আলোর সন্ধানে
বই: আলোর সন্ধানে লেখক: মুমিনুল হক মিহাদপ্রকাশনী : আয়ান প্রকাশনআশার কাফেলাআমরা কি ভালো কিছুর আশায় ধৈর্য ধরি? উত্তরটা যদি সত্তাবে দেন। তাহলে উত্তরটা হবে আমরা ধৈর্যশীল কিন্তু আশাবাদি না। নিজেকে আশাবাদি দাবি করলেও খুব কম সময় পর্যন্ত আমরা এটি ধরে রাখতে পারি। আচ্ছা ধরুন আপনি খুব কষ্টে পড়ে গেলেন। মনে হচ্ছে আপনার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে আর বাঁচার কোনো উপায় নেই। সব শেষ। হয়ে গেছে। আত্মহত্যা করায় একমাত্র উপায়। সামান্য খড়কুটোও নেই যে, আঁকড়ে ধরা যাবে। কিন্তু কুরআন বলছে ভিন্ন কথা-একটি যাত্রীদল এল। তারা তাদের একজন লোককে পানি আনতে পাঠালো।(সূরা ইউসুফ : ১৯)ভাইয়েরা আপনাকে অন্ধকার কূপে ফেলে চলে গেল। বাবা জানতেও পারবেন না। মিথ্যা বলে তাকে বোঝা দেয়া যাবে। কিন্তু তারা আল্লাহর কথা ভুলে গিয়েছিল তাদের মাথায় ছিল না বাবা না দেখলেও আল্লাহ্ ঠিকই দেখছেন। শয়তান তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিল। আপাত দৃষ্টিতে আপনার বাঁচার কোনো আশাই ছিল না। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা ঠিকই একটি যাত্রীদল পাঠিয়ে দিলেন। হতাশা ও কষ্টের সাগরে ডুবে থাকলেওআমাকে এটা মনে রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা ঠিকই সময়মতো আশার কাফেলা পাঠিয়ে দেবেন। যেমনটা আপনার জন্য পাঠিয়েছেন। একটু ধৈর্য ধরতে হবে! আমরা কোনো বিপদে পড়লে আশাহত হয়ে পড়ি এবং আমার সাথেই কেন এসব হচ্ছে বলে বড় একটা অভিযোগ তুলি সৃষ্টিকর্তার দিকে। অথচ বিপদের সময় আমাদের ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল। ও আল্লাহ্ সবসময় আমাদের চাওয়াগুলো খুব দ্রুতই পূরণ করে দেন। এর কারণেই কোনো কিছুর জন্য বেশিদিন ধৈর্যসহকারে অপেক্ষার অভ্যাসটা আমাদের হায়ে উঠেনি। আল্লাহ্ তাআলার কী দ্ব্যর্থহীন আহবান...বলোঃ হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, তোমরা আল্লাহ্র অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন। সন্দেহ নেই, তিনিই ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।( সূরা যুমার : ৫৩)একই কথা পার্থিব সঙ্কট নিয়েও। এখানকার কোনো সঙ্কটই স্থায়ী নয়। দুনিয়াই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে এসব সঙ্কট স্থায়ী হবে কীভাবে? পবিত্র কোরআনের একটি ছোট সূরা। সূরা আলাম নাশরাহ। এ সূরায় আল্লাহ্ তাআলার ওয়াদা------কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে । অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।"[সূরা আলাম নাশরাহ ৫-৬]
An Najahah Shop
Category List
All products

বই: আলোর সন্ধানে
লেখক: মুমিনুল হক মিহাদ
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
আশার কাফেলা
আমরা কি ভালো কিছুর আশায় ধৈর্য ধরি? উত্তরটা যদি সত্তাবে দেন। তাহলে উত্তরটা হবে আমরা ধৈর্যশীল কিন্তু আশাবাদি না। নিজেকে আশাবাদি দাবি করলেও খুব কম সময় পর্যন্ত আমরা এটি ধরে রাখতে পারি। আচ্ছা ধরুন আপনি খুব কষ্টে পড়ে গেলেন। মনে হচ্ছে আপনার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে আর বাঁচার কোনো উপায় নেই। সব শেষ। হয়ে গেছে। আত্মহত্যা করায় একমাত্র উপায়। সামান্য খড়কুটোও নেই যে, আঁকড়ে ধরা যাবে। কিন্তু কুরআন বলছে ভিন্ন কথা-
একটি যাত্রীদল এল। তারা তাদের একজন লোককে পানি আনতে পাঠালো।(সূরা ইউসুফ : ১৯)
ভাইয়েরা আপনাকে অন্ধকার কূপে ফেলে চলে গেল। বাবা জানতেও পারবেন না। মিথ্যা বলে তাকে বোঝা দেয়া যাবে। কিন্তু তারা আল্লাহর কথা ভুলে গিয়েছিল তাদের মাথায় ছিল না বাবা না দেখলেও আল্লাহ্ ঠিকই দেখছেন। শয়তান তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিল। আপাত দৃষ্টিতে আপনার বাঁচার কোনো আশাই ছিল না। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা ঠিকই একটি যাত্রীদল পাঠিয়ে দিলেন। হতাশা ও কষ্টের সাগরে ডুবে থাকলেওআমাকে এটা মনে রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা ঠিকই সময়মতো আশার কাফেলা পাঠিয়ে দেবেন। যেমনটা আপনার জন্য পাঠিয়েছেন। একটু ধৈর্য ধরতে হবে! আমরা কোনো বিপদে পড়লে আশাহত হয়ে পড়ি এবং আমার সাথেই কেন এসব হচ্ছে বলে বড় একটা অভিযোগ তুলি সৃষ্টিকর্তার দিকে। অথচ বিপদের সময় আমাদের ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল। ও আল্লাহ্ সবসময় আমাদের চাওয়াগুলো খুব দ্রুতই পূরণ করে দেন। এর কারণেই কোনো কিছুর জন্য বেশিদিন ধৈর্যসহকারে অপেক্ষার অভ্যাসটা আমাদের হায়ে উঠেনি। আল্লাহ্ তাআলার কী দ্ব্যর্থহীন আহবান...
বলোঃ হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, তোমরা আল্লাহ্র অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন। সন্দেহ নেই, তিনিই ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
( সূরা যুমার : ৫৩)
একই কথা পার্থিব সঙ্কট নিয়েও। এখানকার কোনো সঙ্কটই স্থায়ী নয়। দুনিয়াই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে এসব সঙ্কট স্থায়ী হবে কীভাবে? পবিত্র কোরআনের একটি ছোট সূরা। সূরা আলাম নাশরাহ। এ সূরায় আল্লাহ্ তাআলার ওয়াদা------
কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে । অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।"
[সূরা আলাম নাশরাহ ৫-৬]
লেখক: মুমিনুল হক মিহাদ
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
আশার কাফেলা
আমরা কি ভালো কিছুর আশায় ধৈর্য ধরি? উত্তরটা যদি সত্তাবে দেন। তাহলে উত্তরটা হবে আমরা ধৈর্যশীল কিন্তু আশাবাদি না। নিজেকে আশাবাদি দাবি করলেও খুব কম সময় পর্যন্ত আমরা এটি ধরে রাখতে পারি। আচ্ছা ধরুন আপনি খুব কষ্টে পড়ে গেলেন। মনে হচ্ছে আপনার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে আর বাঁচার কোনো উপায় নেই। সব শেষ। হয়ে গেছে। আত্মহত্যা করায় একমাত্র উপায়। সামান্য খড়কুটোও নেই যে, আঁকড়ে ধরা যাবে। কিন্তু কুরআন বলছে ভিন্ন কথা-
একটি যাত্রীদল এল। তারা তাদের একজন লোককে পানি আনতে পাঠালো।(সূরা ইউসুফ : ১৯)
ভাইয়েরা আপনাকে অন্ধকার কূপে ফেলে চলে গেল। বাবা জানতেও পারবেন না। মিথ্যা বলে তাকে বোঝা দেয়া যাবে। কিন্তু তারা আল্লাহর কথা ভুলে গিয়েছিল তাদের মাথায় ছিল না বাবা না দেখলেও আল্লাহ্ ঠিকই দেখছেন। শয়তান তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিল। আপাত দৃষ্টিতে আপনার বাঁচার কোনো আশাই ছিল না। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা ঠিকই একটি যাত্রীদল পাঠিয়ে দিলেন। হতাশা ও কষ্টের সাগরে ডুবে থাকলেওআমাকে এটা মনে রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা ঠিকই সময়মতো আশার কাফেলা পাঠিয়ে দেবেন। যেমনটা আপনার জন্য পাঠিয়েছেন। একটু ধৈর্য ধরতে হবে! আমরা কোনো বিপদে পড়লে আশাহত হয়ে পড়ি এবং আমার সাথেই কেন এসব হচ্ছে বলে বড় একটা অভিযোগ তুলি সৃষ্টিকর্তার দিকে। অথচ বিপদের সময় আমাদের ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল। ও আল্লাহ্ সবসময় আমাদের চাওয়াগুলো খুব দ্রুতই পূরণ করে দেন। এর কারণেই কোনো কিছুর জন্য বেশিদিন ধৈর্যসহকারে অপেক্ষার অভ্যাসটা আমাদের হায়ে উঠেনি। আল্লাহ্ তাআলার কী দ্ব্যর্থহীন আহবান...
বলোঃ হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, তোমরা আল্লাহ্র অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন। সন্দেহ নেই, তিনিই ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
( সূরা যুমার : ৫৩)
একই কথা পার্থিব সঙ্কট নিয়েও। এখানকার কোনো সঙ্কটই স্থায়ী নয়। দুনিয়াই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে এসব সঙ্কট স্থায়ী হবে কীভাবে? পবিত্র কোরআনের একটি ছোট সূরা। সূরা আলাম নাশরাহ। এ সূরায় আল্লাহ্ তাআলার ওয়াদা------
কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে । অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।"
[সূরা আলাম নাশরাহ ৫-৬]
আলোর সন্ধানে
150 BDT260 BDTSave 110 BDT
1
বই: আলোর সন্ধানে
লেখক: মুমিনুল হক মিহাদ
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
আশার কাফেলা
আমরা কি ভালো কিছুর আশায় ধৈর্য ধরি? উত্তরটা যদি সত্তাবে দেন। তাহলে উত্তরটা হবে আমরা ধৈর্যশীল কিন্তু আশাবাদি না। নিজেকে আশাবাদি দাবি করলেও খুব কম সময় পর্যন্ত আমরা এটি ধরে রাখতে পারি। আচ্ছা ধরুন আপনি খুব কষ্টে পড়ে গেলেন। মনে হচ্ছে আপনার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে আর বাঁচার কোনো উপায় নেই। সব শেষ। হয়ে গেছে। আত্মহত্যা করায় একমাত্র উপায়। সামান্য খড়কুটোও নেই যে, আঁকড়ে ধরা যাবে। কিন্তু কুরআন বলছে ভিন্ন কথা-
একটি যাত্রীদল এল। তারা তাদের একজন লোককে পানি আনতে পাঠালো।(সূরা ইউসুফ : ১৯)
ভাইয়েরা আপনাকে অন্ধকার কূপে ফেলে চলে গেল। বাবা জানতেও পারবেন না। মিথ্যা বলে তাকে বোঝা দেয়া যাবে। কিন্তু তারা আল্লাহর কথা ভুলে গিয়েছিল তাদের মাথায় ছিল না বাবা না দেখলেও আল্লাহ্ ঠিকই দেখছেন। শয়তান তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিল। আপাত দৃষ্টিতে আপনার বাঁচার কোনো আশাই ছিল না। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা ঠিকই একটি যাত্রীদল পাঠিয়ে দিলেন। হতাশা ও কষ্টের সাগরে ডুবে থাকলেওআমাকে এটা মনে রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা ঠিকই সময়মতো আশার কাফেলা পাঠিয়ে দেবেন। যেমনটা আপনার জন্য পাঠিয়েছেন। একটু ধৈর্য ধরতে হবে! আমরা কোনো বিপদে পড়লে আশাহত হয়ে পড়ি এবং আমার সাথেই কেন এসব হচ্ছে বলে বড় একটা অভিযোগ তুলি সৃষ্টিকর্তার দিকে। অথচ বিপদের সময় আমাদের ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল। ও আল্লাহ্ সবসময় আমাদের চাওয়াগুলো খুব দ্রুতই পূরণ করে দেন। এর কারণেই কোনো কিছুর জন্য বেশিদিন ধৈর্যসহকারে অপেক্ষার অভ্যাসটা আমাদের হায়ে উঠেনি। আল্লাহ্ তাআলার কী দ্ব্যর্থহীন আহবান...
বলোঃ হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, তোমরা আল্লাহ্র অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন। সন্দেহ নেই, তিনিই ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
( সূরা যুমার : ৫৩)
একই কথা পার্থিব সঙ্কট নিয়েও। এখানকার কোনো সঙ্কটই স্থায়ী নয়। দুনিয়াই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে এসব সঙ্কট স্থায়ী হবে কীভাবে? পবিত্র কোরআনের একটি ছোট সূরা। সূরা আলাম নাশরাহ। এ সূরায় আল্লাহ্ তাআলার ওয়াদা------
কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে । অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।"
[সূরা আলাম নাশরাহ ৫-৬]
লেখক: মুমিনুল হক মিহাদ
প্রকাশনী : আয়ান প্রকাশন
আশার কাফেলা
আমরা কি ভালো কিছুর আশায় ধৈর্য ধরি? উত্তরটা যদি সত্তাবে দেন। তাহলে উত্তরটা হবে আমরা ধৈর্যশীল কিন্তু আশাবাদি না। নিজেকে আশাবাদি দাবি করলেও খুব কম সময় পর্যন্ত আমরা এটি ধরে রাখতে পারি। আচ্ছা ধরুন আপনি খুব কষ্টে পড়ে গেলেন। মনে হচ্ছে আপনার পায়ের তলার মাটি সরে যাচ্ছে আর বাঁচার কোনো উপায় নেই। সব শেষ। হয়ে গেছে। আত্মহত্যা করায় একমাত্র উপায়। সামান্য খড়কুটোও নেই যে, আঁকড়ে ধরা যাবে। কিন্তু কুরআন বলছে ভিন্ন কথা-
একটি যাত্রীদল এল। তারা তাদের একজন লোককে পানি আনতে পাঠালো।(সূরা ইউসুফ : ১৯)
ভাইয়েরা আপনাকে অন্ধকার কূপে ফেলে চলে গেল। বাবা জানতেও পারবেন না। মিথ্যা বলে তাকে বোঝা দেয়া যাবে। কিন্তু তারা আল্লাহর কথা ভুলে গিয়েছিল তাদের মাথায় ছিল না বাবা না দেখলেও আল্লাহ্ ঠিকই দেখছেন। শয়তান তাদেরকে ভুলিয়ে দিয়েছিল। আপাত দৃষ্টিতে আপনার বাঁচার কোনো আশাই ছিল না। কিন্তু আল্লাহ্ তাআলা ঠিকই একটি যাত্রীদল পাঠিয়ে দিলেন। হতাশা ও কষ্টের সাগরে ডুবে থাকলেওআমাকে এটা মনে রাখতে হবে। আল্লাহ তাআলা ঠিকই সময়মতো আশার কাফেলা পাঠিয়ে দেবেন। যেমনটা আপনার জন্য পাঠিয়েছেন। একটু ধৈর্য ধরতে হবে! আমরা কোনো বিপদে পড়লে আশাহত হয়ে পড়ি এবং আমার সাথেই কেন এসব হচ্ছে বলে বড় একটা অভিযোগ তুলি সৃষ্টিকর্তার দিকে। অথচ বিপদের সময় আমাদের ধৈর্যশীল হওয়া উচিত ছিল। ও আল্লাহ্ সবসময় আমাদের চাওয়াগুলো খুব দ্রুতই পূরণ করে দেন। এর কারণেই কোনো কিছুর জন্য বেশিদিন ধৈর্যসহকারে অপেক্ষার অভ্যাসটা আমাদের হায়ে উঠেনি। আল্লাহ্ তাআলার কী দ্ব্যর্থহীন আহবান...
বলোঃ হে আমার বান্দাগণ! তোমরা যারা নিজেদের প্রতি অবিচার করেছ, তোমরা আল্লাহ্র অনুগ্রহ থেকে নিরাশ হয়ো না। নিশ্চয়ই আল্লাহ সকল গুনাহ ক্ষমা করে দেন। সন্দেহ নেই, তিনিই ক্ষমাশীল পরম দয়ালু।
( সূরা যুমার : ৫৩)
একই কথা পার্থিব সঙ্কট নিয়েও। এখানকার কোনো সঙ্কটই স্থায়ী নয়। দুনিয়াই যেখানে ক্ষণস্থায়ী সেখানে এসব সঙ্কট স্থায়ী হবে কীভাবে? পবিত্র কোরআনের একটি ছোট সূরা। সূরা আলাম নাশরাহ। এ সূরায় আল্লাহ্ তাআলার ওয়াদা------
কষ্টের সঙ্গেই তো স্বস্তি আছে । অবশ্যই কষ্টের সঙ্গেই স্বস্তি আছে।"
[সূরা আলাম নাশরাহ ৫-৬]