সুরভিত সাহাবির জীবন
বই: সুরভিত সাহাবির জীবনলেখক:জিহাদ তুরবানীপ্রকাশন: সুকুনরাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তিকালের পর সাহাবিগণের জামাত সমগ্র মানবজাতির নিকট দ্বীনি শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছিলেন। আজ আমাদের সামনে কুরআনের যে বিন্যস্ত রূপ এবং সুন্নাহর সংরক্ষিত ভান্ডার, এ সবই সাহাবিদের অবদান। যদি আল্লাহ তাআলা সাহাবিগণের এই মহতী জামাতকে মানবতার কল্যাণে দ্বীনের ‘সংরক্ষণকারী প্রজন্ম’ রূপে প্রস্তুত করে না দিতেন, তাহলে হয়তো আমরা এর কিছুই পেতাম না।সাহাবিগণের জীবনকাহিনি অধ্যয়নের গুরুত্ব শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নয় যে, তারা আল্লাহর রাসুলের ওপর অবতীর্ণ সর্বশেষ আসমানি পয়গামের সংরক্ষণকারী; বরং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, তারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদির ইতিহাসে ইসলামি শিক্ষা-সংস্কৃতির ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। ছিলেন কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী। সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ থেকে হাদিস শ্রবণকারী। তারা কুরআন-সুন্নাহর প্রকৃত ব্যাখ্যা সরাসরি দরবারে রিসালাত থেকে গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিটি কথার বাস্তব নমুনা। কারণ তারা হাদিসে রাসুলের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারতেন। তাই কুরআন-সুন্নাহর ক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যাই চূড়ান্ত এবং সর্বাধিক বিশুদ্ধ। দ্বীনের প্রতিটি শাখার মৌলিক জ্ঞান তাদের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি। তারা হলেন দিগ্ভ্রান্ত উম্মাহর আলোকবর্তিকা; রাসুলের পাঠশালার কৃতী ছাত্র আর নববি চিন্তাধারার উজ্জ্বল নক্ষত্র। কেনই-বা হবেন না! তারা তো শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন ‘নববি পাঠশালায়’। নবুয়তের স্বচ্ছ ঝরনাধারা থেকে পান করেছিলেন ইলমের ‘শারাবান তাহুরা’। তাই তাদের চিন্তাচেতনা আর কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল রিসালাতের দীপ্ত রেখা।.
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: সুরভিত সাহাবির জীবন
লেখক:জিহাদ তুরবানী
প্রকাশন: সুকুন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তিকালের পর সাহাবিগণের জামাত সমগ্র মানবজাতির নিকট দ্বীনি শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছিলেন। আজ আমাদের সামনে কুরআনের যে বিন্যস্ত রূপ এবং সুন্নাহর সংরক্ষিত ভান্ডার, এ সবই সাহাবিদের অবদান। যদি আল্লাহ তাআলা সাহাবিগণের এই মহতী জামাতকে মানবতার কল্যাণে দ্বীনের ‘সংরক্ষণকারী প্রজন্ম’ রূপে প্রস্তুত করে না দিতেন, তাহলে হয়তো আমরা এর কিছুই পেতাম না।
সাহাবিগণের জীবনকাহিনি অধ্যয়নের গুরুত্ব শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নয় যে, তারা আল্লাহর রাসুলের ওপর অবতীর্ণ সর্বশেষ আসমানি পয়গামের সংরক্ষণকারী; বরং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, তারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদির ইতিহাসে ইসলামি শিক্ষা-সংস্কৃতির ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। ছিলেন কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী। সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ থেকে হাদিস শ্রবণকারী। তারা কুরআন-সুন্নাহর প্রকৃত ব্যাখ্যা সরাসরি দরবারে রিসালাত থেকে গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিটি কথার বাস্তব নমুনা। কারণ তারা হাদিসে রাসুলের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারতেন। তাই কুরআন-সুন্নাহর ক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যাই চূড়ান্ত এবং সর্বাধিক বিশুদ্ধ। দ্বীনের প্রতিটি শাখার মৌলিক জ্ঞান তাদের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি। তারা হলেন দিগ্ভ্রান্ত উম্মাহর আলোকবর্তিকা; রাসুলের পাঠশালার কৃতী ছাত্র আর নববি চিন্তাধারার উজ্জ্বল নক্ষত্র। কেনই-বা হবেন না! তারা তো শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন ‘নববি পাঠশালায়’। নবুয়তের স্বচ্ছ ঝরনাধারা থেকে পান করেছিলেন ইলমের ‘শারাবান তাহুরা’। তাই তাদের চিন্তাচেতনা আর কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল রিসালাতের দীপ্ত রেখা।
.
লেখক:জিহাদ তুরবানী
প্রকাশন: সুকুন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তিকালের পর সাহাবিগণের জামাত সমগ্র মানবজাতির নিকট দ্বীনি শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছিলেন। আজ আমাদের সামনে কুরআনের যে বিন্যস্ত রূপ এবং সুন্নাহর সংরক্ষিত ভান্ডার, এ সবই সাহাবিদের অবদান। যদি আল্লাহ তাআলা সাহাবিগণের এই মহতী জামাতকে মানবতার কল্যাণে দ্বীনের ‘সংরক্ষণকারী প্রজন্ম’ রূপে প্রস্তুত করে না দিতেন, তাহলে হয়তো আমরা এর কিছুই পেতাম না।
সাহাবিগণের জীবনকাহিনি অধ্যয়নের গুরুত্ব শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নয় যে, তারা আল্লাহর রাসুলের ওপর অবতীর্ণ সর্বশেষ আসমানি পয়গামের সংরক্ষণকারী; বরং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, তারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদির ইতিহাসে ইসলামি শিক্ষা-সংস্কৃতির ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। ছিলেন কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী। সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ থেকে হাদিস শ্রবণকারী। তারা কুরআন-সুন্নাহর প্রকৃত ব্যাখ্যা সরাসরি দরবারে রিসালাত থেকে গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিটি কথার বাস্তব নমুনা। কারণ তারা হাদিসে রাসুলের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারতেন। তাই কুরআন-সুন্নাহর ক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যাই চূড়ান্ত এবং সর্বাধিক বিশুদ্ধ। দ্বীনের প্রতিটি শাখার মৌলিক জ্ঞান তাদের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি। তারা হলেন দিগ্ভ্রান্ত উম্মাহর আলোকবর্তিকা; রাসুলের পাঠশালার কৃতী ছাত্র আর নববি চিন্তাধারার উজ্জ্বল নক্ষত্র। কেনই-বা হবেন না! তারা তো শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন ‘নববি পাঠশালায়’। নবুয়তের স্বচ্ছ ঝরনাধারা থেকে পান করেছিলেন ইলমের ‘শারাবান তাহুরা’। তাই তাদের চিন্তাচেতনা আর কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল রিসালাতের দীপ্ত রেখা।
.
সুরভিত সাহাবির জীবন
210 BDT280 BDTSave 70 BDT
1
বই: সুরভিত সাহাবির জীবন
লেখক:জিহাদ তুরবানী
প্রকাশন: সুকুন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তিকালের পর সাহাবিগণের জামাত সমগ্র মানবজাতির নিকট দ্বীনি শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছিলেন। আজ আমাদের সামনে কুরআনের যে বিন্যস্ত রূপ এবং সুন্নাহর সংরক্ষিত ভান্ডার, এ সবই সাহাবিদের অবদান। যদি আল্লাহ তাআলা সাহাবিগণের এই মহতী জামাতকে মানবতার কল্যাণে দ্বীনের ‘সংরক্ষণকারী প্রজন্ম’ রূপে প্রস্তুত করে না দিতেন, তাহলে হয়তো আমরা এর কিছুই পেতাম না।
সাহাবিগণের জীবনকাহিনি অধ্যয়নের গুরুত্ব শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নয় যে, তারা আল্লাহর রাসুলের ওপর অবতীর্ণ সর্বশেষ আসমানি পয়গামের সংরক্ষণকারী; বরং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, তারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদির ইতিহাসে ইসলামি শিক্ষা-সংস্কৃতির ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। ছিলেন কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী। সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ থেকে হাদিস শ্রবণকারী। তারা কুরআন-সুন্নাহর প্রকৃত ব্যাখ্যা সরাসরি দরবারে রিসালাত থেকে গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিটি কথার বাস্তব নমুনা। কারণ তারা হাদিসে রাসুলের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারতেন। তাই কুরআন-সুন্নাহর ক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যাই চূড়ান্ত এবং সর্বাধিক বিশুদ্ধ। দ্বীনের প্রতিটি শাখার মৌলিক জ্ঞান তাদের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি। তারা হলেন দিগ্ভ্রান্ত উম্মাহর আলোকবর্তিকা; রাসুলের পাঠশালার কৃতী ছাত্র আর নববি চিন্তাধারার উজ্জ্বল নক্ষত্র। কেনই-বা হবেন না! তারা তো শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন ‘নববি পাঠশালায়’। নবুয়তের স্বচ্ছ ঝরনাধারা থেকে পান করেছিলেন ইলমের ‘শারাবান তাহুরা’। তাই তাদের চিন্তাচেতনা আর কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল রিসালাতের দীপ্ত রেখা।
.
লেখক:জিহাদ তুরবানী
প্রকাশন: সুকুন
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের ইন্তিকালের পর সাহাবিগণের জামাত সমগ্র মানবজাতির নিকট দ্বীনি শিক্ষা পৌঁছে দেওয়ার গুরুদায়িত্ব আঞ্জাম দিয়েছিলেন। আজ আমাদের সামনে কুরআনের যে বিন্যস্ত রূপ এবং সুন্নাহর সংরক্ষিত ভান্ডার, এ সবই সাহাবিদের অবদান। যদি আল্লাহ তাআলা সাহাবিগণের এই মহতী জামাতকে মানবতার কল্যাণে দ্বীনের ‘সংরক্ষণকারী প্রজন্ম’ রূপে প্রস্তুত করে না দিতেন, তাহলে হয়তো আমরা এর কিছুই পেতাম না।
সাহাবিগণের জীবনকাহিনি অধ্যয়নের গুরুত্ব শুধু এখানেই সীমাবদ্ধ নয় যে, তারা আল্লাহর রাসুলের ওপর অবতীর্ণ সর্বশেষ আসমানি পয়গামের সংরক্ষণকারী; বরং আরও একটি গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার হলো, তারা ছিলেন উম্মতে মুহাম্মাদির ইতিহাসে ইসলামি শিক্ষা-সংস্কৃতির ব্যাপারে সর্বাধিক অবগত। ছিলেন কুরআন অবতীর্ণ হওয়ার প্রত্যক্ষদর্শী। সরাসরি রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের মুখ থেকে হাদিস শ্রবণকারী। তারা কুরআন-সুন্নাহর প্রকৃত ব্যাখ্যা সরাসরি দরবারে রিসালাত থেকে গ্রহণ করেছিলেন। ছিলেন রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের প্রতিটি কথার বাস্তব নমুনা। কারণ তারা হাদিসে রাসুলের প্রকৃত মর্মার্থ অনুধাবন করতে পারতেন। তাই কুরআন-সুন্নাহর ক্ষেত্রে তাদের ব্যাখ্যাই চূড়ান্ত এবং সর্বাধিক বিশুদ্ধ। দ্বীনের প্রতিটি শাখার মৌলিক জ্ঞান তাদের মাধ্যমেই আমরা পেয়েছি। তারা হলেন দিগ্ভ্রান্ত উম্মাহর আলোকবর্তিকা; রাসুলের পাঠশালার কৃতী ছাত্র আর নববি চিন্তাধারার উজ্জ্বল নক্ষত্র। কেনই-বা হবেন না! তারা তো শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন ‘নববি পাঠশালায়’। নবুয়তের স্বচ্ছ ঝরনাধারা থেকে পান করেছিলেন ইলমের ‘শারাবান তাহুরা’। তাই তাদের চিন্তাচেতনা আর কর্মপদ্ধতিতে স্পষ্ট ফুটে উঠেছিল রিসালাতের দীপ্ত রেখা।
.