রাতের আধাঁরে প্রভুর সান্নিধ্যে
বই : রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যেমূল : শাইখ সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী রহ.অনুবাদ : আব্দুল আহাদ তাওহীদপ্রকাশনায় : আয়ান প্রকাশন।'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে ' বইটি নামেই পরিচয়।বইটা ব্যক্তিজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন তা বইটা না পড়লে অনুধাবন করা কঠিন বটে!একটা মানুষ সারাদিন দুনিয়াবি কাজে ব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা রাত হতে না হতেই ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দেয়। আর তখনি রাজ্যের ঘুম এসে জড়ো হয় তার চোখে। যদিও আল্লাহ তা'য়ালা রাতকে বিশ্রামের জন্য আমাদের নিয়ামত সরূপ দিয়েছেন তবুও কতক লোক আছে যারা তাদের জীবনের পূর্বের, পরের, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত পাপের জন্য আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁটে একটা গভীর দীর্ঘ রজনী পার করে দেয়। কেননা তারা জানে তাদের গুনাহ মাপের একটি উপযুক্ত সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশ। হাদিসে এসেছে," প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ ডাকতে থাকেন -- কে আছো এমন, আমার কাছে সাহায্য চাইবে, আমি তাকে সাহায্য করবে? কে আছো এমন, আমার কাছে ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করব। "" সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৬৫৭ "মহান আল্লাহ তা'য়ালা তার সৃষ্টিকে ডাকবেন কিছু দেওয়ার জন্য, আর মুমিন -মুমিনাগন সাড়া দেবে না এটা তো প্রায় অসম্ভব। তাইতো তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে রাতের দীর্ঘ একটা সময় আল্লাহর কাছে তাদের আর্জি নিবেদন করে।এখন কথা হলো যারা রাতের সালাতের গুরুত্ব জানে তারাই তো কেবল আমলটা করতে পারে। কিন্তু যারা যানে না তাদের কি হবে? জানার জন্য কিতাব পড়তে হবে? তাও যদি না পড়ে তাহলে তো মহাসমস্যা। এই মহাসমস্যার সমাধানোর কিছুটা হলোও কার্যকরী মাধ্যম হলো 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' বইটি।রাতের তাহাজ্জুদ ছাড়া ও বইটিতো আছে আরো দুটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। আর তা হলো, তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত। আমার কিনা একটি ভিন্ন ধরনের বই এটি 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' ।যদিও সংগ্রহ করার বেশ কিছুদিন পরও পড়া হয়ে উঠেনি। হঠাৎ পড়ার জন্য বেশ আকর্ষন অনুভব করলাম। কারনটা অজানা।বইটা পড়া শুরু করতেই সূচিপত্র পড়তে ই বইটা সম্পর্কে আগ্রহ বাড়লো আকাশসম।পড়া শুরু করে দিলাম। এত নিঁখুত ও কোনো বই হয়! যেনো বইটা আমাকে দীর্ঘ একটা ট্রেনিং দিয়ে বুঝাতে চাইল,তোমার দুনিয়াবি মুক্তি, পরকালীন মুক্তি একমাত্র রাতের শেষ তৃতীয়াংশের নামাজের জায়নাজেই খোঁজ করো। হুম আমি পড়ে তাহাজ্জুদের গুরুত্ব বুঝলাম পাশাপাশি বইটা অনেককে পড়ানোর তাগাদা অনুভব করলাম। অনেককে পড়তে বলার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম।তারপর তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত সম্পর্কে অনেক অজানা, গুরুত্বপূন তথ্য পেলাম, আলহামদুল্লিলাহ । যা একেবারেই অজানা ছিলো। বিশেষ করে,* এক রাকাত ভিতির নামাজ পড়া যায়। * ভিতিরের তিন রাকাত নামাজ মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতের মতো না পড়া।এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম আলহামদুল্লিলাহ।মোটা মোটা বুখারি,মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ এসবের মতো হাদিস গুলো পড়ার জ্ঞান সবার থাকে না। ফলে অনেক কিছুই জানাশোনার বাইরে থেকে যায়।সেক্ষেত্রে আমি বলব সকলে অবশ্যই ' রাতের আধারে প্রভুর সান্নিধ্যে বইটা পড়বেন। অজানা কে জানতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
An Najahah Shop
Category List
All products

বই : রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে
মূল : শাইখ সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী রহ.
অনুবাদ : আব্দুল আহাদ তাওহীদ
প্রকাশনায় : আয়ান প্রকাশন।
'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে ' বইটি নামেই পরিচয়।
বইটা ব্যক্তিজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন তা বইটা না পড়লে অনুধাবন করা কঠিন বটে!
একটা মানুষ সারাদিন দুনিয়াবি কাজে ব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা রাত হতে না হতেই ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দেয়। আর তখনি রাজ্যের ঘুম এসে জড়ো হয় তার চোখে। যদিও আল্লাহ তা'য়ালা রাতকে বিশ্রামের জন্য আমাদের নিয়ামত সরূপ দিয়েছেন তবুও কতক লোক আছে যারা তাদের জীবনের পূর্বের, পরের, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত পাপের জন্য আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁটে একটা গভীর দীর্ঘ রজনী পার করে দেয়।
কেননা তারা জানে তাদের গুনাহ মাপের একটি উপযুক্ত সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশ।
হাদিসে এসেছে,
" প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ ডাকতে থাকেন -- কে আছো এমন, আমার কাছে সাহায্য চাইবে, আমি তাকে সাহায্য করবে? কে আছো এমন, আমার কাছে ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করব। "
" সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৬৫৭ "
মহান আল্লাহ তা'য়ালা তার সৃষ্টিকে ডাকবেন কিছু দেওয়ার জন্য, আর মুমিন -মুমিনাগন সাড়া দেবে না এটা তো প্রায় অসম্ভব। তাইতো তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে রাতের দীর্ঘ একটা সময় আল্লাহর কাছে তাদের আর্জি নিবেদন করে।
এখন কথা হলো যারা রাতের সালাতের গুরুত্ব জানে তারাই তো কেবল আমলটা করতে পারে। কিন্তু যারা যানে না তাদের কি হবে?
জানার জন্য কিতাব পড়তে হবে? তাও যদি না পড়ে তাহলে তো মহাসমস্যা।
এই মহাসমস্যার সমাধানোর কিছুটা হলোও কার্যকরী মাধ্যম হলো 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' বইটি।
রাতের তাহাজ্জুদ ছাড়া ও বইটিতো আছে আরো দুটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। আর তা হলো, তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত।
আমার কিনা একটি ভিন্ন ধরনের বই এটি 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' ।
যদিও সংগ্রহ করার বেশ কিছুদিন পরও পড়া হয়ে উঠেনি। হঠাৎ পড়ার জন্য বেশ আকর্ষন অনুভব করলাম। কারনটা অজানা।
বইটা পড়া শুরু করতেই সূচিপত্র পড়তে ই বইটা সম্পর্কে আগ্রহ বাড়লো আকাশসম।
পড়া শুরু করে দিলাম। এত নিঁখুত ও কোনো বই হয়! যেনো বইটা আমাকে দীর্ঘ একটা ট্রেনিং দিয়ে বুঝাতে চাইল,
তোমার দুনিয়াবি মুক্তি, পরকালীন মুক্তি একমাত্র রাতের শেষ তৃতীয়াংশের নামাজের জায়নাজেই খোঁজ করো।
হুম আমি পড়ে তাহাজ্জুদের গুরুত্ব বুঝলাম পাশাপাশি বইটা অনেককে পড়ানোর তাগাদা অনুভব করলাম। অনেককে পড়তে বলার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম।
তারপর তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত সম্পর্কে অনেক অজানা, গুরুত্বপূন তথ্য পেলাম, আলহামদুল্লিলাহ । যা একেবারেই অজানা ছিলো। বিশেষ করে,
* এক রাকাত ভিতির নামাজ পড়া যায়।
* ভিতিরের তিন রাকাত নামাজ মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতের মতো না পড়া।
এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম আলহামদুল্লিলাহ।
মোটা মোটা বুখারি,মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ এসবের মতো হাদিস গুলো পড়ার জ্ঞান সবার থাকে না। ফলে অনেক কিছুই জানাশোনার বাইরে থেকে যায়।
সেক্ষেত্রে আমি বলব সকলে অবশ্যই ' রাতের আধারে প্রভুর সান্নিধ্যে বইটা পড়বেন।
অজানা কে জানতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
মূল : শাইখ সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী রহ.
অনুবাদ : আব্দুল আহাদ তাওহীদ
প্রকাশনায় : আয়ান প্রকাশন।
'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে ' বইটি নামেই পরিচয়।
বইটা ব্যক্তিজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন তা বইটা না পড়লে অনুধাবন করা কঠিন বটে!
একটা মানুষ সারাদিন দুনিয়াবি কাজে ব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা রাত হতে না হতেই ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দেয়। আর তখনি রাজ্যের ঘুম এসে জড়ো হয় তার চোখে। যদিও আল্লাহ তা'য়ালা রাতকে বিশ্রামের জন্য আমাদের নিয়ামত সরূপ দিয়েছেন তবুও কতক লোক আছে যারা তাদের জীবনের পূর্বের, পরের, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত পাপের জন্য আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁটে একটা গভীর দীর্ঘ রজনী পার করে দেয়।
কেননা তারা জানে তাদের গুনাহ মাপের একটি উপযুক্ত সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশ।
হাদিসে এসেছে,
" প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ ডাকতে থাকেন -- কে আছো এমন, আমার কাছে সাহায্য চাইবে, আমি তাকে সাহায্য করবে? কে আছো এমন, আমার কাছে ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করব। "
" সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৬৫৭ "
মহান আল্লাহ তা'য়ালা তার সৃষ্টিকে ডাকবেন কিছু দেওয়ার জন্য, আর মুমিন -মুমিনাগন সাড়া দেবে না এটা তো প্রায় অসম্ভব। তাইতো তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে রাতের দীর্ঘ একটা সময় আল্লাহর কাছে তাদের আর্জি নিবেদন করে।
এখন কথা হলো যারা রাতের সালাতের গুরুত্ব জানে তারাই তো কেবল আমলটা করতে পারে। কিন্তু যারা যানে না তাদের কি হবে?
জানার জন্য কিতাব পড়তে হবে? তাও যদি না পড়ে তাহলে তো মহাসমস্যা।
এই মহাসমস্যার সমাধানোর কিছুটা হলোও কার্যকরী মাধ্যম হলো 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' বইটি।
রাতের তাহাজ্জুদ ছাড়া ও বইটিতো আছে আরো দুটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। আর তা হলো, তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত।
আমার কিনা একটি ভিন্ন ধরনের বই এটি 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' ।
যদিও সংগ্রহ করার বেশ কিছুদিন পরও পড়া হয়ে উঠেনি। হঠাৎ পড়ার জন্য বেশ আকর্ষন অনুভব করলাম। কারনটা অজানা।
বইটা পড়া শুরু করতেই সূচিপত্র পড়তে ই বইটা সম্পর্কে আগ্রহ বাড়লো আকাশসম।
পড়া শুরু করে দিলাম। এত নিঁখুত ও কোনো বই হয়! যেনো বইটা আমাকে দীর্ঘ একটা ট্রেনিং দিয়ে বুঝাতে চাইল,
তোমার দুনিয়াবি মুক্তি, পরকালীন মুক্তি একমাত্র রাতের শেষ তৃতীয়াংশের নামাজের জায়নাজেই খোঁজ করো।
হুম আমি পড়ে তাহাজ্জুদের গুরুত্ব বুঝলাম পাশাপাশি বইটা অনেককে পড়ানোর তাগাদা অনুভব করলাম। অনেককে পড়তে বলার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম।
তারপর তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত সম্পর্কে অনেক অজানা, গুরুত্বপূন তথ্য পেলাম, আলহামদুল্লিলাহ । যা একেবারেই অজানা ছিলো। বিশেষ করে,
* এক রাকাত ভিতির নামাজ পড়া যায়।
* ভিতিরের তিন রাকাত নামাজ মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতের মতো না পড়া।
এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম আলহামদুল্লিলাহ।
মোটা মোটা বুখারি,মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ এসবের মতো হাদিস গুলো পড়ার জ্ঞান সবার থাকে না। ফলে অনেক কিছুই জানাশোনার বাইরে থেকে যায়।
সেক্ষেত্রে আমি বলব সকলে অবশ্যই ' রাতের আধারে প্রভুর সান্নিধ্যে বইটা পড়বেন।
অজানা কে জানতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
রাতের আধাঁরে প্রভুর সান্নিধ্যে
165 BDT290 BDTSave 125 BDT
1
বই : রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে
মূল : শাইখ সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী রহ.
অনুবাদ : আব্দুল আহাদ তাওহীদ
প্রকাশনায় : আয়ান প্রকাশন।
'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে ' বইটি নামেই পরিচয়।
বইটা ব্যক্তিজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন তা বইটা না পড়লে অনুধাবন করা কঠিন বটে!
একটা মানুষ সারাদিন দুনিয়াবি কাজে ব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা রাত হতে না হতেই ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দেয়। আর তখনি রাজ্যের ঘুম এসে জড়ো হয় তার চোখে। যদিও আল্লাহ তা'য়ালা রাতকে বিশ্রামের জন্য আমাদের নিয়ামত সরূপ দিয়েছেন তবুও কতক লোক আছে যারা তাদের জীবনের পূর্বের, পরের, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত পাপের জন্য আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁটে একটা গভীর দীর্ঘ রজনী পার করে দেয়।
কেননা তারা জানে তাদের গুনাহ মাপের একটি উপযুক্ত সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশ।
হাদিসে এসেছে,
" প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ ডাকতে থাকেন -- কে আছো এমন, আমার কাছে সাহায্য চাইবে, আমি তাকে সাহায্য করবে? কে আছো এমন, আমার কাছে ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করব। "
" সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৬৫৭ "
মহান আল্লাহ তা'য়ালা তার সৃষ্টিকে ডাকবেন কিছু দেওয়ার জন্য, আর মুমিন -মুমিনাগন সাড়া দেবে না এটা তো প্রায় অসম্ভব। তাইতো তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে রাতের দীর্ঘ একটা সময় আল্লাহর কাছে তাদের আর্জি নিবেদন করে।
এখন কথা হলো যারা রাতের সালাতের গুরুত্ব জানে তারাই তো কেবল আমলটা করতে পারে। কিন্তু যারা যানে না তাদের কি হবে?
জানার জন্য কিতাব পড়তে হবে? তাও যদি না পড়ে তাহলে তো মহাসমস্যা।
এই মহাসমস্যার সমাধানোর কিছুটা হলোও কার্যকরী মাধ্যম হলো 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' বইটি।
রাতের তাহাজ্জুদ ছাড়া ও বইটিতো আছে আরো দুটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। আর তা হলো, তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত।
আমার কিনা একটি ভিন্ন ধরনের বই এটি 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' ।
যদিও সংগ্রহ করার বেশ কিছুদিন পরও পড়া হয়ে উঠেনি। হঠাৎ পড়ার জন্য বেশ আকর্ষন অনুভব করলাম। কারনটা অজানা।
বইটা পড়া শুরু করতেই সূচিপত্র পড়তে ই বইটা সম্পর্কে আগ্রহ বাড়লো আকাশসম।
পড়া শুরু করে দিলাম। এত নিঁখুত ও কোনো বই হয়! যেনো বইটা আমাকে দীর্ঘ একটা ট্রেনিং দিয়ে বুঝাতে চাইল,
তোমার দুনিয়াবি মুক্তি, পরকালীন মুক্তি একমাত্র রাতের শেষ তৃতীয়াংশের নামাজের জায়নাজেই খোঁজ করো।
হুম আমি পড়ে তাহাজ্জুদের গুরুত্ব বুঝলাম পাশাপাশি বইটা অনেককে পড়ানোর তাগাদা অনুভব করলাম। অনেককে পড়তে বলার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম।
তারপর তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত সম্পর্কে অনেক অজানা, গুরুত্বপূন তথ্য পেলাম, আলহামদুল্লিলাহ । যা একেবারেই অজানা ছিলো। বিশেষ করে,
* এক রাকাত ভিতির নামাজ পড়া যায়।
* ভিতিরের তিন রাকাত নামাজ মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতের মতো না পড়া।
এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম আলহামদুল্লিলাহ।
মোটা মোটা বুখারি,মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ এসবের মতো হাদিস গুলো পড়ার জ্ঞান সবার থাকে না। ফলে অনেক কিছুই জানাশোনার বাইরে থেকে যায়।
সেক্ষেত্রে আমি বলব সকলে অবশ্যই ' রাতের আধারে প্রভুর সান্নিধ্যে বইটা পড়বেন।
অজানা কে জানতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।
মূল : শাইখ সাঈদ ইবনে আলী আল কাহতানী রহ.
অনুবাদ : আব্দুল আহাদ তাওহীদ
প্রকাশনায় : আয়ান প্রকাশন।
'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে ' বইটি নামেই পরিচয়।
বইটা ব্যক্তিজীবনে কতটা গুরুত্বপূর্ন তা বইটা না পড়লে অনুধাবন করা কঠিন বটে!
একটা মানুষ সারাদিন দুনিয়াবি কাজে ব্যস্ত থাকায় সন্ধ্যা রাত হতে না হতেই ক্লান্ত শরীর বিছানায় এলিয়ে দেয়। আর তখনি রাজ্যের ঘুম এসে জড়ো হয় তার চোখে। যদিও আল্লাহ তা'য়ালা রাতকে বিশ্রামের জন্য আমাদের নিয়ামত সরূপ দিয়েছেন তবুও কতক লোক আছে যারা তাদের জীবনের পূর্বের, পরের, ইচ্ছাকৃত, অনিচ্ছাকৃত পাপের জন্য আল্লাহর দরবারে কেঁদে কেঁটে একটা গভীর দীর্ঘ রজনী পার করে দেয়।
কেননা তারা জানে তাদের গুনাহ মাপের একটি উপযুক্ত সময় হলো রাতের শেষ তৃতীয়াংশ।
হাদিসে এসেছে,
" প্রতি রাতের শেষ তৃতীয়াংশ আল্লাহ ডাকতে থাকেন -- কে আছো এমন, আমার কাছে সাহায্য চাইবে, আমি তাকে সাহায্য করবে? কে আছো এমন, আমার কাছে ক্ষমা চাইবে, তাকে ক্ষমা করব। "
" সহিহ মুসলিম, হাদিস নং : ১৬৫৭ "
মহান আল্লাহ তা'য়ালা তার সৃষ্টিকে ডাকবেন কিছু দেওয়ার জন্য, আর মুমিন -মুমিনাগন সাড়া দেবে না এটা তো প্রায় অসম্ভব। তাইতো তারা আল্লাহর ডাকে সাড়া দিয়ে রাতের দীর্ঘ একটা সময় আল্লাহর কাছে তাদের আর্জি নিবেদন করে।
এখন কথা হলো যারা রাতের সালাতের গুরুত্ব জানে তারাই তো কেবল আমলটা করতে পারে। কিন্তু যারা যানে না তাদের কি হবে?
জানার জন্য কিতাব পড়তে হবে? তাও যদি না পড়ে তাহলে তো মহাসমস্যা।
এই মহাসমস্যার সমাধানোর কিছুটা হলোও কার্যকরী মাধ্যম হলো 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' বইটি।
রাতের তাহাজ্জুদ ছাড়া ও বইটিতো আছে আরো দুটি গুরত্বপূর্ন বিষয়। আর তা হলো, তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত।
আমার কিনা একটি ভিন্ন ধরনের বই এটি 'রাতের আঁধারে প্রভুর সান্নিধ্যে' ।
যদিও সংগ্রহ করার বেশ কিছুদিন পরও পড়া হয়ে উঠেনি। হঠাৎ পড়ার জন্য বেশ আকর্ষন অনুভব করলাম। কারনটা অজানা।
বইটা পড়া শুরু করতেই সূচিপত্র পড়তে ই বইটা সম্পর্কে আগ্রহ বাড়লো আকাশসম।
পড়া শুরু করে দিলাম। এত নিঁখুত ও কোনো বই হয়! যেনো বইটা আমাকে দীর্ঘ একটা ট্রেনিং দিয়ে বুঝাতে চাইল,
তোমার দুনিয়াবি মুক্তি, পরকালীন মুক্তি একমাত্র রাতের শেষ তৃতীয়াংশের নামাজের জায়নাজেই খোঁজ করো।
হুম আমি পড়ে তাহাজ্জুদের গুরুত্ব বুঝলাম পাশাপাশি বইটা অনেককে পড়ানোর তাগাদা অনুভব করলাম। অনেককে পড়তে বলার জন্য সিদ্ধান্ত নিলাম।
তারপর তারাবির সালাত ও ভিতিরের সালাত সম্পর্কে অনেক অজানা, গুরুত্বপূন তথ্য পেলাম, আলহামদুল্লিলাহ । যা একেবারেই অজানা ছিলো। বিশেষ করে,
* এক রাকাত ভিতির নামাজ পড়া যায়।
* ভিতিরের তিন রাকাত নামাজ মাগরিবের ফরজ তিন রাকাতের মতো না পড়া।
এরকম আরও অনেক গুরুত্বপূর্ন তথ্য পেলাম আলহামদুল্লিলাহ।
মোটা মোটা বুখারি,মুসলিম, তিরমিযী, আবু দাউদ এসবের মতো হাদিস গুলো পড়ার জ্ঞান সবার থাকে না। ফলে অনেক কিছুই জানাশোনার বাইরে থেকে যায়।
সেক্ষেত্রে আমি বলব সকলে অবশ্যই ' রাতের আধারে প্রভুর সান্নিধ্যে বইটা পড়বেন।
অজানা কে জানতে পারবেন, ইনশাআল্লাহ।