গুলমোহর
গুলমোহরলেখক : আফিফা মারজানাপ্রকাশনী : পেনফিল্ড পাবলিকেশনবিষয় : ইসলামী সাহিত্যপৃষ্ঠা : 160, গুল শব্দটি মাথায় এলেই চলে আসে এর বাংলা তর্জমা 'ফুল'। কিন্তু বইটি পড়তে পড়তে মনে হল গুলমোহর না হয়ে এর নাম গুলবাহার হলেই বেশি ভালো হত। তবে এতে পাঠক বই না পড়েই বুঝে নিত এ কাহিনি শুধু গুল বা শুধু বাহারের নয়, এ কাহিনী গুলবাহারের।গল্পের শুরুটা হয়েছে আর পাঁচটা সাদামাটা গল্পের মতোই। নির্ঝঞ্ঝাট, নিরিবিলি, শান্ত জীবন৷ পড়ুয়া ছেলে, অচঞ্চল মেয়ে। দুনিয়া সম্পর্কে বেখবর বাহার, দূর সমুদ্দুরের পাড়ে একাকী ঘুরে বেড়ানো গুল! কিন্তু তাদের এ সুখের জীবনে আরেকটি জিনিস আছে—চিঠি। গুল ও বাহারকে দেওয়া ওদের দাদার লেখা চিঠি! কী ছিল এ চিঠিতে?একটি চিঠি হুট করে বদলে দিয়েছে ওদের জীবন। এক বিন্তে দুটি ফুলের মতো ওদেরকে বিনা সূতোর মালায় গেঁথে দেওয়া তো যায়, কিন্তু জীবন কি এত সরলতা মেনে নেয়? নাকি লুকিয়ে থাকে এর আড়ালে অমোঘ সত্য, অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ?এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর। না না, বলা যায় গুলবাহার!শুরুটা মনে হবে শান্ত নদীর জলের মতোন। কিন্তু হুট করেই যেন সে জলে বাণ ডাকে, বদলে যায় চিরচেনা জীবন। গল্প মোড় নিয়েছে এখানেই এক নতুন বাঁকে। বেদনার কোনো নাম হয়?গুল-বাহার-আনুদ-ফাহাদ-ইউসুফকারা এরা?কিংবা কে কার?কে কাকে পেল?কে পেয়ে কী হারাল?প্রশ্ন জাগিয়ে দিলাম। উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর।পান্ডুলিপিটি পড়া শেষে আমার চোখের কোণে আমি দু'ফোঁটা পানির দাগ পেয়েছি, যা কখন ঝরে কখন শুকিয়ে গেছে টেরই পাইনি। গুল-বাহারের জীবন যেন আমিই জিঁইয়ে এলাম। যেন গল্পের ভাঁজে থাকা কষ্ট আমাকে জর্জরিত করে তুলেছিল প্রতিটিক্ষণ!দেশে দেশে রাজনীতির যে খেলা, দুদিন পরপর নিরীহ মানুষ নিয়ে যে নাটক বঙ্গদেশে মঞ্চায়ন হয় তার এক ঝলক গল্পে উঠে এসেছে সযতনে। যেন নিজের কোনো প্রিয়জন হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে..
An Najahah Shop
Category List
All products

গুলমোহর
লেখক : আফিফা মারজানা
প্রকাশনী : পেনফিল্ড পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামী সাহিত্য
পৃষ্ঠা : 160,
গুল শব্দটি মাথায় এলেই চলে আসে এর বাংলা তর্জমা 'ফুল'। কিন্তু বইটি পড়তে পড়তে মনে হল গুলমোহর না হয়ে এর নাম গুলবাহার হলেই বেশি ভালো হত। তবে এতে পাঠক বই না পড়েই বুঝে নিত এ কাহিনি শুধু গুল বা শুধু বাহারের নয়, এ কাহিনী গুলবাহারের।
গল্পের শুরুটা হয়েছে আর পাঁচটা সাদামাটা গল্পের মতোই। নির্ঝঞ্ঝাট, নিরিবিলি, শান্ত জীবন৷ পড়ুয়া ছেলে, অচঞ্চল মেয়ে। দুনিয়া সম্পর্কে বেখবর বাহার, দূর সমুদ্দুরের পাড়ে একাকী ঘুরে বেড়ানো গুল!
কিন্তু তাদের এ সুখের জীবনে আরেকটি জিনিস আছে—চিঠি। গুল ও বাহারকে দেওয়া ওদের দাদার লেখা চিঠি!
কী ছিল এ চিঠিতে?
একটি চিঠি হুট করে বদলে দিয়েছে ওদের জীবন। এক বিন্তে দুটি ফুলের মতো ওদেরকে বিনা সূতোর মালায় গেঁথে দেওয়া তো যায়, কিন্তু জীবন কি এত সরলতা মেনে নেয়? নাকি লুকিয়ে থাকে এর আড়ালে অমোঘ সত্য, অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ?
এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর। না না, বলা যায় গুলবাহার!
শুরুটা মনে হবে শান্ত নদীর জলের মতোন। কিন্তু হুট করেই যেন সে জলে বাণ ডাকে, বদলে যায় চিরচেনা জীবন। গল্প মোড় নিয়েছে এখানেই এক নতুন বাঁকে। বেদনার কোনো নাম হয়?
গুল-বাহার-আনুদ-ফাহাদ-ইউসুফ
কারা এরা?
কিংবা কে কার?
কে কাকে পেল?
কে পেয়ে কী হারাল?
প্রশ্ন জাগিয়ে দিলাম। উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর।
পান্ডুলিপিটি পড়া শেষে আমার চোখের কোণে আমি দু'ফোঁটা পানির দাগ পেয়েছি, যা কখন ঝরে কখন শুকিয়ে গেছে টেরই পাইনি। গুল-বাহারের জীবন যেন আমিই জিঁইয়ে এলাম। যেন গল্পের ভাঁজে থাকা কষ্ট আমাকে জর্জরিত করে তুলেছিল প্রতিটিক্ষণ!
দেশে দেশে রাজনীতির যে খেলা, দুদিন পরপর নিরীহ মানুষ নিয়ে যে নাটক বঙ্গদেশে মঞ্চায়ন হয় তার এক ঝলক গল্পে উঠে এসেছে সযতনে। যেন নিজের কোনো প্রিয়জন হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে..
লেখক : আফিফা মারজানা
প্রকাশনী : পেনফিল্ড পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামী সাহিত্য
পৃষ্ঠা : 160,
গুল শব্দটি মাথায় এলেই চলে আসে এর বাংলা তর্জমা 'ফুল'। কিন্তু বইটি পড়তে পড়তে মনে হল গুলমোহর না হয়ে এর নাম গুলবাহার হলেই বেশি ভালো হত। তবে এতে পাঠক বই না পড়েই বুঝে নিত এ কাহিনি শুধু গুল বা শুধু বাহারের নয়, এ কাহিনী গুলবাহারের।
গল্পের শুরুটা হয়েছে আর পাঁচটা সাদামাটা গল্পের মতোই। নির্ঝঞ্ঝাট, নিরিবিলি, শান্ত জীবন৷ পড়ুয়া ছেলে, অচঞ্চল মেয়ে। দুনিয়া সম্পর্কে বেখবর বাহার, দূর সমুদ্দুরের পাড়ে একাকী ঘুরে বেড়ানো গুল!
কিন্তু তাদের এ সুখের জীবনে আরেকটি জিনিস আছে—চিঠি। গুল ও বাহারকে দেওয়া ওদের দাদার লেখা চিঠি!
কী ছিল এ চিঠিতে?
একটি চিঠি হুট করে বদলে দিয়েছে ওদের জীবন। এক বিন্তে দুটি ফুলের মতো ওদেরকে বিনা সূতোর মালায় গেঁথে দেওয়া তো যায়, কিন্তু জীবন কি এত সরলতা মেনে নেয়? নাকি লুকিয়ে থাকে এর আড়ালে অমোঘ সত্য, অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ?
এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর। না না, বলা যায় গুলবাহার!
শুরুটা মনে হবে শান্ত নদীর জলের মতোন। কিন্তু হুট করেই যেন সে জলে বাণ ডাকে, বদলে যায় চিরচেনা জীবন। গল্প মোড় নিয়েছে এখানেই এক নতুন বাঁকে। বেদনার কোনো নাম হয়?
গুল-বাহার-আনুদ-ফাহাদ-ইউসুফ
কারা এরা?
কিংবা কে কার?
কে কাকে পেল?
কে পেয়ে কী হারাল?
প্রশ্ন জাগিয়ে দিলাম। উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর।
পান্ডুলিপিটি পড়া শেষে আমার চোখের কোণে আমি দু'ফোঁটা পানির দাগ পেয়েছি, যা কখন ঝরে কখন শুকিয়ে গেছে টেরই পাইনি। গুল-বাহারের জীবন যেন আমিই জিঁইয়ে এলাম। যেন গল্পের ভাঁজে থাকা কষ্ট আমাকে জর্জরিত করে তুলেছিল প্রতিটিক্ষণ!
দেশে দেশে রাজনীতির যে খেলা, দুদিন পরপর নিরীহ মানুষ নিয়ে যে নাটক বঙ্গদেশে মঞ্চায়ন হয় তার এক ঝলক গল্পে উঠে এসেছে সযতনে। যেন নিজের কোনো প্রিয়জন হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে..
গুলমোহর
245 BDT325 BDTSave 80 BDT
sold_units 1
1
গুলমোহর
লেখক : আফিফা মারজানা
প্রকাশনী : পেনফিল্ড পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামী সাহিত্য
পৃষ্ঠা : 160,
গুল শব্দটি মাথায় এলেই চলে আসে এর বাংলা তর্জমা 'ফুল'। কিন্তু বইটি পড়তে পড়তে মনে হল গুলমোহর না হয়ে এর নাম গুলবাহার হলেই বেশি ভালো হত। তবে এতে পাঠক বই না পড়েই বুঝে নিত এ কাহিনি শুধু গুল বা শুধু বাহারের নয়, এ কাহিনী গুলবাহারের।
গল্পের শুরুটা হয়েছে আর পাঁচটা সাদামাটা গল্পের মতোই। নির্ঝঞ্ঝাট, নিরিবিলি, শান্ত জীবন৷ পড়ুয়া ছেলে, অচঞ্চল মেয়ে। দুনিয়া সম্পর্কে বেখবর বাহার, দূর সমুদ্দুরের পাড়ে একাকী ঘুরে বেড়ানো গুল!
কিন্তু তাদের এ সুখের জীবনে আরেকটি জিনিস আছে—চিঠি। গুল ও বাহারকে দেওয়া ওদের দাদার লেখা চিঠি!
কী ছিল এ চিঠিতে?
একটি চিঠি হুট করে বদলে দিয়েছে ওদের জীবন। এক বিন্তে দুটি ফুলের মতো ওদেরকে বিনা সূতোর মালায় গেঁথে দেওয়া তো যায়, কিন্তু জীবন কি এত সরলতা মেনে নেয়? নাকি লুকিয়ে থাকে এর আড়ালে অমোঘ সত্য, অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ?
এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর। না না, বলা যায় গুলবাহার!
শুরুটা মনে হবে শান্ত নদীর জলের মতোন। কিন্তু হুট করেই যেন সে জলে বাণ ডাকে, বদলে যায় চিরচেনা জীবন। গল্প মোড় নিয়েছে এখানেই এক নতুন বাঁকে। বেদনার কোনো নাম হয়?
গুল-বাহার-আনুদ-ফাহাদ-ইউসুফ
কারা এরা?
কিংবা কে কার?
কে কাকে পেল?
কে পেয়ে কী হারাল?
প্রশ্ন জাগিয়ে দিলাম। উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর।
পান্ডুলিপিটি পড়া শেষে আমার চোখের কোণে আমি দু'ফোঁটা পানির দাগ পেয়েছি, যা কখন ঝরে কখন শুকিয়ে গেছে টেরই পাইনি। গুল-বাহারের জীবন যেন আমিই জিঁইয়ে এলাম। যেন গল্পের ভাঁজে থাকা কষ্ট আমাকে জর্জরিত করে তুলেছিল প্রতিটিক্ষণ!
দেশে দেশে রাজনীতির যে খেলা, দুদিন পরপর নিরীহ মানুষ নিয়ে যে নাটক বঙ্গদেশে মঞ্চায়ন হয় তার এক ঝলক গল্পে উঠে এসেছে সযতনে। যেন নিজের কোনো প্রিয়জন হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে..
লেখক : আফিফা মারজানা
প্রকাশনী : পেনফিল্ড পাবলিকেশন
বিষয় : ইসলামী সাহিত্য
পৃষ্ঠা : 160,
গুল শব্দটি মাথায় এলেই চলে আসে এর বাংলা তর্জমা 'ফুল'। কিন্তু বইটি পড়তে পড়তে মনে হল গুলমোহর না হয়ে এর নাম গুলবাহার হলেই বেশি ভালো হত। তবে এতে পাঠক বই না পড়েই বুঝে নিত এ কাহিনি শুধু গুল বা শুধু বাহারের নয়, এ কাহিনী গুলবাহারের।
গল্পের শুরুটা হয়েছে আর পাঁচটা সাদামাটা গল্পের মতোই। নির্ঝঞ্ঝাট, নিরিবিলি, শান্ত জীবন৷ পড়ুয়া ছেলে, অচঞ্চল মেয়ে। দুনিয়া সম্পর্কে বেখবর বাহার, দূর সমুদ্দুরের পাড়ে একাকী ঘুরে বেড়ানো গুল!
কিন্তু তাদের এ সুখের জীবনে আরেকটি জিনিস আছে—চিঠি। গুল ও বাহারকে দেওয়া ওদের দাদার লেখা চিঠি!
কী ছিল এ চিঠিতে?
একটি চিঠি হুট করে বদলে দিয়েছে ওদের জীবন। এক বিন্তে দুটি ফুলের মতো ওদেরকে বিনা সূতোর মালায় গেঁথে দেওয়া তো যায়, কিন্তু জীবন কি এত সরলতা মেনে নেয়? নাকি লুকিয়ে থাকে এর আড়ালে অমোঘ সত্য, অনাকাঙ্ক্ষিত বিপদ?
এসব প্রশ্নের উত্তর পেতে অবশ্যই আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর। না না, বলা যায় গুলবাহার!
শুরুটা মনে হবে শান্ত নদীর জলের মতোন। কিন্তু হুট করেই যেন সে জলে বাণ ডাকে, বদলে যায় চিরচেনা জীবন। গল্প মোড় নিয়েছে এখানেই এক নতুন বাঁকে। বেদনার কোনো নাম হয়?
গুল-বাহার-আনুদ-ফাহাদ-ইউসুফ
কারা এরা?
কিংবা কে কার?
কে কাকে পেল?
কে পেয়ে কী হারাল?
প্রশ্ন জাগিয়ে দিলাম। উত্তর জানতে হলে আপনাকে পড়তে হবে গুলমোহর।
পান্ডুলিপিটি পড়া শেষে আমার চোখের কোণে আমি দু'ফোঁটা পানির দাগ পেয়েছি, যা কখন ঝরে কখন শুকিয়ে গেছে টেরই পাইনি। গুল-বাহারের জীবন যেন আমিই জিঁইয়ে এলাম। যেন গল্পের ভাঁজে থাকা কষ্ট আমাকে জর্জরিত করে তুলেছিল প্রতিটিক্ষণ!
দেশে দেশে রাজনীতির যে খেলা, দুদিন পরপর নিরীহ মানুষ নিয়ে যে নাটক বঙ্গদেশে মঞ্চায়ন হয় তার এক ঝলক গল্পে উঠে এসেছে সযতনে। যেন নিজের কোনো প্রিয়জন হারিয়ে গেছে কালের বিবর্তনে..