স্ক্রিনের টোপ
বই:স্ক্রিনের টোপলেখকদ্বয় : মাহফুজুল হক ও উম্মে মুসআবপ্রকাশনায় : উমেদ প্রকাশ Umed Prokash মুদ্রিত মূল্য : ১১৫টাকাপৃষ্ঠা :৮০টিআজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে ইলেকট্রনিক ডিভাইস মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদির গুরুত্ব আমাদের কাউকেই হয়তো বলে বুঝানোর দরকার নাই। কিন্তু খুব দরকার হয়ে গেছে এসকল ডিভাইসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কুফল অবগত করা, এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ জানিয়ে দেয়া এবং নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সুফল জানানো। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল বা ট্যাব হাতে নিয়ে বেহুদা সময় পার করে যাচ্ছে কিন্তু ঘুণাক্ষরে একবারও ভাবার প্রয়োজনবোধ করছে না! এর থেকে বেরিয়ে আসা আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য কতটা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।এই বইটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে, ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আবিষ্কারকগণ কীভাবে ব্যবহারকারীদের জন্য এই মরণফাঁদ তৈরী করে চলেছেন। জানানো হয়েছে কীভাবে আমরা স্ক্রিনে আটকে যাই এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ। বড়দের পাশাপাশি প্রিয় সন্তানকে ইন্টারনেট আসক্তি থেকে বাঁচানোর অনেকগুলো বাস্তবমুখী কার্যকর উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ভালো অভ্যাস গঠনে করণীয় এবং অবসর নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করা। আশাকরি তদানুসারে চলতে পারলে এই আসক্তি বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ইনশা আল্লাহ। সচেতন অভিভাবকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এসকল সমস্যার সমাধান ধৈর্য এবং সবরের সাথে আঞ্জাম দেন। সন্তান যেহেতু পিতা-মাতাকে দেখে কোনোকিছু শিখে, সেহেতু আগে পরামর্শগুলো নিজেদের জন্য বাস্তবায়ন করে নিলে সুফল আসতে বাধ্য। দুইজন লেখকের লেখার মান আমার কাছে বেশ উপভোগ্য লেগেছে। শব্দচয়ন, বাক্যগঠনে মোটাদাগে ভালোই পারদর্শিতা দেখিয়েছেন বলা যায়। যেভাবে লেখকদ্বয় এই জামানার অন্যতম বড় একটা সমস্যা সমাধানের জন্য ভেবেছেন, পরিকল্পনা করেছেন, সমাধানের উদ্দেশ্যে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন; সেই দিকটা যেকোনো বুদ্ধিমান পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটবে।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই:স্ক্রিনের টোপ
লেখকদ্বয় : মাহফুজুল হক ও উম্মে মুসআব
প্রকাশনায় : উমেদ প্রকাশ Umed Prokash
মুদ্রিত মূল্য : ১১৫টাকা
পৃষ্ঠা :৮০টি
আজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে ইলেকট্রনিক ডিভাইস মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদির গুরুত্ব আমাদের কাউকেই হয়তো বলে বুঝানোর দরকার নাই। কিন্তু খুব দরকার হয়ে গেছে এসকল ডিভাইসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কুফল অবগত করা, এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ জানিয়ে দেয়া এবং নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সুফল জানানো। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল বা ট্যাব হাতে নিয়ে বেহুদা সময় পার করে যাচ্ছে কিন্তু ঘুণাক্ষরে একবারও ভাবার প্রয়োজনবোধ করছে না! এর থেকে বেরিয়ে আসা আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য কতটা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।
এই বইটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে, ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আবিষ্কারকগণ কীভাবে ব্যবহারকারীদের জন্য এই মরণফাঁদ তৈরী করে চলেছেন। জানানো হয়েছে কীভাবে আমরা স্ক্রিনে আটকে যাই এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ। বড়দের পাশাপাশি প্রিয় সন্তানকে ইন্টারনেট আসক্তি থেকে বাঁচানোর অনেকগুলো বাস্তবমুখী কার্যকর উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ভালো অভ্যাস গঠনে করণীয় এবং অবসর নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করা। আশাকরি তদানুসারে চলতে পারলে এই আসক্তি বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ইনশা আল্লাহ।
সচেতন অভিভাবকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এসকল সমস্যার সমাধান ধৈর্য এবং সবরের সাথে আঞ্জাম দেন। সন্তান যেহেতু পিতা-মাতাকে দেখে কোনোকিছু শিখে, সেহেতু আগে পরামর্শগুলো নিজেদের জন্য বাস্তবায়ন করে নিলে সুফল আসতে বাধ্য।
দুইজন লেখকের লেখার মান আমার কাছে বেশ উপভোগ্য লেগেছে। শব্দচয়ন, বাক্যগঠনে মোটাদাগে ভালোই পারদর্শিতা দেখিয়েছেন বলা যায়। যেভাবে লেখকদ্বয় এই জামানার অন্যতম বড় একটা সমস্যা সমাধানের জন্য ভেবেছেন, পরিকল্পনা করেছেন, সমাধানের উদ্দেশ্যে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন; সেই দিকটা যেকোনো বুদ্ধিমান পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটবে।
লেখকদ্বয় : মাহফুজুল হক ও উম্মে মুসআব
প্রকাশনায় : উমেদ প্রকাশ Umed Prokash
মুদ্রিত মূল্য : ১১৫টাকা
পৃষ্ঠা :৮০টি
আজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে ইলেকট্রনিক ডিভাইস মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদির গুরুত্ব আমাদের কাউকেই হয়তো বলে বুঝানোর দরকার নাই। কিন্তু খুব দরকার হয়ে গেছে এসকল ডিভাইসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কুফল অবগত করা, এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ জানিয়ে দেয়া এবং নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সুফল জানানো। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল বা ট্যাব হাতে নিয়ে বেহুদা সময় পার করে যাচ্ছে কিন্তু ঘুণাক্ষরে একবারও ভাবার প্রয়োজনবোধ করছে না! এর থেকে বেরিয়ে আসা আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য কতটা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।
এই বইটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে, ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আবিষ্কারকগণ কীভাবে ব্যবহারকারীদের জন্য এই মরণফাঁদ তৈরী করে চলেছেন। জানানো হয়েছে কীভাবে আমরা স্ক্রিনে আটকে যাই এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ। বড়দের পাশাপাশি প্রিয় সন্তানকে ইন্টারনেট আসক্তি থেকে বাঁচানোর অনেকগুলো বাস্তবমুখী কার্যকর উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ভালো অভ্যাস গঠনে করণীয় এবং অবসর নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করা। আশাকরি তদানুসারে চলতে পারলে এই আসক্তি বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ইনশা আল্লাহ।
সচেতন অভিভাবকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এসকল সমস্যার সমাধান ধৈর্য এবং সবরের সাথে আঞ্জাম দেন। সন্তান যেহেতু পিতা-মাতাকে দেখে কোনোকিছু শিখে, সেহেতু আগে পরামর্শগুলো নিজেদের জন্য বাস্তবায়ন করে নিলে সুফল আসতে বাধ্য।
দুইজন লেখকের লেখার মান আমার কাছে বেশ উপভোগ্য লেগেছে। শব্দচয়ন, বাক্যগঠনে মোটাদাগে ভালোই পারদর্শিতা দেখিয়েছেন বলা যায়। যেভাবে লেখকদ্বয় এই জামানার অন্যতম বড় একটা সমস্যা সমাধানের জন্য ভেবেছেন, পরিকল্পনা করেছেন, সমাধানের উদ্দেশ্যে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন; সেই দিকটা যেকোনো বুদ্ধিমান পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটবে।
স্ক্রিনের টোপ
80 BDT115 BDTSave 35 BDT
1
বই:স্ক্রিনের টোপ
লেখকদ্বয় : মাহফুজুল হক ও উম্মে মুসআব
প্রকাশনায় : উমেদ প্রকাশ Umed Prokash
মুদ্রিত মূল্য : ১১৫টাকা
পৃষ্ঠা :৮০টি
আজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে ইলেকট্রনিক ডিভাইস মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদির গুরুত্ব আমাদের কাউকেই হয়তো বলে বুঝানোর দরকার নাই। কিন্তু খুব দরকার হয়ে গেছে এসকল ডিভাইসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কুফল অবগত করা, এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ জানিয়ে দেয়া এবং নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সুফল জানানো। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল বা ট্যাব হাতে নিয়ে বেহুদা সময় পার করে যাচ্ছে কিন্তু ঘুণাক্ষরে একবারও ভাবার প্রয়োজনবোধ করছে না! এর থেকে বেরিয়ে আসা আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য কতটা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।
এই বইটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে, ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আবিষ্কারকগণ কীভাবে ব্যবহারকারীদের জন্য এই মরণফাঁদ তৈরী করে চলেছেন। জানানো হয়েছে কীভাবে আমরা স্ক্রিনে আটকে যাই এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ। বড়দের পাশাপাশি প্রিয় সন্তানকে ইন্টারনেট আসক্তি থেকে বাঁচানোর অনেকগুলো বাস্তবমুখী কার্যকর উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ভালো অভ্যাস গঠনে করণীয় এবং অবসর নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করা। আশাকরি তদানুসারে চলতে পারলে এই আসক্তি বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ইনশা আল্লাহ।
সচেতন অভিভাবকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এসকল সমস্যার সমাধান ধৈর্য এবং সবরের সাথে আঞ্জাম দেন। সন্তান যেহেতু পিতা-মাতাকে দেখে কোনোকিছু শিখে, সেহেতু আগে পরামর্শগুলো নিজেদের জন্য বাস্তবায়ন করে নিলে সুফল আসতে বাধ্য।
দুইজন লেখকের লেখার মান আমার কাছে বেশ উপভোগ্য লেগেছে। শব্দচয়ন, বাক্যগঠনে মোটাদাগে ভালোই পারদর্শিতা দেখিয়েছেন বলা যায়। যেভাবে লেখকদ্বয় এই জামানার অন্যতম বড় একটা সমস্যা সমাধানের জন্য ভেবেছেন, পরিকল্পনা করেছেন, সমাধানের উদ্দেশ্যে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন; সেই দিকটা যেকোনো বুদ্ধিমান পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটবে।
লেখকদ্বয় : মাহফুজুল হক ও উম্মে মুসআব
প্রকাশনায় : উমেদ প্রকাশ Umed Prokash
মুদ্রিত মূল্য : ১১৫টাকা
পৃষ্ঠা :৮০টি
আজকের এই একবিংশ শতাব্দীতে এসে ইলেকট্রনিক ডিভাইস মোবাইল, কম্পিউটার ইত্যাদির গুরুত্ব আমাদের কাউকেই হয়তো বলে বুঝানোর দরকার নাই। কিন্তু খুব দরকার হয়ে গেছে এসকল ডিভাইসের অনিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের কুফল অবগত করা, এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ জানিয়ে দেয়া এবং নিয়ন্ত্রিত ব্যবহারের সুফল জানানো। বেশিরভাগ ব্যবহারকারী ঘণ্টার পর ঘণ্টা মোবাইল বা ট্যাব হাতে নিয়ে বেহুদা সময় পার করে যাচ্ছে কিন্তু ঘুণাক্ষরে একবারও ভাবার প্রয়োজনবোধ করছে না! এর থেকে বেরিয়ে আসা আমাদের ও আমাদের সন্তানদের জন্য কতটা আবশ্যক হয়ে পড়েছে।
এই বইটি চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দিবে, ইলেকট্রনিক ডিভাইসের আবিষ্কারকগণ কীভাবে ব্যবহারকারীদের জন্য এই মরণফাঁদ তৈরী করে চলেছেন। জানানো হয়েছে কীভাবে আমরা স্ক্রিনে আটকে যাই এবং এর থেকে বেরিয়ে আসার পথ। বড়দের পাশাপাশি প্রিয় সন্তানকে ইন্টারনেট আসক্তি থেকে বাঁচানোর অনেকগুলো বাস্তবমুখী কার্যকর উপায় বলে দেওয়া হয়েছে। যেগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য হলো : ভালো অভ্যাস গঠনে করণীয় এবং অবসর নিয়ে সঠিক পরিকল্পনা করা। আশাকরি তদানুসারে চলতে পারলে এই আসক্তি বহুলাংশে নিয়ন্ত্রণ সম্ভব ইনশা আল্লাহ।
সচেতন অভিভাবকদের পরামর্শ দেয়া হয়েছে, তারা যেন এসকল সমস্যার সমাধান ধৈর্য এবং সবরের সাথে আঞ্জাম দেন। সন্তান যেহেতু পিতা-মাতাকে দেখে কোনোকিছু শিখে, সেহেতু আগে পরামর্শগুলো নিজেদের জন্য বাস্তবায়ন করে নিলে সুফল আসতে বাধ্য।
দুইজন লেখকের লেখার মান আমার কাছে বেশ উপভোগ্য লেগেছে। শব্দচয়ন, বাক্যগঠনে মোটাদাগে ভালোই পারদর্শিতা দেখিয়েছেন বলা যায়। যেভাবে লেখকদ্বয় এই জামানার অন্যতম বড় একটা সমস্যা সমাধানের জন্য ভেবেছেন, পরিকল্পনা করেছেন, সমাধানের উদ্দেশ্যে মূল্যবান পরামর্শ দিয়েছেন; সেই দিকটা যেকোনো বুদ্ধিমান পাঠকের হৃদয়ে দাগ কাটবে।