কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমত
বই; কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমতলেখক : মুফতী আব্দুর রউফ সাখরাবীপ্রকাশনী : আয়ান প্রকাশনবিষয় : ইসলামে নারীপৃষ্ঠা : 48, কভার : পেপার ব্যাক,[কন্যা সন্তান জন্মে বেশি খুশি প্রকাশ করা উচিত]আমাদের দীন ইসলাম তো আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয়। তাই আমরা যদি কন্যা সন্তানের কারণে নাখোশ হই, অসন্তোষ প্রকাশ করি, কন্যা সন্তানকে নিজেদের জন্য অপমানকর মনে করি, তাহলে তো এটা ইসলামের তরিকা হল না। এটা কাফেরদের তরিকা। মুসলমানদের জন্য এই কুফরী মনোভাব রাখা কোনোভাবেই জায়েয নেই। এজন্য কতক আহলে ইলম লিখেছেন, যেহেতু কন্যা সন্তানের কারণে মনোক্ষুন্ন হওয়া, কন্যা সন্তানকে লজ্জা ও অপমানের কারণ মনে করা কাফেরদের তরিকা, তাই মুসলমানদের উচিত হল, মেয়ে সন্তানের জন্মে ছেলে সন্তানের চেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করবে। যাতে করে কাফেরদের এই ঘৃণ্য প্রথার প্রতিবাদ হয় এবং এই মনোভাব সমাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস থেকে তো আমরা জানতে পারলাম, কন্যা সন্তানের জন্ম পুরস্কার লাভের মাধ্যম, জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়, জান্নাতে যাওয়ার উসীলা এবং জান্নাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহচর্য লাভের মাধ্যম। তাই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আল্লাহর তাআলার বিধান মোতাবেক মুসলমানদের খুশি মনে কন্যা সন্তান প্রতিপালন করা উচিত।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই; কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমত
লেখক : মুফতী আব্দুর রউফ সাখরাবী
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
বিষয় : ইসলামে নারী
পৃষ্ঠা : 48, কভার : পেপার ব্যাক,
[কন্যা সন্তান জন্মে বেশি খুশি প্রকাশ করা উচিত]
আমাদের দীন ইসলাম তো আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয়। তাই আমরা যদি কন্যা সন্তানের কারণে নাখোশ হই, অসন্তোষ প্রকাশ করি, কন্যা সন্তানকে নিজেদের জন্য অপমানকর মনে করি, তাহলে তো এটা ইসলামের তরিকা হল না। এটা কাফেরদের তরিকা। মুসলমানদের জন্য এই কুফরী মনোভাব রাখা কোনোভাবেই জায়েয নেই। এজন্য কতক আহলে ইলম লিখেছেন, যেহেতু কন্যা সন্তানের কারণে মনোক্ষুন্ন হওয়া, কন্যা সন্তানকে লজ্জা ও অপমানের কারণ মনে করা কাফেরদের তরিকা, তাই মুসলমানদের উচিত হল, মেয়ে সন্তানের জন্মে ছেলে সন্তানের চেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করবে। যাতে করে কাফেরদের এই ঘৃণ্য প্রথার প্রতিবাদ হয় এবং এই মনোভাব সমাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস থেকে তো আমরা জানতে পারলাম, কন্যা সন্তানের জন্ম পুরস্কার লাভের মাধ্যম, জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়, জান্নাতে যাওয়ার উসীলা এবং জান্নাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহচর্য লাভের মাধ্যম। তাই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আল্লাহর তাআলার বিধান মোতাবেক মুসলমানদের খুশি মনে কন্যা সন্তান প্রতিপালন করা উচিত।
লেখক : মুফতী আব্দুর রউফ সাখরাবী
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
বিষয় : ইসলামে নারী
পৃষ্ঠা : 48, কভার : পেপার ব্যাক,
[কন্যা সন্তান জন্মে বেশি খুশি প্রকাশ করা উচিত]
আমাদের দীন ইসলাম তো আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয়। তাই আমরা যদি কন্যা সন্তানের কারণে নাখোশ হই, অসন্তোষ প্রকাশ করি, কন্যা সন্তানকে নিজেদের জন্য অপমানকর মনে করি, তাহলে তো এটা ইসলামের তরিকা হল না। এটা কাফেরদের তরিকা। মুসলমানদের জন্য এই কুফরী মনোভাব রাখা কোনোভাবেই জায়েয নেই। এজন্য কতক আহলে ইলম লিখেছেন, যেহেতু কন্যা সন্তানের কারণে মনোক্ষুন্ন হওয়া, কন্যা সন্তানকে লজ্জা ও অপমানের কারণ মনে করা কাফেরদের তরিকা, তাই মুসলমানদের উচিত হল, মেয়ে সন্তানের জন্মে ছেলে সন্তানের চেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করবে। যাতে করে কাফেরদের এই ঘৃণ্য প্রথার প্রতিবাদ হয় এবং এই মনোভাব সমাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস থেকে তো আমরা জানতে পারলাম, কন্যা সন্তানের জন্ম পুরস্কার লাভের মাধ্যম, জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়, জান্নাতে যাওয়ার উসীলা এবং জান্নাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহচর্য লাভের মাধ্যম। তাই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আল্লাহর তাআলার বিধান মোতাবেক মুসলমানদের খুশি মনে কন্যা সন্তান প্রতিপালন করা উচিত।
কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমত
50 BDT90 BDTSave 40 BDT
1
বই; কন্যা সন্তান আল্লাহর রহমত
লেখক : মুফতী আব্দুর রউফ সাখরাবী
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
বিষয় : ইসলামে নারী
পৃষ্ঠা : 48, কভার : পেপার ব্যাক,
[কন্যা সন্তান জন্মে বেশি খুশি প্রকাশ করা উচিত]
আমাদের দীন ইসলাম তো আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয়। তাই আমরা যদি কন্যা সন্তানের কারণে নাখোশ হই, অসন্তোষ প্রকাশ করি, কন্যা সন্তানকে নিজেদের জন্য অপমানকর মনে করি, তাহলে তো এটা ইসলামের তরিকা হল না। এটা কাফেরদের তরিকা। মুসলমানদের জন্য এই কুফরী মনোভাব রাখা কোনোভাবেই জায়েয নেই। এজন্য কতক আহলে ইলম লিখেছেন, যেহেতু কন্যা সন্তানের কারণে মনোক্ষুন্ন হওয়া, কন্যা সন্তানকে লজ্জা ও অপমানের কারণ মনে করা কাফেরদের তরিকা, তাই মুসলমানদের উচিত হল, মেয়ে সন্তানের জন্মে ছেলে সন্তানের চেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করবে। যাতে করে কাফেরদের এই ঘৃণ্য প্রথার প্রতিবাদ হয় এবং এই মনোভাব সমাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস থেকে তো আমরা জানতে পারলাম, কন্যা সন্তানের জন্ম পুরস্কার লাভের মাধ্যম, জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়, জান্নাতে যাওয়ার উসীলা এবং জান্নাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহচর্য লাভের মাধ্যম। তাই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আল্লাহর তাআলার বিধান মোতাবেক মুসলমানদের খুশি মনে কন্যা সন্তান প্রতিপালন করা উচিত।
লেখক : মুফতী আব্দুর রউফ সাখরাবী
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
বিষয় : ইসলামে নারী
পৃষ্ঠা : 48, কভার : পেপার ব্যাক,
[কন্যা সন্তান জন্মে বেশি খুশি প্রকাশ করা উচিত]
আমাদের দীন ইসলাম তো আমাদেরকে এটাই শিক্ষা দেয়। তাই আমরা যদি কন্যা সন্তানের কারণে নাখোশ হই, অসন্তোষ প্রকাশ করি, কন্যা সন্তানকে নিজেদের জন্য অপমানকর মনে করি, তাহলে তো এটা ইসলামের তরিকা হল না। এটা কাফেরদের তরিকা। মুসলমানদের জন্য এই কুফরী মনোভাব রাখা কোনোভাবেই জায়েয নেই। এজন্য কতক আহলে ইলম লিখেছেন, যেহেতু কন্যা সন্তানের কারণে মনোক্ষুন্ন হওয়া, কন্যা সন্তানকে লজ্জা ও অপমানের কারণ মনে করা কাফেরদের তরিকা, তাই মুসলমানদের উচিত হল, মেয়ে সন্তানের জন্মে ছেলে সন্তানের চেয়ে বেশি খুশি প্রকাশ করবে। যাতে করে কাফেরদের এই ঘৃণ্য প্রথার প্রতিবাদ হয় এবং এই মনোভাব সমাজ থেকে সম্পূর্ণরূপে বিলুপ্ত হয়ে যায়। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের হাদীস থেকে তো আমরা জানতে পারলাম, কন্যা সন্তানের জন্ম পুরস্কার লাভের মাধ্যম, জাহান্নাম থেকে মুক্তির উপায়, জান্নাতে যাওয়ার উসীলা এবং জান্নাতে রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়া সাল্লামের সাহচর্য লাভের মাধ্যম। তাই আল্লাহ তাআলার সন্তুষ্টি লাভের উদ্দেশ্যে আল্লাহর তাআলার বিধান মোতাবেক মুসলমানদের খুশি মনে কন্যা সন্তান প্রতিপালন করা উচিত।