কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়
কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়লেখক : মাওলানা মনযুর নুমানী রহ.প্রকাশনী : উমেদ প্রকাশবিষয় : ইসলামি বিবিধ বইপ্রেম স্বর্গ থেকে আসে” এ কথার উদ্ভাবন সম্ভবত মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই করেছে।পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে সে তার এক আত্মীয়র রূপবতী ষোড়শী কন্যার প্রেমে পড়ে। এরপর তাকে বিয়ে করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। মেয়ের বাবাকে জমিজমা-বাগান উপঢৌকন দেয়ার লোভ দেখায়। কিন্তু এরপরও যখন কোনো কাজ হচ্ছিল না, তখন মির্জা কাদিয়ানী ঘটা করে দুটো ভবিষ্যদ্বাণী করে:১. সেই মেয়ের সাথে তার বিয়ে হওয়াটা না কি ইলহামী বিষয়! আর আল্লাহ তাআলা তাকে ওহি পাঠিয়েছেন যে, সেই মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হবে!২. মেয়ের পরিবার যদি এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পরিবারের সবাই কঠিন বিপদের সম্মুখীন হবে! মজার ব্যাপার হলো, মির্জা কাদিয়ানীর এতসব ওহী-ইলহাম আর ভবিষ্যদ্বাণী ভন্ডুল হয়ে যায়, সেই মেয়ের বিয়ে অন্য ছেলের সাথে হয়ে যায়। এরপর মির্জা কাদিয়ানী আরও ক্ষেপে যায়। কথায় কথায় ভবিষ্যদ্বাণী করতে থাকে। একপর্যায়ে সে কিতাব আকারে প্রচার করে যে, বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় মেয়ের স্বামী মারা যাবে, আর তিন বছরের মাথায় মেয়ের বাবা মারা যাবে। এরপর মেয়ে তার কাছেই ফিরে আসবে! তার এসব হাস্যকার প্রলাপ শুনে এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকে। তখন সে ক্ষেপে গিয়ে তাদের সবাইকে বদদুআ দিয়ে বসে যে, অতিশীঘ্রই সবার মুখ বানর ও শূকরের মতো হয়ে যাবে!ফলাফল কী দাঁড়াল পরে?এতকিছুর পরও মির্জা কাদিয়ানীর প্রেমের মোড়া জলেই ডুবে গেল! মির্জা কাদিয়ানী অক্কা পেল প্রেমিকাকে না পেয়েই। আর সেই মেয়ে আর তার স্বামী এরপর আরও ত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন, সুখে-শান্তিতে সংসারও করেছেন। আহ! কী কষ্ট নিয়ে মরল বেচারা মির্জা কাদিয়ানী!এসব ঘটনা প্রমাণসহ পাবেন উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত “কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়” বইটিতে ইনশাআল্লাহ।
An Najahah Shop
Category List
All products

কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়
লেখক : মাওলানা মনযুর নুমানী রহ.
প্রকাশনী : উমেদ প্রকাশ
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
প্রেম স্বর্গ থেকে আসে” এ কথার উদ্ভাবন সম্ভবত মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই করেছে।
পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে সে তার এক আত্মীয়র রূপবতী ষোড়শী কন্যার প্রেমে পড়ে। এরপর তাকে বিয়ে করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। মেয়ের বাবাকে জমিজমা-বাগান উপঢৌকন দেয়ার লোভ দেখায়। কিন্তু এরপরও যখন কোনো কাজ হচ্ছিল না, তখন মির্জা কাদিয়ানী ঘটা করে দুটো ভবিষ্যদ্বাণী করে:
১. সেই মেয়ের সাথে তার বিয়ে হওয়াটা না কি ইলহামী বিষয়! আর আল্লাহ তাআলা তাকে ওহি পাঠিয়েছেন যে, সেই মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হবে!
২. মেয়ের পরিবার যদি এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পরিবারের সবাই কঠিন বিপদের সম্মুখীন হবে!
মজার ব্যাপার হলো, মির্জা কাদিয়ানীর এতসব ওহী-ইলহাম আর ভবিষ্যদ্বাণী ভন্ডুল হয়ে যায়, সেই মেয়ের বিয়ে অন্য ছেলের সাথে হয়ে যায়।
এরপর মির্জা কাদিয়ানী আরও ক্ষেপে যায়। কথায় কথায় ভবিষ্যদ্বাণী করতে থাকে। একপর্যায়ে সে কিতাব আকারে প্রচার করে যে, বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় মেয়ের স্বামী মারা যাবে, আর তিন বছরের মাথায় মেয়ের বাবা মারা যাবে। এরপর মেয়ে তার কাছেই ফিরে আসবে!
তার এসব হাস্যকার প্রলাপ শুনে এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকে। তখন সে ক্ষেপে গিয়ে তাদের সবাইকে বদদুআ দিয়ে বসে যে, অতিশীঘ্রই সবার মুখ বানর ও শূকরের মতো হয়ে যাবে!
ফলাফল কী দাঁড়াল পরে?
এতকিছুর পরও মির্জা কাদিয়ানীর প্রেমের মোড়া জলেই ডুবে গেল! মির্জা কাদিয়ানী অক্কা পেল প্রেমিকাকে না পেয়েই।
আর সেই মেয়ে আর তার স্বামী এরপর আরও ত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন, সুখে-শান্তিতে সংসারও করেছেন।
আহ! কী কষ্ট নিয়ে মরল বেচারা মির্জা কাদিয়ানী!
এসব ঘটনা প্রমাণসহ পাবেন উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত “কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়” বইটিতে ইনশাআল্লাহ।
লেখক : মাওলানা মনযুর নুমানী রহ.
প্রকাশনী : উমেদ প্রকাশ
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
প্রেম স্বর্গ থেকে আসে” এ কথার উদ্ভাবন সম্ভবত মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই করেছে।
পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে সে তার এক আত্মীয়র রূপবতী ষোড়শী কন্যার প্রেমে পড়ে। এরপর তাকে বিয়ে করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। মেয়ের বাবাকে জমিজমা-বাগান উপঢৌকন দেয়ার লোভ দেখায়। কিন্তু এরপরও যখন কোনো কাজ হচ্ছিল না, তখন মির্জা কাদিয়ানী ঘটা করে দুটো ভবিষ্যদ্বাণী করে:
১. সেই মেয়ের সাথে তার বিয়ে হওয়াটা না কি ইলহামী বিষয়! আর আল্লাহ তাআলা তাকে ওহি পাঠিয়েছেন যে, সেই মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হবে!
২. মেয়ের পরিবার যদি এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পরিবারের সবাই কঠিন বিপদের সম্মুখীন হবে!
মজার ব্যাপার হলো, মির্জা কাদিয়ানীর এতসব ওহী-ইলহাম আর ভবিষ্যদ্বাণী ভন্ডুল হয়ে যায়, সেই মেয়ের বিয়ে অন্য ছেলের সাথে হয়ে যায়।
এরপর মির্জা কাদিয়ানী আরও ক্ষেপে যায়। কথায় কথায় ভবিষ্যদ্বাণী করতে থাকে। একপর্যায়ে সে কিতাব আকারে প্রচার করে যে, বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় মেয়ের স্বামী মারা যাবে, আর তিন বছরের মাথায় মেয়ের বাবা মারা যাবে। এরপর মেয়ে তার কাছেই ফিরে আসবে!
তার এসব হাস্যকার প্রলাপ শুনে এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকে। তখন সে ক্ষেপে গিয়ে তাদের সবাইকে বদদুআ দিয়ে বসে যে, অতিশীঘ্রই সবার মুখ বানর ও শূকরের মতো হয়ে যাবে!
ফলাফল কী দাঁড়াল পরে?
এতকিছুর পরও মির্জা কাদিয়ানীর প্রেমের মোড়া জলেই ডুবে গেল! মির্জা কাদিয়ানী অক্কা পেল প্রেমিকাকে না পেয়েই।
আর সেই মেয়ে আর তার স্বামী এরপর আরও ত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন, সুখে-শান্তিতে সংসারও করেছেন।
আহ! কী কষ্ট নিয়ে মরল বেচারা মির্জা কাদিয়ানী!
এসব ঘটনা প্রমাণসহ পাবেন উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত “কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়” বইটিতে ইনশাআল্লাহ।
কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়
35 BDT58 BDTSave 23 BDT
1
কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়
লেখক : মাওলানা মনযুর নুমানী রহ.
প্রকাশনী : উমেদ প্রকাশ
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
প্রেম স্বর্গ থেকে আসে” এ কথার উদ্ভাবন সম্ভবত মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই করেছে।
পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে সে তার এক আত্মীয়র রূপবতী ষোড়শী কন্যার প্রেমে পড়ে। এরপর তাকে বিয়ে করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। মেয়ের বাবাকে জমিজমা-বাগান উপঢৌকন দেয়ার লোভ দেখায়। কিন্তু এরপরও যখন কোনো কাজ হচ্ছিল না, তখন মির্জা কাদিয়ানী ঘটা করে দুটো ভবিষ্যদ্বাণী করে:
১. সেই মেয়ের সাথে তার বিয়ে হওয়াটা না কি ইলহামী বিষয়! আর আল্লাহ তাআলা তাকে ওহি পাঠিয়েছেন যে, সেই মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হবে!
২. মেয়ের পরিবার যদি এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পরিবারের সবাই কঠিন বিপদের সম্মুখীন হবে!
মজার ব্যাপার হলো, মির্জা কাদিয়ানীর এতসব ওহী-ইলহাম আর ভবিষ্যদ্বাণী ভন্ডুল হয়ে যায়, সেই মেয়ের বিয়ে অন্য ছেলের সাথে হয়ে যায়।
এরপর মির্জা কাদিয়ানী আরও ক্ষেপে যায়। কথায় কথায় ভবিষ্যদ্বাণী করতে থাকে। একপর্যায়ে সে কিতাব আকারে প্রচার করে যে, বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় মেয়ের স্বামী মারা যাবে, আর তিন বছরের মাথায় মেয়ের বাবা মারা যাবে। এরপর মেয়ে তার কাছেই ফিরে আসবে!
তার এসব হাস্যকার প্রলাপ শুনে এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকে। তখন সে ক্ষেপে গিয়ে তাদের সবাইকে বদদুআ দিয়ে বসে যে, অতিশীঘ্রই সবার মুখ বানর ও শূকরের মতো হয়ে যাবে!
ফলাফল কী দাঁড়াল পরে?
এতকিছুর পরও মির্জা কাদিয়ানীর প্রেমের মোড়া জলেই ডুবে গেল! মির্জা কাদিয়ানী অক্কা পেল প্রেমিকাকে না পেয়েই।
আর সেই মেয়ে আর তার স্বামী এরপর আরও ত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন, সুখে-শান্তিতে সংসারও করেছেন।
আহ! কী কষ্ট নিয়ে মরল বেচারা মির্জা কাদিয়ানী!
এসব ঘটনা প্রমাণসহ পাবেন উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত “কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়” বইটিতে ইনশাআল্লাহ।
লেখক : মাওলানা মনযুর নুমানী রহ.
প্রকাশনী : উমেদ প্রকাশ
বিষয় : ইসলামি বিবিধ বই
প্রেম স্বর্গ থেকে আসে” এ কথার উদ্ভাবন সম্ভবত মির্জা গোলাম আহমদ কাদিয়ানীই করেছে।
পঞ্চাশোর্ধ্ব বয়সে সে তার এক আত্মীয়র রূপবতী ষোড়শী কন্যার প্রেমে পড়ে। এরপর তাকে বিয়ে করার জন্য উঠেপড়ে লাগে। মেয়ের বাবাকে জমিজমা-বাগান উপঢৌকন দেয়ার লোভ দেখায়। কিন্তু এরপরও যখন কোনো কাজ হচ্ছিল না, তখন মির্জা কাদিয়ানী ঘটা করে দুটো ভবিষ্যদ্বাণী করে:
১. সেই মেয়ের সাথে তার বিয়ে হওয়াটা না কি ইলহামী বিষয়! আর আল্লাহ তাআলা তাকে ওহি পাঠিয়েছেন যে, সেই মেয়ের সাথেই তার বিয়ে হবে!
২. মেয়ের পরিবার যদি এতে বাধা হয়ে দাঁড়ায়, তাহলে পরিবারের সবাই কঠিন বিপদের সম্মুখীন হবে!
মজার ব্যাপার হলো, মির্জা কাদিয়ানীর এতসব ওহী-ইলহাম আর ভবিষ্যদ্বাণী ভন্ডুল হয়ে যায়, সেই মেয়ের বিয়ে অন্য ছেলের সাথে হয়ে যায়।
এরপর মির্জা কাদিয়ানী আরও ক্ষেপে যায়। কথায় কথায় ভবিষ্যদ্বাণী করতে থাকে। একপর্যায়ে সে কিতাব আকারে প্রচার করে যে, বিয়ের আড়াই বছরের মাথায় মেয়ের স্বামী মারা যাবে, আর তিন বছরের মাথায় মেয়ের বাবা মারা যাবে। এরপর মেয়ে তার কাছেই ফিরে আসবে!
তার এসব হাস্যকার প্রলাপ শুনে এলাকার লোকজন তাকে নিয়ে হাসিঠাট্টা করতে থাকে। তখন সে ক্ষেপে গিয়ে তাদের সবাইকে বদদুআ দিয়ে বসে যে, অতিশীঘ্রই সবার মুখ বানর ও শূকরের মতো হয়ে যাবে!
ফলাফল কী দাঁড়াল পরে?
এতকিছুর পরও মির্জা কাদিয়ানীর প্রেমের মোড়া জলেই ডুবে গেল! মির্জা কাদিয়ানী অক্কা পেল প্রেমিকাকে না পেয়েই।
আর সেই মেয়ে আর তার স্বামী এরপর আরও ত্রিশ বছর বেঁচে ছিলেন, সুখে-শান্তিতে সংসারও করেছেন।
আহ! কী কষ্ট নিয়ে মরল বেচারা মির্জা কাদিয়ানী!
এসব ঘটনা প্রমাণসহ পাবেন উমেদ প্রকাশ থেকে প্রকাশিত “কাদিয়ানী মতবাদ বোঝার সহজ উপায়” বইটিতে ইনশাআল্লাহ।