
অসংখ্য বোরকা-নিকাবের পেইজ হতে এহেন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। অচিরেই এসব বন্ধ করা জরুরী যদি তারা সত্যই আল্লাহকে ভয় করে থাকেন এবং পর্দার বিধান সম্পর্কে যত্নশীল হন; অন্যথায় তাদের দ্বীনি ভাইভ নিয়ে অকাট্য বিধানকে নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে কথা উঠিয়ে এক্সপোজ করা প্রয়োজন আম সাধারণের স্বার্থে। কেননা, এতে অন্যরা ভুল ম্যাসেজ পাচ্ছে, ভ্রান্তির শিকার হচ্ছে।
…………………
সংকেত
205 BDT320 BDTSave 115 BDT
1
বই: সংকেত [নিরসনে ভ্রান্তির মোহজাল]
লেখক:কাশফিয়া দিশা
অধ্যায়: প্রাবরণ বনাম প্রতিরূপ
প্রকাশনী: রাইয়ান প্রকাশন
ধরুন, আপনার সামনে দশজন পুরুষ উপস্থিত আছেন। কেউ বালিশে হেলান দিয়ে, কেউ চেয়ার-সোফায় গা হেলিয়ে, কেউ-বা নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে। এই দশজন পুরুষ টানাটানা চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন আর আপনি বোরকা পরে নিকাব বেঁধে অবলীলায় তাদের সামনে দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছেন-আসছেন, বোরকার হাতা, কলার টেনে টেনে দেখাচ্ছেন, নিকাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখাচ্ছেন, বোরকা উঁচু করে ছড়িয়ে ধরে গোলগোল করে ঘুরপাক খাচ্ছেন, বিভিন্ন নারীসুলভ ভাইভ নিচ্ছেন, নানা-অঙ্গভঙ্গিমায় নিজেকে তুলে ধরছেন; আর ওই দশজন পুরুষ আপনাকে আগাগোড়া দেখছেন, আপনার এসব অঙ্গভঙ্গি শুরু থেকে দেখেই যাচ্ছেন।
দৃশ্যটা অত্যন্ত চমকপ্রদ, তাই না? অফলাইনের এমন ঘটনা কেমন লাগবে? শারীয়াহ্ কি তবে অফলাইনে এতোগুলো লা-মাহরামদের সামনে এমন করার অনুমতি আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছে? যদি না দিয়ে থাকে তাহলে অনলাইনের খোলা বাজারে এমনভাবে ভিডিও আপলোড দেওয়ার কারণ কী? হ্যাঁ, অবশ্যই অফলাইন-অনলাইন কখনোই এক নয়। বরং অনলাইন আরও বেশি মারাত্মক। কেননা, অনলাইনে শেয়ারকৃত আপনার এসব অঙ্গভঙ্গিমার ভিডিও পুরুষরা আরও বেশি হিংস্র দৃষ্টিতে চাইলেই বারবার দেখতে পারবে। অর্থাৎ আপনি বারংবার এমন আচরণ পুরুষদের সামনে করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। কতটা হায়াহীনের পরিচয়ই না বহন করছে এসব!
নারী যদি আওরাহ্(গোপনীয়)-ই হয় তাহলে এরূপ কর্মকাণ্ডের দ্বারা পর্দার বিধান আর কী অবশিষ্ট রইলো? ইসলাম যদি ১ টাকার শ্যাম্পুর উপস্থাপনার জন্যও নারীদের ব্যবহার করা হারাম করে থাকে তবে, বোরকা-নিকাবের উপস্থাপনার জন্য মডেল হিসেবে নারীদেরকে ব্যবহার করার ইযাযাত কবে থেকে দিল?
অসংখ্য বোরকা-নিকাবের পেইজ হতে এহেন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। অচিরেই এসব বন্ধ করা জরুরী যদি তারা সত্যই আল্লাহকে ভয় করে থাকেন এবং পর্দার বিধান সম্পর্কে যত্নশীল হন; অন্যথায় তাদের দ্বীনি ভাইভ নিয়ে অকাট্য বিধানকে নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে কথা উঠিয়ে এক্সপোজ করা প্রয়োজন আম সাধারণের স্বার্থে। কেননা, এতে অন্যরা ভুল ম্যাসেজ পাচ্ছে, ভ্রান্তির শিকার হচ্ছে।
…………………
লেখক:কাশফিয়া দিশা
অধ্যায়: প্রাবরণ বনাম প্রতিরূপ
প্রকাশনী: রাইয়ান প্রকাশন
ধরুন, আপনার সামনে দশজন পুরুষ উপস্থিত আছেন। কেউ বালিশে হেলান দিয়ে, কেউ চেয়ার-সোফায় গা হেলিয়ে, কেউ-বা নিশ্চিন্তে দাঁড়িয়ে। এই দশজন পুরুষ টানাটানা চোখে আপনার দিকে তাকিয়ে আছেন আর আপনি বোরকা পরে নিকাব বেঁধে অবলীলায় তাদের সামনে দিয়ে বারবার হেঁটে যাচ্ছেন-আসছেন, বোরকার হাতা, কলার টেনে টেনে দেখাচ্ছেন, নিকাব নাড়িয়ে চাড়িয়ে দেখাচ্ছেন, বোরকা উঁচু করে ছড়িয়ে ধরে গোলগোল করে ঘুরপাক খাচ্ছেন, বিভিন্ন নারীসুলভ ভাইভ নিচ্ছেন, নানা-অঙ্গভঙ্গিমায় নিজেকে তুলে ধরছেন; আর ওই দশজন পুরুষ আপনাকে আগাগোড়া দেখছেন, আপনার এসব অঙ্গভঙ্গি শুরু থেকে দেখেই যাচ্ছেন।
দৃশ্যটা অত্যন্ত চমকপ্রদ, তাই না? অফলাইনের এমন ঘটনা কেমন লাগবে? শারীয়াহ্ কি তবে অফলাইনে এতোগুলো লা-মাহরামদের সামনে এমন করার অনুমতি আমাদেরকে দিয়ে দিয়েছে? যদি না দিয়ে থাকে তাহলে অনলাইনের খোলা বাজারে এমনভাবে ভিডিও আপলোড দেওয়ার কারণ কী? হ্যাঁ, অবশ্যই অফলাইন-অনলাইন কখনোই এক নয়। বরং অনলাইন আরও বেশি মারাত্মক। কেননা, অনলাইনে শেয়ারকৃত আপনার এসব অঙ্গভঙ্গিমার ভিডিও পুরুষরা আরও বেশি হিংস্র দৃষ্টিতে চাইলেই বারবার দেখতে পারবে। অর্থাৎ আপনি বারংবার এমন আচরণ পুরুষদের সামনে করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। কতটা হায়াহীনের পরিচয়ই না বহন করছে এসব!
নারী যদি আওরাহ্(গোপনীয়)-ই হয় তাহলে এরূপ কর্মকাণ্ডের দ্বারা পর্দার বিধান আর কী অবশিষ্ট রইলো? ইসলাম যদি ১ টাকার শ্যাম্পুর উপস্থাপনার জন্যও নারীদের ব্যবহার করা হারাম করে থাকে তবে, বোরকা-নিকাবের উপস্থাপনার জন্য মডেল হিসেবে নারীদেরকে ব্যবহার করার ইযাযাত কবে থেকে দিল?
অসংখ্য বোরকা-নিকাবের পেইজ হতে এহেন কর্মকাণ্ড পরিচালিত হচ্ছে। অচিরেই এসব বন্ধ করা জরুরী যদি তারা সত্যই আল্লাহকে ভয় করে থাকেন এবং পর্দার বিধান সম্পর্কে যত্নশীল হন; অন্যথায় তাদের দ্বীনি ভাইভ নিয়ে অকাট্য বিধানকে নরমালাইজেশনের বিরুদ্ধে কথা উঠিয়ে এক্সপোজ করা প্রয়োজন আম সাধারণের স্বার্থে। কেননা, এতে অন্যরা ভুল ম্যাসেজ পাচ্ছে, ভ্রান্তির শিকার হচ্ছে।
…………………